hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তোমার রব কে

লেখকঃ মুহাম্মাদ ইবন আহমদ ইবন মুহাম্মদ আল-আম্মারী

১৩
দশমত : যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব কুরআন পড়বে সে তার উপর আল্লাহর হক সম্পর্কে জানতে পারবে,
কুরআন কারীম পড়লে যে কেউ জানতে পারবে, তার ওপর আল্লাহর কী হক ও পাওনা রয়েছে। মহান আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَمَا خَلَقۡتُ ٱلۡجِنَّ وَٱلۡإِنسَ إِلَّا لِيَعۡبُدُونِ ٥٦﴾ [ الذاريات : ٥٦ ]

“আর জিন্ন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদাত করবে।” [সূরা আয-যারিয়াত, আয়াত: ৫৬]

মু‘আয ইবন জাবাল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত,  তিনি বলেন,

«كُنْتُ رِدْفَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى حِمَارٍ، يُقَالُ لَهُ : عُفَيْرٌ، قَالَ : فَقَالَ : «يَا مُعَاذُ، تَدْرِي مَا حَقُّ اللهِ عَلَى الْعِبَادِ؟ وَمَا حَقُّ الْعِبَادِ عَلَى اللهِ؟» قَالَ : قُلْتُ : اللهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ، قَالَ : «فَإِنَّ حَقَّ اللهِ عَلَى الْعِبَادِ أَنْ يَعْبُدُوا اللهَ، وَلَا يُشْرِكُوا بِهِ شَيْئًا، وَحَقَّ الْعِبَادِ عَلَى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ أَنْ لَا يُعَذِّبَ مَنْ لَا يُشْرِكُ بِهِ شَيْئًا»، قَالَ : قُلْتُ : يَا رَسُولَ اللهِ، أَفَلَا أُبَشِّرُ النَّاسَ، قَالَ : «لَا تُبَشِّرْهُمْ فَيَتَّكِلُوا»

“আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের পেছনে একটি গাধার পিঠে বসা ছিলাম, যাকে ‘উফাইর’ বলে ডাকা হত। তিনি আমাকে ডাক দিয়ে বললেন, ‘হে মু‘আয! তুমি কি জানো, বান্দার ওপর আল্লাহর কী অধিকায় রয়েছে? আর আল্লাহর ওপর বান্দার কী অধিকার আছে? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভালো জানেন। তিনি বললেন, ‘বান্দার ওপর আল্লাহর হক হচ্ছে তারা তাঁরই ইবাদত করবে এবং তাঁর সঙ্গে কাউকে শরীক করবে না। আর আল্লাহর ওপর বান্দার হক হচ্ছে, ‘যারা তাঁর সঙ্গে কাউকে শরীক করবে না, তাহলে তিনি তাদেরকে শাস্তি দেবেন না।’ আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি কি এ সুসংবাদ লোকদেরকে জানিয়ে দেব না? তিনি বললেন, তুমি তাদেরকে এ সুসংবাদ দিও না, তাহলে তারা ইবাদত ছেড়ে দিয়ে (আল্লাহর ওপর ভরসা করে) হাত গুটিয়ে বসে থাকবে।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬২৬৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৩০।]

যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব কুরআন পড়বে সে আরও জানতে পারবে, আল্লাহর পরিচয় তথা মা‘রেফাত লাভ করতে হলে কিতাব তথা পুরো কুরআনের ওপরই পূর্ণাঙ্গ ঈমান আনয়ন করা ফরয।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَتُؤۡمِنُونَ بِٱلۡكِتَٰبِ كُلِّهِ﴾ [ ال عمران : ١١٩ ]

“আর তোমরা কিতাবের পুরোটার ওপরই ঈমান রাখ।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১১৯]

আর সাহাবী ও তাবেঈগণ পূর্ণ কিতাবের প্রতি ঈমান এনেছিল। তাইতো তাঁরা আল্লাহর পূর্ণ মারেফাত লাভ করেছিলেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَٱلرَّٰسِخُونَ فِي ٱلۡعِلۡمِ يَقُولُونَ ءَامَنَّا بِهِۦ كُلّٞ مِّنۡ عِندِ رَبِّنَاۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّآ أُوْلُواْ ٱلۡأَلۡبَٰبِ ٧﴾ [ ال عمران : ٧ ]

“আর যারা জ্ঞানে পরিপক্ক, তারা বলে, আমরা এগুলোর প্রতি ঈমান আনলাম, সবগুলো আমাদের রবের পক্ষ থেকে। আর বিবেক সম্পন্নরাই কেবল উপদেশ গ্রহণ করে।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৭]

আর হাদীসে রয়েছে, কবরে প্রশ্ন করা হবে-

«مَنْ رَبُّكَ؟ فَيَقُولُ : رَبِّيَ اللَّهُ، فَيَقُولَانِ لَهُ : وَمَا عِلْمُكَ؟ فَيَقُولُ : قَرَأْتُ كِتَابَ اللَّهِ، فَآمَنْتُ بِهِ وَصَدَّقْتُ، فَيُنَادِي مُنَادٍ فِي السَّمَاءِ : أَنْ صَدَقَ عَبْدِي» .

“তোমার রব কে? সে বলবে, আমার রব আল্লাহ। তারা তাকে বলবেন, তুমি তা জানলে কী করে? সে বলবে, আমি আল্লাহর কিতাব পড়েছি। অতঃপর তাতে ঈমান এনেছি এবং তা সত্যায়ণ করেছি। তখন আসমানে এক ঘোষক ঘোষণা দেবেন, আমার বান্দা সত্য বলেছে।” [মুসনাদ আহমাদ, হাদীস নং ১৮৫৩৪। হাসান লিগাইরিহ।]

আল্লাহর কিতাব পড়লে তাদের ভ্রান্তি অনুধাবন করা যাবে যারা এর কিছু অংশে ঈমান স্থাপন করে আর কিছু অংশে ঈমান রাখে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿أَفَتُؤۡمِنُونَ بِبَعۡضِ ٱلۡكِتَٰبِ وَتَكۡفُرُونَ بِبَعۡضٖۚ﴾ [ البقرة : ٨٥ ]

“তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর?” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ৮৫]

যেমন জাহামিয়্যা সম্প্রদায়ের লোকেরা কুরআনের কিছু অংশ আল্লাহর ‘নফস’ থাকার বিষয়টিতে ঈমান আনলেও অন্য কিছু অংশে তারা আল্লাহর নামসমূহ ও অন্যান্য গুণাবলিতে ঈমান আনে না। তারা এসবকে অস্বীকার করে।

তেমনি মুতাজিলা সম্প্রদায় আল্লাহর নামসমূহ এবং গুণাবলির মধ্যে কেবল ‘নফস’ থাকার বিষয়টি ঈমান স্থাপন করলেও অবশিষ্ট গুণাবলি অস্বীকার করে। এভাবে এরাও কুরআনের কিছু অংশ মানে আর অবশিষ্টগুলো মানে না।

একইভাবে আশাইরা সম্প্রদায়ের লোকেরা আল্লাহর নামসমূহে ঈমান রাখে আর গুণাবলির মধ্যে সাতটির উপর ঈমান আনলেও অবশিষ্টগুলোয় ঈমান আনে না। ফলে তারা কুরআন-সুন্নাহর দলীল ছাড়াই সেগুলোর অপব্যাখ্যা করতে বাধ্য হয়।

আল্লাহর কিতাব পড়লে সে জানতে পারবে যে, মুমিনের উপর ফরয হচ্ছে, আল্লাহর পরিচয় সংক্রান্ত কুরআন ও সুন্নাহর ‘মুহকাম’ শব্দগুলো ব্যাখ্যাহীনভাবে মেনে নেওয়া এবং ‘মুতাশাবেহ’ আয়াতগুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি না করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿هُوَ ٱلَّذِيٓ أَنزَلَ عَلَيۡكَ ٱلۡكِتَٰبَ مِنۡهُ ءَايَٰتٞ مُّحۡكَمَٰتٌ هُنَّ أُمُّ ٱلۡكِتَٰبِ وَأُخَرُ مُتَشَٰبِهَٰتٞۖ﴾ [ ال عمران : ٧ ]

“তিনিই তোমার ওপর কিতাব নাযিল করেছেন, তার মধ্যে আছে মুহকাম আয়াতসমূহ। সেগুলো কিতাবের মূল, আর অন্যগুলো মুতাশাবিহ্।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৭]

তদ্রূপ যে আল্লাহর কিতাব তথা কুরআনের আয়াত পড়বে সে আল্লাহর পরিচয় (মারেফাত) লাভ করতে গিয়ে জানতে পারবে যে, যারা কুরআনের মুতাশাবিহ আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা তালাশে ব্যস্ত থাকে তারা ভুল পথে রয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿فَأَمَّا ٱلَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمۡ زَيۡغٞ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَٰبَهَ مِنۡهُ﴾ [ ال عمران : ٧ ]

“অতঃপর যাদের অন্তরে রয়েছে সত্যবিমুখ প্রবণতা, তারা ফিতনার উদ্দেশ্যে এবং ভুল ব্যাখ্যার অনুসন্ধানে মুতাশাবিহ্ আয়াতগুলোর পেছনে লেগে থাকে।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৭]

তাছাড়া আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন,

«تَلاَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هَذِهِ الآيَةَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : «فَإِذَا رَأَيْتِ الَّذِينَ يَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ فَأُولَئِكِ الَّذِينَ سَمَّى اللَّهُ فَاحْذَرُوهُمْ»

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াত তিলাওয়াত করলেন। তারপর তিনি বললেন, তুমি যখন এসব মুতাশাবিহ আয়াতের ব্যাখ্যা তালাশ করতে দেখবে, বুঝে নেবে তারাই সে লোক আল্লাহ যাদের সম্পর্কে এখানে বলেছেন। অতএব, তুমি তাদের থেকে সতর্ক থাকবে।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪৫৪৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৬৬৫।]

কালামশাস্ত্রের লোকেরা (তথা আশায়েরা, মাতুরিদিয়া, মু‘তাযিলা) আল্লাহর পরিচয় উদ্ধারে মুতাশাবিহ আয়াতে পেছনে লেগে থেকেছে, ফলে তারা গন্তব্য হারিয়ে ফেলেছে।

আর যারা আল্লাহর কিতাব কুরআন পড়েছে, সে স্পষ্টভাবে সে লোকদের ভুল বুঝতে পারবে, যারা আল্লাহর পরিচয় বের করতে গিয়ে কিয়াস তথা অনুমানের উপর নির্ভর করেছে।

মহান আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿فَلَا تَضۡرِبُواْ لِلَّهِ ٱلۡأَمۡثَالَۚ إِنَّ ٱللَّهَ يَعۡلَمُ وَأَنتُمۡ لَا تَعۡلَمُونَ ٧٤﴾ [ النحل : ٧٤ ]

“সুতরাং তোমরা আল্লাহর জন্য কোনো দৃষ্টান্ত স্থাপন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ জানেন আর তোমরা জান না।” [সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৭৪]

অথচ কালামশাস্ত্রের লোকেরা আল্লাহর পরিচয় উদ্ধারে আন্দায-অনুমানের আশ্রয় নিয়েছে, ফলে তারা গন্তব্য হারিয়ে ফেলেছে।

অনুরূপভাবে যারা আল্লাহর কিতাব কুরআন পড়বে, তারা আল্লাহর মারেফাত বা পরিচয় লাভ করার জন্য তৈরি করা সৃষ্টির ওপর স্রষ্টার কিয়াস বা ধারণার অসারতা জানতে পারবে।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿لَيۡسَ كَمِثۡلِهِۦ شَيۡءٞۖ وَهُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلۡبَصِيرُ ١١﴾ [ الشورى : ١١ ]

“কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সর্বশ্রোতা সর্বদ্রষ্টা।” [সূরা আশ-শূরা, আয়াত: ১১]

অনুরূপভাবে যারা আল্লাহর কিতাব কুরআন পড়বে, তারা বুঝতে পারবে যে, আল্লাহর পরিচয় লাভে কুরআন ও সুন্নাহের স্পষ্ট ভাষ্য বাদ দিয়ে আভিধানিক গবেষণার অনুসরণ করে চলা কত মারাত্মক ভুল।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَلَا تَتَّبِعۡ أَهۡوَآءَهُمۡ وَٱحۡذَرۡهُمۡ أَن يَفۡتِنُوكَ عَنۢ بَعۡضِ مَآ أَنزَلَ ٱللَّهُ إِلَيۡكَۖ﴾ [ المائ‍دة : ٤٩ ]

“আর তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর তাদের থেকে সতর্ক থাক যে, আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তার কিছু থেকে তারা তোমাকে বিচ্যুত করবে।” [সূরা আল-মায়েদাহ, আয়াত: ৪৯]

অথচ কালামশাস্ত্রের লোকেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বক্তব্য থাকা সত্ত্বেও আভিধানিক অর্থ উদ্ধারের মাধ্যমে আল্লাহর পরিচয় জানার চেষ্টা করেছে। ফলে তারা তাঁর পরিচয় জানতে ব্যর্থ হয়েছে।

তদ্রূপ যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব কুরআন পড়বে, সে স্পষ্ট বুঝতে সক্ষম হবে যে, বিবেক স্বয়ং আল্লাহর পরিচয় দিতে অক্ষম। বরং আল্লাহকে তো কেবল নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাধ্যমেই জানা যাবে।

কারণ, আল্লাহ হলেন গায়েবী জগতের অধিপতি, ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে তাঁর সম্পর্কে পরিচয় লাভ করা সম্ভব নয়। নবী ও রাসূলদের মাধ্যমেই কেবল আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা যায়।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿مَّا كَانَ ٱللَّهُ لِيَذَرَ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ عَلَىٰ مَآ أَنتُمۡ عَلَيۡهِ حَتَّىٰ يَمِيزَ ٱلۡخَبِيثَ مِنَ ٱلطَّيِّبِۗ وَمَا كَانَ ٱللَّهُ لِيُطۡلِعَكُمۡ عَلَى ٱلۡغَيۡبِ وَلَٰكِنَّ ٱللَّهَ يَجۡتَبِي مِن رُّسُلِهِۦ مَن يَشَآءُۖ فَ‍َٔامِنُواْ بِٱللَّهِ وَرُسُلِهِۦۚ وَإِن تُؤۡمِنُواْ وَتَتَّقُواْ فَلَكُمۡ أَجۡرٌ عَظِيمٞ ١٧٩﴾ [ ال عمران : ١٧٩ ]

“আল্লাহ এমন নন যে, তিনি মুমিনদেরকে (এমন অবস্থায়) ছেড়ে দেবেন যার ওপর তোমরা আছ। যতক্ষণ না তিনি পৃথক করবেন অপবিত্রকে পবিত্র থেকে। আর আল্লাহ এমন নন যে, তিনি তোমাদেরকে গায়েব সম্পর্কে জানাবেন। তবে আল্লাহ তাঁর রাসূলদের মধ্য থেকে যাকে চান বেছে নেন। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আন। আর যদি তোমরা ঈমান আন এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে তোমাদের জন্য রয়েছে মহাপ্রতিদান।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৭৯]

অন্য এক সূরায় আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿عَٰلِمُ ٱلۡغَيۡبِ فَلَا يُظۡهِرُ عَلَىٰ غَيۡبِهِۦٓ أَحَدًا ٢٦ إِلَّا مَنِ ٱرۡتَضَىٰ مِن رَّسُولٖ فَإِنَّهُۥ يَسۡلُكُ مِنۢ بَيۡنِ يَدَيۡهِ وَمِنۡ خَلۡفِهِۦ رَصَدٗا ٢٧﴾ [ الجن : ٢٦، ٢٧ ]

“তিনি গায়েবী বিষয়সমূহের জ্ঞানী, আর তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না। তবে তাঁর মনোনীত রাসূল ছাড়া। আর তিনি তখন তার সামনে ও তার পিছনে প্রহরী নিযুক্ত করেন।” [সূরা আল-জিন্ন, আয়াত: ২৬-২৭]

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে তাঁর সম্পর্কে যথাযথ ইলম ও ধারণা লাভ করার তাওফীক দিন এবং সব ধরনের ভ্রান্ত চিন্তা থেকে দূরে রাখুন। আমীন।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন