hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুসলিম উম্মাহর মানসিক বিপর্যয়ঃ কারণ ও প্রতিকার

লেখকঃ ড. আব্দুল্লাহ আল-খাতির

৩২
পাঁচ. যুব সমাজকে উন্নত চরিত্র ও উঁচু মনোবলের দীক্ষা দান করা
জাতির মেরুদন্ড যুব সমাজকে উন্নত চরিত্র, উচ্চাকাঙ্খা ও বীরত্বের দীক্ষা দিতে হবে। গাফলতীর ঘুম ভেঙ্গে যুবকদেরকে ইসলামী পুনর্জাগরণের সব চেতনায় উজ্জীবিত করতে হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবীদেরকে উচুঁ মনোবল ও বীরত্বের শিক্ষা দিতেন। সে সঙ্গে যে সকল কাজের দ্বারা হীনমন্যতা দূরিভূত হয়ে মনোবল বৃদ্ধি পায় এবং সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো যায়, সে সব কাজে তিনি উৎসাহ প্রদান করতেন। যেমন, তিনি জীবিকা নির্বাহের ব্যাপারে স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য শ্রম-সাধনা ও পরিশ্রম করে রিযিক যোগাড়ের শিক্ষা দিতেন।

কাজেই প্রত্যেকের কর্তব্য হল, অর্থনৈতিক ও মানসিকভাবে স্বনির্ভরতা অর্জন করার জন্য সম্ভাব্য সকল বৈষয়িক উপকরণ গ্রহণ করা। [লেখকের এ বক্তব্যের সমর্থনে আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ শফী (রহঃ) এর বাস্তবধর্মী একটি সুন্দর বক্তব্য পাওয়া যায়। তিনি সূরা বাকারার ১১২ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় ঈমান ও নেক আমলের পাশাপাশি জাগতিক উন্নতির জন্য বৈষয়িক আসবাব গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার প্রতি গুরুত্বারোপ করে লিখেনঃ‘‘মুসলিমদের অবনতি ও অস্থিরতা এবং কাফিরদের উন্নতি ও প্রশান্তির মূলে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এই যে, প্রত্যেক কর্মে ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এক কর্ম দ্বারা অন্য কর্মের বৈশিষ্ট্য অর্জিত হতে পারে না। উদাহরনতঃ ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আর্থিক উন্নতি আর ঔষধপত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে শারীরিক সুস্থতা। এখন যদি কেউ দিবারাত্র ব্যবসায়ে মগ্ন থাকে, অসুস্থতা ও তার চিকিৎসার প্রতি মনোযোগ না দেয়, তাহলে শুধু ব্যবসায়ের কারণে সে রোগের কবল থেকে মুক্তি পেতে পারে না। এমনি ভাবে কেউ ওষধুপথ্য ব্যবহার করেই ব্যবসায়ে বৈশিষ্ট্য অর্থাৎ আর্থিক উন্নতি লাভ করতে পারে না। কাফিরদের পার্থিব উন্নতি এবং আর্থিক প্রচুর্য তাদের কুফরের ফলশ্রুতি নয়, যেমন মুসলিমদের দারিদ্র্য ও অস্থিরতা ইসলামের ফলশ্রুতি নয়। বরং কাফিররা যখন পরকালের চিন্তা-ভাবনা পরিহার করে পরিপূর্ণভাবে জাগতিক অর্থ-সম্পদ ও আরাম-আয়েশের পেছনে আত্মনিয়োগ করেছে; ব্যবসা, শিল্প, কৃষি ও রাজনীতির লাভজনক পন্থা অবলম্বন করছে এবং ক্ষতিকর পন্থা থেকে বিরত থাকছে, তখনই তারা জগতে উন্নতি লাভ করতে সক্ষম হচ্ছে। তারাও যদি আমাদের মত ধর্মের নাম নিয়ে বসে থাকতো এবং জাগতিক উন্নতির লক্ষ্যে যথাবিহিত চেষ্টা-সাধানা না করত তাহলে তাদের কুফর তাদেরকে অর্থ-সম্পদ ও রাষ্ট্রের মালিক বানাতে পারতো না। এমতাবস্থায় আমরা কিভাবে আশা করতে পারি যে, আমাদের (নামের) ইসলাম আমাদের সামনে সকল বিজয়ের দ্বার উন্মুক্ত করে দিবে?ইসলাম ও ঈমান সঠিক মূলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত হলেও তার আসল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, পারলৌকিক মুক্তি ও জান্নাতের অফুরন্ত শান্তি। উপযুক্ত চেষ্টা-সাধনা না করা হলে ইসলাম ও ঈমানের ফলশ্রুতিতে জগতের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য ও আরাম-আয়েশের প্রাচুর্য লাভ করা অবশ্যম্ভাবী নয়।‘‘এ কথা অভিজ্ঞতার দ্বারা প্রমানিত যে, যে কোন দেশে যে কোন মুসলিম যদি ব্যবসা, শিল্প ও রাজনীতির বিশুদ্ধ মূলনীতি শিক্ষা করে তদনুযায়ী কাজ করে তাহলে সেও জাগতিক ফলাফল লাভে বঞ্চিত হয় না।‘‘এতে প্রতিয়মান হয় যে, জগতে আমাদের দারিদ্র, পরমুখাপেক্ষিতা, বিপদাপদ ও সংকট ইসলামের কারণে নয়, বরং এগুলো একদিকে ইসলামী চরিত্র ও কর্মকান্ড পরিহার করার এবং অন্য দিকে ঐ সমস্ত তৎপরতা থেকে বিমুখিতার পরিণতি, যদ্দারা আর্থিক প্রাচুর্য অর্জিত হয়ে থাকে।‘‘পরিতাপের বিষয়, ইউরোপীয়দের সাথে মেলামেশার সুবাদে আমরা তাদের কাছ থেকে শুধু কুফর, পরকালের প্রতি উদাসীনতা, নির্লজ্জতা, অসচ্চরিত্রতা প্রভৃতি ঠিকই শিখে নিয়েছি, কিন্তু তাদের ঐসব কর্মকান্ড শিক্ষা করিনি যদ্দারা তারা জগতে সাফল্য অর্জন করেছে। উদ্দেশ্যের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা ও সাধনা, লেনদেনে সততা, জগতে প্রভাব-প্রতিপত্তি অর্জনের লক্ষ্যে নতুন নতুন পন্থা উদ্ভাবন ইত্যাদি যা প্রকৃতপক্ষে ইসলামেরই শিক্ষা ছিল। কিন্তু আমরা তাদের দেখেও তার অনুকরণের চেষ্টা করিনি। এমতাবস্থায় দোষ ইসলামের, না আমাদের?‘‘মোটকথা, আলোচ্য আয়াতসমূহ থেকে এ কথা স্পষ্ট হয়ে যায় যে, ঈমান ও সৎকর্ম পূর্ণরূপে অবলম্বন না করলে শুধু বংশগতভাবে ইসলামের নাম ব্যবহারের দ্বারা কোন শুভ ফল লাভ করা যায় না। তাফসীরে মাআরিফুল কুরআন (বাংলা)ঃ ১/৩৩৯-৩৪০) (অনুবাদক)।] এতে শত্রুপক্ষ আমাদের উপর প্রভাব খাটানোর সুযোগ পাবে না। উপরন্তু মুসলিমরা যে কোন বাতিল অপশক্তির মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে।

এখানে (লন্ডন) বহু মুসলিম রয়েছে, যারা জীবনের অধিকাংশ সময় রাষ্ট্রীয় ভাতার উপর নির্ভর করে চলে। এদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার কোন ফিকির নেই, যার কারণে এরা সরকারের কোন ইসলাম বিরোধী পদক্ষেপের প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। সর্ব ক্ষেত্রেই এদেরকে সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হয়। কারণ, প্রতিবাদ করলে যে রাষ্ট্রীয় ভাতা বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে তাদের জীবন বাঁচানোই মুশকিল হয়ে পড়বে।

কিন্তু এখানকার মুসলিমগণ ইচ্ছা করলে অর্থোপার্জনের বহু ক্ষেত্র যেমন মিল, ফ্যাক্টরী ইত্যাতি প্রতিষ্ঠা করতে পারতো। এতে তারা পরমুখাপেক্ষিতার গ্লানিমুক্ত হয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতো এবং এমন শক্তি সহস ক্ষমতার অধিকারী হতো যে, তারা সর্ব ক্ষেত্রেই কুফরী শক্তির দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে সক্ষম হতো।

এ কথা চিরসত্য যে কর্ম-বিমুখিতাই হল পরমুখাপেক্ষিতার প্রধান কারণ। আর মুখাপেক্ষিতা হীনমন্যতার শীর্ষ উপকরণ। এজন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্মে অবহেলা ও অলসতাকে সর্বদা অপছন্দ করতেন। তাই উম্মতকে এসব মন্দ স্বভাব থেকে মুক্তি লাভের জন্য নিম্নোক্ত দুআ দ্বারা আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাইতে বলেছেনঃ

اللهم إنى أعوذبك من الهم والحزن وأعوذبك من العجز والكسل وأعوذبك من غلبة الدين وقهر الرجال .

অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি দুঃশ্চিন্তা ও পেরেশানী হতে আপনার আশ্রয় চাই। আরও আশ্রয় চাই অক্ষমতা, অলসতা, ঋণবৃদ্ধি ও মানুষের অযাচিত প্রভাব থেকে। (বুখারীঃ ২/৯৪১)

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দুআ এ জন্য শিক্ষা দিয়েছেন যে, পেরেশানী মানুষের সৎ চিন্তাকে নষ্ট করে দেয়। অকর্মণ্যতা, অলসতা ও ঋণবৃদ্ধি মানুষকে অপরের গোলামে পরিণত করে। এজন্য এগুলো হতে বেঁচে থাকার সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয় এবং সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহর কাছে আশ্রয় কামনা করা কর্তব্য।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানসিক ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী মুসলিমের প্রসংশা করে ইরশাদ করেছেনঃ

المؤمن القوي خير وأحب إلى الله من المؤمن الضعيف وفى كل خير

‘‘সবল মু‘মিন দুর্বল মু’মিন অপেক্ষা উত্তম এবং আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়। তবে উভয়ের মধ্যে কল্যাণ নিহিত।’’

তিনি আরো ইরশাদ করেনঃ

أحرص على ما ينفعك واستعن بالله ولا تعجز وان أصابك شئ فلا تقل لو أنى فعلت كذا لكان كذا وكذا ولكن قل قدر الله وما شاء الله فعل .

‘‘তোমরা কল্যাণকর বিষয়ের কামনা করবে। কোন কাজে অক্ষমতা প্রকাশ না করে আল্লাহর সাহায নিয়ে তা অব্যাহত রাখবে। কখনো কোন মুসিবতে নিপতিত হলে হতাশ হয়ে এমন বলবে না যে, হায়! যদি এমন না করে অমন করতাম, তাহলে এ মুসিবতে পড়তে হতো না। বরং বলবেঃ

قدر الله ما شاء الله فعل

‘‘এটা আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত তিনি যা ইচ্ছা তা-ই করেন।’’ (মুসলিমঃ ২/৩৩৮)

সুতরাং কখনো বিপদগ্রস্ত হলে হাতাশ না হয়ে দৃঢ় সাহসের সাথে পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে সচেষ্ট হবে। কেননা হতাশ হয়ে নিজের কাজে নিজেকে তিরস্কৃত করতে থাকলে পরিণাম আরও মন্দ হবে।

এজন্য প্রত্যেক মুসলিমের সৎ সাহস ও দৃঢ় মনোবল থাকা চাই। কখনো ভুলক্রমে কোন অঘটন ঘটে গেলে কিংবা কোন সমস্যা দেখা দিলে যেন এই মনোভাব নিয়ে সকল পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে পারে যে, এটাতো আল্লাহর পক্ষ থেকে আমার জন্য অবধারিত, তিনি যা ইচ্ছা তা’ই করতে পারেন। এ অঘটন ও সমসা সৃষ্টির ব্যাপারে আমার কোন হাত নেই, অতএব, হতাশ হওয়ারও কোন কারণ নেই। মনোবিজ্ঞানীরা বলে থাকেনঃ

لوم النفس يورث الاكتئاب

অর্থাৎ আত্ম ভৎর্সনা নৈরাশ্য টেনে আনে।

এজন্য হাতাশ না হয়ে নব উদ্যমে কাজ করে যাওয়া এবং ভবিষ্যত গড়ার লক্ষ্যে কাজে আত্মনিয়োগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। কেউ যদি সূচনাতেই নিজেকে তিরস্কার করে, তাহলে পরিণতিতে সে ভয়াবহ দুশ্চিন্তায় নিপতিত হবে। কারণ, কোন ব্যক্তিকে ভৎর্সনা করলে যেমন সে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়, তদ্রুপ নিজের মনকে তিরস্কৃত করলে সেও দুশ্চিন্তায় নিপতিত হয়। এজন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আত্মভৎর্সনা করতে নিষেধ করেছেন এবং বিপদ বা কোন সমস্যা দেখা দিলেন-

قدر الله وما شاء الله فعل

‘‘এটা আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত তিনি যা ইচ্ছা তা-ই করেন।’’ কিংবা

حسبنا الله ونعم الوكيل

‘‘আল্লাহ আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং মঙ্গলময় কর্মবিধায়ক’’

বলে নব উৎসাহে কাজ শুরু করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ বাক্য দু’টি বলতে নির্দেশ দিয়ে এদিকে ইঙ্গিত করেছেন যে, বিপদে ভেঙ্গে পড়ার কোন কারণ নেই। নব উদ্দীপনায় কাজ চালিয়ে যাওয়া চাই। কারণ কাজে সাহায্য ও সফলতার জন্য তো আল্লাহ তাআলাই রয়েছেন। তিনি আমাদের সর্বোত্তম অভিভাবক।

আবু দাউদ শরীফে বর্ণিত এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ

إن الله يلوم على العجز ولكن عليك بالكيس فإذا غلبك أمر فقل حسبي الله ونعم الوكيل .

‘‘ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও কাজে অক্ষমতা পকাশ করাকে আল্লাহ তাআলা অপছন্দ করেন। এজন্য তোমাকে ‘কাইস’ كيس বা কর্মন্যতা অর্জন করতে হবে। আর যখন অনভিপ্রেত কিছু ঘটে যায় তখন নৈরাশ্য প্রকাশ না করে বলবে حسبي الله ونعم الوكيل (আবু দাউদঃ ৫/১১)

অর্থৎ কোন ক্ষেত্রে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে কিংবা কোন সমস্যা দেখা দিলে মোটেই হতাশ হবে না, বরং আল্লাহর অনুগ্রহের উপর ভরসা করে মনকে এ বলে সান্তনা দিবে যে, ‘‘আল্লাহই আমার উত্তম অভিভাবক, তিনিই আমার সমস্যা সমাধানের জন্য যথেষ্ট। ‘‘অতঃপর অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে নব উদ্দীপনায় সম্মুখ পানে অগ্রসর হতে থাকবে।

উপরোক্ত হাদীসে ‘অক্ষমতার’ বিপরীতে ‘কর্মণ্যতা’ বুঝাতে ‘কাইস’ كيس শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। আভিধানিকভাবে শব্দটি ক্ষিপ্রতা, মেধার প্রখরতা, সক্ষমতা, বুদ্ধিমত্তা, প্রভৃতি অর্থে ব্যবহৃত হয়। সে হিসাবে হাদীসের অর্থ দাঁড়ায়, তোমার কর্তব্য হলো কাজে-কর্মে উৎসাহী, ক্ষিপ্র হবে, তখন মনকে এই বলে সান্তনা দিবে যে, ‘‘আল্লাহই সর্বোত্তম অভিভাবক এবং তিনিই আমার জন্য যথেষ্ট’’। হীনমন্য হয়ে পিছু হটবে না, বরং সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সচেষ্ট হবে এবং নিজের জ্ঞান বুদ্ধি ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাবে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন