মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
“তিনিই তাঁর দয়ায় তোমাদের জন্য করেছেন রাত ও দিন, যেন তাতে তোমরা বিশ্রাম করতে পার এবং তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করতে পার। আরও যেন তোমরা কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করতে পার।” [সূরা আল-কাসাস, আয়াত: ৭৩] আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:
“আর তোমাদের ঘুমকে করেছি বিশ্রাম।” [সূরা আন-নাবা, আয়াত: ৯] কারণ, দিনের কর্মব্যস্ততার পর রাতের বেলায় বান্দার বিশ্রাম তার শারীরিক প্রাণচাঞ্চল্যতা, প্রবৃদ্ধি ও উদ্যমের জন্য সহায়তা করে, যাতে সে তার কর্তব্য পালন করতে পারে, যার জন্য তাকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং এ নি‘য়ামতের কৃতজ্ঞতার বিষয়টি মুসলিম ব্যক্তির কাছে জরুরি ভিত্তিতে দাবি করে, সে যাতে তার ঘুমানোর ব্যাপারে নিম্নোক্ত আদবসমূহের প্রতি লক্ষ্য রাখে:
১. ‘ইলমী আলোচনা, অথবা মেহমানের সৌজন্যে কথপোকথন, অথবা পরিবারের দেখাশুনার মত কোন জরুরি প্রয়োজন ছাড়া এশার সালাতের পর তার ঘুমকে বিলম্বিত না করা; কেননা, আবূ বারযা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হাদিস বর্ণনা করেন:
« إنَّ رسولَ الله صلى الله عليه وسلم كان يكرهُ النَّومَ قَبْلَ العِشَاءِ والحَديثَ بَعْدَهَا » . ( متفق عليه ).
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার সালাতের পূর্বে ঘুমানো এবং তার (এশার সালাতের) পরে কথা বলা অপছন্দ করতেন।” [বুখারী ও মুসলিম।]
২. অযু করা ছাড়া না ঘুমানোর চেষ্টা করা; কেননা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বারা ইবন ‘আযেব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে উদ্দেশ্য করে বলেন:
“যখন তুমি ঘুমাতে যাবে, তখন অযু করে নাও, যেমনিভাবে তুমি সালাত আদায়ের জন্য অযু করে থাক।” [বুখারী ও মুসলিম।]
৩. ঘুমানোর শুরুতে তার ডান কাতে শুয়ে পড়া এবং তার ডানপাশকে বালিশরূপে ব্যবহার করা; আর পরবর্তীতে (ডান কাত থেকে) নিজেকে বাম কাতে পরিবর্তন করাতে কোন দোষ নেই। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বারা ইবন ‘আযেব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে উদ্দেশ্য করে বলেন:
“এটা এমন শোয়া, যা আল্লাহ তা‘আলা পছন্দ করেন না।” [আহমাদ, তিরমিযী ও হাকেম।]
৫. হাদিসে বর্ণিত যিকির বা দে‘য়াসমূহ পাঠ করা; যেমন—
(ক) তেত্রিশ বার « سُبْحَانَ اللهِ ؛ وَالحَمْدُ للهِ ؛ وَاللهُ أكْبَرُ » (আল্লাহ পবিত্র, সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য এবং আল্লাহ সবচেয়ে মহান) বলবে; অতঃপর বলবে: « لا إلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ المُلْكُ ؛ وَلَهُ الحَمْدُ ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ » (আল্লাহ ছাড়া উপাসনার যোগ্য কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি এক, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই এবং সকল প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান)। কেননা, ফাতেমা ও আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে তাদেরকে ঘরের কাজে সহযোগিতা করার জন্য একজন খাদেমের আবদেন করলেন, তখন তিনি তাঁদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন:
“তোমরা যা আবেদন করেছ, আমি কি তোমাদেরকে তার চেয়ে উত্তম কিছু শিখিয়ে দিব না? তোমরা যখন শোয়ার জন্য বিছানা গ্রহণ করবে, তখন চৌত্রিশ বার ‘আল্লাহু আকবার’ ( اللهُ أكْبَرُ ) বলবে, তেত্রিশ বার ‘সুবহানাল্লাহ’ ( سُبْحَانَ اللهِ ) বলবে এবং তেত্রিশ বার ‘আলহামদুলিল্লাহ’ ( الحَمْدُ للهِ ) বলবে; কারণ, এটা তোমাদের জন্য খাদেমের চেয়ে অনেক বেশি উত্তম।” [মুসলিম, হাদিস নং- ৭০৯০]
(খ) সূরা আল-ফাতিহা, সূরা আল-বাকারার প্রথম আয়াত থেকে " المفلحون "পর্যন্ত, আয়াতুল কুরসি এবং সূরা আল-বাকারার শেষ অংশ— " لله ما في السموات "থেকে সূরার শেষ পর্যন্ত। কারণ, এ ব্যাপারে উৎসাহিত করে হাদিস বর্ণিত আছে। [উদ্ধৃত, আবূ বকর আল-জাযায়েরী, মিনহাজুল মুসলিম, পৃ. ১৮৮]
(গ) শোয়ার সময় সর্বশেষ এ দে‘য়াটি পাঠ করবে, যা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত:
“হে আল্লাহ! তোমার নামে আমি পার্শ্বদেশ বিছানায় রাখলাম এবং তোমার নামেই তাকে উঠাবো। হে আল্লাহ! যদি তুমি আমার প্রাণ নিয়ে নাও, তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিও; আর যদি তাকে ছেড়ে দাও, তাহলে তুমি তাকে হেফাযত কর সেই জিনিস থেকে, যা থেকে তুমি তোমার নেক বান্দাদেরকে হেফাযত করে থাক। হে আল্লাহ! আমার প্রাণ তোমার নিকট সঁপে দিয়েছি, আমার কাজ তোমার কাছে সোপর্দ করেছি এবং আমার পিঠকে তোমার আশ্রয়ে দিয়েছি; আমি তোমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তোমার নিকট তাওবা করছি; আমি তোমার ঐ কিতাবের প্রতি ঈমান এনেছি, যা তুমি নাযিল করেছ এবং তোমার সেই নবীর প্রতি ঈমান এনেছি, যাঁকে তুমি প্রেরণ করেছ; সুতরাং তুমি আমাকে সেসব বিষয়ে ক্ষমা করে দাও, যা আমি আগে ও পরে করেছি এবং যা আমি গোপনে ও প্রকাশ্যে করেছি এবং যে বিষয়ে তুমি আমার চেয়ে বেশি ভাল জান; তুমি প্রথম ও তুমি শেষ, তুমি ছাড়া উপাসনার যোগ্য কোনো সত্য ইলাহ নেই; হে আমার রব! তুমি আমাকে তোমার সে দিনের আযাব থেকে রক্ষা কর, যে দিন তুমি তোমার বান্দাদেরকে পুনরায় জীবিত করবে।” [আবূ দাউদ ও অন্যান্য মুহাদ্দিস প্রমুখ হাদিসটি ‘সহীহ’ সনদে বর্ণনা করেছেন।]
(আল্লাহ ছাড়া উপাসনার যোগ্য কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি এক, তাঁর কোন শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই এবং সকল প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। আল্লাহ পবিত্র, সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য এবং আল্লাহ সবচেয়ে মহান; আর অসৎকাজ থেকে বেঁচে থাকার এবং সৎকাজ করার কারও ক্ষমতা নেই আল্লাহর সাহায্য ছাড়া )। আর সে যেন তার ইচ্ছামতো দো‘য়া করে; ফলে তার দো‘য়া কবুল করা হবে। কেননা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
(অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া উপাসনার যোগ্য কোনো সত্য ইলাহ নেই, তিনি এক, তাঁর কোন শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই এবং সকল প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। আল্লাহ পবিত্র, সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য এবং আল্লাহ সবচেয়ে মহান; আর অসৎকাজ থেকে বেঁচে থাকার এবং সৎকাজ করার কারও ক্ষমতা নেই আল্লাহর সাহায্য ছাড়া); অতঃপর দো‘য়া করবে, তার দো‘য়া কবুল করা হবে। আর যদি সে রাত জাগে, তাহলে অযু করবে, তারপর সালাত আদায় করবে, তবে তার সালাত কবুল করা হবে।” [বুখারী, হাদিস নং- ১১০৩; আবূ দাউদ, হাদিস নং- ৫০৬২] অথবা সে (রাতে ঘুম থেকে জাগ্রত হলে) বলবে:
“তুমি ছাড়া উপাসনার যোগ্য কোনো সত্য ইলাহ নেই; হে আল্লাহ! তুমি পবিত্র; আমি তোমার কাছে আমার গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তোমার নিকট তোমার রহমত চাই; হে আল্লাহ! তুমি আমার জ্ঞানকে বৃদ্ধি করে দাও; আর তুমি আমাকে হেদায়াত দান করার পর আমার অন্তরকে বক্র করে দিয়ো না; আর তোমার নিকট থেকে আমাকে রহমত দান কর; নিশ্চয়ই তুমি দানশীল।” [আবূ দাউদ, হাদিস নং- ৫০৬৩]
৬. ঘুমন্ত ব্যক্তি যখন সকাল বেলায় উপনীত হবে, তখন নিম্নোক্ত যিকির বা দো‘য়াসমুহ পাঠ করবে:
(ক) ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে বিছানা থেকে উঠার পূর্বে বলবে:
“সকল প্রশংসা সে আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদেরকে মৃত্যু দান করার পর পুনরায় জীবন দান করেছেন; আর তাঁরই নিকট (আমাদেরকে) ফিরে যেতে হবে।” [বুখারী।]
(খ) যখন সে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করার জন্য ঘুম থেকে উঠবে, তখন সে আকাশের দিকে তাকাবে এবং " إن في خلق السموات و الأرض "থেকে সূরা আলে ইমরানের শেষ দশ আয়াত পাঠ করবে; কেননা, আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন:
“যখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রী আমার খালা মাইমুনা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহার নিকট রাত্রি যাপন করি, তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম অর্ধরাত্রি কিংবা এর সামন্য পূর্ব অথবা সামান্য পর পর্যন্ত ঘুমালেন। তারপর তিনি ঘুম থেকে জাগ্রত হলেন এবং দুই হাত দিয়ে মুখ থেকে ঘুমের আবেশ মুছতে লাগলেন; অতঃপর সূরা আলে ইমরানের শেষ দশ আয়াত পাঠ করলেন। তারপর ঝুলন্ত একটি পুরাতন মশকের কাছে গেলেন এবং তা থেকে সুন্দরভাবে অযু করলেন। এরপর সালাতে দাঁড়িয়ে গেলেন।” [বুখারী, হাদিস নং- ১৮১, ১১৪০ ও ৪২৯৫]
“যে ব্যক্তি তা (উপরিউক্ত দো‘য়াটি) একবার পাঠ করবে, আল্লাহ তার এক-চতুর্থাংশ জাহান্নাম থেকে মুক্ত করে দিবেন; আর যে ব্যক্তি তা তিনবার পাঠ করবে, আল্লাহ তার তিন-চতুর্থাংশ জাহান্নাম থেকে মুক্ত করে দিবেন; আর যে ব্যক্তি তা চারবার পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে পুরাপুরিভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে দিবেন।” [আবূ দাউদ, হাদিস নং- ৫০৭১]
(ঘ) ঘর থেকে বের হওয়ার জন্য যখন সে দরজার চৌকাঠে পা রাখবে, তখন বলবে:
(আল্লাহর নামে বের হচ্ছি এবং তাঁর উপর ভরসা করছি। আর অসৎকাজ থেকে বেঁচে থাকার এবং সৎকাজ করার কারও ক্ষমতা নেই আল্লাহর সাহায্য ছাড়া)। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
“যখন কোনো বান্দা (উপরিউক্ত) এই দো‘য়াটি পাঠ করবে, তখন তাকে বলা হবে: ‘তোমাকে হেদায়াত দেয়া হয়েছে এবং তোমাকে যথেষ্ট দেয়া হয়েছে।” [তিরমিযী এবং তিনি হাদিসটিকে ‘হাসান’ বলেছেন।]
(হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই যেন আমি পথভ্রষ্ট না হই অথবা আমাকে পথভ্রষ্ট করা না হয়; অথবা আমি যেন দীন থেকে সরে না যাই অথবা আমাকে দীন থেকে সরিয়ে দেয়া না হয়; অথবা আমি যেন কারও উপর যুলুম না করি অথবা আমার উপর যুলুম করা না হয়)। কারণ, উম্মু সালমা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন:
« مَا خَرَجَ رسولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم مِنْ بَيْتِى قَطُّ إِلاَّ رَفَعَ طَرْفَهُ إِلَى السَّمَاءِ وَ قَالَ : « اللَّهُمَّ إِنِّي أعُوذُ بِكَ أنْ أضِلَّ أَوْ أُضَلَّ ، أَوْ أَزِلَّ أَوْ أُزَلَّ ، أَوْ أظْلِمَ أَوْ أُظْلَمَ ، أَوْ أجْهَلَ أَوْ يُجْهَلَ عَلَيَّ » . ( رواه أبو داود ).
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখনই আমার ঘর থেকে বের হতেন, তখন তিনি আকাশের দিকে তাকাতেন এবং বলতেন:
(অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই যেন আমি পথভ্রষ্ট না হই অথবা আমাকে পথভ্রষ্ট করা না হয়; অথবা আমি যেন দীন থেকে সরে না যাই অথবা আমাকে দীন থেকে সরিয়ে দেয়া না হয়; অথবা আমি যেন কারও উপর যুলুম না করি অথবা আমার উপর যুলুম করা না হয়)।” [আবূ দাউদ, হাদিস নং- ৫০৯৬]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/537/37
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।