HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
অপরাধমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে সাওমের ভূমিকা
লেখকঃ মুহাম্মাদ শাহিদুল ইসলাম
৬
ক্ষুধা ও পিপাসার নিয়ন্ত্রণমানুষ সাধারণত দিনে রাতে তিনবার পানাহারে অভ্যস্ত-সকাল, দুপুর এবং রাতে। আর যখনই পিপাসা লাগে পান করে এবং যখনই ইচ্ছে হয় পানাহার করে। কিন্তু রমযান মাসে এ পানাহারের ওপর নিয়ন্ত্রন আরোপিত হয়। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র রিযিকসমূহ হালাল করেছেন এবং সকল প্রকার অপচয়-অপব্যবহারমুক্ত পানাহারকে বৈধ ঘোষণা করেছে। আল্লাহ বলেন,
﴿وَكُلُواْ وَٱشۡرَبُواْ وَلَا تُسۡرِفُوٓاْۚ إِنَّهُۥ لَا يُحِبُّ ٱلۡمُسۡرِفِينَ ٣١ قُلۡ مَنۡ حَرَّمَ زِينَةَ ٱللَّهِ ٱلَّتِيٓ أَخۡرَجَ لِعِبَادِهِۦ وَٱلطَّيِّبَٰتِ مِنَ ٱلرِّزۡقِۚ قُلۡ هِيَ لِلَّذِينَ ءَامَنُواْ فِي ٱلۡحَيَوٰةِ ٱلدُّنۡيَا خَالِصَةٗ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِۗ ﴾ [ الاعراف : ٣١، ٣٢ ]
“আর তোমরা আহার কর ও পান কর কিন্তু অপচয় কর না। নিশ্চয় তিনি অপচয়কারীদেরকে ভালোবাসেন না। বলুন, আল্লাহ স্বীয় বান্দাদের জন্য যেসব শোভার বস্তু ও বিশুদ্ধ জীবিকা সৃষ্টি করেছেন তা কে হারাম করেছে? বলুন, পার্থিব জীবনে বিশেষ করে কিয়ামতের দিনে এ সমস্ত তাদের জন্য, যারা ঈমান আনে।” [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: ৩১-৩২]
সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তা সবই বন্ধ থাকে। এ সময় ক্ষুধা তাকে যন্ত্রনা দেয়, পিপাসা তার বক্ষদেশ জ্বালায় যদিও তার সম্মুখে সুমিষ্ট পানীয় ও সুস্বাদু আহার্য সবই বর্তমান থাকে। আর তার জন্য আল্লাহ তা হালালও করেছেন। কিন্তু সিয়ামের এ সময় সে সেসব কিছু পান ও গ্রহণ থেকে নিজেকে বিরত রাখে। যে আল্লাহ তার জন্য এসব পানাহার হালাল করে দিয়েছেন এ সময়টায় তারই আদেশে তা থেকে বিরত থেকে মানুষ এ কথাই প্রত্যক্ষভাবে প্রমাণ করে দেয় যে, সে আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া কিছু করে না। সে সেই কাজ করে এবং সে সময় করে, যখন আল্লাহ যা করার অনুমতি দান করেন। বছরের বারটি মাসের মধ্যে একটি মাসকাল ধরে যে নিজেকে এভাবে চালিত করতে অভ্যস্থ হয়,তার এ অভ্যাস দীর্ঘস্থায়ী বলে পরবর্তী এগারটি মাস সে আল্লাহর নিষিদ্ধ পানাহার ও ধন-মাল থেকে নিজেকে বিরত রাখতে খূবই সাফল্য সহকারে সক্ষম হয়। ক্ষুধা ও পিপাসা অপরাধ মূলোৎপাটনের এক উত্তম সহায়ক। পবিত্র রমযান মাসের সাওমের মাধ্যমে অনেকটা প্রমাণিত।
﴿وَكُلُواْ وَٱشۡرَبُواْ وَلَا تُسۡرِفُوٓاْۚ إِنَّهُۥ لَا يُحِبُّ ٱلۡمُسۡرِفِينَ ٣١ قُلۡ مَنۡ حَرَّمَ زِينَةَ ٱللَّهِ ٱلَّتِيٓ أَخۡرَجَ لِعِبَادِهِۦ وَٱلطَّيِّبَٰتِ مِنَ ٱلرِّزۡقِۚ قُلۡ هِيَ لِلَّذِينَ ءَامَنُواْ فِي ٱلۡحَيَوٰةِ ٱلدُّنۡيَا خَالِصَةٗ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِۗ ﴾ [ الاعراف : ٣١، ٣٢ ]
“আর তোমরা আহার কর ও পান কর কিন্তু অপচয় কর না। নিশ্চয় তিনি অপচয়কারীদেরকে ভালোবাসেন না। বলুন, আল্লাহ স্বীয় বান্দাদের জন্য যেসব শোভার বস্তু ও বিশুদ্ধ জীবিকা সৃষ্টি করেছেন তা কে হারাম করেছে? বলুন, পার্থিব জীবনে বিশেষ করে কিয়ামতের দিনে এ সমস্ত তাদের জন্য, যারা ঈমান আনে।” [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: ৩১-৩২]
সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তা সবই বন্ধ থাকে। এ সময় ক্ষুধা তাকে যন্ত্রনা দেয়, পিপাসা তার বক্ষদেশ জ্বালায় যদিও তার সম্মুখে সুমিষ্ট পানীয় ও সুস্বাদু আহার্য সবই বর্তমান থাকে। আর তার জন্য আল্লাহ তা হালালও করেছেন। কিন্তু সিয়ামের এ সময় সে সেসব কিছু পান ও গ্রহণ থেকে নিজেকে বিরত রাখে। যে আল্লাহ তার জন্য এসব পানাহার হালাল করে দিয়েছেন এ সময়টায় তারই আদেশে তা থেকে বিরত থেকে মানুষ এ কথাই প্রত্যক্ষভাবে প্রমাণ করে দেয় যে, সে আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া কিছু করে না। সে সেই কাজ করে এবং সে সময় করে, যখন আল্লাহ যা করার অনুমতি দান করেন। বছরের বারটি মাসের মধ্যে একটি মাসকাল ধরে যে নিজেকে এভাবে চালিত করতে অভ্যস্থ হয়,তার এ অভ্যাস দীর্ঘস্থায়ী বলে পরবর্তী এগারটি মাস সে আল্লাহর নিষিদ্ধ পানাহার ও ধন-মাল থেকে নিজেকে বিরত রাখতে খূবই সাফল্য সহকারে সক্ষম হয়। ক্ষুধা ও পিপাসা অপরাধ মূলোৎপাটনের এক উত্তম সহায়ক। পবিত্র রমযান মাসের সাওমের মাধ্যমে অনেকটা প্রমাণিত।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন