hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

তারাবীহ্‌ সালাতের রাকা‘আত একটি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ

লেখকঃ আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

১৭
মোদ্দাকথাঃ
হাফেয ইবন হাজার ‘আসকালানী (রহ.) উপরোক্ত বর্ণনাসমূহের উল্লেখের পর বলেন, ইবন ইসহাক বলেছেন, “আর আমি যা শুনেছি তন্মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশী প্রমাণিত বর্ণনা। (অর্থাৎ মুহাম্মদ ইবন্ ইউসুফ এর বর্ণনা, যা তিনি সায়েব ইবন ইয়াযিদ হতে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আমরা ওমর (রা.) এর যুগে রমযান মাসে তের রাকা‘আত তারাবীহ্‌ এর সালাত পড়তাম) আর এটি রাত্রে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাতের বর্ণনা সংক্রান্ত আয়েশা (রা.) এর হাদীসের অনুরূপ। [. ফতহুল বারী, (৪/২৯৯)।]

আলোচ্য মাস‘আলাটি ব্যাপক, আর আলিমগণ এ বিষয়ে মতভেদ করেছেন, আর কঠোরতা আরওপ ব্যতীত মাস‘আলাটি বর্ণনা করেছেন। যেমন:

মালেক (রহ.) দাউদ ইবন হুসাইন থেকে যা বর্ণনা করেছেন, তিনি আল ‘আরাজ কে বলতে শুনেছেন তিনি বলেন, রমযান মাসে মানুষকে কাফেরদের অভিসম্পাত দেয়া অবস্থায় পেয়েছি। বর্ণনাকারী বলেন, আট রাকা‘আতে ক্কারী সূরা বাকারাহ পাঠ করত। অত:পর যখন বার রাকা‘আত পড়তে যেতেন, তখন মানুষ মনে করত যে, (কিরাআত) হাল্কা করা হয়েছে। [. ইমাম মালেক, আল-মুয়াত্তা (১/১১৫) নং (২৫৩); আব্দুর রাযযাক, আল- মুসান্নাফ (৪/২৬২) নং (৭৭৩৪)।] এ বর্ণনা থেকে আমরা জানতে পারি যে, নিশ্চয় তারা কখনো কখনো আট রাকা‘আত তারাবীহ্‌ এর সালাত পড়তেন, আবার কখনো কখনো বার রাকা‘আত পড়তেন, আর এটি তাদের নিকট স্বাভাবিক ছিল।

ইমাম মালেক বলেন, ছত্রিশ রাকা‘আত বিষয়টি উপরোক্ত বিষয়ের উপর র্নিভর করে শত বছরের বেশী সময় ধরে চলে আসছে। আর এ বিষয়ে কোন সংর্কীণতা নেই। [. ফতহুল বারী, (৪/২৫৩)।]

ইমাম শাফেয়ী (রহ.) বলেন, আমি মদিনাতে মানুষকে উনচল্লিশ রাকা‘আত এবং মক্কায় তেইশ রাকা‘আত পড়তে দেখেছি। এ থেকে এখানে আর কোন কিছু সংকীর্ণ নেই।

তার থেকে আরও বর্ণিত আছে যে, যদি কিয়াম দীর্ঘ হয়, সিজদা কম হয় তবে তা ভালো। আবার যদি সিজদা বেশী হয় এবং কিরাত সহজ হয় তাও উত্তম। তবে প্রথমটি আমার নিকট বেশী প্রিয়। [ফতহুল বারী, (৪/২৯৮)।]

ইমাম তিরমিযী বলেন, জ্ঞানীগণ রমযান মাসে কিয়ামুল লাইল সম্পর্কে মতবিরোধ করেছে। ফলে তাদের কারো কারো অভিমত বিতিরসহ একচল্লিশ রাকা‘আত, আর এটি মদিনাবাসীর বক্তব্য এবং মদিনায় এটির উপর আমল হয় বেশী। তবে অধিকাংশ আলেম যারা ওমর (রা.), আলী (রা.) সহ অন্যান্য সাহাবীদের হতে বিশ রাকা‘আত সালাত বর্ণনা করেছেন; তাদের মধ্যে সুফিয়ান সাওরী, ইবনুল মুবারক, শাফেয়ী‘ অন্যতম। শাফেয়ী বলেন, আর অনুরূপ সংখ্যা আমি আমার শহর মক্কায় পেয়েছি। তারা বিশ রাকা‘আত সালাত আদায় করে। ইমাম আহমদ বলেন, এ বিষয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। আর তিনি এ বিষয়ে কোন সুরাহা করেন নি। ইসহাক বলেন, বরং আমরা একচল্লিশ রাকা‘আত গ্রহন করব যা উবাই ইবন কা‘ব (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে।

ইমাম বাইহাকী বলেন, উভয় বর্ণনার মধ্যে এ ভাবে সমন্বয় করা সম্ভব যে, তারা সাধারণত: এগারো রাকা‘আত আদায় করতেন, পরে বিশ রাকা‘আত পড়তেন এবং তিন রাকা‘আতের বিতির পড়তেন। আল্লাহই অধিক জানেন [ইমাম বাইহাকী; আস-সুনানুল কুবরা: (২/৪৯৬)।]।

শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ (রহ.) বলেন, বর্ণনাগুলোর পারস্পরিক বৈপরিত্য ও সেগুলোর মাঝে সমন্বয় করতে গিয়ে বলা যায়, রাকা‘আত সংখ্যা কম বা বেশী হতে পারে দন্ডায়মানের দীর্ঘতা ও স্বল্পতার উপর। তিনি বলেন, উত্তম হলো মুসল্লীদের সিদ্ধান্ত বা পারিপাশ্বিকতা যদি তাদের র্দীঘ সময় দন্ডায়মান থেকে দশ রাকা‘আত তারাবীহ্‌ ও তিন রাকা‘আত বিতির সালাত আদায় করা সম্ভব হয় যেমনটি নবী করিম (স.) ও অন্যান্যরা রমযানে আদায় করেছেন, তবে সেটিই উত্তম। আর যদি মুসল্লীরা সেটা করতে সমর্থ না হয় তবে বিশ রাক‘আত পড়া উত্তম। আর এটির উপরই অধিকাংশ মুসলিম আমল করে থাকেন। কেননা বিশ সংখ্যাটি দশ ও চল্লিশ এর মাঝামাঝি। আর যদি কেউ চল্লিশ রাকা‘আত বা অন্য কিছু পড়ে তবে তাও জায়েয। এখানে মাকরূহ হওয়ার কিছু নেই। আর যে ব্যক্তি এ ধারণা করে যে রমযানে কিয়ামুল লাইলে রাকা‘আতের সংখ্যা নির্দিষ্ট, তাতে কম বেশী করা যাবে না, তাহলে তিনি ভুল করেছেন। [. শাইখুল ইসলাম আহমদ ইবন আবদুল হালীম ইবন আব্দুস সালাম ইবন তাইমিয়্যাহ মাজমুউল ফাতাওয়া, মুহাম্মদ মালেক ফাহাদ, আল মাসহাফ আশ-শরীফ সৌদি আরব: ওয়াযারাতুল শুয়ু‘নিল ইসলামিয়্যাহ ১৪১৬ হি. (২৩/১১৩)।]

শাইখ আব্দুর রহমান ইবন জিবরীন বলেন, শায়খুল ইসলামের বক্তব্য থেকে আমরা জানতে পারলাম, নিশ্চয় কিয়ামুল লাইল সময়সীমার সাথে নির্দিষ্ট, রাকা‘আতের সংখ্যার সাথে নয়। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এগার রাকা‘আত পড়তেন পাঁচ ঘন্টা সময় ধরে। মাঝেমাঝে সারা রাত ব্যাপী। এমন কি সেহেরীর সময় শেষ হয়ে যাবার আশংকা হয়ে যেত। আর এটি দন্ডায়মানের দীর্ঘতাকে বুঝায় যাতে এক রাকা‘আতে চল্লিশ মিনিট সময় লাগে। আর সাহাবায়ে কিরাম তা করতেন। কারণ, তারা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার জন্য লাঠির উপর ভর করতেন। অতঃপর যখন দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা ও অন্যান্য রুকনগুলো তাদের নিকট কষ্টকর মনে হলো, তখন তারা সহজ করে নিলেন, তারা রাকা‘আতের সংখ্যা বৃদ্ধি করলেন, শেষ পর্যন্ত সারা রাত অথবা রাতের অধিকাংশ সময় তারা সালাতে মশগুল থাকতেন।

এটা হলো সাহাবাগণের সুন্নাত, সহজ করে আরকান আদায় করার সাথে অধিক রাকা‘আত সালাত আদায় অথবা দীর্ঘ সময় রুকন আদায়ে ব্যয় করার পাশাপাশি কম সংখ্যক রাকা‘আত সালাত আদায় করা। তবে তাদের কেউ একে অপরের বিরোধিতা করেন নি। সুতরাং তাদের প্রত্যেকেই হকের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এবং সকলে এমন ইবাদত করতেন যাতে কবুল ও বহুগুণ বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। [. ইবন জিবরীন, ফাতাওয়া আস-সিয়াম, ( রিয়াদ: দারু ইবন খুযাইমাহ, ১৪২০ হি.) পৃ. ১৪২-১৪৪।]

হাফেয ইবন হাজার আসকালানী (রহ.) উপরোক্ত বর্ণনাসমূহের সমন্বয় সাধনে বলেন: মানুষের প্রয়োজন ও পারিপাশ্বিক অবস্থার উপর নির্ভর করে বর্ণনা ও সংখ্যার ভিন্নতা। ফলে মাঝে মাঝে তারা এগারো রাকা‘আত পড়তেন। কখনো কখনো একুশ রাকা‘আত, মাঝে মধ্যে তেইশ রাকা‘আত, মানুষের শক্তি উদ্যমের ভিত্তিতে পড়া হতো। যখন তারা এগার রাকা‘আত পড়তেন. তখন তারা ;দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কিরাত পড়তেন; এমনকি দীর্ঘ দাঁড়িয়ে থাকার সুবিধার্থে লাঠিতে ভর দিতেন। আর যখন তেইশ রাকা‘আত পড়তেন, তখন দাঁড়িয়ে থাকাটা সহজ করতেন, অর্থ্যাৎ কিরাআতকে ছোট করে পড়তেন। যাতে করে এটা মানুষের জন্য কষ্টকর না হয়।

তিনি আরও বলেন, উপরোক্ত বর্ণনাসমূহের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধান এভাবে সম্ভব যে, তা অবস্থার ভিন্নতার কারণে হয়ে থাকবে। আর সম্ভবত: এ মতবিরোধটি কিরাআত দীর্ঘ ও সহজ হওয়ার দিক থেকে হতে পারে। ফলে দীর্ঘ কিরাআতে রাকা‘আত সংখ্যা কমবে এবং সহজ কিরাআতে রাকা‘আত সংখ্যা বাড়বে। [. ফতহুল বারী, (৪/২৯৮)।]

শাইখ ইবন জিবরীন বলেন, সে যুগে তের রাকা‘আত তারাবীহ্‌ এর সালাত আদায় করা হতো। আর তারা কিরাআত এমন দীর্ঘ করতেন যে, বার রাকা‘আতের মধ্যে তারা সূরা বাকারাহ শেষ করতেন, মাঝে মাঝে আট রাকা‘আতের মধ্যে। এ কারণে যে, নবী করীম (স.) এ সালাতের সংখ্যা নির্দিষ্ট করেননি। ফলে এ বিষয়টি অত্যন্ত ব্যাপক। যদি কেউ ইচ্ছা করে তবে রাকা‘আত সংখ্যা কম করে রুকনসমূহ দীর্ঘ করবে, আর ইচ্ছা করলে রাকা‘আতের সংখ্যা বাড়িয়ে রুকনসমূহ সহজ করতে পারে। [ইবন জিবরীন, প্রাগুক্ত, পৃ. ১৩৫।]

শাইখ সালেহ উসাইমিন বলেন, এর রাকা‘আত সংখ্যা এগার অথবা তের। কেননা বিভিন্ন মাধ্যমে সালফে সালেহীন থেকে কম বা বেশীর বর্ণনা এসেছে। অথচ কেউ এতে বিরোধিতা করেননি। সুতরাং যদি কেউ বৃদ্ধি করে তাও অস্বীকার করা হবে না। আর যে ব্যক্তি উপরোক্ত সংখ্যায় সীমাবদ্ধ করবে তবে তা উত্তম। এছাড়াও হাদীসে এসেছে, সংখ্যা বেশী করার ব্যপারে কোন অসুবিধা নেই। সহীহ বুখারী ও অন্যান্য হাদীস গ্রন্থে ইবন ওমর (রা.) হতে একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে কোন এক ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞাসা করেছিল রাতের সালাত সম্পর্কে, তখন তিনি বলেন,

«مثني مثني فإذا خشي أحدكم الصبح صلى واحدة فأوترت له ما قد صلى»

“দুই দু্ই রাকা‘আত। যদি কেউ সকাল হয়ে যাবার আশংকা করে তাহলে এক রাকা‘আত পড়বে। সেই এক রাকা‘আত যা সে পড়েছে সেটাকে বিতির বা বেজোড় সালাতে পরিগণিত করবে। [. ইমাম বুখারী, সহীহ, হাদীস নং ৪৭৩; ইমাম মুসলিম, সহীহ, হাদীস নং ৭৪৯।] সুতরাং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের সালাতের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দেননি। [ইবনুল উসাইমিন, আল-ফাতাওয়া, কিতাবুদ দাওয়াত, (রিয়াদ; মুয়াসসাসাতুত দা‘ওয়াহ আল-ইসলামিয়া আস-সহীফাহ, প্রথম সংস্করণ, ১৪১৪ হি.), পৃ. ১/১৯১-১৯২।]

শাইখ মুহাম্মদ ইবন সালেহ উসাইমিনকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল: যখন কোনও ব্যক্তি ইমামের পিছনে সালাত আদায় করবে, আর তিনি এগার রাকা‘আতের বেশী পড়ছেন, তখন ইমামের অনুসরণ করবে নাকি কিয়াম থেকে ফিরে আসবে? জবাবে তিনি বলেন, সুন্নাত হলো ইমামের অনুসরণ করা। কেননা যদি সে ইমামের সালাত সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে ফিরে আসে, তবে তার কিয়ামুল লাইলের সওয়াব মিলবে না। কেননা এ মর্মে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

«من قام مع الإمام حتى ينصرف كتب له قيام ليلة»

‘‘যে ব্যক্তি ইমামের সাথে শেষ পর্যন্ত সালাত আদায় করে তার কিয়ামুল লাইল লিপিবদ্ধ করা হয়’’

কারণ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর এ কথা দ্বারা ইমামের অনুসরণ তথা বাকী সালাতেও ইমামের সাথে থাকার ব্যাপারে উৎসাহ দেয়ার জন্য বলেছেন। আর যখন সাহাবীগণ (কোন কোন ফরয সালাতে) এক রাকা‘আত অতিরিক্ত করার পরও ইমামের অনুসরণ করেছিলেন, তাহলে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আদায় করা যায় এমন সালাত আদায়ের সময়ে তাদের জন্য ইমামের অনুসরণে কি সমস্যা হবে?

সাহাবীগণ এক সালাতে শরয়ী বিধানে অতিরিক্ত বৃদ্ধি করার পরও তাদের ইমামের অনুসরণ করেছেন। আর এটি আমীরুল মু’মেনীন উসমান ইবন আফফান (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি হজ্বের সময় মিনাতে সালাত সম্পন্ন করতেন অর্থাৎ চার রাকা‘আত পড়তেন। অথচ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আবু বকর (রা.), ওমর (রা.) এমনকি ওসমান (রা.) এর প্রথম আট বছর এভাবে অতিবাহিত হলো যে, তারা সবাই দু’ রাকা‘আত পড়তেন। তারপর তিনি (উসমান) চার রাকা‘আত পড়েন। সাহাবাগণ তার এ মতটি অস্বীকার করলেন, তবুও তাকে অনুসরণ করে তারা চার রাকা‘আত সালাত পড়েন। যদি ইমামের অনুসরণের প্রতি গুরুত্ব দেওয়াই হয় সাহাবীদের প্রদর্শিত পথ, তবে আমরা যাদেরকে দেখি নবী (স.) যে এগার রাকা‘আত পড়তেন তা থেকে ইমাম বৃদ্ধি করে পড়লে তারা সালাতের মধ্যে ইমামের পিছন থেকে সরে পড়ে; যেমনটি আজকাল আমরা দেখি কতিপয় মানুষ ইমামের সালাত সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে “এগার রাকা‘আতই শর‘য়ী হুকুম” এ অজুহাতে সরে পড়ে। আমরা বলব: শরী‘আতের দৃষ্টিতে ইমামের অনুসরণই অধিক ওয়াজিব। [. ইবনলু উসাইমিন, প্রাগুক্ত, (১/১৯৪-১৯৬।]

শাইখ ইবন জিবরীন এরূপ মাস‘আলায় বলেন, ইমাম আহমদ (রহ.) ইমামের সাথে সালাত আদায় করতেন, তিনি তার পিছন থেকে সরে যেতেন না। [. ইবন জিবরীন, ফাতাওয়া আস-সিয়াম, পৃ. ১৪৪-১৪৫।]

ওয়াসাল্লাল্লাহু ‘আলা মুহাম্মাদ।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন