HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
আকীদা ও ফিক্হ [ ১ম শ্রেণী ]
লেখকঃ অধ্যক্ষ মো. আনোয়ার হোসাইন মোল্লা, ড. মো. আনোয়ারুল কবীর, অধ্যাপক মো. নূরুল ইসলাম, ড. মো. মানজূরে ইলাহী, অধ্যাপক মো. নূরুল্লাহ
আমাদের শিশু কিশোররা আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাদেরকে শিক্ষিত, সৎ, যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হলে বৈষয়িক শিক্ষার পাশাপাশি অবশ্যই নৈতিক শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
‘আকীদা ও ফিকহ’ বিষয়টি তাই শিশু কিশোরদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে তাদেরকে তাওহীদবাদী বিশুদ্ধ চিন্তা-চেতনা ও পরিশীলিত আমল আখলাকের অধিকারী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই ওয়ার্ল্ড এসেম্বলী অব মুসলিম ইয়ূথ (ওয়ামী) বাংলাদেশ অফিস শিশু-কিশোরদের জন্য বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের পাঠ্যক্রম অনুসারে ‘আকীদা ও ফিক্হ’ বিষয়ে পাঠ্য পুস্তক রচনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দেশ-বিদেশে উচ্চ ডিগ্রী প্রাপ্ত খ্যাতিমান ইসলামী শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে গঠিত বোর্ড এ পাঠ্য পুস্তক রচনা ও সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশের স্কুল, মাদরাসা ও কিন্ডারগার্টেন সমূহে এ পুস্তক পাঠ্য করা হলে শিক্ষার্থীরা সবিশেষ উপকৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
আল্লাহ তাআলা ওয়ামীর এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। আমীন।
প্রফেসর ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান
চেয়ারম্যান
ওয়ামী এডভাইজরী বোর্ড অব বাংলাদেশ
‘আকীদা ও ফিকহ’ বিষয়টি তাই শিশু কিশোরদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে তাদেরকে তাওহীদবাদী বিশুদ্ধ চিন্তা-চেতনা ও পরিশীলিত আমল আখলাকের অধিকারী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই ওয়ার্ল্ড এসেম্বলী অব মুসলিম ইয়ূথ (ওয়ামী) বাংলাদেশ অফিস শিশু-কিশোরদের জন্য বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের পাঠ্যক্রম অনুসারে ‘আকীদা ও ফিক্হ’ বিষয়ে পাঠ্য পুস্তক রচনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দেশ-বিদেশে উচ্চ ডিগ্রী প্রাপ্ত খ্যাতিমান ইসলামী শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে গঠিত বোর্ড এ পাঠ্য পুস্তক রচনা ও সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশের স্কুল, মাদরাসা ও কিন্ডারগার্টেন সমূহে এ পুস্তক পাঠ্য করা হলে শিক্ষার্থীরা সবিশেষ উপকৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
আল্লাহ তাআলা ওয়ামীর এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। আমীন।
প্রফেসর ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান
চেয়ারম্যান
ওয়ামী এডভাইজরী বোর্ড অব বাংলাদেশ
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত। কিন্তু একজন পরিপূর্ণ মানুষ হওয়ার জন্য শুধু বৈষয়িক শিক্ষাই যথেষ্ট নয়। সঠিক বিশ্বাস ও মূল্যবোধ, পরিশীলিত আচার আচারণ এবং সুদৃঢ় নৈতিকতাই পারে একজন মানুষকে প্রকৃত ও সফল মানুষে রূপান্তরিত করতে। তাই আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যত কর্ণধার শিশু কিশোরদেরকে বৈষয়িক শিক্ষার পাশা-পাশি অবশ্যই নৈতিক শিক্ষার সুব্যবস্থা করতে হবে।
সে লক্ষ্যেই ওয়ার্ল্ড এসেম্বলী অব মুসলিম ইয়ূথ (ওয়ামী) বাংলাদেশ অফিস এদেশের শিশু-কিশোরদের জন্য বাংলা ভাষায় ‘আকীদা ও ফিক্হ’ নামক পাঠ্য পুস্তক প্রণয়নের ব্যবস্থা করেছে। এটি একটি ধারাবাহিক প্রকল্প। বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের শিক্ষাক্রম অনুসারে এ পাঠ্য পুস্তক রচিত হয়েছে। এ পাঠ্য পুস্তক রচনার দায়িত্ব পালন করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ইসলামী শিক্ষাবিদগণ। যারা দেশে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করেছেন এবং তাদের মধ্যে রয়েছেন সিলেবাস কারিকুলাম ও পাঠদান বিশেষজ্ঞ উলামা ও শিক্ষাবিদ। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে যে গ্রন্থটি রচিত হয়েছে সেটি কচি মনের শিশু কিশোরদের জন্য খুবই উপযোগী ও জরুরী বলে আমি মনে করি। দেশের স্কুল, মাদরাসা ও কিন্ডারগার্টেনসমূহে বইটি পাঠ্য করা হলে শিক্ষার্থীরা তাওহীদবাদী সঠিক আকীদার অধিকারী ও নৈতিকতা সম্পন্ন আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
যারা মেধা ও শ্রম দিয়ে বইটি রচনায় সহযোগিতা করেছেন, আমাদের পক্ষ থেকে তাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আল্লাহ তাআলা ওয়ামীর এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। আমীন!
ডা. মো: রেদওয়ানুর রহমান
কান্ট্রি ডিরেক্টর
ওয়ামী বাংলাদেশ অফিস
সে লক্ষ্যেই ওয়ার্ল্ড এসেম্বলী অব মুসলিম ইয়ূথ (ওয়ামী) বাংলাদেশ অফিস এদেশের শিশু-কিশোরদের জন্য বাংলা ভাষায় ‘আকীদা ও ফিক্হ’ নামক পাঠ্য পুস্তক প্রণয়নের ব্যবস্থা করেছে। এটি একটি ধারাবাহিক প্রকল্প। বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের শিক্ষাক্রম অনুসারে এ পাঠ্য পুস্তক রচিত হয়েছে। এ পাঠ্য পুস্তক রচনার দায়িত্ব পালন করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ইসলামী শিক্ষাবিদগণ। যারা দেশে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করেছেন এবং তাদের মধ্যে রয়েছেন সিলেবাস কারিকুলাম ও পাঠদান বিশেষজ্ঞ উলামা ও শিক্ষাবিদ। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে যে গ্রন্থটি রচিত হয়েছে সেটি কচি মনের শিশু কিশোরদের জন্য খুবই উপযোগী ও জরুরী বলে আমি মনে করি। দেশের স্কুল, মাদরাসা ও কিন্ডারগার্টেনসমূহে বইটি পাঠ্য করা হলে শিক্ষার্থীরা তাওহীদবাদী সঠিক আকীদার অধিকারী ও নৈতিকতা সম্পন্ন আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
যারা মেধা ও শ্রম দিয়ে বইটি রচনায় সহযোগিতা করেছেন, আমাদের পক্ষ থেকে তাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আল্লাহ তাআলা ওয়ামীর এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। আমীন!
ডা. মো: রেদওয়ানুর রহমান
কান্ট্রি ডিরেক্টর
ওয়ামী বাংলাদেশ অফিস
প্রথম নবীর নাম হযরত আদম (আ.)। তিনি দুনিয়ার প্রথম মানুষ। আল্লাহ তাঁকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। হযরত আদম (আ.) থেকে সব মানুষের জন্ম।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
আদম হলেন প্রথম নবী
প্রথম মানুষ ভবে
মাটির তৈরী আদম থেকে
জন্ম নিল সবে।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কে আমাদের সৃষ্টি করেছেন?
(খ) আল্লাহ কী সৃষ্টি করেছেন?
(গ) আমাদের নবীর নাম কী?
(ঘ) কোন নবীর পর আর কোন নবী আসবে না?
(ঙ) প্রথম নবীর নাম কী?
২। খালি ঘর পুরণ কর।
(ক) আল্লাহর কোন ..............নেই।
(খ) আল্লাহ খালিক
আল্লাহ...........
তিনি সবার রব।
(গ) মুহাম্মদ সকল..........সেরা।
(ঘ) আদম (আ.) দুনিয়ার............মানুষ।
(ঙ) আদম হলেন ..........নবী।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) কার কোন শরীক নেই?
(i) মানুষের
(ii) আল্লাহর
(iii) নবীর
(খ) আমাদের নবীর নাম কী?
(i) মূসা (আ.)
(ii) আদম (আ.)
(iii) মুহাম্মদ (সা.)
(গ) মুহাম্মদ (সা.) কাদের নবী?
(i) ইহুদীদের
(ii) খ্রীষ্টানদের
(iii) আমাদের
(ঘ) প্রথম নবী কে?
(i) হযরত আদম (আ.)
(ii) হযরত দাউদ (আ.)
(iii) হযরত মূসা (আ.)
(ঙ) আল্লাহ আদম (আ.) কে কী দ্বারা সৃষ্টি করেছেন?
(i) পানি দ্বারা
(ii) মাটি দ্বারা
(iii) আগুন দ্বারা
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
আদম হলেন প্রথম নবী
প্রথম মানুষ ভবে
মাটির তৈরী আদম থেকে
জন্ম নিল সবে।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কে আমাদের সৃষ্টি করেছেন?
(খ) আল্লাহ কী সৃষ্টি করেছেন?
(গ) আমাদের নবীর নাম কী?
(ঘ) কোন নবীর পর আর কোন নবী আসবে না?
(ঙ) প্রথম নবীর নাম কী?
২। খালি ঘর পুরণ কর।
(ক) আল্লাহর কোন ..............নেই।
(খ) আল্লাহ খালিক
আল্লাহ...........
তিনি সবার রব।
(গ) মুহাম্মদ সকল..........সেরা।
(ঘ) আদম (আ.) দুনিয়ার............মানুষ।
(ঙ) আদম হলেন ..........নবী।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) কার কোন শরীক নেই?
(i) মানুষের
(ii) আল্লাহর
(iii) নবীর
(খ) আমাদের নবীর নাম কী?
(i) মূসা (আ.)
(ii) আদম (আ.)
(iii) মুহাম্মদ (সা.)
(গ) মুহাম্মদ (সা.) কাদের নবী?
(i) ইহুদীদের
(ii) খ্রীষ্টানদের
(iii) আমাদের
(ঘ) প্রথম নবী কে?
(i) হযরত আদম (আ.)
(ii) হযরত দাউদ (আ.)
(iii) হযরত মূসা (আ.)
(ঙ) আল্লাহ আদম (আ.) কে কী দ্বারা সৃষ্টি করেছেন?
(i) পানি দ্বারা
(ii) মাটি দ্বারা
(iii) আগুন দ্বারা
আল্লাহ মানুষকে ভাল পথ দেখাতে বিভিন্ন কিতাব নাযিল করেছেন। এগুলো আসমানী কিতাব। আমরা প্রসিদ্ধ চারটি আসমানী কিতাবের নাম শিখি-
১. তাওরাত
২. যাবূর
৩. ইনজীল
৪. কুরআন।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
প্রসিদ্ধ আসমানী কিতাব
জানি চারখান
তাওরাত, যাবূর, ইনজীল
আর পবিত্র কুরআন।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) আমাদের ধর্মের নাম কী?
(খ) ইসলাম কিসের ধর্ম?
(গ) ইসলাম ধর্মের কিতাবের নাম কী?
(ঘ) কুরআন পাঠ করলে কী লাভ?
(ঙ) চারটি আসমানী কিতাবের নাম কী কী?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) ইসলাম.........ধর্মের সেরা।
(খ) ন্যায়ের ........ ইসলাম।
(গ) কুরআন পাঠ করলে......... হয়।
(ঘ) মোদের......... আল কুরআন।
(ঙ) প্রসিদ্ধ ......... কিতাব ৪টি।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) কোন ধর্ম সেরা?
(i) খ্রীষ্টান ধর্ম
(ii) ইসলাম ধর্ম
(iii) হিন্দু ধর্ম
(খ) কুরআন পড়লে কী হয়?
(i) গুনাহ হয়
(ii) সাওয়াব হয়
(iii) অসুখ হয়
(গ) আল্লাহ তাআলা কী নাযিল করেছেন?
(i) সূর্য
(ii) মানুষ
(iii) কিতাব
(ঘ) প্রসিদ্ধ আসমানী কিতাব কয়টি?
(i) ৪টি
(ii) ৩টি
(iii) ২টি
(ঘ) কোনটি শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব?
(i) তাওরাত
(ii) ইনজীল
(iii) কুরআন
১. তাওরাত
২. যাবূর
৩. ইনজীল
৪. কুরআন।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
প্রসিদ্ধ আসমানী কিতাব
জানি চারখান
তাওরাত, যাবূর, ইনজীল
আর পবিত্র কুরআন।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) আমাদের ধর্মের নাম কী?
(খ) ইসলাম কিসের ধর্ম?
(গ) ইসলাম ধর্মের কিতাবের নাম কী?
(ঘ) কুরআন পাঠ করলে কী লাভ?
(ঙ) চারটি আসমানী কিতাবের নাম কী কী?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) ইসলাম.........ধর্মের সেরা।
(খ) ন্যায়ের ........ ইসলাম।
(গ) কুরআন পাঠ করলে......... হয়।
(ঘ) মোদের......... আল কুরআন।
(ঙ) প্রসিদ্ধ ......... কিতাব ৪টি।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) কোন ধর্ম সেরা?
(i) খ্রীষ্টান ধর্ম
(ii) ইসলাম ধর্ম
(iii) হিন্দু ধর্ম
(খ) কুরআন পড়লে কী হয়?
(i) গুনাহ হয়
(ii) সাওয়াব হয়
(iii) অসুখ হয়
(গ) আল্লাহ তাআলা কী নাযিল করেছেন?
(i) সূর্য
(ii) মানুষ
(iii) কিতাব
(ঘ) প্রসিদ্ধ আসমানী কিতাব কয়টি?
(i) ৪টি
(ii) ৩টি
(iii) ২টি
(ঘ) কোনটি শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব?
(i) তাওরাত
(ii) ইনজীল
(iii) কুরআন
لاَ اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল।
কালিমা পড়ে মুসলমান হতে হয়। আমরা বেশী বেশী কালিমা পড়ব। তাতে আল্লাহ খুশী হন।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
আল্লাহ ছাড়া ইলাহ নেই
মনে রেখ ভাই
মুহাম্মদ যে রাসূল তাঁর
তাঁকে মানি তাই।
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল।
কালিমা পড়ে মুসলমান হতে হয়। আমরা বেশী বেশী কালিমা পড়ব। তাতে আল্লাহ খুশী হন।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
আল্লাহ ছাড়া ইলাহ নেই
মনে রেখ ভাই
মুহাম্মদ যে রাসূল তাঁর
তাঁকে মানি তাই।
أَشْهَدُ أَنْ لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ وَحَدَه، لاَ شَرِيْكَ لَه، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه، وَرَسُوْلُه .
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনি এক। তাঁর কোন শরীক নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (সা.) আল্লহর বান্দা ও রাসূল।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
আল্লাহ এক লা শারীক
তাঁর তুলনা নেই।
মুহাম্মদ যে রাসূল তাঁর
সদা সাক্ষ্য দেই।
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনি এক। তাঁর কোন শরীক নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (সা.) আল্লহর বান্দা ও রাসূল।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
আল্লাহ এক লা শারীক
তাঁর তুলনা নেই।
মুহাম্মদ যে রাসূল তাঁর
সদা সাক্ষ্য দেই।
آمَنْتُ بِاللهِ وَمَلاَئِكَتِه، وَكُتُبِه، وَرُسُلِه،
وَالْيَوْمِ الآخِرِ وَالْقَدْرِ خَيْرِه، وَشَرِّه .
অর্থ : আমি আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি, তাঁর রাসূলগণের প্রতি, শেষ দিবসের প্রতি এবং তাকদীরের ভালো মন্দের প্রতি ঈমান এনেছি।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
ঈমান হবে আল্লাহ,
কিতাব ফেরেশতা ও রাসূলে
তাকদীর ও শেষ দিবসে
যেওনা কেউ ভুলে।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কালিমা তাইয়্যেবা কোনটি?
(খ) কী পড়ে মুসলমান হতে হয়?
(গ) কালিমা শাহাদাত কোনটি?
(ঘ) কার কোন শরীক নেই?
(ঙ) আরকানুল ঈমান কী কী?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) আল্লাহ ছাড়া কোন ...... নেই।
(খ) কালিমা পড়ে .........হতে হয় ।
(গ) কালিমা পড়লে .......... খুশী হন।
(ঘ) আল্লাহর কোন ........ নেই।
(ঙ) তাকদীরের ......... প্রতি ঈমান এনেছি।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর কী?
(i) ফেরেশতা
(ii) রাসূল
(iii) প্রতিবেশী
(খ) কালিমা পড়ে কী হতে হয়?
(i) হিন্দু
(ii) খৃষ্টান
(iii মুসলিম
(গ) কী পড়লে আল্লাহ খুশী হন?
(i) কবিতা
(ii) ছড়া
(iii) কালিমা
(ঘ) আল্লাহর কী নেই?
(i) শরীক
(ii) বন্ধু
(iii) রাসূল
(ঙ) কে আল্লাহর বান্দা ও রাসূল?
খ. ওমর (রা.)
গ. মুহাম্মদ (সা.)
ঘ. আবু বকর ( রা. )
وَالْيَوْمِ الآخِرِ وَالْقَدْرِ خَيْرِه، وَشَرِّه .
অর্থ : আমি আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি, তাঁর রাসূলগণের প্রতি, শেষ দিবসের প্রতি এবং তাকদীরের ভালো মন্দের প্রতি ঈমান এনেছি।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
ঈমান হবে আল্লাহ,
কিতাব ফেরেশতা ও রাসূলে
তাকদীর ও শেষ দিবসে
যেওনা কেউ ভুলে।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কালিমা তাইয়্যেবা কোনটি?
(খ) কী পড়ে মুসলমান হতে হয়?
(গ) কালিমা শাহাদাত কোনটি?
(ঘ) কার কোন শরীক নেই?
(ঙ) আরকানুল ঈমান কী কী?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) আল্লাহ ছাড়া কোন ...... নেই।
(খ) কালিমা পড়ে .........হতে হয় ।
(গ) কালিমা পড়লে .......... খুশী হন।
(ঘ) আল্লাহর কোন ........ নেই।
(ঙ) তাকদীরের ......... প্রতি ঈমান এনেছি।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর কী?
(i) ফেরেশতা
(ii) রাসূল
(iii) প্রতিবেশী
(খ) কালিমা পড়ে কী হতে হয়?
(i) হিন্দু
(ii) খৃষ্টান
(iii মুসলিম
(গ) কী পড়লে আল্লাহ খুশী হন?
(i) কবিতা
(ii) ছড়া
(iii) কালিমা
(ঘ) আল্লাহর কী নেই?
(i) শরীক
(ii) বন্ধু
(iii) রাসূল
(ঙ) কে আল্লাহর বান্দা ও রাসূল?
খ. ওমর (রা.)
গ. মুহাম্মদ (সা.)
ঘ. আবু বকর ( রা. )
সকল মুসলমানের নামায পড়তে হয়। নামায পড়ার জন্য অযূ করা দরকার। আমরা অযূ করার নিয়ম শিখে নেই।
১. দুই হাতের কবজি পর্যন্ত ধুই
২. তিনবার কুলি করি
৩. তিনবার নাকে পানি দেই
৪. তিনবার মুখ ধুই
৫. তিনবার দুই হাতের কনুই পর্যন্ত ধুই
৬. একবার মাথা মাসহ করি
৭. দুই পা গিরা পর্যন্ত তিনবার ধুই।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
মুখ হাত পা ধুই
মাথা মাসহ করি
অযূ করে পাক হয়ে
এসো নামায পড়ি।
শিক্ষক নির্দেশিকা : শিক্ষক নিজে অযূ করে দেখাবেন এবং শিক্ষার্থীদেরকে ব্যবহারিকভাবে অযূ করার নিয়ম শিখাবেন।
১. দুই হাতের কবজি পর্যন্ত ধুই
২. তিনবার কুলি করি
৩. তিনবার নাকে পানি দেই
৪. তিনবার মুখ ধুই
৫. তিনবার দুই হাতের কনুই পর্যন্ত ধুই
৬. একবার মাথা মাসহ করি
৭. দুই পা গিরা পর্যন্ত তিনবার ধুই।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
মুখ হাত পা ধুই
মাথা মাসহ করি
অযূ করে পাক হয়ে
এসো নামায পড়ি।
শিক্ষক নির্দেশিকা : শিক্ষক নিজে অযূ করে দেখাবেন এবং শিক্ষার্থীদেরকে ব্যবহারিকভাবে অযূ করার নিয়ম শিখাবেন।
নামাযের সময় হলে আযান দিতে হয়। আযান হলে আমরা জামাতের সাথে নামায আদায় করি। আমরা আযানের শব্দগুলো শিখি-
اَللهُ أَكْبَرُ، اللهُ أَكْبَرُ .
أَشْهَدُ أَن لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ، أَشْهَدُ أَنْ لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ .
أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهِ، أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهِ .
حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ، حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ .
حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ، حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ .
اَللهُ أَكْبَرُ، اللهُ أَكْبَرُ .
لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ .
শিক্ষক নির্দেশিকা : শিক্ষক অনুশীলনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ উচ্চারণে শিক্ষার্থীদেরকে আযানের শব্দাবলী শিখাবেন।
اَللهُ أَكْبَرُ، اللهُ أَكْبَرُ .
أَشْهَدُ أَن لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ، أَشْهَدُ أَنْ لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ .
أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهِ، أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُوْلُ اللهِ .
حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ، حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ .
حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ، حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ .
اَللهُ أَكْبَرُ، اللهُ أَكْبَرُ .
لاَّ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ .
শিক্ষক নির্দেশিকা : শিক্ষক অনুশীলনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ উচ্চারণে শিক্ষার্থীদেরকে আযানের শব্দাবলী শিখাবেন।
সকল মুসলমানের নামায পড়তে হয়। আমরা প্রতিদিন পাঁচবার নামায আদায় করি। আরবীতে নামাযকে সালাত বলে। আমরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের নাম শিখি-
১.ফজর
২. যোহর
৩. আসর
৪. মাগরিব
৫. এশা
সালাতের রাকাতসমূহ :
আমরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের ফরয রাকাতসমূহ শিখি-
ফযর
২ রাকাত
যোহর
৪ রাকাত
আসর
৪ রাকাত
মাগরিব
৩ রাকাত
এশা
৪ রাকাত
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কোন্ কাজের জন্য অযু করতে হয়?
(খ) অযূর নিয়ম কী?
(গ) আযানের শব্দগুলো কী কী?
(ঘ) আযান হলে আমরা কী করব?
(ঙ) কোন ওয়াক্তের সালাতে কত রাকাত ফরয?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) মুখ হাত পা ধুই
মাথা ....... করি
(খ) নামায পড়ার জন্য ........... করা দরকার
(গ) أَشْهَدُ أَن ...... إِلاَّ اللهُ
(ঘ) حَيَّ ..... الصَّلاَةِ
(ঙ) আমরা প্রতিদিন............ ওয়াক্ত নামায পড়ি
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) নামায পড়ার জন্য কী করা দরকার?
(i) খাওয়া
(ii) অযূ
(iii) ঘুম
(খ) অযূ করার শুরুতে কোন কাজটি করতে হয়?
(i) পা ধুতে হয়
(iii) মাথা মাসহ করতে হয়
(iii) দুই হাত কবজি পর্যন্ত ধুতে হয়।
(গ) অযূর ফরয কয়টি?
(i) ৩টি
(ii) ২টি
(iii) ৪টি
(ঘ) আমরা প্রতিদিন কত ওয়াক্ত নামায পড়ি?
(i) ৫ ওয়াক্ত
(ii) ৩ ওয়াক্ত
(iii) ২ ওয়াক্ত
(ঙ) মাগরিবের ফরয সালাত কত রাকাত?
(i) ৩ রাকাত
(ii) ২ রাকাত
(iii) ৪ রাকাত
১.ফজর
২. যোহর
৩. আসর
৪. মাগরিব
৫. এশা
সালাতের রাকাতসমূহ :
আমরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের ফরয রাকাতসমূহ শিখি-
ফযর
২ রাকাত
যোহর
৪ রাকাত
আসর
৪ রাকাত
মাগরিব
৩ রাকাত
এশা
৪ রাকাত
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কোন্ কাজের জন্য অযু করতে হয়?
(খ) অযূর নিয়ম কী?
(গ) আযানের শব্দগুলো কী কী?
(ঘ) আযান হলে আমরা কী করব?
(ঙ) কোন ওয়াক্তের সালাতে কত রাকাত ফরয?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) মুখ হাত পা ধুই
মাথা ....... করি
(খ) নামায পড়ার জন্য ........... করা দরকার
(গ) أَشْهَدُ أَن ...... إِلاَّ اللهُ
(ঘ) حَيَّ ..... الصَّلاَةِ
(ঙ) আমরা প্রতিদিন............ ওয়াক্ত নামায পড়ি
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) নামায পড়ার জন্য কী করা দরকার?
(i) খাওয়া
(ii) অযূ
(iii) ঘুম
(খ) অযূ করার শুরুতে কোন কাজটি করতে হয়?
(i) পা ধুতে হয়
(iii) মাথা মাসহ করতে হয়
(iii) দুই হাত কবজি পর্যন্ত ধুতে হয়।
(গ) অযূর ফরয কয়টি?
(i) ৩টি
(ii) ২টি
(iii) ৪টি
(ঘ) আমরা প্রতিদিন কত ওয়াক্ত নামায পড়ি?
(i) ৫ ওয়াক্ত
(ii) ৩ ওয়াক্ত
(iii) ২ ওয়াক্ত
(ঙ) মাগরিবের ফরয সালাত কত রাকাত?
(i) ৩ রাকাত
(ii) ২ রাকাত
(iii) ৪ রাকাত
কারো সাথে দেখা হলে সালাম দিতে হয়। সালাম দেয়া সাওয়াবের কাজ। সালাম হল ‘‘আসসালামু আলাইকুম’’ বলা।
কেউ সালাম দিলে তার জবাব দিতে হয়। জবাবে ‘‘ওয়া আলাইকুমুস সালাম’’ বলতে হয়। সালামের জবাব না দিলে পাপ হয়।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
কারো সাথে দেখা হলে
সালাম দিতে হয়
কেউ আগে সালাম দিলে
জবাব দিতে হয়।
মুসাফাহা :
একজনের হাতের সাথে অপরের হাত মিলানোকে মুসাফাহা বলে। মুসাফাহা ডান হাতে করতে হয়।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
সালাম দিয়ে মিলাও হাত
আল্লাহ দিবেন মাগফিরাত
ঝগড়া বিবাধ হবে না
হিংসা বিদ্বেষ রবে না।
কেউ সালাম দিলে তার জবাব দিতে হয়। জবাবে ‘‘ওয়া আলাইকুমুস সালাম’’ বলতে হয়। সালামের জবাব না দিলে পাপ হয়।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
কারো সাথে দেখা হলে
সালাম দিতে হয়
কেউ আগে সালাম দিলে
জবাব দিতে হয়।
মুসাফাহা :
একজনের হাতের সাথে অপরের হাত মিলানোকে মুসাফাহা বলে। মুসাফাহা ডান হাতে করতে হয়।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
সালাম দিয়ে মিলাও হাত
আল্লাহ দিবেন মাগফিরাত
ঝগড়া বিবাধ হবে না
হিংসা বিদ্বেষ রবে না।
মাতা পিতার কথা মান্য করতে হয়। তাদের কথা অমান্য করা পাপ। আমরা সব সময় মাতা পিতার কথা মেনে চলব। কখনও তাদের অবাধ্য হব না।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
মাতা পিতা গুরুজন
তাদের কথা মানব
বড় হয়ে দেশের তরে
সুনাম বয়ে আনব।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কী বলে সালাম দিতে হয়?
(খ) সালামের জবাবে কী বলতে হয়?
(গ) মুসাফাহা কাকে বলে?
(ঘ) সালামের জবাব না দিলে কী হয়?
(ঙ) কাদের কথা মান্য করতে হয়?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
১. কারো সাথে দেখা হলে..........দিতে হয়।
২. সালাম দিয়ে ............... হাত।
৩. সত্য কথা বলব....................কভূ নয়।
৪. মাতা পিতার কথা............. করতে হয়।
৫. বড় হয়ে দেশের তরে
.................. বয়ে আনব।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) কারো সাথে দেখা হলে কী করতে হয়?
(i) সালাম দিতে হয়
(ii) ধাক্কা দিতে হয়
(iii) মন খারাপ করতে হয়
(খ) সালামের জবাব না দিলে কী হয়?
(i) মঙ্গল হয়
(ii) সাওয়াব হয়
(iii) পাপ হয়
(গ) মুসাফাহা কী?
(i) হাতে হাত মিলানো
(ii) কাঁধে কাঁধে মিলানো
(iii) পায়ে হাত রাখা
(ঘ) আমরা কী ধরনের কথা বলব?
(i) সত্য কথা
(ii) মিথ্যা কথা
(iii) বাজে কথা
(ঙ) কাদের কথা মান্য করব ?
(i) দুষ্টদের কথা
(ii) শত্রুদের কথা
(iii) মাতা পিতার কথা
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
মাতা পিতা গুরুজন
তাদের কথা মানব
বড় হয়ে দেশের তরে
সুনাম বয়ে আনব।
অনুশীলনী
১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কী বলে সালাম দিতে হয়?
(খ) সালামের জবাবে কী বলতে হয়?
(গ) মুসাফাহা কাকে বলে?
(ঘ) সালামের জবাব না দিলে কী হয়?
(ঙ) কাদের কথা মান্য করতে হয়?
২। খালি ঘর পূরণ কর।
১. কারো সাথে দেখা হলে..........দিতে হয়।
২. সালাম দিয়ে ............... হাত।
৩. সত্য কথা বলব....................কভূ নয়।
৪. মাতা পিতার কথা............. করতে হয়।
৫. বড় হয়ে দেশের তরে
.................. বয়ে আনব।
৩। সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) কারো সাথে দেখা হলে কী করতে হয়?
(i) সালাম দিতে হয়
(ii) ধাক্কা দিতে হয়
(iii) মন খারাপ করতে হয়
(খ) সালামের জবাব না দিলে কী হয়?
(i) মঙ্গল হয়
(ii) সাওয়াব হয়
(iii) পাপ হয়
(গ) মুসাফাহা কী?
(i) হাতে হাত মিলানো
(ii) কাঁধে কাঁধে মিলানো
(iii) পায়ে হাত রাখা
(ঘ) আমরা কী ধরনের কথা বলব?
(i) সত্য কথা
(ii) মিথ্যা কথা
(iii) বাজে কথা
(ঙ) কাদের কথা মান্য করব ?
(i) দুষ্টদের কথা
(ii) শত্রুদের কথা
(iii) মাতা পিতার কথা
(ক) আঊযুবিল্লাহ এর ব্যবহার :
أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانَ الرَّجِيْمِ
অর্থ : আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
শয়তান আমাদের দুশমন। সে আমাদের ভাল কাজ করতে বাধা দেয়। তাই আমরা সকল কাজে শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
কুরআন তেলাওয়াতের শুরুতে বলতে হয় আঊযুবিল্লাহ।
কোন খারাপ কাজ দেখলে বলতে হয় আঊযুবিল্লাহ।
কোন খারাপ স্বপ্ন দেখলে বলতে হয় আঊযুবিল্লাহ।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
শয়তান শত্রু মোদের
দূরে থাকি সবে,
আঊযুবিল্লাহ পড়ি যদি
পালিয়ে যায় তবে।
(খ) বিসমিল্লাহ এর ব্যবহার
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْم
অর্থ : পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু।
সকল কাজের শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ।
খাবার শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ ।
অযুর শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ ।
কুরআন পড়ার শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ ।
সব ভাল কাজের শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ।
বিসমিল্লাহ বললে আল্লাহ খুশী হন, কাজে বরকত হয়।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
বিসমিল্লাহ বলে যদি
কাজ শুরু করি
আল্লাহ দিবেন তা
বরকতে ভরি।
أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانَ الرَّجِيْمِ
অর্থ : আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
শয়তান আমাদের দুশমন। সে আমাদের ভাল কাজ করতে বাধা দেয়। তাই আমরা সকল কাজে শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।
কুরআন তেলাওয়াতের শুরুতে বলতে হয় আঊযুবিল্লাহ।
কোন খারাপ কাজ দেখলে বলতে হয় আঊযুবিল্লাহ।
কোন খারাপ স্বপ্ন দেখলে বলতে হয় আঊযুবিল্লাহ।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
শয়তান শত্রু মোদের
দূরে থাকি সবে,
আঊযুবিল্লাহ পড়ি যদি
পালিয়ে যায় তবে।
(খ) বিসমিল্লাহ এর ব্যবহার
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْم
অর্থ : পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু।
সকল কাজের শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ।
খাবার শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ ।
অযুর শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ ।
কুরআন পড়ার শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ ।
সব ভাল কাজের শুরুতে বলতে হয় বিসমিল্লাহ।
বিসমিল্লাহ বললে আল্লাহ খুশী হন, কাজে বরকত হয়।
আমরা ছড়ায় ছড়ায় বলি-
বিসমিল্লাহ বলে যদি
কাজ শুরু করি
আল্লাহ দিবেন তা
বরকতে ভরি।
সুবহানাল্লাহ এর ব্যবহার
سُبْحَانَ الله
অর্থ : আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি।
সালাত শেষে বলতে হয় সুবহানাল্লাহ।
কিছু দেখে অবাক হলে বলতে হয় সুবহানাল্লাহ।
উপর থেকে নীচে নামতে বলতে হয় সুবহানাল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ এর ব্যবহার
اَلْحَمْدُ للهِ
অর্থ : সকল প্রসংশা আল্লাহর জন্য।
সালাত শেষে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
খাবার শেষে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
খুশীর খবর শুনে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
সকল কাজের শেষে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ বললে আল্লাহ খুশী হন।
এতে অনেক সাওয়াব হয়।
سُبْحَانَ الله
অর্থ : আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি।
সালাত শেষে বলতে হয় সুবহানাল্লাহ।
কিছু দেখে অবাক হলে বলতে হয় সুবহানাল্লাহ।
উপর থেকে নীচে নামতে বলতে হয় সুবহানাল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ এর ব্যবহার
اَلْحَمْدُ للهِ
অর্থ : সকল প্রসংশা আল্লাহর জন্য।
সালাত শেষে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
খাবার শেষে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
খুশীর খবর শুনে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
সকল কাজের শেষে বলতে হয় আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ বললে আল্লাহ খুশী হন।
এতে অনেক সাওয়াব হয়।
১। খাবার শুরুর দোআ-
بِسْمِ الله
২। ঘুমানোর পূর্বের দোআ-
اَللَّهُمَّ بِاسْمِكَ أَمُوْتُ وَأَحْيَا
৩। পড়া শুরুর দোআ-
رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا
৪। ঘর থেকে বের হওয়ার দোআ-
بِسْمِ اللهِ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللهِ
৫। সকাল সন্ধ্যা পড়ার দোআ-
سُبْحَانَ اللهِ وَبَحَمْدِه
অনুশীলনী
১. সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কখন আঊযুবিল্লাহ বলতে হয়?
(খ) বিসমিল্লাহ কখন বলতে হয়?
(গ) সুবহানাল্লাহ অর্থ কী?
(ঘ) আলহামদুলিল্লাহ অর্থ বল।
(ঙ) ঘুমানোর পূর্বের দোআটি কী?
২. খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) ................. أَعُوْذُ بَاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ
(খ) তেলাওয়াতের শুরুতে...........বলতে হয়।
(গ) الرَّحِيْمِ ........... بِسْمِ اللهِ
(ঘ) সব কাজের ............. বিসমিল্লাহ বলতে হয়।
(ঙ) رَبِّ ........ عِلْمًا
৩. সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) আঊযুবিল্লাহ কখন পড়তে হয়?
(i) তেলাওয়াতের শেষে
(ii) তেলাওয়াতের মাঝখানে
(iii) তেলাওয়াতের শুরুতে
(খ) অযুর শুরুতে কী বলতে হয়?
(i) আঊযুবিল্লাহ
(ii) বিসমিল্লাহ
(iii) আল হামদুলিল্লাহ
(গ) কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহ বললে কে খুশী হন?
(i) মানুষ
(ii) আল্লাহ
(iii) রাসূল
(ঘ) সুবহানাল্লাহ কখন বলতে হয়?
(i) সালাতের শেষে
(ii) খাবার শুরুতে
(iii) সালাতের শুরুতে
(ঙ) খুশীর খবর শুনে কী বলতে হয়?
(i) ইন্নালিল্লাহ
(ii) আলহামদুলিল্লাহ
(iii) সুবহানাল্লাহ
সমাপ্ত
بِسْمِ الله
২। ঘুমানোর পূর্বের দোআ-
اَللَّهُمَّ بِاسْمِكَ أَمُوْتُ وَأَحْيَا
৩। পড়া শুরুর দোআ-
رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا
৪। ঘর থেকে বের হওয়ার দোআ-
بِسْمِ اللهِ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللهِ
৫। সকাল সন্ধ্যা পড়ার দোআ-
سُبْحَانَ اللهِ وَبَحَمْدِه
অনুশীলনী
১. সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) কখন আঊযুবিল্লাহ বলতে হয়?
(খ) বিসমিল্লাহ কখন বলতে হয়?
(গ) সুবহানাল্লাহ অর্থ কী?
(ঘ) আলহামদুলিল্লাহ অর্থ বল।
(ঙ) ঘুমানোর পূর্বের দোআটি কী?
২. খালি ঘর পূরণ কর।
(ক) ................. أَعُوْذُ بَاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ
(খ) তেলাওয়াতের শুরুতে...........বলতে হয়।
(গ) الرَّحِيْمِ ........... بِسْمِ اللهِ
(ঘ) সব কাজের ............. বিসমিল্লাহ বলতে হয়।
(ঙ) رَبِّ ........ عِلْمًا
৩. সঠিক উত্তরে টিক দাও।
(ক) আঊযুবিল্লাহ কখন পড়তে হয়?
(i) তেলাওয়াতের শেষে
(ii) তেলাওয়াতের মাঝখানে
(iii) তেলাওয়াতের শুরুতে
(খ) অযুর শুরুতে কী বলতে হয়?
(i) আঊযুবিল্লাহ
(ii) বিসমিল্লাহ
(iii) আল হামদুলিল্লাহ
(গ) কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহ বললে কে খুশী হন?
(i) মানুষ
(ii) আল্লাহ
(iii) রাসূল
(ঘ) সুবহানাল্লাহ কখন বলতে হয়?
(i) সালাতের শেষে
(ii) খাবার শুরুতে
(iii) সালাতের শুরুতে
(ঙ) খুশীর খবর শুনে কী বলতে হয়?
(i) ইন্নালিল্লাহ
(ii) আলহামদুলিল্লাহ
(iii) সুবহানাল্লাহ
সমাপ্ত
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন