hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলাম প্রচারে মনোবিজ্ঞানের ভূমিকা

লেখকঃ আব্দুল্লাহ আল-খাতির রহ.

কিভাবে মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করবেন?
প্রভাব বিস্তারের মুল প্রধান ও প্রথম স্তর হচ্ছে আস্থা অর্জন। আর তা অর্জিত হবে কতিপয় সেবা প্রধানের মাধ্যমে যা ইতিপুর্ব উল্লেখ করেছি। আস্থা অর্জন মানুষের মধ্যে ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের জন্ম দেয়। অতএব যে আপনাকে ভালোবাসবে সে অবশ্যই আপনার আনুগত্য করবে। কারণ প্রভাব বিস্তারে ভালোবাসা অত্যন্ত শক্তিশালী, সক্রিয় ও কার্যকর মাধ্যম। যেমন একটি প্রসিদ্ধ কথা আছে :

إن المحب لمن يحب مطيع

‘অবশ্যই প্রেমিক তার প্রেমাস্পদের আনুগত্য করে।’

এখানে অন্ধ আনুগত্য কখনোই আমাদের কাম্য নয়। যে আনুগত্য অন্ধ ভালোবাসা থেকে সৃষ্টি হয় তা কোন দোষ-ত্রুটি দেখে না। কারণ যে অন্ধের মত আনুগত্য করে সে আমাদের উদ্দেশ্য নয়। তবে আমরা এমন যুবসমাজ এবং ব্যক্তিদের চাই, যারা ব্যক্তিত্বের স্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা, পরিচ্ছন্ন মতামতের স্বাধীনতা ও সত্যের ব্যপারে সাহসিকতার পরিচয়ে অনন্য। অপরের মধ্যে প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় যে গুণটি তা হচ্ছে উত্তম আদর্শ। শুধু কথা ও উপদেশ দ্বারা মানুষ প্রভাবিত হয় না। শুধুমাত্র কথামালা ও উপদেশ কি করতে পারবে? যখন মানুষ এমন কোন আদর্শ দাওয়াত-কর্মী পাবে না যে উক্ত উপদেশ প্রথমে নিজের উপর প্রয়োগ করতে ও নিজ জীবনে বাস্তবায়নে যত্নবান হবে। যখন সে নিজেই তার কাজকর্ম ও আচার-ব্যবহারে অপরের জন্য আদর্শ নয় ; তখন মানুষ তা দেখে কি তার পদাঙ্ক অনুসরন করবে ?

আপনি যখন ভুল-ত্রুটি অথবা উপদেশ সংক্রান্ত আলোচনা করার সংকল্প করবেন, তখন আলোচনায় অন্য লোকদের প্রতি ‘ইঙ্গিত পদ্ধতি’ ব্যবহার করা কর্তব্য। যেমন আপনি বলতে পারেন-আল্লাহ তা‘আলা চেয়েছেন অমুক ব্যক্তি এটা...করুক। আপনি যদি তার মেজাজ বোঝেন এবং জানতে পারেন যে, সামান্য একটু প্রশংসা পেলে সে অধিক নেক কাজ করতে বেশ উৎসাহিত হবে। তখন আপনি কেন তার প্রশংসা করবে না? আর মানুষের স্বভাব সর্বদা এরকমই হয়ে থাকে যে, সে নিজের প্রশংসা পেতে ভালবাসে। আপনি দেখতে পাবেন লোকজন তারই প্রশংসা করছে যে, সে এ . .টা করেছে, সে সে. . .টা.করেছে তখন তা তার কাছে খুব ভালো লাগবে। কেউ কেউ মনে করেন এটা একটা ভালো উদ্যোগ।

আবার কখনোবা কেউ বলেও ফেলতে পারেন ‘আমি কি শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করছি না মানুষের জন্য কাজটি করছি?’ কিন্তু মানবস্বভাব অপর মানুষের মন্তব্য শোনার জন্য সর্বদা উৎকর্ণ থাকে। সুতরাং সে নিজের দিকে মানুষের দৃষ্টি আকৃষ্ট করার জন্য দৃঢ়ভাবে সংকল্পবদ্ধ হয়ে কষ্ট স্বীকার করবে। কারণ, তার একটাই উদ্দেশ্য মানুষ যেন তার দিকে সুন্দর ও ভালো দৃষ্টিতে তাকায়। এর সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরন হচ্ছে-সালেম বিন আব্দুল্লাহ বিন ওমর বিন খত্তাব কর্তৃক তার পিতা হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী। তিনি এরশাদ করেন:

نعم الرجل عبد الله لو كان يصلى الليل، قال سالم : فكان عبد الله آنذاك لا ينام الليل إلا قليلا . ( متفق عليه )

‘যদি রাতে নামাজ আদায় করত আব্দুল্লাহ রা. তাহলে সে কত ভালো মানুষ হতে পারতো।’ সালেম বলেন, ‘তখন থেকে আব্দুল্লাহ রা. রাতে খুব সামান্যই ঘুমাতেন।’ তিনি এ কথাটা আব্দুল্লাহ কে এভাবে বললেন না, ‘তুমি রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করো না’ অথবা ‘তুমি কেন তাহাজ্জুদ আদায় করছো না?’ তিনি বলেছেন, ‘আব্দুল্লাহ রা. কত ভালো লোক হতো যদি সে রাতে নামাজ আদায় করতো !’ তাঁর উদ্দেশ্য ছিল আব্দুল্লাহর রা. সকল গুণই উত্তম হয়ে যেত যদি এই আমলটিও সে করতে পারতো । রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এখানে শুধুমাত্র এই একটি আমলকেই চি ‎‎ হ্নত করেছেন যা তিনি আব্দুল্লাহ রা. থেকে প্রত্যাশা করতেন। তিনি মানুষের প্রশংসা অনুসন্ধান করেননি। কিন্তু যখনই কোন দোষ-ত্রুটি দেখেছেন অমনি তা ইঙ্গিত পদ্ধতি প্রয়োগে শোধরাতে চেষ্টা করেছেন । অভিযুক্ত ব্যক্তিকে সরসরি তিরস্কার কিংবা শাস্তি প্রদানের পথ অবলম্বন করেননি ; ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে তাঁর ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন।

আপনি প্রত্যাদেশ পদ্ধতিও প্রয়োগ করতে পারেন এবং তা এভাবে যে, আপনি তাকে সরাসরি দোষরোপ করবেন না, বরং কৌশলে তার মনোযোগ অন্য দিকে নিবদ্ধ করে দেবেন।

আপনি নিশ্চয়ই কোন বইতে পড়ে থাকবেন যে, ‘এক ভদ্রলোক ব্যাপক উপকারিতা সমৃদ্ধ একটি বক্তৃতা তৈরী করেছেন। যার মধ্যে প্রচুর তথ্য-উপাত্ত ও বহু জ্ঞান, অভিজ্ঞতা সন্নিবেশিত হয়েছে। কিন্তু সেটা ছিল খুব দীর্ঘ্য। সে তার স্ত্রীর কাছে এসে এই বক্তৃতা সম্পর্কে মতামত চাচ্ছে। তার স্ত্রী ইতিমধ্যে জানতে পেরেছে যে, এই বক্তৃতাটি খুব দীর্ঘ হয়েছে, এ প্রেক্ষিতে যদি এটা জনসাধারণের সম্মুখে উপস্থাপন করে, তাহলে এর মধ্যে সন্নিবেশিত তথ্য-প্রমাণ ও গবেষণার প্রাচুর্যের কারণে শ্রোতারা ঘুমিয়ে পড়বে এবং তাদের উপর কোন প্রভাব পড়বে না। মানুষ তার স্বভাবজাত কারণেই দীর্ঘসুত্রিতা পছন্দ করে না। কারণ মানুষ ত্বরাপ্রবণ। অর্থবহ, ফলপ্রসূ এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনা তাদের কাম্য। কিন্তু ভদ্রমহিলা এ কথাটি তাকে সরাসরি বলে দেননি। বরং তিনি বলেছেন, ‘এই বক্তৃতাটা যেন এক বিশাল গ্রন্থ যা মর্মস্পর্শী প্রবন্ধ হওয়ার সামর্থ্য রাখে।’ তার কথায় থেকে সে বুঝে নিয়েছে যে, এটা বক্তৃতার উপযুক্ত হয়নি। এ কথাটি বুঝাতে এখানে অবশ্যই ইঙ্গিত পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে।

এমনিভাবে এটাও একটি উদাহরণ হতে পারে, আপনার নিকট কেউ একটি সারগর্ভ বিষয় অথবা একটি কাব্যগাথা নিয়ে এসে বলতে পারে ‘এটা প্রকাশ করতে পারেন।’ তখন আপনি বলবেন, ‘এটা কোন সংক্ষিপ্তগল্পের আসরের উপযুক্ত হবে যা মানুষের হাসির খোরাক যোগাবে।’ এই বাকপদ্ধতির মাধ্যমে সে বুঝে নিতে পারবে যে, ওটা ছাপানোর যোগ্য নয়। অথবা আপনি বলতে পারেন, ‘এই কবিতাটি সত্যিই অনন্য। এই বিষয়টা অদ্বিতীয় ও উপকারী ; আপনি যদি এটা অমুক স্থান থেকে ছাপাতে পারতেন।’ মোট কথা এজাতীয় প্রেক্ষাপটে আপনার কর্তব্য হচ্ছে ; প্রথমে ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরা, অতঃপর তাকে সঠিক দিক-নির্দেশনা প্রদান। মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তারের এটাও একটি অন্যতম পদ্ধতি যে, নেতিবাচক বিষয়ের পুর্বে তাদের সামনে ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরা। যেমন আপনি বলতে পারেন, ‘এটা এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যার উপর আমাদেরকে বিশেষ ভাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা উচিত। এটা শোনা আমাদের জন্য সহজ, কিন্তু এ বিষয়টির উপর কি ভাবে আমরা প্রশিক্ষণ নেই?’ অথবা বলতে পারেন, ‘এটা খুবই সহজ বিষয়, তবে আমাদেরকে একটিু সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ নিতে হবে।’

এ প্রসঙ্গে আমি আরো কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি : এক ভদ্রলোক আমার নিকট এসে একটি প্রশ্ন করলে আমি তাকে বললাম-আপনি অমুক আলেমকে জিজ্ঞাসা করতে পারতেন, তিনিতো আপনি যেখান থেকে এসেছেন সেই শহরেই থাকেন। সুতরাং তিনিই তো আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তখন ভদ্রলোক বলল, ‘জনাব ! ঐ আলেমের নিকট আমি কোন প্রশ্ন করলে সে আমার সঙ্গে বিরক্তি প্রকাশ করে। তার কাছে প্রশ্নকারীদের প্রশ্নের এমন স্ত্তপ পড়ে যায়, যা নিয়েই সব সময় তাকে ভীষণ ব্যস্ত থাকতে হয়, যা অন্য প্রশ্নকারীকে বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়। তিনি সেখান থেকে এসে তাদের দিকে একটু ফিরে তাকানোর ফুরসতও পান না। এমনকি তাদের সঙ্গে একটু কথা বলতে পারেন না।’ এর একমাত্র কারণ, প্রশ্ন ও তার বাহককে অবমুল্যায়ন ও তার নির্লিপ্ত ব্যস্ততা পদ্ধতি।

হে দায়ী ভাই ! প্রশ্নটা যদি অগোছালো হয় তাহলে আপনার কর্তব্য হচ্ছে-প্রশ্নটিকে সাজিয়ে নিয়ে তার মধ্য হতে ইতিবাচক দিকগুলো খুঁজে বের করা এবং প্রশ্নের বাক্য আপনার পদ্ধতিমত পরিবর্তন করে নেয়া। এবং তাকে বলুন! (উদাহরণ স্বরূপ) ‘হে ভাই ! আমি মনে করি আপনার প্রশ্নের উদ্দেশ্য হচ্ছে এটা, এটা...।’ মানুষ তার অজানা বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করে তার জ্ঞান বৃদ্ধি করবে, এটা একটি মহান ব্রত। আমাদের সকলেরই বিশেষভাবে জানা দরকার, নিশ্চয়ই একজন আলেম মনের বিশালতায়, জ্ঞান ও অনুগ্রহের স্বাচ্ছন্দ্যবোধে সর্বোত্তম মানুষ। সে কারণেই তিনি অপরের দায়িত্ব ভার গ্রহণ করতে পারেন। যখন একজন আলেম প্রশ্নকারীর ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরবেন এবং প্রশ্ন করার জন্য তার প্রশংসা করবেন। তাহলে এটা-ই প্রশ্নকারীর অন্তরে গ্রহণযোগ্য হওয়ার অন্যতম কারণ হবে।

উদাহরণ আপনি তাকে এভাবে বলতে পারেন, তোমার প্রশ্নটা ভাল, কিন্তু তার স্থান এটা নয়। যেহেতু আমরা এখন আলোচনা করছি অন্য বিষয়ে; আর তা হচ্ছে-এই...। পরে অন্য সময় তোমার প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করবো।

অন্য একটি উদাহরণ : আমি এক ভাই এর সঙ্গে হারাম শরীফে অবস্থান করছিলাম। আমরা ফজর নামাজ আদায়ের জন্য বের হলাম, ইত্যবসরে অন্য এক জন আমাদেরকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, ভাই! আমার একটি প্রশ্ন আছে। তা হল, রমজান মাসে দিনের বেলা রজঃনিঃস্বরণরত অবস্থায় আমার স্ত্রীকে নিয়ে আরাফায় গমন ঠিক হবে কি ? হজ্জের মৌসুম নয়, এমন সময় এটা একটি অনভিপ্রেত ও অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন। আমি উত্তরে বললাম, ‘একজন ঋতুবতী মহিলার জন্য যেখানে মসজিদে হারামে প্রবেশ এবং আল্লাহকে স্মরণ করার অনুমতি আছে ; সেখানে কি করে আপনি তাকে আরাফায় প্রবেশ নিষেধ করতে পারেন? অথচ সেটাতো একটি পূণ্যময় প্রান্তরমাত্র। কোন মসজিদও নয়।’ অতঃপর সে যখন বুঝতে পারল আমি প্রশ্নটা খুব কঠিনভাবে নিয়েছি ; তখন সে বিব্রতবোধ করল ও মনে মনে ভীষণ লজ্জিত হল। এরপর বললাম, ‘আরাফাহ কোন মসজিদ নয়। আপনি তাকে সঙ্গে নিয়ে যান। এমনকি মসজিদে হারামে হলেও ...।’ তবে আমি কিছুক্ষণ পর আমার সঙ্গীকে বললাম, দেখ, কিভাবে আমাদের অবসরটুকু নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল অথচ আমরা তা থেকে কোন রকম উপকৃত হতে পারছিলাম না। আমার সর্বাগ্রে এই লোকটার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত। কারণ সে উক্ত অবসরের মুল্যায়ন করেছে, এবং দ্বীন সংশ্লিষ্ট প্রশ্নোত্তরে পরিতুষ্ট হয়েছে। এরপর সে অন্য কোন প্রশ্ন করে আমাদেরকে লজ্জা দেয়নি। এ হচ্ছে এমন কিছু বিষয়বস্ত্ত যা অর্জন করতে প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের দরকার হয়। এই প্রেক্ষাপটে এই দাবী আমরা জোর দিয়ে করতে পারি, ‘নিশ্চয়ই মানুষের সঙ্গে আচার-ব্যবহারে উত্তম পদ্ধতি প্রয়োগ অন্ত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অতএব দাওয়াতের ক্ষেত্রে মানুষের সঙ্গে আচার-ব্যবহারে মনোবিজ্ঞানের পদ্ধতি হতে আমাদের উপকৃত হওয়া কর্তব্য। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’ দ্বারা উত্তর প্রদান যথেষ্ট নয়। অনেক ভাই আছেন যে খুব বেশী ত্বরাপ্রবন। যখন তার সঙ্গে কোন ভদ্রলোক বা প্রশ্নকারী কথা বলে আর যদি তার কথার অংশ বিশেষে অথবা সুচনাতেই ত্রুটি থাকে, তখন সে ঐ ত্রুটি বর্ননায় খুব তাড়াহুড়ো করে ; ফলে এ প্রশ্নকারী ভদ্রলোক তাকে বলে -‘আপনি খুব তাড়াহুড়ো করছেন। আপনি আমার কথা শেষ পর্যন্ত শুনেননি।’ সে কারণে দাওয়াতে নিয়োজিত ব্যক্তিকে বিনম্র চরিত্রের অধিকারী হওয়া কর্তব্য। যদি হতে পারে তাহলে সঠিক কথা চয়ন ও বাছাই করতে পারবে। যেমন- তাকে আপনি বলতে পারেন ‘তোমার কথা সঠিক, আমি তোমাকে সমর্থন করি, বিশেষ করে সেই অংশে যেখানে তুমি এ রকম.., এ রকম... বলেছো।’ সুতরাং পদ্ধতিটার প্রয়োগই হচ্ছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ; যা মানুষের সঙ্গে কথোপকথনের কাজটা সহজ ও সম্ভব করে দেবে। ফলশ্রুতিতে তারা আমাদের কথাগুলো গ্রহণ করে নেবে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন