HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
প্রত্যেক শীয়ার প্রতি আমার নসিহত
লেখকঃ শায়খ আবু বকর জাবের আল-জাযায়েরি
৭
চতুর্থ বাস্তবতাশীয়াদের আকিদা: “আহলে বাইত ও তাদের অনুসারীগণ বিশেষ ইলম, নববী দর্শন ও ইলাহি জ্ঞানের অধিকারী, সাধারণ মুসলিমগণ নয়”
দলিল: “আল-কাফি” (খ.১), কিতাবুল হুজ্জাহত, (পৃ.১৩৮) এর লেখক কুলাইনি বলেন:
عن أبي بصير قال دخلت على أبي عبد الله عليه السلام فقلت جعلت فداك إن شيعتك يتحدثون أن رسول الله صلى الله عليه وسلم، علم عليا عليه السلام ألف باب من العلم يفتح منه ألف باب قال : فقال : يا أبا محمد علم رسول الله صلى الله عليه وسلم : عليا عليه السلام ألف باب يفتح له من كل باب ألف باب . قال : قلت : هذا بذاك، قال : ثم قال يا أبا محمد وإن عندنا الجامعة وما يدريك ما الجامعة ؟ قال : قلت : جعلت فداك وما الجامعة ؟ قال : صحيفة طولها سبعون ذراها بذراع النبي صلى الله عليه وسلم، وأملاه من فلق فيه، وخط علي بيمينه كل حلال وحرام وكل شيء يحتاج له الناس حتى الإرش والخدش . قال : قلتك هذا والله العلم ! قال : إنه لعلم وليس بذاك، ثم سكت ساعة، ثم قال : عندنا الجفر ما يدريكم ما الجفر ؟ قال : وعاء من أدم فيه علم النبيين والوصيين وعلم العلماء الذين مضوا من بني إسرائيل، قال : قلت : إن هذا العلم ! قال : إنه العلم وليس بذاك، ثم سكت ساعة، ثم قال : وإن عندنا لمصحف فاطمة عليها السلام،وما يدريهم ما مصحف فاطمة؟ قال : قلت : وما مصحف فاطمة ؟ قال : مصحف فيه مثل قرآنكم هذا ثلاث مرات ! والله مافيه من قرآنكم هذا حرف واحد ! قال : قلت : هذا والله العلم ! قال : وإن عندنا علم ما كان، وما هو كائن إلى أن تقم الساعة !!!!. انتهى بالحرف الواحد .
অর্থ: “আবু বসির থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি আবু আব্দুল্লাহর নিকট প্রবেশ করে তাকে জিজ্ঞাসা করি, আমি আপনার প্রতি উৎসর্গ, আপনার অনুসারীরা বলে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলি আলাইহিস সালামকে ইলমের এক হাজার দরজা শিক্ষা দিয়েছেন, যার থেকে এক হাজার দরজা উন্মুক্ত হয়। তিনি বলেন: আবু আব্দুল্লাহ বললেন: হে আবু মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলি আলাইহিস সালামকে এক হাজার দরজা শিক্ষা দিয়েছেন, যার প্রত্যেক দরজা থেকে এক হাজার দরজা উন্মুক্ত হয়। তিনি বলেন: আমি বললাম: এটা ঐটার মোকাবিলায়। [অর্থাৎ একহাজার থেকে একহাজার দরজার পরিবর্তে প্রত্যেক হাজার থেকে একহাজার দরজা উন্মুক্ত হয়। অনুবাদক] তিনি বলেন: অতঃপর বললেন: হে আবু মুহাম্মদ, নিশ্চয় আমাদের নিকট “আল-জামেয়াহ” রয়েছে, তুমি কি জান “আল-জামেয়াহ” কি? তিনি বলেন: আমি বললাম: আমি আপনার প্রতি উৎসর্গ “আল-জামেয়াহ” কি? তিনি বললেন: একটি সহিফা, যার দৈর্ঘ্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে ষাট হাত, তাতে বিদ্যমান খোদাইয়ে তিনি তা লিখিয়েছেন, আলি নিজ ডান হাতে প্রত্যেক হালাল ও হারাম এবং মানুষের প্রয়োজনীয় প্রত্যেক বস্তু তাতে লিপিবদ্ধ করেছেন, এমনকি হত্যা ও নখের আঁচড় এর বিনিময় পর্যন্ত। তিনি বলেন: আমি বললাম: আল্লাহর শপথ একেই বলে ইলম! তিনি বলেন: অবশ্যই তা ইলম, তবে সে রকম ইলম নয়। অতঃপর কিছুক্ষণ চুপ থাকলেন। অতঃপর বললেন: আমাদের নিকট “জাফর” রয়েছে, তুমি জান “জাফর” কি? তিনি বলেন: চামড়ার পাত্র, তাতে রয়েছে সকল নবী, ওসী ও বনি ইসরাইলের আলেমদের ইলম, যারা অতীত হয়েছে। তিনি বলেন: আমি বললাম: অবশ্যই একেই বলে ইলম! তিনি বলেন: নিশ্চয় ইহা ইলম, তবে সে রকম নয়। অতঃপর কিছুক্ষণ চুপ থাকলেন, অতঃপর বললেন: “আমাদের নিকট মাসহাফে ফাতেমা আলাইহাস সালাম রয়েছে, তারা কিভাবে জানবে মাসহাফে ফাতেমা কি? তিনি বলেন: আমি বললাম: মাসহাফে ফাতেমা কি? তিনি বলেন: তাতে তোমাদের কুরআনের তিনগুণ রয়েছে! আল্লাহর শপথ সেখানে তোমাদের কুরআনের একটি অক্ষরও নেই! তিনি বলেন: আমি বললাম: অবশ্য একেই বলে ইলম! তিনি বলেন: নিশ্চয় যা হয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত যা হবে আমাদের নিকট তার সব ইলম রয়েছে!!! হুবহু উল্লেখ শেষ করলাম।
বাতিল ও ভ্রান্ত এসব আকিদার পরিণতি নিন্মরূপ:
১. এ আকিদার মূলে রয়েছে আল্লাহর কিতাব কুরআন থেকে বিমুখ হওয়া, যা স্পষ্ট কুফরি।
২. এ থেকে প্রমাণ হয় আহলে বাইত বিশেষ ইলম ও জ্ঞানের অধিকারী, সাধারণ মুসলিম নয়। এ আকিদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর খিয়ানতের অপবাদ আরোপ করে যে, তিনি আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক সবার নিকট ব্যাপকভাবে নবুওয়ত পৌঁছাননি! তার ওপর এ অপবাদ আরোপ করা কুফরি, এতে কারো সন্দেহ নেই।
৩. এ আকিদা পোষণ করে আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে মিথ্যা রটানো হয়, কারণ তিনি বলেছেন: আমাদের আহলে বাইতকে রাসূলুল্লাহ কোন বিষয়ে খাস করেননি। আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে মিথ্যা বলা অন্যদের সম্পর্কে মিথ্যা বলার ন্যায় হারাম।
৪. এ আকিদা পোষণ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর মিথ্যা রটানো হয়, যা কবিরা ও নিকৃষ্টতম পাপ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
(( إن كذبا علي ليس ككذب على أحدكم من كذب علي متعمدا فل يلج النار )).
“আমার ওপর মিথ্যারোপ করা তোমাদের কারো ওপর মিথ্যারোপ করার ন্যায় নয়, আমার ওপর যে স্বেচ্ছায় মিথ্যা বলল সে যেন আগুনে প্রবেশ করে”।
৫. এ থেকে ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহার ওপর মিথ্যারোপ করা হয় যে, তার স্বতন্ত্র কুরআন রয়েছে, যা মূল কুরআনের তিনগুণ, তাতে কুরআনের একটি হরফও নেই।
৬. এ বিশ্বাস পোষণকারী কখনো মুসলিম হতে পারে না, অথবা তাকে মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত জ্ঞান করা হালাল নয়, কারণ সে এমন জ্ঞান, দর্শন ও হিদায়েতের ওপর বাস করে, যেখানে মুসলিমদের কোন অংশ নেই।
৭. এ ধরনের অসারতা, স্পষ্ট বাতিল ও মিথ্যার নেসবত ইসলামের সাথে করা কখনো ঠিক নয়। ইসলাম একমাত্র আল্লাহর দীন, তিনি এ দীন ব্যতীত কোন দীন গ্রহণ করবেন না।
আল্লাহ তা'আলা বলেন:
﴿ وَمَن يَبۡتَغِ غَيۡرَ ٱلۡإِسۡلَٰمِ دِينٗا فَلَن يُقۡبَلَ مِنۡهُ وَهُوَ فِي ٱلۡأٓخِرَةِ مِنَ ٱلۡخَٰسِرِينَ ٨٥ ﴾ [ ال عمران : ٨٥ ]
“আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায়, তবে তার কাছ থেকে কখনো তা গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে”। সূরা আলে-ইমরান: (৮৫)
হে শীয়া, ইসলামের ওপর এসব মিথ্যা অপবাদ থেকে মুক্তির জন্য আস একসাথে উচ্চারণ করি: হে আল্লাহ যারা তোমার বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট, তোমার দীনকে ক্ষতিগ্রস্ত ও তোমার নবীর উম্মতকে বিভক্ত করার জন্য তোমার ওপর, তোমার রাসূল ও আহলে বায়েতের ওপর এসব মিথ্যা রচনা করেছে, তাদের থেকে আমরা পানাহ চাই।
দলিল: “আল-কাফি” (খ.১), কিতাবুল হুজ্জাহত, (পৃ.১৩৮) এর লেখক কুলাইনি বলেন:
عن أبي بصير قال دخلت على أبي عبد الله عليه السلام فقلت جعلت فداك إن شيعتك يتحدثون أن رسول الله صلى الله عليه وسلم، علم عليا عليه السلام ألف باب من العلم يفتح منه ألف باب قال : فقال : يا أبا محمد علم رسول الله صلى الله عليه وسلم : عليا عليه السلام ألف باب يفتح له من كل باب ألف باب . قال : قلت : هذا بذاك، قال : ثم قال يا أبا محمد وإن عندنا الجامعة وما يدريك ما الجامعة ؟ قال : قلت : جعلت فداك وما الجامعة ؟ قال : صحيفة طولها سبعون ذراها بذراع النبي صلى الله عليه وسلم، وأملاه من فلق فيه، وخط علي بيمينه كل حلال وحرام وكل شيء يحتاج له الناس حتى الإرش والخدش . قال : قلتك هذا والله العلم ! قال : إنه لعلم وليس بذاك، ثم سكت ساعة، ثم قال : عندنا الجفر ما يدريكم ما الجفر ؟ قال : وعاء من أدم فيه علم النبيين والوصيين وعلم العلماء الذين مضوا من بني إسرائيل، قال : قلت : إن هذا العلم ! قال : إنه العلم وليس بذاك، ثم سكت ساعة، ثم قال : وإن عندنا لمصحف فاطمة عليها السلام،وما يدريهم ما مصحف فاطمة؟ قال : قلت : وما مصحف فاطمة ؟ قال : مصحف فيه مثل قرآنكم هذا ثلاث مرات ! والله مافيه من قرآنكم هذا حرف واحد ! قال : قلت : هذا والله العلم ! قال : وإن عندنا علم ما كان، وما هو كائن إلى أن تقم الساعة !!!!. انتهى بالحرف الواحد .
অর্থ: “আবু বসির থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি আবু আব্দুল্লাহর নিকট প্রবেশ করে তাকে জিজ্ঞাসা করি, আমি আপনার প্রতি উৎসর্গ, আপনার অনুসারীরা বলে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলি আলাইহিস সালামকে ইলমের এক হাজার দরজা শিক্ষা দিয়েছেন, যার থেকে এক হাজার দরজা উন্মুক্ত হয়। তিনি বলেন: আবু আব্দুল্লাহ বললেন: হে আবু মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলি আলাইহিস সালামকে এক হাজার দরজা শিক্ষা দিয়েছেন, যার প্রত্যেক দরজা থেকে এক হাজার দরজা উন্মুক্ত হয়। তিনি বলেন: আমি বললাম: এটা ঐটার মোকাবিলায়। [অর্থাৎ একহাজার থেকে একহাজার দরজার পরিবর্তে প্রত্যেক হাজার থেকে একহাজার দরজা উন্মুক্ত হয়। অনুবাদক] তিনি বলেন: অতঃপর বললেন: হে আবু মুহাম্মদ, নিশ্চয় আমাদের নিকট “আল-জামেয়াহ” রয়েছে, তুমি কি জান “আল-জামেয়াহ” কি? তিনি বলেন: আমি বললাম: আমি আপনার প্রতি উৎসর্গ “আল-জামেয়াহ” কি? তিনি বললেন: একটি সহিফা, যার দৈর্ঘ্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে ষাট হাত, তাতে বিদ্যমান খোদাইয়ে তিনি তা লিখিয়েছেন, আলি নিজ ডান হাতে প্রত্যেক হালাল ও হারাম এবং মানুষের প্রয়োজনীয় প্রত্যেক বস্তু তাতে লিপিবদ্ধ করেছেন, এমনকি হত্যা ও নখের আঁচড় এর বিনিময় পর্যন্ত। তিনি বলেন: আমি বললাম: আল্লাহর শপথ একেই বলে ইলম! তিনি বলেন: অবশ্যই তা ইলম, তবে সে রকম ইলম নয়। অতঃপর কিছুক্ষণ চুপ থাকলেন। অতঃপর বললেন: আমাদের নিকট “জাফর” রয়েছে, তুমি জান “জাফর” কি? তিনি বলেন: চামড়ার পাত্র, তাতে রয়েছে সকল নবী, ওসী ও বনি ইসরাইলের আলেমদের ইলম, যারা অতীত হয়েছে। তিনি বলেন: আমি বললাম: অবশ্যই একেই বলে ইলম! তিনি বলেন: নিশ্চয় ইহা ইলম, তবে সে রকম নয়। অতঃপর কিছুক্ষণ চুপ থাকলেন, অতঃপর বললেন: “আমাদের নিকট মাসহাফে ফাতেমা আলাইহাস সালাম রয়েছে, তারা কিভাবে জানবে মাসহাফে ফাতেমা কি? তিনি বলেন: আমি বললাম: মাসহাফে ফাতেমা কি? তিনি বলেন: তাতে তোমাদের কুরআনের তিনগুণ রয়েছে! আল্লাহর শপথ সেখানে তোমাদের কুরআনের একটি অক্ষরও নেই! তিনি বলেন: আমি বললাম: অবশ্য একেই বলে ইলম! তিনি বলেন: নিশ্চয় যা হয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত যা হবে আমাদের নিকট তার সব ইলম রয়েছে!!! হুবহু উল্লেখ শেষ করলাম।
বাতিল ও ভ্রান্ত এসব আকিদার পরিণতি নিন্মরূপ:
১. এ আকিদার মূলে রয়েছে আল্লাহর কিতাব কুরআন থেকে বিমুখ হওয়া, যা স্পষ্ট কুফরি।
২. এ থেকে প্রমাণ হয় আহলে বাইত বিশেষ ইলম ও জ্ঞানের অধিকারী, সাধারণ মুসলিম নয়। এ আকিদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর খিয়ানতের অপবাদ আরোপ করে যে, তিনি আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক সবার নিকট ব্যাপকভাবে নবুওয়ত পৌঁছাননি! তার ওপর এ অপবাদ আরোপ করা কুফরি, এতে কারো সন্দেহ নেই।
৩. এ আকিদা পোষণ করে আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে মিথ্যা রটানো হয়, কারণ তিনি বলেছেন: আমাদের আহলে বাইতকে রাসূলুল্লাহ কোন বিষয়ে খাস করেননি। আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে মিথ্যা বলা অন্যদের সম্পর্কে মিথ্যা বলার ন্যায় হারাম।
৪. এ আকিদা পোষণ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর মিথ্যা রটানো হয়, যা কবিরা ও নিকৃষ্টতম পাপ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
(( إن كذبا علي ليس ككذب على أحدكم من كذب علي متعمدا فل يلج النار )).
“আমার ওপর মিথ্যারোপ করা তোমাদের কারো ওপর মিথ্যারোপ করার ন্যায় নয়, আমার ওপর যে স্বেচ্ছায় মিথ্যা বলল সে যেন আগুনে প্রবেশ করে”।
৫. এ থেকে ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহার ওপর মিথ্যারোপ করা হয় যে, তার স্বতন্ত্র কুরআন রয়েছে, যা মূল কুরআনের তিনগুণ, তাতে কুরআনের একটি হরফও নেই।
৬. এ বিশ্বাস পোষণকারী কখনো মুসলিম হতে পারে না, অথবা তাকে মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত জ্ঞান করা হালাল নয়, কারণ সে এমন জ্ঞান, দর্শন ও হিদায়েতের ওপর বাস করে, যেখানে মুসলিমদের কোন অংশ নেই।
৭. এ ধরনের অসারতা, স্পষ্ট বাতিল ও মিথ্যার নেসবত ইসলামের সাথে করা কখনো ঠিক নয়। ইসলাম একমাত্র আল্লাহর দীন, তিনি এ দীন ব্যতীত কোন দীন গ্রহণ করবেন না।
আল্লাহ তা'আলা বলেন:
﴿ وَمَن يَبۡتَغِ غَيۡرَ ٱلۡإِسۡلَٰمِ دِينٗا فَلَن يُقۡبَلَ مِنۡهُ وَهُوَ فِي ٱلۡأٓخِرَةِ مِنَ ٱلۡخَٰسِرِينَ ٨٥ ﴾ [ ال عمران : ٨٥ ]
“আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায়, তবে তার কাছ থেকে কখনো তা গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে”। সূরা আলে-ইমরান: (৮৫)
হে শীয়া, ইসলামের ওপর এসব মিথ্যা অপবাদ থেকে মুক্তির জন্য আস একসাথে উচ্চারণ করি: হে আল্লাহ যারা তোমার বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট, তোমার দীনকে ক্ষতিগ্রস্ত ও তোমার নবীর উম্মতকে বিভক্ত করার জন্য তোমার ওপর, তোমার রাসূল ও আহলে বায়েতের ওপর এসব মিথ্যা রচনা করেছে, তাদের থেকে আমরা পানাহ চাই।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন