HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকীদা
লেখকঃ শাইখ মুহাম্মাদ আস-সালেহ আল-উসাইমীন
৫
ফিরিশ্তাদের প্রতি ঈমানআমরা আল্লাহ তা‘আলার ফিরিশ্তাদের প্রতি ঈমান আনি। আরও ঈমান রাখি যে,
﴿عِبَادٞ مُّكۡرَمُونَ ٢٦ لَا يَسۡبِقُونَهُۥ بِٱلۡقَوۡلِ وَهُم بِأَمۡرِهِۦ يَعۡمَلُونَ ٢٧﴾ [ الأنبياء : 26-27]
“তারা আল্লাহর সম্মানিত বান্দাহ। তারা তাঁর দরবারে আগে বেড়ে কথা বলে না। শুধু তাঁরই হুকুমে তারা কাজ করে।” [আম্বিয়া: ২৬, ২৭]
তাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টি করেছেন। তারা তাঁরই ইবাদতে মগ্ন এবং তাঁরই আনুগত্যে নিয়োজিত।
﴿لَا يَسۡتَكۡبِرُونَ عَنۡ عِبَادَتِهِۦ وَلَا يَسۡتَحۡسِرُونَ ١٩ يُسَبِّحُونَ ٱلَّيۡلَ وَٱلنَّهَارَ لَا يَفۡتُرُونَ ٢٠﴾ [ الأنبياء : 19- 20]
“তারা আল্লাহর ইবাদত করতে অহংকার করে না। অলসতাও করে না। রাত দিন তাঁরই তাসবীহ পাঠে ব্যস্ত থাকে, একবিন্দুও থামে না।” [আম্বিয়া: ১৯-২০]
আল্লাহ তা‘আলা তাদেরকে আমাদের থেকে আড়াল করে রেখেছেন ফলে আমরা তাদের দেখতে পাই না। কোন কোন সময় আল্লাহ তা‘আলা তাঁর কতিপয় বান্দাহর জন্য তাদের পর্দাকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন (ফলে তারা দেখতে পেয়েছেন)। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিবরাইল আলাইহিস সালামকে তাঁর আসল রূপে দেখতে পেয়েছেন, তাঁর ছিল ছয়শত ডানা যা দিগন্তকে ঢেকে ফেলেছিল [বুখারী]। অনুরূপভাবে জিবরাইল আলাইহিস সালাম মরিয়ম আলাইহাস সালামের নিকট পূর্ণাঙ্গ মানুষের আকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। তখন মারইয়াম তাঁর সাথে কথা বলেছিলেন আর তিনিও মারইয়ামের সাথে কথা বলেছিলেন। আর একবার একজন অপরিচিত মানুষের ছুরতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসেছিলেন। সাহাবায়ে কেরাম তাঁর পাশেই তখন অবস্থান করছিলেন। জিবরাইল (আলাইহিস সালাম) এমনভাবে রাসূলের কাছে আসলেন যে, তাঁর মাঝে সফরের কোন আলামত দেখা যায়নি। কাপড় ছিল ধব-ধবে সাদা। চুলগুলো খুবই কাল বর্ণের। জিবরাইল নিজ হাটু তাঁর হাটুর কাছাকাছি নিয়ে বসলেন। তাঁর হাত দুখানা দু’রানের উপর রেখে রাসূলের মুখোমুখি বসলেন। তারপর একে অপরকে লক্ষ্য করে কথাবার্তা বললেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামকে জানালেন যে, তিনি [আগত ব্যক্তি] হচ্ছেনা জিবরাঈল [আলাইহিস সালাম] [বুখারী]।
আমরা ঈমান আনি যে, ফিরিশ্তাদেরকে বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। যেমন জিবরাইল [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে তাঁরই ইচ্ছা অনুযায়ী নবী ও রাসূলগণের প্রতি অহী নাযিল করা।
মীকাঈল [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, বৃষ্টি বর্ষণ, তৃণ-লতা ও শাকশবজী উৎপাদনের কাজ আনজাম দেয়া।
ইসরাফীল [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, কিয়ামত ও পুনরুত্থানের সময় সিংগায় ফুঁক দেয়া।
মালাকুল মাওত [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, মৃত্যূর সময় “রুহ” কবয করা। এমনিভাবে পাহাড় সংক্রান্ত ব্যাপারে ফিরিশ্তা নিয়োজিত রয়েছে। আবার জাহান্নামের রক্ষক হিসেবেও নিয়োজিত রয়েছে একজন ফিরিশ্তা।
কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা মাতৃগর্ভস্থ সন্তানের দায়িত্বে নিয়োজিত। আর কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা এমন আছে যারা আদম সন্তানের রক্ষণাবেক্ষণ করে। ফিরিশ্তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক এমনও রয়েছে যারা মানুষের আমলনামা লেখার কাজে নিয়োজিত। একাজে প্রতিটি মানুষের জন্যই দু’জন ফিরিশ্তা নিয়োজিত রয়েছে।
﴿عَنِ ٱلۡيَمِينِ وَعَنِ ٱلشِّمَالِ قَعِيدٞ ١٧ مَّا يَلۡفِظُ مِن قَوۡلٍ إِلَّا لَدَيۡهِ رَقِيبٌ عَتِيدٞ ١٨﴾ [ق: 17-18]
“ডান ও বাম দিকে বসে তারা প্রতিটি কাজ লিপিবদ্ধ করে। এমন কোন শব্দ বান্দার মুখে উচ্চারিত হয় না যা সংরক্ষণের জন্য স্থায়ী পর্যবেক্ষণকারী নেই।” [ক্বাফ : ১৭-১৮]
আরো এমন কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা রয়েছে যারা মৃত ব্যক্তিকে তার গন্তব্যস্থান অর্থাৎ কবরে রাখার পর জিজ্ঞাসাবাদ করে। কবরে দু’জন ফিরিশ্তা আসে। তারা মৃত ব্যক্তিকে তাঁর রব, দ্বীন এবং নবী সম্পর্কে প্রশ্ন করে।
﴿يُثَبِّتُ ٱللَّهُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ بِٱلۡقَوۡلِ ٱلثَّابِتِ فِي ٱلۡحَيَوٰةِ ٱلدُّنۡيَا وَفِي ٱلۡأٓخِرَةِۖ وَيُضِلُّ ٱللَّهُ ٱلظَّٰلِمِينَۚ وَيَفۡعَلُ ٱللَّهُ مَا يَشَآءُ ٢٧﴾ [ إبراهيم : 17]
“তখন ঈমানদারগণকে আল্লাহ এক প্রতিষ্ঠিত ও প্রমাণিত কথার ভিত্তিতে দুনিয়া ও আখেরাতের উভয় স্থানে প্রতিষ্ঠা দান করেন। আর জালেম লোকদেরকে আল্লাহ বিভ্রান্ত করে দেন। আল্লাহ যা চান তাই করেন।” [ইবরাহীম: ২৭]
জান্নাতবাসীদের জন্যও কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা নিয়োজিত রয়েছে।
﴿يَدۡخُلُونَ عَلَيۡهِم مِّن كُلِّ بَابٖ ٢٣ سَلَٰمٌ عَلَيۡكُم بِمَا صَبَرۡتُمۡۚ فَنِعۡمَ عُقۡبَى ٱلدَّارِ ٢٤﴾ [ الرعد : 23-24]
“তারা জান্নাতবাসীদের সাদর সম্ভাষণের জন্য চার দিক থেকে আসবে আর বলতে থাকবে, তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। তোমরা দুনিয়াতে যেভাবে ধৈর্য অবলম্বন করেছো তার বিনিময়ে আজ তোমরা এ পুরস্কারের অধিকারী হয়েছো।” [রা‘দ: ২৩-২৪]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, উর্ধাকাশে অবস্থিত “আল-বাইতুল মামুর” এ প্রতিদিন সত্তর হাজার ফিরিশ্তা প্রবেশ করে অথবা নামাজ পড়ে। তাদের সংখ্যা এতই অধিক যে, এরপর তারা আর কোন দিন দ্বিতীয়বার এতে প্রবেশ করার সুযোগ পাবে না। [বুখারী- মুসলিম]
﴿عِبَادٞ مُّكۡرَمُونَ ٢٦ لَا يَسۡبِقُونَهُۥ بِٱلۡقَوۡلِ وَهُم بِأَمۡرِهِۦ يَعۡمَلُونَ ٢٧﴾ [ الأنبياء : 26-27]
“তারা আল্লাহর সম্মানিত বান্দাহ। তারা তাঁর দরবারে আগে বেড়ে কথা বলে না। শুধু তাঁরই হুকুমে তারা কাজ করে।” [আম্বিয়া: ২৬, ২৭]
তাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টি করেছেন। তারা তাঁরই ইবাদতে মগ্ন এবং তাঁরই আনুগত্যে নিয়োজিত।
﴿لَا يَسۡتَكۡبِرُونَ عَنۡ عِبَادَتِهِۦ وَلَا يَسۡتَحۡسِرُونَ ١٩ يُسَبِّحُونَ ٱلَّيۡلَ وَٱلنَّهَارَ لَا يَفۡتُرُونَ ٢٠﴾ [ الأنبياء : 19- 20]
“তারা আল্লাহর ইবাদত করতে অহংকার করে না। অলসতাও করে না। রাত দিন তাঁরই তাসবীহ পাঠে ব্যস্ত থাকে, একবিন্দুও থামে না।” [আম্বিয়া: ১৯-২০]
আল্লাহ তা‘আলা তাদেরকে আমাদের থেকে আড়াল করে রেখেছেন ফলে আমরা তাদের দেখতে পাই না। কোন কোন সময় আল্লাহ তা‘আলা তাঁর কতিপয় বান্দাহর জন্য তাদের পর্দাকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন (ফলে তারা দেখতে পেয়েছেন)। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিবরাইল আলাইহিস সালামকে তাঁর আসল রূপে দেখতে পেয়েছেন, তাঁর ছিল ছয়শত ডানা যা দিগন্তকে ঢেকে ফেলেছিল [বুখারী]। অনুরূপভাবে জিবরাইল আলাইহিস সালাম মরিয়ম আলাইহাস সালামের নিকট পূর্ণাঙ্গ মানুষের আকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। তখন মারইয়াম তাঁর সাথে কথা বলেছিলেন আর তিনিও মারইয়ামের সাথে কথা বলেছিলেন। আর একবার একজন অপরিচিত মানুষের ছুরতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসেছিলেন। সাহাবায়ে কেরাম তাঁর পাশেই তখন অবস্থান করছিলেন। জিবরাইল (আলাইহিস সালাম) এমনভাবে রাসূলের কাছে আসলেন যে, তাঁর মাঝে সফরের কোন আলামত দেখা যায়নি। কাপড় ছিল ধব-ধবে সাদা। চুলগুলো খুবই কাল বর্ণের। জিবরাইল নিজ হাটু তাঁর হাটুর কাছাকাছি নিয়ে বসলেন। তাঁর হাত দুখানা দু’রানের উপর রেখে রাসূলের মুখোমুখি বসলেন। তারপর একে অপরকে লক্ষ্য করে কথাবার্তা বললেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামকে জানালেন যে, তিনি [আগত ব্যক্তি] হচ্ছেনা জিবরাঈল [আলাইহিস সালাম] [বুখারী]।
আমরা ঈমান আনি যে, ফিরিশ্তাদেরকে বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। যেমন জিবরাইল [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে তাঁরই ইচ্ছা অনুযায়ী নবী ও রাসূলগণের প্রতি অহী নাযিল করা।
মীকাঈল [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, বৃষ্টি বর্ষণ, তৃণ-লতা ও শাকশবজী উৎপাদনের কাজ আনজাম দেয়া।
ইসরাফীল [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, কিয়ামত ও পুনরুত্থানের সময় সিংগায় ফুঁক দেয়া।
মালাকুল মাওত [আলাইহিস সালাম] এর দায়িত্ব হচ্ছে, মৃত্যূর সময় “রুহ” কবয করা। এমনিভাবে পাহাড় সংক্রান্ত ব্যাপারে ফিরিশ্তা নিয়োজিত রয়েছে। আবার জাহান্নামের রক্ষক হিসেবেও নিয়োজিত রয়েছে একজন ফিরিশ্তা।
কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা মাতৃগর্ভস্থ সন্তানের দায়িত্বে নিয়োজিত। আর কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা এমন আছে যারা আদম সন্তানের রক্ষণাবেক্ষণ করে। ফিরিশ্তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক এমনও রয়েছে যারা মানুষের আমলনামা লেখার কাজে নিয়োজিত। একাজে প্রতিটি মানুষের জন্যই দু’জন ফিরিশ্তা নিয়োজিত রয়েছে।
﴿عَنِ ٱلۡيَمِينِ وَعَنِ ٱلشِّمَالِ قَعِيدٞ ١٧ مَّا يَلۡفِظُ مِن قَوۡلٍ إِلَّا لَدَيۡهِ رَقِيبٌ عَتِيدٞ ١٨﴾ [ق: 17-18]
“ডান ও বাম দিকে বসে তারা প্রতিটি কাজ লিপিবদ্ধ করে। এমন কোন শব্দ বান্দার মুখে উচ্চারিত হয় না যা সংরক্ষণের জন্য স্থায়ী পর্যবেক্ষণকারী নেই।” [ক্বাফ : ১৭-১৮]
আরো এমন কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা রয়েছে যারা মৃত ব্যক্তিকে তার গন্তব্যস্থান অর্থাৎ কবরে রাখার পর জিজ্ঞাসাবাদ করে। কবরে দু’জন ফিরিশ্তা আসে। তারা মৃত ব্যক্তিকে তাঁর রব, দ্বীন এবং নবী সম্পর্কে প্রশ্ন করে।
﴿يُثَبِّتُ ٱللَّهُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ بِٱلۡقَوۡلِ ٱلثَّابِتِ فِي ٱلۡحَيَوٰةِ ٱلدُّنۡيَا وَفِي ٱلۡأٓخِرَةِۖ وَيُضِلُّ ٱللَّهُ ٱلظَّٰلِمِينَۚ وَيَفۡعَلُ ٱللَّهُ مَا يَشَآءُ ٢٧﴾ [ إبراهيم : 17]
“তখন ঈমানদারগণকে আল্লাহ এক প্রতিষ্ঠিত ও প্রমাণিত কথার ভিত্তিতে দুনিয়া ও আখেরাতের উভয় স্থানে প্রতিষ্ঠা দান করেন। আর জালেম লোকদেরকে আল্লাহ বিভ্রান্ত করে দেন। আল্লাহ যা চান তাই করেন।” [ইবরাহীম: ২৭]
জান্নাতবাসীদের জন্যও কিছু সংখ্যক ফিরিশ্তা নিয়োজিত রয়েছে।
﴿يَدۡخُلُونَ عَلَيۡهِم مِّن كُلِّ بَابٖ ٢٣ سَلَٰمٌ عَلَيۡكُم بِمَا صَبَرۡتُمۡۚ فَنِعۡمَ عُقۡبَى ٱلدَّارِ ٢٤﴾ [ الرعد : 23-24]
“তারা জান্নাতবাসীদের সাদর সম্ভাষণের জন্য চার দিক থেকে আসবে আর বলতে থাকবে, তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। তোমরা দুনিয়াতে যেভাবে ধৈর্য অবলম্বন করেছো তার বিনিময়ে আজ তোমরা এ পুরস্কারের অধিকারী হয়েছো।” [রা‘দ: ২৩-২৪]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, উর্ধাকাশে অবস্থিত “আল-বাইতুল মামুর” এ প্রতিদিন সত্তর হাজার ফিরিশ্তা প্রবেশ করে অথবা নামাজ পড়ে। তাদের সংখ্যা এতই অধিক যে, এরপর তারা আর কোন দিন দ্বিতীয়বার এতে প্রবেশ করার সুযোগ পাবে না। [বুখারী- মুসলিম]
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন