HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
প্রত্যেক শীয়ার প্রতি আমার নসিহত
লেখকঃ শায়খ আবু বকর জাবের আল-জাযায়েরি
৬
তৃতীয় বাস্তবতাশীয়াদের আকিদা: “শুধু আহলে বাইত ও তার অনুসারীগণ নবীদের আলামত অর্জন করেছেন, যেমন পাথর ও লাঠি, সাধারণ মুসলিমগণ নয়”।
দলিল: “আল-কাফি” গ্রন্থের লেখক কুলাইনি বলেছেন:
عن أبي بصير عن جعفر عليه السلام قال : خرج أمير المؤمنين عليه السلام في ليلة مظلمة وهو يقول : همهمة، همهمة، وليلة مظلمة، خرج عليكم الإمام عليه قميص آدم، وفي يده خاتم سليمان، وعصا موسى !!.
আবু বসির, জাফর আলাইহিস সালাম থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আমিরুল মুমেনিন আলাইহিস সালাম এক অন্ধকার রাতে বের হন, তিনি বলতে ছিলেন: হামহামাহ, হামহামাহ [অর্থ: গুন্, গুন্] ও অন্ধকার রাত। তোমাদের ইমাম বের হয়েছেন, তার গায়ে রয়েছে আদমের কোর্তা, তার হাতে রয়েছে সুলাইমানের আংটি ও মুসার লাঠি”!। তিনি অন্যত্র বলেন:
عن أبي حمزة عن أبي عبد الله عليه السلام قال سمعته يقول ألواح موسى عندنا وعصا موسى عندنا، ونحن ورثة النبيين !!.
আবু হামযাহ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আবু আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালামকে বলতে শুনেছি: “মুসার কিতাব আমাদের নিকট, মুসার লাঠি আমাদের নিকট এবং আমরা নবীদের ওয়ারিশ”!! দেখুন: “আল-কাফি” (খ.১), কিতাবুল হুজ্জাহ, (পৃ.২২৭)
হে শীয়া, এ বিশ্বাস তোমাকে কয়েকটি বিষয় স্বীকার করতে বাধ্য করে, যা একেবারেই ভ্রান্ত ও বাতিল, যদি বিবেকি হও তা থেকে তুমি নিজেকে মুক্ত ঘোষণা করতে পার না, বা তা অস্বীকার করার সুযোগ তোমার নেই, যেমন:
১. আলি রাদিয়াল্লাহু আনহুকে মিথ্যা সাব্যস্ত করা, কারণ তিনি বলেছেন: যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আপনাকে ও আহলে বাইতকে কোন বিষয়ে খাস করেছেন? তিনি বলেন: না, তবে আমার তলোয়ারের খাপে যা রয়েছে তা ব্যতীত, অতঃপর তিনি সেখান থেকে একটি সহিফা বের করেন, তাতে চারটি বিষয় লেখা ছিল, আহলে হাদিস যেমন বুখারি ও মুসলিম প্রমুখগণ তা উল্লেখ করেছেন ।
২. অথবা আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু এ কথা আলি বলেননি মর্মে তার ওপর মিথ্যারোপ করা।
৩. প্রকৃতপক্ষে এ বিশ্বাস ধারণকারী নিজের সাথে হঠকারীকারী, বরং এটা তার বোকামি, নির্বুদ্ধিতা ও নিজের প্রতি অসম্মান বোধের অকাট্য প্রমাণ, কারণ যদি তাকে বলা হয়: কোথায় সে আঙটি, কোথায় সে লাঠি? তাহলে উত্তর প্রদানে হতভম্ব হয়ে যাবে সে, কখনো সে লাঠি বা আঙটি বের করতে পারবে না। এ থেকে প্রমাণ হয় ঘটনাটি আদ্যোপান্ত মিথ্যা রচনা। এখানে আরো প্রশ্ন ওঠে যে, বিষয়টি যদি এমনি হয় তাহলে আহলে বায়েত কেন শত্রুদের দমন ও নিঃশেষ করার জন্য সে লাঠি ও আঙটির ব্যবহার করে না, অথচ ইতিপূর্বে তারা অনেক কষ্ট ও দুর্ভোগের শিকার হয়েছে?!
৪. এসব আকিদার মূল উদ্দেশ্য শীয়াদের হিদায়েত ও সাধারণ মুসলিমদের গোমরাহি প্রমাণ করে শীয়া মাযহাব প্রতিষ্ঠা করা, কারণ মুসলিম উম্মাহ থেকে তার অস্তিত্ব একেবারে বিচ্ছিন্ন ও আলাদা। এভাবে ইসলাম ও মুসলিমদের ধ্বংসকামী ষড়যন্ত্রকারী শীয়া নেতৃবর্গ ও তাদের অনুসারীরা নিজেদের হীন আশা পূরণ করতে চায়। যদি এ বিশ্বাস দ্বারা শীয়াদের এটাই উদ্দেশ্য হয় তাহলে এটা খুব খারাপ উদ্দেশ্য, এ বিশ্বাস পোষণকারী খুব খারাপ, এ বিশ্বাসের প্রতি সন্তুষ্টি জ্ঞাপনকারীও খারাপ।
দলিল: “আল-কাফি” গ্রন্থের লেখক কুলাইনি বলেছেন:
عن أبي بصير عن جعفر عليه السلام قال : خرج أمير المؤمنين عليه السلام في ليلة مظلمة وهو يقول : همهمة، همهمة، وليلة مظلمة، خرج عليكم الإمام عليه قميص آدم، وفي يده خاتم سليمان، وعصا موسى !!.
আবু বসির, জাফর আলাইহিস সালাম থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আমিরুল মুমেনিন আলাইহিস সালাম এক অন্ধকার রাতে বের হন, তিনি বলতে ছিলেন: হামহামাহ, হামহামাহ [অর্থ: গুন্, গুন্] ও অন্ধকার রাত। তোমাদের ইমাম বের হয়েছেন, তার গায়ে রয়েছে আদমের কোর্তা, তার হাতে রয়েছে সুলাইমানের আংটি ও মুসার লাঠি”!। তিনি অন্যত্র বলেন:
عن أبي حمزة عن أبي عبد الله عليه السلام قال سمعته يقول ألواح موسى عندنا وعصا موسى عندنا، ونحن ورثة النبيين !!.
আবু হামযাহ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আবু আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালামকে বলতে শুনেছি: “মুসার কিতাব আমাদের নিকট, মুসার লাঠি আমাদের নিকট এবং আমরা নবীদের ওয়ারিশ”!! দেখুন: “আল-কাফি” (খ.১), কিতাবুল হুজ্জাহ, (পৃ.২২৭)
হে শীয়া, এ বিশ্বাস তোমাকে কয়েকটি বিষয় স্বীকার করতে বাধ্য করে, যা একেবারেই ভ্রান্ত ও বাতিল, যদি বিবেকি হও তা থেকে তুমি নিজেকে মুক্ত ঘোষণা করতে পার না, বা তা অস্বীকার করার সুযোগ তোমার নেই, যেমন:
১. আলি রাদিয়াল্লাহু আনহুকে মিথ্যা সাব্যস্ত করা, কারণ তিনি বলেছেন: যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আপনাকে ও আহলে বাইতকে কোন বিষয়ে খাস করেছেন? তিনি বলেন: না, তবে আমার তলোয়ারের খাপে যা রয়েছে তা ব্যতীত, অতঃপর তিনি সেখান থেকে একটি সহিফা বের করেন, তাতে চারটি বিষয় লেখা ছিল, আহলে হাদিস যেমন বুখারি ও মুসলিম প্রমুখগণ তা উল্লেখ করেছেন ।
২. অথবা আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু এ কথা আলি বলেননি মর্মে তার ওপর মিথ্যারোপ করা।
৩. প্রকৃতপক্ষে এ বিশ্বাস ধারণকারী নিজের সাথে হঠকারীকারী, বরং এটা তার বোকামি, নির্বুদ্ধিতা ও নিজের প্রতি অসম্মান বোধের অকাট্য প্রমাণ, কারণ যদি তাকে বলা হয়: কোথায় সে আঙটি, কোথায় সে লাঠি? তাহলে উত্তর প্রদানে হতভম্ব হয়ে যাবে সে, কখনো সে লাঠি বা আঙটি বের করতে পারবে না। এ থেকে প্রমাণ হয় ঘটনাটি আদ্যোপান্ত মিথ্যা রচনা। এখানে আরো প্রশ্ন ওঠে যে, বিষয়টি যদি এমনি হয় তাহলে আহলে বায়েত কেন শত্রুদের দমন ও নিঃশেষ করার জন্য সে লাঠি ও আঙটির ব্যবহার করে না, অথচ ইতিপূর্বে তারা অনেক কষ্ট ও দুর্ভোগের শিকার হয়েছে?!
৪. এসব আকিদার মূল উদ্দেশ্য শীয়াদের হিদায়েত ও সাধারণ মুসলিমদের গোমরাহি প্রমাণ করে শীয়া মাযহাব প্রতিষ্ঠা করা, কারণ মুসলিম উম্মাহ থেকে তার অস্তিত্ব একেবারে বিচ্ছিন্ন ও আলাদা। এভাবে ইসলাম ও মুসলিমদের ধ্বংসকামী ষড়যন্ত্রকারী শীয়া নেতৃবর্গ ও তাদের অনুসারীরা নিজেদের হীন আশা পূরণ করতে চায়। যদি এ বিশ্বাস দ্বারা শীয়াদের এটাই উদ্দেশ্য হয় তাহলে এটা খুব খারাপ উদ্দেশ্য, এ বিশ্বাস পোষণকারী খুব খারাপ, এ বিশ্বাসের প্রতি সন্তুষ্টি জ্ঞাপনকারীও খারাপ।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন