HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

নবী ﷺ এর সালাত আদায়ের পদ্ধতি

লেখকঃ আব্দুল আযীয ইবন ‌আব্দুল্লাহ ইবন বায

প্রারম্ভিক দো‘আ বা সানা পাঠ
৬. সুন্নাত হচ্ছে দো‘আ ইস্তেফতাহ [সানা] পাঠ করা। আর তা হচ্ছে:

«اَللَّهُمَّ بَاعِدْ بَيْنِيْ وَبَيْنَ خَطَاياَيَ كَمَا بَاعَدتَّ بَيْنَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ . اَللَّهُمَّ نَقِّنِيْ مِنْ خَطَايَايَ كَمَا يُنَقَّى الثَّوْبُ الْأَبْيَضُ مِنَ الدَّنَسِ . اَللَّهُمَّ اغْسِلْنِيْ مِنْ خَطَايَايَ بِالْمَاءِ وَالثَّلْجِ وَالْبَرْدِ «

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা বা-‘ইদ বাইনী ওয়া বাইনা খাতাইয়ায়া, কামা বা‘আদ্তা বাইনাল মাশরিক্বী ওয়াল মাগরিবি, আল্লাহুম্মা নাক্কিনী মিন খাতাইয়ায়া কামা ইউনাক্কাছ ছাওবুল আবইয়াদু মিনাদ্দানাসি, আল্লাহুম্মাগছিলনী মিন খাতাইয়ায়া বিল মায়ি, ওয়াছ্ছালজি, ওয়াল বারাদি।

“হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার পাপগুলো থেকে এত দূরে রাখ যেমন, পূর্ব ও পশ্চিমকে পরস্পরকে পরস্পর থেকে দূরে রেখেছ। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার পাপ থেকে এমনভাবে পরিষ্কার করে দাও, যেমন সাদা কাপড়কে ময়লা থেকে পরিষ্কার করা হয়। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার পাপ থেকে (পবিত্র করার জন্য) পানি, বরফ ও শিশির দ্বারা ধুয়ে পরিষ্কার করে দাও।” [সহীহ বুখারী ও মুসলিম।]

আর যদি কেউ চায় তাহলে পূর্বের দো‘আর পরিবর্তে নিম্নের দো‘আটিও পাঠ করতে পারে।

» سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلَا إِلَهَ غَيْرُكَ «

উচ্চারণ: সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারাকাস্মুকা, ওয়া তা‘আলা জাদ্দুকা ওয়া লা-ইলাহা গাইরুকা।

“হে আল্লাহ! আমি তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। তুমি প্রশংসাময়, তোমার নাম বরকতময়, তোমার মর্যাদা অতি উচ্চে, আর তুমি ব্যতীত সত্যিকার কোনো মা‘বূদ নেই।”

পূর্বের দো‘আ দু’টি ছাড়াও যদি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অন্যান্য যে সকল দো‘আয়ে ইস্তেফতাহ বা সানা বলা প্রমাণিত তা পাঠ করে তবে কোনো বাধা নেই। কিন্তু উত্তম হলো যে কখনও এটি আবার কখনও অন্যটি পড়া। কারণ, এর মাধ্যমে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরিপূর্ণ অনুসরণ প্রতিফলিত হবে।

এরপর বলবে:

আঊযু বিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজীম, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।

“আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। রহমান, রহীম আল্লাহর নামে শুরু করছি।”

অতঃপর সূরা ফাতিহা পাঠ করবে। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

» لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ «

“যে ব্যক্তি (সালাতে) সূরা ফতিহা পাঠ করে না তার সালাত হয় না।” [সহীহ বুখারী ও মুসলিম।] সূরা ফতিহা পাঠ শেষে জাহরী সালাতে (মাগরিব, এশা ও ফজর) উচ্চস্বরে আর ছিররি সালাতে (জোহর ও আসর) মনে মনে আ-মীন বলবে।

এরপর পবিত্র কুরআন থেকে যে পরিমাণ সহজসাধ্য হয় তা পাঠ করবে। উত্তম হলো সূরা ফাতিহার পরে জোহর, আসর এবং এশার সালাতে কুরআন মাজীদের আওছাতে মুফাচ্ছাল (মধ্যম ধরনের সূরা) এবং ফজরে তিওয়াল (লম্বা ধরনের সূরা) আর মাগরিবের সালাতে কখনও তিওয়াল অথবা কিসার থেকে পাঠ করবে। তাতে এ ব্যাপারে বর্ণিত হাদীসের ওপর আমল করা হবে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন