HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সামাজিক বিপ্লবের স্বরূপ

লেখকঃ সিরজুল ইসলাম আলী আকবর

সমাজিক বিপ্লব বলতে কি বুঝায়?
সকলেই জানেন বিপ্লব অর্থ আমূল পরিবর্তন, যে জিনিসটি যেভাবে যে অবস্থায় ছিল সে জিনিসটিকে সে অবস্থায় না রেখে-সে অবস্থায় থাকতে না দিয়ে সম্পূর্ণ ভিন্নতরভাবে ও ভিন্নতর অবস্থায় গড়ে তোলা। আর সামাজিক বিপ্লব বলতে বুঝায়, মানুষের সমাজবদ্ধতাকে সম্পূর্ণরূপে পাল্টে দেয়া।

যে চিন্তা-বিশ্বাস ও আদর্শের উপর একটি সমাজ চলে আসছে তাকে সম্পূর্ণ পরিহার করে ভিন্নতর চিন্তা বিশ্বাস ও আদর্শের ভিত্তিতে সমাজটিকে গড়ে তোলা। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানসমূহ যে উদ্দেশ্যে ও লক্ষ্যে গঠিত ও পরিচালিত এবং যে সামষ্টিক ভাবধারায় উদ্বুব্ধ তাকে সম্পূর্ণ ভিন্নতর উদ্দেশ্যে ও লক্ষ্যে গঠন ও পরিচালনা এবং ভিন্নতর ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ করা।

বস্তুত সমাজ বলতে মানুষের সামষ্টিক জীবন বোঝায়। মানুষের জন্য সমাজ ও সামষ্টিক জীবন অপরিহার্য। কেননা মানুষ পশু নয় পশুর বংশধরও নয়, বন্য জীবন মানুষের প্রকৃতি পরিপন্থি। এজন্য সমাজতত্ত্ববিদগণ মানুষকে সামাজিক জীব বলে অভিহিত করে আসছেন চিরকাল ধরেই।

মানব সমাজের গঠন প্রক্রিয়ায় ব্যক্তির পর দ্বিতীয় পর্যায়ে একজন পুরুষ ও একজন নারীর সম্মিলিত দাম্পত্য জীবন যাপন শুরুর মাধ্যমে পরিবারের ভিত্তি রচিত হয় এবং পূর্ণত্ত্ব লাভ করে সন্তান-সন্তুতি, পিতা-মাতা, ভাই-বোন ও নিকটাত্মীয়ের সমন্বয়ে। এই পরিবারসমূহের সু-সংবদ্ধ সমন্বয়ে গঠিত হয় সমাজ। আর সমাজ পূর্ণতা লাভ করে তার অনিবার্য ও অপরিহার্য প্রতিষ্ঠানসমূহ যথা- রাষ্ট্র, প্রশাসন, বিচার, অর্থোৎপাদন ও বন্টন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ব্যবস্থাদির পূর্ণ প্রতিষ্ঠা ও বিকাশ সাধনের মাধ্যমে।

এ হচ্ছে একটি সমাজের পূর্ণাঙ্গ কাঠামো ও সম্পূর্ণ রূপ। সমাজের প্রতিটি পর্যায়ে একটি আদর্শের প্রতিষ্ঠা ও কার্যকারিতা অপরিহার্য। কোন-না কোন আদর্শের প্রতি বিশ্বাসী ও তার অবিচল অনুসারী হতে হয় সমাজের প্রতিটি ব্যক্তিকে। সেই আদর্শই একজন পুরুষ ও একজন নারীকে সংযুক্ত করে দম্পতিরূপে। আর দাম্পত্য জীবনের ফলেই বৈধ সন্তান সন্তুতির অস্তিত্ব সম্ভব ও স্বীকৃত। সেখানেই পুরুষ হয় সন্তানের পিতা, নারী হয় সেই পুরুষের স্ত্রী এবং সন্তানদের জননী। সেখানেই হয় ভাই ও বোন, দাদা ও চাচা। এই সবের সমন্বয়ে গঠিত পরিবারের লোকদের পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ধারণ করে ব্যক্তি পর্যায়ে গৃহীত সেই আদর্শ। সেই আদর্শই পরিবারে পিতার মর্যাদা ও অধিকার নির্ধারণ করে, স্ত্রীর মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত করে। স্বামীর যেমন অধিকার ও মর্যাদা থাকে স্ত্রীর উপর, তেমনি স্ত্রীরও মর্যাদা ও অধিকার স্থিরীকৃত হয় স্বামীর উপর। পিতা হিসেবে সন্তানের উপর মর্যাদা ও অধিকার নির্ধারিত হওয়ার সাথে সাথে সন্তানের সন্তান, মর্যাদা ও অধিকার নির্ধারিত হয় পিতা ও মাতার উপর। অধিকারের সাথে সাথে দায়িত্ব ও কর্তব্য ও নির্ধারিত হয় সর্ব পর্যায়ে ও পারস্পারিকভাবে।

এই মর্যাদা, অধিকার ও দায়িত্ব-কর্তব্য নির্ধারিত হওয়া এবং যথাযথভাবে অনুসৃত ও পালিত হওয়া একটি নির্দিষ্ট সুস্পষ্ট এবং সকলের নিকট মৌলিক গৃহীত পূর্ণাঙ্গ আদর্শের ভিত্তিতেই সম্ভব। অন্য কথায়, একটি আদর্শের ভিত্তিতে গড়ে উঠা পরিবার সমূহের সমন্বয়েই গঠিত হয় একটি পূর্ণাঙ্গ সমাজ। এই পূর্ণাঙ্গতা সে লাভ করে তার জন্য অপরিহার্য প্রতিষ্ঠান (Institution) সমূহের মাধ্যমে। অর্থাৎ সমাজকে সুষ্ঠুরূপে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত করা এবং ক্রমশ বিকাশের দিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য একান্তই অপরিহার্য হচ্ছে রাষ্ট্র ও প্রশাসনিক সরকার (State and Government)। এই রাষ্ট্রকেই সমাজের লোকদের জীবন-মান-সম্মান-সম্ভ্রম ও ধন-মালের নিশ্চয়তা বিধান করতে হয়।

পারস্পারিক বিবাদের সুষ্ঠু মীমাংসা ও ন্যায় বিচার প্রাপ্তির নিশ্চয়তা বিধানের জন্য প্রভাবমুক্ত একটি নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা গঠন করতে হয়। জনগণের বৈষয়িক জীবনের সুষ্ঠুতার জন্য এমন একটি অর্থ ব্যবস্থা চালু করতে হয় যা দ্বারা প্রতিটি নাগরিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তা লাভ করবে এবং জীবিকা উপার্জনের জন্য চেষ্টা-প্রচেষ্টা চালাতে পারবে সকল প্রবঞ্চনা ও শোষণ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত থেকে। সমাজের লোকদের প্রতিভা স্ফুরণ ও বিকাশ সাধনের জন্য ভদ্র, শিষ্ট মানবিক জীবন যাপনের যোগ্য বানানোর জন্য এবং ভবিষ্যত বংশধরদের উন্নতমানে গড়ে তোলার জন্য একটি শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ও চালু রাখতে হয় এ সবই একটি সমাজের পূর্ণত্বের জন্য অপরিহার্য শাখা-প্রশাখা। কিন্তু এর কোন একটি প্রতিষ্ঠান স্বতন্ত্রভাবে এবং সার্বিকভাবে গড়ে উঠতে ও চলতে পারেনা একটি পূর্ণাঙ্গ আদর্শকে পুরাপুরিভাবে স্বীকার ও প্রতিষ্ঠিত না করে। একটি একক আদর্শই ব্যক্তিতে-ব্যক্তিতে ও পরিবারে, পরিবারে-পরিবারে ও সমাজে, সমাজে-সমাজে ও রাষ্ট্রে, রাষ্ট্রে ও প্রশাসনে, প্রশাসনে ও বিচার ব্যবস্থায়, সমাজ-রাষ্ট্র ও অর্থনীতিতে, সমাজ-রাষ্ট্র-অর্থনীতি ও শিক্ষা-সংস্কৃতির মধ্যে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিখুঁত সম্পর্ক স্থাপন ও সমন্বয় সাধন করতে পারে। এই আদর্শই হয় নিম্ন পর্যায় থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পর্যায় ও তার সমস্ত শাখা-প্রশাখার আসল নিয়ামক বা নিয়ন্ত্রক। এ দৃষ্টিতে সামাজিক বিপ্লব হচ্ছে সমাজের উক্ত সকল দিকে ও বিভাগে আমূল আদর্শিক পরিবর্তন সাধন। যে আদর্শ, রীতি-নীতি, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভাবধারা নিয়ে একটি সমাজ চলতে থাকে, সমাজটিকে সেই দৃষ্টিভঙ্গি ভাবধারা ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত করে সরিয়ে এনে সম্পূর্ণ ভিন্নতর দৃষ্টিভঙ্গি ভাবধারা ও আদর্শের উপর নতুনভাবে গড়ে তোলাই হয় সমাজ বিপ্লবের কাজ। সমাজ জীবনে আদর্শের প্রশ্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নির্দিষ্ট ও সর্বজন গৃহীত একটি আদর্শ ছাড়া সমাজ সম্পর্কে কোন ধারণা (Conception)-ই গ্রহণ করা যেতে পারেনা সেরূপ একটি আদর্শ ব্যতিরেকে কোন সমাজ গড়ে উঠতে ও চলতে পারে তা কল্পনাও করা যায় না। সমাজ তো হাওয়ার উপর দাঁড়াতে পারে না। কোন জমিনে বিপুল সংখ্যক পুরুষ-নারী, শিশু-যুবা-বৃদ্ধ বাস করলেই সে জমিনটাকে সমাজ বলা হয় না- সমাজ বলা যায় না এই বিচিত্র লোকদের ভিড় বা সমাবেশকে। সমাজ বললেই ব্যক্তি ও সমষ্টিগত মানুষের একটি সু-সংবদ্ধতা-একটি সু-সংবদ্ধ দল বোঝায়। কোন আদর্শ ছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের লোকদের মধ্যে সু-সংবদ্ধতা আসতেই পারেনা, সেজন্য একটি আদর্শ অপরিহার্য। অবশ্য সে আদর্শ ভাল কি মন্দ সে প্রশ্ন সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র। তা যেমন ভাল হতে পারে, তেমনি মন্দ বা ভুল আদর্শ হতে পারে। আদর্শ ভাল হলে ভাল ও সুস্থ সমাজ গড়ে উঠবে, আদর্শ ভুল ও মন্দ হলে মন্দ সমাজ-বিভ্রান্ত অসুস্থ সমাজ গড়ে উঠবে এতো অতি স্বাভাবিক ব্যাপার। একটু আগে একক আদর্শের কথা বলছি বস্তুত সর্বাঙ্গীন সমাজ কাঠামোর যে চিত্র ইতিপূর্বে তুলে ধরেছি তা একটি মাত্র আদের্শর উপরেই প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। সমাজের বিভিন্ন দিক বিভাগ ও শাখা-প্রশাখার ক্ষেত্রে বিভিন্ন আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গি অবলম্বিত ও অনুসৃতহলে সামাজিক সু-সংবদ্ধতা অকল্পনীয়।

শুধু তাই নয়, সমাজের বিভিন্ন অংশ ও শাখা-প্রশাখার মধ্যে প্রচণ্ড দন্দ্ব এবং পরিণামে পারস্পারিক সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে বিভিন্ন আদর্শ কিংবা আদর্শিক ও দৃষ্টিভঙ্গিগত বিভিন্নতার কারণে। তাই একটি নির্দিষ্ট আদর্শকে ভিত্তি করে ব্যক্তি-পরিবার, সমাজ, সমাজিক প্রতিষ্ঠানসমূহ যথা- রাষ্ট্র, সরকার, প্রশাসন, বিচার, অর্থ, শিক্ষা ও সংস্কৃতি গড়ে তোলাই সমাজ গঠনের বিজ্ঞান প্রক্রিয়া। এর ব্যতিক্রম হলে সমাজ সুষ্ঠুরূপে গড়ে উঠতে পারে না, গড়ে উঠলেও স্থির ও স্থায়ী থাকতে পারেনা একথা অনস্বীকার্য। আদর্শ ভিত্তিক সমাজ গঠনের এই দার্শনিক আলোচনা পর্যায়ে আমাদেরকে দুটি কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে।

প্রথমঃ সমাজকে তার পুরাতন আদর্শ রীতিনীতি ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সরিয়ে এনে সম্পূর্ণ নতুন একটি আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গিতে গড়ে তোলা চাট্টিখানি কথা নয়। মুখে প্রচলিত আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গির দোষ-ত্রুটি ও ভুলভ্রান্তি চিহ্নিত করে নতুন বা ভিন্নতর একটি আদর্শ, তার বৈশিষ্ট ও কল্যাণকর অবদানের কথা বলে দিলেই সমাজের লোকেরা আবহমানকাল থেকে গৃহীত অনুসৃত ও অভ্যাস-আদর্শ পরিত্যাগ করে নতুন আদর্শ ঝড়ের বেগে গ্রহণ করে তার অনুসরণ করতে শুরু করে দিবে তা কল্পনা করা যায়না। বাস্তবে তা সম্ভবও হতে পারে না। সে জন্য আদর্শ ভিত্তিক বিপ্লব সৃষ্টির উদ্যোগীকে আদর্শিক বিশ্বাসের দৃঢ়তা কর্ম প্রেরণার অবিচলতা ও প্রতিকূল অবস্থার মুকাবিলায় অনমনীয়তা এবং সর্ব প্রকারের ত্যাগ-তিতিক্ষার ধারক হতে হবে। ঘাত-প্রতিঘাত, নির্যাতন-নিষ্পেষণ, বিরুদ্ধতা ও শত্রুতা নীরবে সহ্য করতে প্রস্তুত থাকতে হবে, যাকে ইংরেজীতে বলা হয় (Devotion), অন্যথায় তার ব্যর্থতা অনিবার্য।

দ্বিতীয়ঃ ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের ক্ষেত্রে একটি ভিন্নতর বা নতুন আদর্শের প্রতিষ্ঠা নেহায়েত গায়ের জোরে বা শক্তি প্রয়োগের দ্বারা সম্ভব হতে পারে না। সেজন্য যে কাজটি করতে হয় তাকে ইংরেজীতে বলা হয় (Motivation)। অন্যকথায় সমাজে আদর্শিক বিপ্লব সৃষ্টির জন্য গোটা সমাজকে- ব্যক্তি, পরিবার, রাষ্ট্র, সরকার, বিচার বিভাগ,অর্থ বিভাগ ও শিক্ষা বিভাগকে সেই আদর্শে অনুপ্রাণিত ও উদ্বুদ্ধ করে তুলতে হবে, যা নিতান্ত জোর-জবরদস্তি ভয়ভীতি, চাপ সৃষ্টি ও প্রলোভন দ্বারা কখনই সম্ভবপর হতে পারে না। সেজন্য একদিকে বিদ্যমান সমাজিক অবস্থার অবক্ষয়, হীনতা, কদর্যতা, বীভৎসতা স্পষ্ট করে সমাজের লোকদেরকে ভাবিত ও চিন্তান্বিত করে তুলতে হবে, সেই সাথে অপরদিকে নতুন আদর্শের বিশেষত্ব ও বৈশিষ্ট্য, অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য-মহিমা-মাহাত্ম্য ও কল্যাণকর অবদানের কথা অত্যন্ত সুস্পষ্ট ও বলিষ্ঠভাবে পেশ করে তা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের নির্বিশেষে ও উদার-উন্মোক্ত আহবান জানাতে হবে। এভাবে আদর্শ প্রচার ও প্রতিষ্ঠার একটি বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ভিত্তিক আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে, অবিশ্রান্ত ও নিরবিচ্ছিন্নভাবে চালাতে থাকতে হবে এক সাথে দ্বিমুখী কর্মধারা। একটি হচ্ছে বিস্তার ও সম্প্রসারণ (Expansion) আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে সুদৃঢ় ও সু-সংবদ্ধকরণ (Consolidation)। এটা আদর্শ প্রতিষ্ঠার বা আদর্শভিত্তিক সমাজ গঠনের বিজ্ঞান সম্মত প্রক্রিয়া। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে প্রক্রিয়ায় সামাজিক বিপ্লব সৃষ্টির কাজ করেছেন, তাতে আমরা এই বৈজ্ঞানিকতা অত্যন্ত সুস্পষ্ট ও প্রকটরূপে দেখতে পাই। তাই বলতে পারি যে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামাজিক বিপ্লব প্রক্রিয়ার এই-ই হচ্ছে স্বরূপ।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন