HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
অপরাধমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে সাওমের ভূমিকা
লেখকঃ মুহাম্মাদ শাহিদুল ইসলাম
৭
বৈধ যৌনকর্মের নিয়ন্ত্রণসমাজে অপরাধ সংগঠিত হওয়ার পিছনে অবৈধ যৌন উন্মাদনা অনেকাংশে দায়ী। যিনা, ব্যভিচার, সমকাম, ধর্ষণ, অপহরণ প্রভৃতি অসংখ্য অপরাধের উৎস হচ্ছে এই অবৈধ যৌন ক্ষুধা। একে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সমাজের বেশিরভাগ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। আল্লাহ তা‘আলা তার বান্দার জন্য বিয়ে ও স্ত্রী সঙ্গম হালাল করেছেন। আল্লাহ বলেছেন :
﴿فَٱنكِحُواْ مَا طَابَ لَكُم مِّنَ ٱلنِّسَآءِ مَثۡنَىٰ وَثُلَٰثَ وَرُبَٰعَۖ فَإِنۡ خِفۡتُمۡ أَلَّا تَعۡدِلُواْ فَوَٰحِدَةً﴾ [ النساء : ٣ ]
“অতএব, তোমরা স্ত্রীরূপে গ্রহণ কর, দু’জন, তিনজন, চারজন যা তোমার ইচ্ছা। আর নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবে না বলে ভয় হলে মাত্র একজন।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৩]
ফলে বান্দা দিনে রাতে যখন ইচ্ছা স্ত্রীর সাথে সঙ্গম করতে ও আসল ক্ষেতে বীজ বপন করতে পারে, কোনো বাধা-নিষেধ নেই কেবল স্ত্রীর “হায়েয” অবস্থা ছাড়া। আল্লাহ বলেছেন :
﴿نِسَآؤُكُمۡ حَرۡثٞ لَّكُمۡ فَأۡتُواْ حَرۡثَكُمۡ أَنَّىٰ شِئۡتُمۡۖ وَقَدِّمُواْ لِأَنفُسِكُمۡۚ وَٱتَّقُواْ ٱللَّهَ وَٱعۡلَمُوٓاْ أَنَّكُم مُّلَٰقُوهُۗ وَبَشِّرِ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ ٢٢٣﴾ [ البقرة : ٢٢٣ ]
“তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পার। তোমরা তোমাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছু করিও এবং আল্লাহকে ভয় করো। আর জেনে রেখ যে, তোমরা আল্লাহর সম্মুখীন হতে যাচ্ছো এবং মুমিনগণকে সুসংবাদ দাও।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ২২৩]
কিন্তু রমযান মাসে এ মুসলিম ব্যক্তির জীবনে এ অবাধ স্বাধীনতা সীমিত হয়ে আসে। তখন এ কাজ কেবলমাত্র রাত্রিকালেই সম্পন্ন হতে পারে, দিনের বেলা নয়। আল্লাহ বলেন,
﴿أُحِلَّ لَكُمۡ لَيۡلَةَ ٱلصِّيَامِ ٱلرَّفَثُ إِلَىٰ نِسَآئِكُمۡۚ هُنَّ لِبَاسٞ لَّكُمۡ وَأَنتُمۡ لِبَاسٞ لَّهُنَّۗ عَلِمَ ٱللَّهُ أَنَّكُمۡ كُنتُمۡ تَخۡتَانُونَ أَنفُسَكُمۡ فَتَابَ عَلَيۡكُمۡ وَعَفَا عَنكُمۡۖ فَٱلۡـَٰٔنَ بَٰشِرُوهُنَّ وَٱبۡتَغُواْ مَا كَتَبَ ٱللَّهُ لَكُمۡۚ ﴾ [ البقرة : ١٨٧ ]
“সিয়ামের রাত্রে তোমাদের জন্য স্ত্রীসম্ভোগ বৈধ করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা নিজেদের প্রতি অবিচার করছিলে। অতঃপর তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হয়েছেন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করেছেন। সুতরাং এখন তোমরা তাদের সহিত সংগত হও এবং আল্লাহ যা তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৮৭]
এ প্রসঙ্গে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “হে যুবকগণ! তোমাদের মধ্যকার বিয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ সংগ্রহের সামর্থ্যবানদের বিয়ে করা উচিৎ। আর এটি যার জন্য অসম্ভব সে যেন সিয়াম পালন করে। কেননা সিয়াম যৌন ক্ষুধাকে দমন করে।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪৬৭৭।]
সাওম পালনকারী মুসলিম একমাসকাল ধরে দিনের বেলা স্বীয় যৌন প্রবৃত্তি চরিতার্থ করা থেকে বিরত থাকতে যখন সক্ষম হচ্ছে, অথচ স্ত্রী সঙ্গম তার জন্য সম্পূর্ণ হালাল-তখন স্বভাবতই আশা করা যায় যে, বছরের পরবর্তী মাসগুলোতে নিষিদ্ধ যৌন সঙ্গম থেকে সে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে অতীব যোগ্যতা সহকারে।
﴿فَٱنكِحُواْ مَا طَابَ لَكُم مِّنَ ٱلنِّسَآءِ مَثۡنَىٰ وَثُلَٰثَ وَرُبَٰعَۖ فَإِنۡ خِفۡتُمۡ أَلَّا تَعۡدِلُواْ فَوَٰحِدَةً﴾ [ النساء : ٣ ]
“অতএব, তোমরা স্ত্রীরূপে গ্রহণ কর, দু’জন, তিনজন, চারজন যা তোমার ইচ্ছা। আর নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবে না বলে ভয় হলে মাত্র একজন।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৩]
ফলে বান্দা দিনে রাতে যখন ইচ্ছা স্ত্রীর সাথে সঙ্গম করতে ও আসল ক্ষেতে বীজ বপন করতে পারে, কোনো বাধা-নিষেধ নেই কেবল স্ত্রীর “হায়েয” অবস্থা ছাড়া। আল্লাহ বলেছেন :
﴿نِسَآؤُكُمۡ حَرۡثٞ لَّكُمۡ فَأۡتُواْ حَرۡثَكُمۡ أَنَّىٰ شِئۡتُمۡۖ وَقَدِّمُواْ لِأَنفُسِكُمۡۚ وَٱتَّقُواْ ٱللَّهَ وَٱعۡلَمُوٓاْ أَنَّكُم مُّلَٰقُوهُۗ وَبَشِّرِ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ ٢٢٣﴾ [ البقرة : ٢٢٣ ]
“তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পার। তোমরা তোমাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছু করিও এবং আল্লাহকে ভয় করো। আর জেনে রেখ যে, তোমরা আল্লাহর সম্মুখীন হতে যাচ্ছো এবং মুমিনগণকে সুসংবাদ দাও।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ২২৩]
কিন্তু রমযান মাসে এ মুসলিম ব্যক্তির জীবনে এ অবাধ স্বাধীনতা সীমিত হয়ে আসে। তখন এ কাজ কেবলমাত্র রাত্রিকালেই সম্পন্ন হতে পারে, দিনের বেলা নয়। আল্লাহ বলেন,
﴿أُحِلَّ لَكُمۡ لَيۡلَةَ ٱلصِّيَامِ ٱلرَّفَثُ إِلَىٰ نِسَآئِكُمۡۚ هُنَّ لِبَاسٞ لَّكُمۡ وَأَنتُمۡ لِبَاسٞ لَّهُنَّۗ عَلِمَ ٱللَّهُ أَنَّكُمۡ كُنتُمۡ تَخۡتَانُونَ أَنفُسَكُمۡ فَتَابَ عَلَيۡكُمۡ وَعَفَا عَنكُمۡۖ فَٱلۡـَٰٔنَ بَٰشِرُوهُنَّ وَٱبۡتَغُواْ مَا كَتَبَ ٱللَّهُ لَكُمۡۚ ﴾ [ البقرة : ١٨٧ ]
“সিয়ামের রাত্রে তোমাদের জন্য স্ত্রীসম্ভোগ বৈধ করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা নিজেদের প্রতি অবিচার করছিলে। অতঃপর তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হয়েছেন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করেছেন। সুতরাং এখন তোমরা তাদের সহিত সংগত হও এবং আল্লাহ যা তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৮৭]
এ প্রসঙ্গে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “হে যুবকগণ! তোমাদের মধ্যকার বিয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ সংগ্রহের সামর্থ্যবানদের বিয়ে করা উচিৎ। আর এটি যার জন্য অসম্ভব সে যেন সিয়াম পালন করে। কেননা সিয়াম যৌন ক্ষুধাকে দমন করে।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪৬৭৭।]
সাওম পালনকারী মুসলিম একমাসকাল ধরে দিনের বেলা স্বীয় যৌন প্রবৃত্তি চরিতার্থ করা থেকে বিরত থাকতে যখন সক্ষম হচ্ছে, অথচ স্ত্রী সঙ্গম তার জন্য সম্পূর্ণ হালাল-তখন স্বভাবতই আশা করা যায় যে, বছরের পরবর্তী মাসগুলোতে নিষিদ্ধ যৌন সঙ্গম থেকে সে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে অতীব যোগ্যতা সহকারে।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন