মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
হাফেজ ইবনে রজব রহ. বলেন, প্রথমত : বৈধ সকল উপায়ে সম্পদ উপার্জন করার মোহ। এতে যদিও অন্য কোন ক্ষতি নেই, তবুও মূল্যবান সময় ও জীবনকে এমন জিনিসের পিছনে ক্ষয় করার আফসোসই কম কিসের! যার কোন মূল্য নেই। অথচ সে এ জীবন দ্বারা সম্মান, নেয়ামত ও স্থায়ী জান্নাত অর্জন করতে সক্ষম ছিল। তা-না-করে বরং, নির্ধারিত রিজিকের জন্য, যা কম-বেশী হওয়ারও কোন সম্ভাবনা নেই, তার পেছনে জীবন ক্ষয় করেছে। উপরন্তু সে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারবে না, বরং অন্যদের জন্য রেখে যাবে। সে এ সম্পদ পরিত্যাগ করে যাবে, আর অন্যরা এর সুফল ভোগ করবে, হিসাব দেবে সে আর ভোগ করবে অন্যরা। যারা তার বদনাম রটাবে তাদের জন্য রেখে যাবে সে এ সম্পদ। সম্পদের খারাবির জন্য এটাই যতেষ্ট।
মুদ্দাকথা : লোভীরা তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে, এমন সম্পদ উপার্জন করার জন্য, যার দ্বারা উপকৃত হবে তাদের ভিন্ন অন্য কেউ।
দ্বিতীয়ত : উল্লেখিত মুসিবতের সঙ্গে সে এক সময় হারাম ও অবৈধ পন্থায় অর্থ উপার্জনে মগ্ন হয়ে যাবে, প্রয়োজনের স্থানে অর্থ ব্যয়ে কার্পন্য করবে, আর এটাই হচ্ছে ঘৃণিত একটি দোষ। আল্লাহ তাআলা বলেন,
(আরবি)
‘আর যাদেরকে অন্তরের কার্পণ্য থেকে রক্ষা করা হয়, তারাই মূলত সফলকাম।’ (তাগাবুন : ১৬)
জাবের রা. থেকে সহিহ মুসলিমে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেন, ‘তোমরা কার্পণ্য থেকে দূরে থাক, এ কার্পণ্যই তোমাদের পূর্ব পুরুষদের ধ্বংস করেছে। এর কারণে তারা আপোষে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হয়েছে, হারাম কাজকে বৈধ বানিয়েছে।’ (মুসলিম)
হ্যাঁ, সম্পদের সে মোহ নিন্দনীয়, যার কারণে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার বা ফরজ-ওয়াজিব তরক করার সম্ভাবনা থাকে। এ ব্যাপারে শাইখুল ইসলাম ইবেন তাইমিয়া রহ. বলেন, ‘সম্পদ ও পদের মোহ দীনদারী খতম করে দেয়, সম্পদের যে মোহ গুনাহ, জুলুম, মিথ্যা ও অপরাধ প্রবণ করে তোলে, সে মোহ শাস্তিযোগ্য। সাধারণত সম্পদ ও পদের অধিক মোহ এদিকেই নিয়ে যায়। এর বিপরীতে সম্পদের যে মোহ আল্লাহর আদেশ ও নিষেধ পালনে সাহায্যকারী হয় এবং আল্লাহর ভয় সৃষ্টি ও প্রবৃত্তি মোকাবিলার জন্য সহায়ক হয়, সম্পদের সে মোহ দোষণীয় নয়।
যে ব্যক্তি সম্পদের হক আদায় করে হালাল পন্থায় সম্পদ উপার্জন করবে, আল্লাহ তাকে শাস্তি দেবেন না। তবুও, অতিরিক্ত সম্পদ না রাখা এবং প্রয়োজন মোতাবেক সম্পদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকাই নিরাপদ। এতে চিন্তা কম হয়, অন্তর প্রফুল্ল থাকে, যা ইহজগত ও পরজগতের জন্য খুবই উপকারী। রাসূল সা. বলেছেন : যে ব্যক্তি দুনিয়া দুনিয়া করে প্রত্যুষ করল, আল্লাহ তার সমস্ত কাজ বিক্ষিপ্ত করে দেবেন, তার চোখের সামনেই অভাব এনে দাঁড় করাবেন। তবে, রিজিক তার সে পরিমাণই জুটবে, যে পরিমাণ তার জন্য নির্ধারিত রয়েছে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি আখেরাতের চিন্তা নিয়ে প্রত্যুষ করবে, আল্লাহ তার অন্তর অভাব মুক্ত করে দেবেন, তার সমস্ত কাজ সুশৃঙ্খল করে দেবেন, তার অনিচ্ছ সত্বেও দুনিয়া তার কাছে ধরা দিবে।’ (তিরমিজি) (মিসরের সংকলিত ফতওয়া : পৃ : ৪৯৩ ও ৯৫ সংক্ষিপ্ত। মাজমুউল ফতওয়া : ১০/১৮৯-১৯০ এবং সংক্ষিপ্ত মিনহাজুল কাসেদিন : পৃ : ১৯৫)
সম্পদের ব্যাপারে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই উত্তম। অর্থাৎ সব সামর্থ্য দিয়ে সম্পদে আপাদ-মস্তক মগ্ন না হওয়া, আবার নাক ছিটকানো ভাব নিয়ে অর্থ-বিত্ত একেবারে পরিহার না করা। আবু সাইদ খুদরি রা. থেকে বর্ণিত, একদা রাসূল সা. আমাদের মাঝে দাঁড়িয়ে উপস্থিত লোকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, ‘না, আমি তোমাদের ওপর দুনিয়ার চাক্যচিক্য ও বিত্ত-বৈভব ছাড়া অন্য কিছুর আশংকা করি না।’ এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কল্যাণও কি অকল্যাণ নিয়ে আসে? রাসূল সা. কিছুক্ষণ চুপ থাকলেন। অতঃপর বললেন, কি বললে? অতঃপর সে বলল, আল্লাহর রাসূল! কল্যাণও কি অকল্যাণ নিয়ে আসে? রাসূল সা. বললেন, ‘কল্যাণ অকল্যাণ নিয়ে আসে না। তবে, বসন্তে জন্মানো গুল্ম অতিভোজনের ফলে অনেক পশুর পেট ফেটে মৃত্যু ঘটে, কোনটি আবার মৃত্যুর দোড়ঘোড়ায় পৌঁছে যায়। হ্যাঁ, যে পশু উদ্ভীত ও লতা প্রয়োজন অনুপাতে ভক্ষণ করে, ভক্ষণ শেষে তা হজম করার জন্য সূর্যের দিকে মুখ করে বসে পড়ে, অতঃপর পায়খানা-পেসাব করে পেট খালী করে, আবার প্রয়োজন হলে ভক্ষণ করে, তার কথা ভিন্ন। সুতরাং যে ব্যক্তি বৈধ পন্থায় সম্পদ অর্জন করবে, তার জন্য তাতে বরকত দেয়া হবে। এর বিপরীতে যে ব্যক্তি অন্যায় পন্থায় সম্পদ অর্জন করবে, তার উদাহরণ ঐ ব্যক্তির ন্যায়, যে খায় কিন্তু পরিতৃপ্ত হয় না।’ (বোখারি, মুসলিম)
এ হাদিসের ব্যাখ্যায় ইবনুল কাইয়ূম রহ. সম্পদের মধ্যম পন্থার একটি সুন্দর বক্তব্য পেশ করেছেন। ‘বসন্তের গুল্ম খেয়ে কোন পশু মারা যায়, আবার কোনটা মৃত্যুর দরজায় পৌঁছে যায়।’ এ থেকে তিনি বলেন, এটি প্রয়োজন মোতাবেক দুনিয়া অর্জন ও ভারসাম্য রক্ষা করে তাতে আত্মনিয়োগ করার সুন্দর একটি উদাহরণ। কতক পশু বসন্তের লতাগুল্ম দেখে চোখের ক্ষুধায় খেতে থাকে, এক সময় অতিভোজনের ফলে পেট ফেটে বা রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তদ্রূপ সম্পদের লোভ কতক ব্যক্তির মৃত্যু ঘটায় বা মৃত্যুর দোরগোড়ায় নিয়ে যায়। সম্পদের জন্য অনেক বিত্তবান যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে, অন্যায় অত্যাচারও করেছে। পক্ষান্তরে যে প্রয়োজন অনুযায়ী সম্পদ অর্জন করে, তার উদাহরণ হচ্ছে ঐ বকরির ন্যায় যে তার পেট ভরা পর্যন্ত ভক্ষণ করে।
হাদিসের বাক্য, ‘সূর্যের দিকে মুখ করে বসে পড়ে, পায়খানা করে ও পেসাব করে।’ এখানে তিনটি শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে :
১. প্রয়োজন অনুযায়ী খানা শেষে গুল্ম ত্যাগ করা ও সূর্যের দিকে মুখ করে বসে পড়া এবং ভক্ষিত গুল্মের স্বাদ আস্বাদন করা।
২. যে পরিমাণ লতা-গুল্ম উপকারী ছিল তা ভক্ষণ করে বিরত থাকা অতঃপর উপকারী কোন জিনিসে মগ্ন হওয়া। অর্থাৎ পশুর সূর্যের দিকে মুখ করে বসে পড়া। কারণ, সূর্যের তাপের ফলে তার খাদ্য হজম হয় ও সহজে পায়খানার রাস্তা দিয়ে বের হয়।
৩. পশুর পায়খানা-পেসাবের মাধ্যমে হজম করা খাদ্য বের করে দেয়া। এটা আরামের জন্য খুবই জরুরি। তদ্রুপ, যারা সম্পদ উপর্জনে মগ্ন তাদেরও এমন করা উচিত যেমনটি করে থাকে পশু।
এ হাদিস দ্বারা যেমন, অধিক সম্পদ জমা করা ও তার ক্ষতি সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়েছে, তদ্রুপ সম্পদ ত্যাগ করা ও সম্পদ না থাকার ফলে সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কেও ধারণা দেয়া হয়েছে। যে পরিমাণ সম্পদ শরীর-দেহ-মন সুস্থ রাখার জন্য প্রয়োজন, সে পরিমাণ জমা করা এবং অতিরিক্ত সম্পদ সদকা বা প্রয়োজনে খরচ করা। ক্ষতির কারণ হতে পারে এ পরিমাণ সম্পদ জমা না করা।’ (উত্তাতুস্সাবিরীন : পৃ : ১৯৮, ১৯৯ সংক্ষিপ্ত)
এ আলোচনার মাধ্যমে সম্পদের ব্যাপারে মধ্যমপন্থা কোনটি তা নির্ণয় হয়েছে বলে আমি আমার বিশ্বাস। তাই বলছি, দীনের দায়ী ও আলেমদের উচিত এ পরিমাণ সম্পদ উর্পাজন করা, যা দ্বারা তাদের সুন্দরভাবে জীবিকা নির্বাহ সম্ভব হয় ও পরমুখিতা দূর হয়। যেমন ছিলেন আমাদের আদর্শ পূর্বপুরুষগণ। তারা ছিলেন প্রয়োজনীয় সম্পদ অর্জনে যত্নশীল, আরো ছিলেন দুনিয়াত্যাগী ও অল্পে তুষ্ট। কারণ, আলেমদের জনসাধারণ হতে এবং বিশেষ করে আমীর ও নেতৃস্থানীয় লোকদের থেকে অভাবমুক্ত থাকা খুব জরুরি। বরং এটা তাদের মর্যাদা ও সম্মান রক্ষার হাতিয়ার।
সুফিয়ান সওরি রহ. বলেন, ‘আমার দশ হাজার দেরহাম এমন রেখে যাওয়া, যে সম্পর্কে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে, আমার কাছে পছন্দনীয়, মানুষের দারস্থ হওয়ার তুলনায়। আমাদের কাছে এ টাকা পয়সা না থাকলে ঐ সমস্ত আমীর-উমারারা আমাদের হাতের রোমালে পরিণত করতো।’ (আল-হিলইয়া- আবু নাইম : ৬/৩৮১)
ইবনে জওজি রহ. আলেমদের অভাবমুক্ত হওয়ার জন্য সম্পদ উপার্জনের প্রতি উৎসাহ দিয়ে বলেন, ‘আলেমদের মানুষ থেকে অভাবমুক্ত হওয়ার জন্য সম্পদ জমা করার কোন বিকল্প নেই। কারণ, যখন সে ইলম শিখেছে তার মধ্যে পূর্ণতা এসেছে। তবে, এটাও ঠিক যে, অনেক আলেমই ইলমের জন্য সম্পদ উপার্জন করতে পারেননি। অবশেষে বিশেষ প্রয়োজনে সম্পদের অর্জন করতে গিয়েছেন, আর এখানেই তাদের অনেকের বিচ্যুতি ঘটেছে। যদিও কেউ কেউ অনেক হিলা-বাহানার আশ্রয় নেয়।
আমরা অনেক সূফি ও আলেমদের দেখেছি, যারা আমির-উমারাদের নিকট জড়ো হয়ে থাকতেন, শুধু তাদের থেকে কিছু পাওয়ার আশায়। এ জন্য কেউ তোষামোদ ও লৌকিকতায় লিপ্ত হয়েছেন, কেউ নাজায়েজ প্রসংশা করেছেন, কেউ বাদশাহর অন্যায় দেখেও নিশ্চুপ থেকেছেন, যার একমাত্র কারণ ছিল অভাব। আমাদের নিজ অভিজ্ঞতার কথা বলছি, জালেম বাদশাহ থেকে দূরে থাকার মধ্যেই প্রকৃত সম্মান অর্জন সম্ভব। আর এটা দু’প্রকার লোকেরাই করতে পারে।
প্রথম প্রকার : যাদের সম্পদ রয়েছে। যেমন, সাঈদ ইবেন মুসাইয়েব, তিনি তেল ইত্যাদির ব্যাবসা করতেন। সুফিয়ান সওরি রহ., তিনি বিভিন্ন পণ্যের ব্যবসা করতেন ও ইবনে মুবারক।
দ্বিতীয় প্রকার : যারা সামান্য রিজিক সত্ত্বেও তুষ্ট থাকার ক্ষমতা রাখেন। যেমন, ছিলেন বিশির হাফি ও আহমদ ইবনে হাম্বল।
মানুষ যখন ধৈর্য হারা হবে এবং তাদের মাঝে পরিপক্ক ইমান না থাকবে, তখন তারা অভাব অনটনে বিভিন্ন পরীক্ষা, কষ্ট ও মুসিবতের সম্মুখিন হবে। অনেক সময় তারা দীনও বরবাদ করে ফেলবে।
হে তালেবে এলম ভাই! মানুষ থেকে অভাব মুক্ত হওয়ার জন্য তোমার সম্পদ জমা করা একান্ত জরুরি, এ সম্পদ তোমার দীন হেফাজত করবে। কারণ, অনেক দীনদার ও দুনিয়া বিমুখদের দেখেছি, তারা একমাত্র অভাবের কারণে কপটতার আশ্রয় নিয়েছেন। অনেক আলেম শুধু অর্থ লোভের কারণেই বিপদে পতিত হয়েছে, যার মূল হচ্ছে অভাব। পক্ষান্তরে যে জরুরি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও অর্থ লোভের জন্য এ সব ঘৃণ্য পন্থা অবলম্বন করে, সে আলেমদের দল থেকে খারিজ।’ (মাজিবান হাদিসের ব্যাখ্যাগ্রন্থ : ৭ ও ১৩ পৃ.)
মুদ্দাকথা : প্রয়োজন পূরণ হয়ে যায় এ পরিমাণ সম্পদ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা। অর্থাৎ যে পরিমাণ সম্পদ হলে পানাহার, পরিচ্ছদ ও বাসস্থান ইত্যাদির প্রয়োজন পূরা হয়ে যায়। এর জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করা এবং তার নিকট রুজু করা। খবরদার! কখনো মানুষের নিকট সম্পদ চাইবে না, উপায় না থাকলে ভিন্ন কথা, বা তাদের কাছে আশা পোষণ করবে না।
তবে, প্রয়োজন অতিরিক্ত সম্পদের জন্য কষ্টক্লেশ করা অর্থহীন। অনেকে এ জন্য সম্পদের গোলাম ও তার দাসে পরিণত হয়, অথচ রিজিক তাই অর্জন হয়, যা ভাগ্যে লেখা রয়েছে। অনেকে আবার এ জন্য অবৈধ পন্থা ও অসুদুপায় অমলম্বন করে, অনেক জরুরি খাতে ব্যায় করা থেকে বিরত থাকে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/217/9
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।