hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আশুরা করনীয় ও বর্জনীয়

লেখকঃ আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

কারবালার ঘটনার স্মরণে শোক ও মাতম করা প্রসঙ্গেঃ
আমাদের নেতা হুসাইন রা. এর উচ্চ মর্যাদার ব্যাপারে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে কারো দ্বিমত নেই। তিনি জ্ঞানী সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে অন্যতম। দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জাহানে তিনি মুসলিমদের নেতা। জান্নাতী যুবকদের নেতা। ইবাদত-বন্দেগী, সাহসিকতা-বীরত্ব, বদান্যতায় তিনি খ্যাত। সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানবের সর্বকনিষ্ঠা আদরের দুলালী ফাতেমা রা. এর সন্তান। তার মর্মান্তিক শাহাদাতের ঘটনায় বিশ্বের সকল মুসলিম চরমভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত।

আল্লাহ আহকামুল হাকেমীন তার হত্যাকারীদের শাস্তি দিয়েছেন। তিনি পৃথিবীতে তাদের লাঞ্চিত ও অপদস্থ করেছেন। তারা বিভিন্ন রকম আজাব গজবে পতিত হয়েছে। দুনিয়ার শাস্তি থেকে তাদের খুব কম লোকই নাজাত পেয়েছে।

এ সকল কিছু বাদ দিলেও এর চেয়ে বড় শাস্তি আর কী হতে পারে যে, ইমাম হুসাইন রা. এর হত্যায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল বিশ্বের মুসলিম ও অমুসলিম নির্বিশেষে সকল মানুষ কিয়ামত পর্যন্ত তাদের ঘৃনা করবে, লা‘নত ও ধিক্কার দিবে। তাদের নাম উচ্চারণ করার মত বিশ্বে কেহ অবশিষ্ট থাকল না। হুসাইন রা. কে নির্মূল করতে যেয়ে তারাই নির্মূল হয়ে গেছে।

সাইয়েদুনা হুসাইন রা. এর শাহাদাত ও এ জাতীয় মর্মান্তিক ঘটনা স্মরণের সময় আমাদের কর্তব্য হবে ধৈর্য ধারণ করা, আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি সন্তুষ্ট থাকা। বান্দার জন্য যা কল্যাণকর আল্লাহ তা সংঘটিত করে থাকেন। যারা তাঁর দ্বীনের জন্য কুরবানী পেশ করেন তাদের তিনি এর উত্তম প্রতিদান দিয়ে থাকেন।

হুসাইন রা. এর জন্য শোক প্রকাশ করতে যেয়ে শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা যা করে থাকে তা কখনো ইসলাম সম্মত নয়।

খলীফাতুল মুসলিমীন আলী রা. তার ছেলে হুসাইন রা. এর চেয়ে অধিক মর্যাদার অধিকারী ছিলেন। তাকেও তো অন্যায়ভাবে শহীদ করা হয়েছে। তার জন্য শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা কেন মাতম করে না?

এমনি ভাবে উমার রা. ও উসমান রা. শহীদ হয়েছেন। তাদের জন্য কেন তারা শোক প্রকাশ করে না? তারা কি হুসাইন রা. এর চেয়ে কম মর্যাদা সম্পন্ন ছিলেন? সকলকে বাদ দিয়ে কেন শুধু হুসাইন রা. এর জন্য শোক ও মাতম করা হয়?

(আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া : ইবনু কাসীর, ইকতেজাউ সিরাতিল মুস্তাকীম : ইবনু তাইমিয়া)

আসল কথা হলা মাতম করা, শোক প্রকাশ করতে যেয়ে উচ্চস্বরে আহাজারী করা, বুক চাপরানো, পোষাক ছিড়ে ফেলা, শরীর রক্তাক্ত করা এগুলো হল জাহেলী যুগের আচরণ।

যেমন হাদীসে এসেছে

عن عبد الله بن مسعود رضى الله عنه قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : ليس منا من ضرب الخدود، وشق الجيوب، ودعا بدعوة الجاهلية . رواه البخاري ومسلم

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন যে, রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ‘‘শোকে বেহাল হয়ে যে ব্যক্তি গাল চাপড়ায়, কাঁপড় ছিড়ে ফেলে ও জাহিলী যুগের ন্যায় আচরণ করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’’

বর্ণনায়ঃ বুখারী ও মুসলিম

عن أم عطية نسيبة رضى الله عنها قالت : أخذ علينا رسول الله صلى الله عليه وسلم عند البيعة أن لا ننوح . رواه البخاري ومسلم

উম্মে আতীয়া নুসাইবা রা. থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বাইয়াত গ্রহণকালে আমাদের থেকে অঙ্গীকার নিয়েছেন যেন আমরা মৃত ব্যক্তির জন্য শোক প্রকাশার্থে উচ্চ শব্দে আনুষ্ঠানিকভাবে কান্নাকাটি না করি।

বর্ণনায়ঃ বুখারী ও মুসলিম

عن أبي هريرة رضى الله عنه قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم اثنان في الناس هما بهم كفر : الطعن في النسب، والنياحة على الميت . رواه مسلم

আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন যে, রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ‘‘দুটি বিষয় এমন যা মানুষের মধ্যে কুফরী বলে গণ্য হয়ঃ বংশধারা কে কলংকিত করা ও মৃত ব্যক্তির জন্য শোক প্রকাশার্থে উচ্চ শব্দে কান্নাকাটি করা।’’

বর্ণনায়ঃ মুসলিম

সুপ্রিয় পাঠক!

আমাদের নেতা হুসাইন রা. যখন শাহাদাত বরণ করলেন তখনকার যূগে যদি কেহ তার জন্য অনুষ্ঠান করে কান্নাকাটি করত, আহাজারী করত, বুক চাপরাতো, শরীর রক্তাক্ত করত, পোষাক ছিড়ে ফেলত, তাযিয়া মিছিল বের করত তাহলে তখনই বলা হত এ ধরণের কাজগুলো এ সকল হাদীসের আলোকে হারাম ও জাহেলী কাজ-কর্ম। আর আজকে এত বছর পরে তার জন্য শোক প্রকাশার্থে যদি কেহ এমন করে তাহলে তার পরিণামতো আরো ভয়াবহ হবে।

এ হাদীস সমূহে ‘ নিয়াহা’ শব্দ এসেছে। ‘নিয়াহা’র আভিধানিক অর্থ হল কান্নাকাটি করা। পরিভাষায় এর অর্থ উচ্চ আওয়াযে অনুষ্ঠান করে কান্নাকাটি করা। জাহেলী যুগে এক ধরনের পেশাদার লোক পাওয়া যেত। কোন বাড়ীতে কেহ মারা গেলে তাদের ডেকে কান্নাকাটির আয়োজন করা হত। যারা বিভিন্ন ভাবে উচ্চ শব্দে কান্নাকাটি করত। এর বিনিময় হিসেবে তারা টাকা পয়সা নিত। হাদীসের দৃষ্টিতে এ ‘নিয়াহা’ হারাম। তেমনি ভাবে কোন লোক ইন্তেকাল করলে তার নিকট আত্নীয় বিশেষ করে মহিলাগন কবিতা ও গানের সূরে যে কান্নাকাটি করে থাকেন তাকেও নিয়াহা বলা হয়। টাকার বিনিময় হোক আর শোকের কারণে হোক এ ধরনের ‘নিয়াহা’ ইসলামে নিষিদ্ধ।

ছোট বেলায় আমি দেখেছি দশই মুহাররমের দিন যে উৎসব হতো তাতে এক ধরনের লোকজন নিজেদের বুকে অনবরত ব্লেড বা চাকু দিয়ে আঘাত করে রক্ত ঝড়াতো ও হায় হোসেন! হায় হোসেন !! করত। আমি তখন বড়দের জিজ্ঞেস করতাম এই যে লোকগুলো এ রকম করছে অথচ তারা নামাজ, রোযা ইসলামী হুকুম আহকামের ধার ধারেনা, মদ গাঁজা খায়, বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়ায়। তারা কারবালার ঘটনা সম্পর্কেই বা কি জানে? হুসাইন রা. মর্যাদা সম্পর্কেই বা তাদের কি ইলম আছে? তারা নিজের শরীর রক্তাক্ত করার মত কিভাবে এত ত্যাগ স্বীকার করে? আমাকে উত্তর দেয়া হল এটা ত্যাগ স্বীকার নয় এর জন্য তারা টাকা পাবে। যারা তাদের এ কাজে নিয়োগ করেছে তারা তাদের প্রচুর টাকা দিবে।

সুপ্রিয় পাঠক!

আপনিই বলুন, এটা কি সেই জাহেলী যুগের নিয়াহা নয়? আপনি এখনো দেখবেন যারা এ দিনে হায় হোসেন! হায় হোসেন!! করে রক্ত ঝড়ায় তারা কিন্তু ভাড়াটে মাতমকারী। ভাড়ায় করুন অথবা স্বতস্ফূর্তভাবে করুন সর্বাবস্থায় এ আচরণ ইসলাম পরিপন্থী। ইসলাম মাতম করাকে হারাম করেছে।

এমনি অনেককে দেখা যায় যারা এ সকল মাতম ও তাযিয়া মিছিলের বিরোধী। কিন্তু তারা এ দিনে কারবালার করুণ ইতিহাস আলোচনা, সভা-সেমিনার, বিষাদ-সিন্ধু থেকে পাঠ ও মুহাররমের কবিতা আবৃত্তি ইত্যাদি করে থাকেন। আবৃত্তিকারী কাঁদো কাঁদো ভংগিতে পাঠ করে ‘‘নীল সিয়া আসমান লালে লাল দুনিয়া . . .।’’ শ্রোতারা অনেকে অশ্রুশিক্ত হয়ে পড়েন। আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন, এটাও কিন্তু এক ধরনের নিয়াহা। মাতমের একটা অধিকতর সুশীল সংস্করণ।

তাই আশুরার দিনে মাতম, তাযিয়া মিছিল, ইতিহাস আলোচনার জন্য সভা-সমাবেশ, মেলার আয়োজন, কান্নাকাটি ইত্যাদির কোনটি ইসলাম সম্মত নয়। বিদ‘আত ও মারাত্নক গুনাহের কাজ। এ সকল কাজ দ্বারা প্রকৃত আশুরাকে যেমন বিকৃত করা হয় তেমনি কারবালার ঘটনার সঠিক শিক্ষার প্রতি উপহাস করা হয়।

খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী আজমিরী (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল কারবালার ঘটনার হাকীকত সম্পর্কে। তিনি বললেনঃ

سر داد مكر دست بدست يزيد نه داشت

‘‘তিনি মাথা দিলেন কিন্তু ইয়াযীদের হাতে হাত দিলেন না।’’

(মাকতুবাত : শায়খ আহমদ সরেহিন্দ)

আমাদের নেতা হুসাইন রা. কীসের জন্য এ আত্ন ত্যাগ করলেন? এ জন্য যে আমরা এটাকে অবলম্বন করে মাতম করব? মাতমের অভিনয় করব? আর তার প্রিয় নানা সাইয়েদুল মুরসালীন (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যা বলে গেলেন তা অমান্য করব? হুসাইন রা. যা অন্যায় মনে করেছেন তা প্রত্যাখ্যান করেছেন, সঠিক ও অবিকৃত ইসলামের স্বার্থে তার হাতে হাত না দিয়ে নিজেকে কুরবানী দিলেন। আর আমরা কি করছি?

হাত তো দূরের কথা আমরা আজ বাতিল শক্তির হাতে মাথা সপে দিয়েই তৃপ্ত হয়নি বরং আপাদ-মস্তক তাদের হাতে তুলে দিয়েছি। আর তার মুহববতের নামে যা ইসলাম সম্মত নয় তা ইসলামের নামে ইসলামে ঢুকিয়ে ইসলামকে অন্যান্য ধর্মের মত বিকৃত করার চেষ্টা করে যাচ্ছি নিজেদের অজান্তেই।

কারবালার ময়দানে তিনি যখন বিরুদ্ধবাদীদের দ্বারা পরিবেষ্টিতত হয়ে পড়লেন তখন তিনি তাদের উদ্দেশ্যে বললেনঃ ‘‘তোমরা আমার পথ ছেড়ে দাও! যেখানে নিরাপদ বোধ করবো আমি সেখানে যাবো।’’

বিরোধীরা বলল, আপনি তাহলে আপনার চাচাতো ভাই হাকামের কাছে চলে যান। তিনি এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আল-কুরআনের এ আয়াতটি পাঠ করলেনঃ

إِنِّي عُذْتُ بِرَبِّي وَرَبِّكُمْ مِنْ كُلِّ مُتَكَبِّرٍ لَا يُؤْمِنُ بِيَوْمِ الْحِسَابِ ﴿27﴾ سورة غافر : 27

‘‘যে বিচার দিবসে বিশ্বাস করেনা, সে সকল উদ্ধত ব্যক্তি হতে আমি আমার ও তোমাদের প্রতিপালকের নিকট আশ্রয় নিচ্ছি।’’

সূরা মুমিনঃ ২৭

(আল-বিদায়া ওয়াননিহায়া: ইবনু কাসীর)

তার দৃষ্টিতে হাকাম মুত্তাকী ও ন্যায়পরায়ন ছিলেন না।

যাকে তিনি অন্যায়, অবিচার, আর দুর্নীতির ধারক মনে করেছেন তাকে তিনি সর্বদা এভাবেই প্রত্যাখ্যান করেছেন। কোন আপোষ করার চিন্তা তার মাথায় আসেনি। আজ আমরা তার অনুসারীরা ইসলাম ও মুসলিমদের প্রকাশ্য শক্রদের হাতে হাত মিলিয়ে আপোষ ও বন্ধুত্বের পতাকা বহন করে যাচ্ছি। স্বজাতি মুসলিমদের বিরুদ্ধে ইসলামের শত্রুদের মদদ দিয়ে যাচিছ। আর আশুরা আসলে হায় হোসেন! হায় হোসেন!! করছি।

এটাই কি হোসাইনী নীতি- আদর্শের সাথে আমাদের একাত্বতা প্রকাশের নমুনা?

কারবালার ঘটনার স্মরণে শিয়া সম্প্রদায়ের মাতম, তাযিয়া মিছিল, তলোয়ার দিয়ে মাথায় আঘাত করা, লোহার শিকল পড়া ইত্যাদি কার্যকলাপের সাথে ইসলামের সামান্যতম সম্পর্ক নেই।

শিয়া মতাবলম্বীরা অনেক বিষয়ে বিভ্রান্ত আকীদাহ পোষন করে। তাদের অনেক ধর্ম বিশ্বাস ও ইবাদত-বন্দেগী ভ্রান্ত নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। এ বিষয়ে আমাদের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের সকল উলামায়ে কেরামের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত। এ কথার উদ্দেশ্য এ নয় যে তাদের বিরুদ্ধে হাঁক ডাক করে লাফ দিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে হবে। শ্লোগান দিতে হবে। বরং আমাদের কর্তব্য হলো তাদের ভ্রান্ত আকীদা-বিশ্বাস, আচার-আচরণ থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকা। তাদের হিদায়াতের জন্য প্রচেষ্টা চালানো ও তাদের ভ্রান্ত ধর্ম-বিশ্বাস সম্পর্কে উম্মাতকে সতর্ক করা।

শিয়াদের কারবালা কেন্দ্রিক এ সকল কার্যকলাপের সাথে আল্লাহর রসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবায়ে কেরামের রেখে যাওয়া আশুরার কোন সম্পর্ক নেই। আশুরার দিনে কারবালার ঘটনামুখী কোন কিছু করার অর্থ হল দ্বীনে ইসলামের সঠিক আশুরাকে বিকৃত করা।

আর এ বিকৃতি শিয়াদের দ্বারাই সৃষ্টি হয়েছে।

আপনি দেখবেন যারা তাযিয়া মিছিল, মাতম ও অন্যান্য অনুষ্ঠানাদির মাধ্যমে আশুরা উদযাপন করে। কিন্তু আশুরার সওম পালনের ব্যাপারে কোন খবরই রাখেনা। বিশেষ করে তাযিয়া মিছিলে খাদ্য-দ্রব্য ও পানীয় সরবরাহের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় তারা এ দিনের সুন্নাত সওমের সাথে হয়ত বিদ্রুপ করে, নয়তো এটাকে অপ্রয়োজনীয় মনে করে। তারা যদি সওম পালন করত তাহলে কিভাবে পানি পান করে ও পানাহার করে?

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন