HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সূরা আন-নাবা-এর তাফসীর

লেখকঃ আবু আবদুল্লাহ কুরতুবী রহ.

জান্নাতীদের জন্য জান্নাতের নিয়‘আমতসমূহের বর্ণনা:
আল্লাহ তা‘আলার বাণী: إِنَّ لِلۡمُتَّقِينَ مَفَازًا “(অন্য দিকে) মুত্তাকীদের জন্য আছে সাফল্য” যারা আল্লাহ তা‘আলার বিরুদ্ধাচরণ করা থেকে বেঁচে থাকে তাদের পরিণতি উল্লেখ করা হয়েছে সফলতা, সাফল্যের স্থান, আর জাহান্নামীরা যে দুঃখ-কষ্টে রয়েছে তা থেকে মুক্তি এ কারণে পানি শুকিয়ে গেলে মরুভূমিকে বলা হয় مفازة এ আশায় যে শুষ্কতা দুর হবে।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, حَدَآئِقَ وَأَعۡنَٰبٗا “বাগান, আঙ্গুর” এখানে পূর্বে উল্লিখিত সফলতার ব্যাখ্যা প্রদান করা হচ্ছে: বলা হয়েছে إِنَّ لِلۡمُتَّقِينَ مَفَازًا (অন্য দিকে) “মুত্তাকীদের জন্য আছে সাফল্য” মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে বাগ-বাগিচা, حدائق -এ একবচন হচ্ছে حديقة প্রাচীর বেষ্টির বাগান বলা হয় أحدق به অর্থাৎ তাকে বেষ্টন করে রেখেছে, الأعناب -এর একবচন হচ্ছে عنب অর্থাৎ আঙ্গুর।

وَكَوَاعِبَ أَتۡرَابٗا “আর সমবয়স্কা নব্য যুবতী” كواعب -এর একবচন হচ্ছে كاعب , এর অর্থ হচ্ছে স্ফীত স্তন বিশিষ্ট রমনী দাহ্হাক রহ. বলেন, পূর্ণবক্ষা কুমারীর মতো, الأتراب হচ্ছে সমবয়স্কা, সূরা আল-ওয়াকি‘আতে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এর একবচন হচ্ছে ترب

وَكَأۡسٗا دِهَاقٗا “এবং পরিপূর্ণ পানপাত্র” হাসান, কাতাদা, ইবন যায়েদ, আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বলেন, دهاقا -এর অর্থ হচ্ছে পরিপূর্ণ বলা হয়: أدهقت الكأس অর্থাৎ আমি গ্লাস পরিপূর্ণ করেছি, كأس دهاق -এর অর্থ হচ্ছে ভরা গ্লাস (কাঁচের পাত্র), সা‘ঈদ ইবন জুবাইর, ইকরিমা, মুজাহিদ, আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা আরও বলেন, ধারাবাহিকভাবে, একের পর এক আসতে থাকবে যেমন, বলা হয়) أدهقت الحجارة ادهاقا আমি প্রস্তর বর্ষণ করেছি, তীব্রতা ও পরস্পর (বোঝানো হয়েছে), একের মাঝে অপর প্রবিষ্ট হওয়া متتابع অর্থাৎ ধারাবাহিক হচ্ছে অনুপ্রবিষ্টের ন্যায় ইকরিমার অপর এক বর্ণনা এবং যায়েদ ইবন আসলাম থেকে বর্ণিত হয়েছে (এর অর্থ হচ্ছে) বিশুদ্ধ। যার একবচন হচ্ছে دهق কাঁচের পাত্র দ্বারা উদ্দেশ্য সুরার পাত্র, বাক্যে উহ্য রয়েছে: গ্লাস ভর্তি সুরা, অর্থাৎ নিংড়িয়েছি এবং বিশুদ্ধ করেছি কুশাইরী এ মত পোষণ করেছেন বিশুদ্ধ বর্ণনায় রয়েছে: أدهقت الماء অর্থাৎ আমি পানি সম্পূর্ণরূপে শেষ করে দিয়েছি আবু আমর বলেন, الدّهَق যবর সহকারে: এক প্রকার শাস্তি, المدهوق হচ্ছে এমন শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তি যে সকল প্রকার শাস্তির সম্মুখীন হয়েছে যাতে কোনো বিরতি নেই, ইবনুল ‘আরাবী বলেন, دهقت الشيء আমি তা ভেঙ্গে ফেলেছি, আমি তা কেটে ফেলেছি, অনুরূপ অর্থ دهقته –এর আসমা‘ঈ বলেন, الدهمقة নরম খাবার ও উৎকৃষ্ট, অনুরূপভাবে প্রতিটি নরম জিনিষ, যেমন উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর হাদীসে এসেছে: আমি যদি আমার জন্য নরম করতে চাইতাম তবে তা পারতাম, কিন্তু আল্লাহ তা‘আলা ঐ সম্প্রদায়কে দোষি সাব্যস্ত করেন এবং বলেন, ﴿أَذۡهَبۡتُمۡ طَيِّبَٰتِكُمۡ فِي حَيَاتِكُمُ ٱلدُّنۡيَا وَٱسۡتَمۡتَعۡتُم بِهَا ٢٠﴾ [ الاحقاف : ٢٠ ] “তোমরা তোমাদের পার্থিব জীবনেই তোমাদের অংশের নি‘আমাতগুলো নিঃশেষ করেছ আর তা ভোগ করেছ” [সূরা আল-আহকাফ, আয়াত: ২০]

আল্লাহ তা‘আলার বাণী: لَّا يَسۡمَعُونَ فِيهَا لَغۡوٗا وَلَا كِذَّٰبٗا “সেখানে তারা শুনবে না অসার অর্থহীন আর মিথ্যে কথা” অর্থাৎ জান্নাতে তারা শুনবে না অসার অর্থহীন আর মিথ্যে কথা।

جَزَآءٗ مِّن رَّبِّكَ عَطَآءً حِسَابٗا “এটা তোমার রবের পক্ষ থেকে প্রতিফল, যথোচিত দান ” اللغو হচ্ছে আজগুবি কথাবার্তা, তা হচ্ছে কথাবার্তায় চিন্তা-ভাবনা না করে ভুলত্রুটি করা। হাদীসে এসেছে: “জুম‘আর দিন ইমামের খুৎবারত অবস্থায় তুমি যখন তোমার সাথীকে বল ‘চুপ কর’ তখন তুমি অনর্থক কাজ করলে” কেননা জান্নাতবাসীগণ যখন তা পান করবে তাদের মস্তিষ্ক বিগড়ে যাবে না, তারা অনর্থক কথা-বার্তাও বলবে না, কিন্তু দুনিয়াবাসীদের কথা ভিন্ন وَلَا كِذَّٰبٗا পূর্বে (এর তাফসীর) অতিবাহিত হয়েছে অর্থাৎ কেউ কারও সাথে মিথ্যা বলবে না, তারা মিথ্যা শুনবে না কাসাঈ كِذَّٰبٗا অর্থাৎ ذال -এর উপরে তাশদীদ ছাড়া পাঠ করেছেন, অর্থাৎ জান্নাতে পরস্পর পরস্পরের সাথে মিথ্যা বলাবলি করবে না কেউ কেউ বলেন, এ দু’টো হচ্ছে تكذيب (অবিশ্বাসের) মাসদার وَكَذَّبُواْ بِ‍َٔايَٰتِنَا كِذَّابٗا “তারা আমার নিদর্শনগুলোকে অস্বীকার করেছিল- পুরোপুরি অস্বীকার ”

جَزَآءٗ مِّن رَّبِّكَ “এটা তোমার রবের পক্ষ থেকে” মাসদার হিসেবে নসব হয়েছে, এর অর্থ হচ্ছে তিনি তাদেরকে প্রতিদান দিবেন যার বর্ণনা পূর্বে দেওয়া হয়েছে, তাদের পুরস্কার, অনুরূপভাবে عَطَآءً (প্রতিফল) (নসব হয়েছে) কেননা, এর অর্থ হচ্ছে তিনি তাদেরকে প্রদান করবেন, আর جزاهم একই অর্থ অর্থাৎ তিনি তাদেরকে পুরস্কার প্রদান করবেন

حِسَابٗا “যথোচিত দান” অর্থাৎ প্রচুর, কাতাদা এ মত পোষণ করেছেন বলা হয়: أحسبت فلان অর্থাৎ আমি তাকে প্রচুর পরিমাণে প্রদান করেছি এমনকি সে বলে: যথেষ্ট হয়েছে ক্বুতাবী বলেন, এর অর্থ হচ্ছে তিনি তাকে এতটা প্রদান করবেন যে পরিশেষে সে বলবে: যথেষ্ট হয়েছে যাজ্জাজ রহ. বলেন, حسابا অর্থাৎ যা তাদের জন্য যথেষ্ট হবে আখফাশও তাই বলেন, বলা হয়: أحسبني كذا অর্থাৎ আমার জন্য যথেষ্ট কালবী বলেন, حاسبهم তিনি তাদেরকে তাদের নেক আমলের বিনিময়ে দশগুণ প্রদান করবেন মুজাহিদ বলেন, তারা যা করেছে তার যথাযথ হিসেব দিবেন, তখন حساب অর্থ বিবেচনা অর্থাৎ রবের ওয়াদা অনুযায়ী যা আবশ্যক সে পরিমাণ অনুসারে, তিনি পূণ্যের দশগুণ পুরস্কার দিবেন বলে ওয়াদা করেছেন, কারও জন্য সাতশত গুণ, কারও জন্য ওয়াদা করেছেন এমন পুরস্কার দেওয়ার যার কোনো সীমা নেই যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿إِنَّمَا يُوَفَّى ٱلصَّٰبِرُونَ أَجۡرَهُم بِغَيۡرِ حِسَابٖ ١٠﴾ [ الزمر : ١٠ ] “আমি ধৈর্যশীলদেরকে তাদের পুরস্কার অপরিমিতভাবে দিয়ে থাকি ” [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ১০]

আবু আবু হাশিম পাঠ করেছেন: عطاءً حَسَّاباً অর্থাৎ حا -এ যবর এবং سين -এ তাশদীদ সহকারে, فعّال -এর ওজনে, অর্থাৎ যথেষ্ট (পরিমাণ) আসমা‘ঈ রহ. বলেন, আরবগণ যখন কোনো লোককে সম্মান করে তখন বলে: حسَّبْت الرجل (অর্থাৎ লোকটিকে আমরা সম্মান করেছি), আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা এভাবে পাঠ করেছে حساناً অর্থাৎ ( با -এর স্থলে نون )

﴿ رَّبِّ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَمَا بَيۡنَهُمَا ٱلرَّحۡمَٰنِۖ لَا يَمۡلِكُونَ مِنۡهُ خِطَابٗا ٣٧ يَوۡمَ يَقُومُ ٱلرُّوحُ وَٱلۡمَلَٰٓئِكَةُ صَفّٗاۖ لَّا يَتَكَلَّمُونَ إِلَّا مَنۡ أَذِنَ لَهُ ٱلرَّحۡمَٰنُ وَقَالَ صَوَابٗا ٣٨ ذَٰلِكَ ٱلۡيَوۡمُ ٱلۡحَقُّۖ فَمَن شَآءَ ٱتَّخَذَ إِلَىٰ رَبِّهِۦ مَ‍َٔابًا ٣٩ إِنَّآ أَنذَرۡنَٰكُمۡ عَذَابٗا قَرِيبٗا يَوۡمَ يَنظُرُ ٱلۡمَرۡءُ مَا قَدَّمَتۡ يَدَاهُ وَيَقُولُ ٱلۡكَافِرُ يَٰلَيۡتَنِي كُنتُ تُرَٰبَۢا ٤٠ ﴾ [ النبا : ٣٧، ٤٠ ]

অর্থানুবাদ:

৩৭. যিনি আকাশ, পৃথিবী আর এগুলোর মাঝে যা কিছু আছে সব কিছুর রব্ব, তিনি অতি দয়াময়, তাঁর সম্মুখে কথা বলার সাহস কারো হবে না। ৩৮. সেদিন রূহ (জিবরাঈল) আর ফিরিশতারা সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়াবে, কেউ কোনো কথা বলতে পারবে না, সে ব্যতীত যাকে পরম করুণাময় অনুমতি দিবেন, আর সে যথার্থ কথাই বলবে। ৩৯. এ দিনটি সত্য, সুনিশ্চিত। অতএব, যার ইচ্ছে সে তার রবের দিকে আশ্রয় গ্রহণ করুক। ৪০. আমি তোমাদেরকে নিকটবর্তী শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করছি, যেদিন মানুষ দেখতে পাবে তার হাতগুলো আগেই কী (‘আমাল) পাঠিয়েছে আর কাফির বলবে- ‘হায়! আমি যদি মাটি হতাম (তাহলে আমাকে আজকের এ ‘আযাবের সম্মুখীন হতে হত না। [সূরা আন-নাবা, আয়াত: ৩৭-৪০]

তাফসীর:

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, رَّبِّ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَمَا بَيۡنَهُمَا ٱلرَّحۡمَٰنِۖ “যিনি আকাশ, পৃথিবী আর এগুলোর মাঝে যা কিছু আছে সব কিছুর প্রতিপালক, তিনি অতি দয়াময়” আব্দুল্লাহ ইবন মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু, নাফে‘, আবু ‘আমর, ইবন কাসীর, যায়েদ ইয়া‘কূব থেকে, মুফায্যাল আসেম থেকে, ربُّ অর্থাৎ با -এ পেশ সহকারে, কেননা এখান থেকে বাক্য শুরু হয়েছে, الرحمن হচ্ছে তার خبر বা বিধেয় অথবা هو رب السموات (অর্থাৎ তিনি আসমানসমূহের রব) الرحمن দ্বিতীয় مبتدا অর্থাৎ নতুন করে শুরু করা বাক্যের প্রথম অংশ। পক্ষান্তরে ইবন আমের, ইয়াকূব, ইবন মুহাইসিন উভয়ে পাঠ করেছেন যের সহকারে, এ হিসেবে رب হচ্ছে সিফাত جَزَآءٗ مِّن رَّبِّكَ “তোমার রবের পক্ষ থেকে (দান)” যিনি আসমানসমূহের রব্ব, (যিনি) দয়াবান। আর আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা, আসিম, হামযাহ, কাসাঈ পাঠ করেছেন: رب السموات –এ رب -কে যের দ্বারা পড়েছেন সিফাত হিসেবে আর الرحمن -কে পড়েছেন পেশ সহকারে مبتدا হিসেবে আবু আবু উবাইদ এ পন্থা পছন্দ করেছেন। তিনি বলেন, এটা সবচেয়ে সঠিক, رب -কে যের দ্বারা (পড়া হবে) কেননা তা পূর্বের من ربك এর সিফাত (গুণ) হয়েছে আর الرحمن -কে (পড়া হবে) পেশ সহকারে, কেননা তা من ربك থেকে দূরে আর এখান থেকে নতুন করে বাক্য শুরু হয়েছে আর তার خبر (বিধেয়) হচ্ছে لَا يَمۡلِكُونَ مِنۡهُ خِطَابٗا “তাঁর সম্মুখে কথা বলার সাহস কারো হবে না” তারা তাঁর নিকট কোনো প্রশ্ন করার ক্ষমতা রাখবে না; তবে যে বিষয়ে তাদেরকে অনুমতি দিবেন (তার কথা ভিন্ন) কাসাঈ বলেন, (তাঁর সম্মুখে কথা বলার সাহস কারো হবে না) অর্থাৎ সুপারিশের, তবে যাকে তিনি অনুমতি দিবেন (তার কথা ভিন্ন) কেউ কেউ বলেন, الخطاب মানে কথা অর্থাৎ আল্লাহ তা‘আলার অনুমতি ছাড়া তাঁর সাথে কথা বলার ক্ষমতা কারও থাকবে না তার প্রমাণ হচ্ছে: ﴿لَا تَكَلَّمُ نَفۡسٌ إِلَّا بِإِذۡنِهِۦۚ ١٠٥﴾ [ هود : ١٠٥ ] “তখন তাঁর অনুমতি ছাড়া কেউ মুখ খুলতে পারবে না।” [সূরাহূদ, আয়াত: ১০৫] কেউ কেউ বলেন, এখানে তিনি কাফিরদের উদ্দেশ্য করেছেন তারা তাঁর সম্মুখে কথা বলার সাহস করবে না” কিন্তু মুমিনগণ সুপারিশ করবেন। আমি বলি: তাদেরকে অনুমতি দানের পরে, কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন: ﴿مَن ذَا ٱلَّذِي يَشۡفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذۡنِهِۦۚ ٢٥٥﴾ [ البقرة : ٢٥٥ ] “কে সেই ব্যক্তি যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? ” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২৫৫] আর আল্লাহ তা‘আলার এ বাণী: ﴿يَوۡمَئِذٖ لَّا تَنفَعُ ٱلشَّفَٰعَةُ إِلَّا مَنۡ أَذِنَ لَهُ ٱلرَّحۡمَٰنُ وَرَضِيَ لَهُۥ قَوۡلٗا ١٠٩﴾ [ طه : ١٠٩ ] “সেদিন কারো সুপারিশ কোনো কাজে আসবে না, দয়াময় যাকে অনুমতি দেবেন আর যার কথায় সন্তুষ্ট হবেন তার (সুপারিশ) ব্যতীত ” [সূরা ত্বাহা, আয়াত: ১০৯]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন