মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর মাঝে শ্রেষ্ঠত্বের তুলনামূলক পার্থক্যঃ
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/445/10
আলী ইব্ন আবু তালেব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আবু বকর ও ওমর নবী-রাসূলগণ ব্যতীত পরিণত বয়সী সকল জান্নাতবাসীর সরদার’। [. মুসনাদে আহমাদ, হা/৬০২; তিরমিযী, হা/৩৬৬৬; ইবনে মাজাহ, হা/৯৫। এই হাদীসটি আরো কয়েকজন সাহাবীর সূত্রে বর্ণিত হয়েছে এবং সবগুলি সনদের উপর ভিত্তি করে শায়খ আলবানী হাদীসটিকে ‘সহীহ’ বলেছেন (সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৮২৪)।] অতএব, নবী-রাসূলগণ (আঃ)-এর পরে তাঁরা দু’জন যেমন জান্নাতে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব, তেমনি দুনিয়াতেও শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব।
সহীহ বুখারীতে [. হা/৩৬৫৫।] এসেছে, ইবনু ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যুগে কে বেশী উত্তম, তা বিশ্লেষণ করতাম। আমরা সর্বোত্তম ব্যক্তি হিসাবে আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু কে জানতাম, অতঃপর ওমর ইব্ন আল-খাত্ত্বাব রাদিয়াল্লাহু আনহু কে, অতঃপর উছমান ইব্ন আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু কে। সহীহ বুখারী ছাড়া অন্যান্য কয়েকটি হাদীস গ্রন্থে এসেছে, ‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নিকট এমর্মে খবর পৌঁছলে তিনি তা অপছন্দ করতেন না’। [. ইবনু আবী ‘আছেম, ‘আস-সুন্নাহ’, হা/৯৯৩; আবু ইয়া‘লা, ‘আল-মুসনাদ’, হা/৫৬০৪; ত্ববারানী, ‘মুসনাদুশ্-শামিইয়্যিন’, হা/১৭৬৪। হাদীছের অতিরিক্ত এই অংশটুকু ‘সহীহ’, শায়খ আলবানী ‘যিলালুল জান্নাহ’ গ্রন্তে ইহাকে ‘সহীহ’ বলেছেন, হা/১১৯৩।]
সহীহ বুখারীতে এসেছে, মুহাম্মাদ ইব্ন আল-হানাফিইয়্যাহ বলেন, আমি আমার পিতা আলী ইব্ন আবু ত্বালেব রাদিয়াল্লাহু আনহু কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পরে সর্বোত্তম ব্যক্তি কে? তিনি বললেন, আবু বকর। আমি বললাম, তারপর কে? তিনি বললেন, ওমর। আমি ভাবলাম, এবার হয়তো উছমান রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর নাম বলবেন। সেজন্য বললাম, তারপর কি আপনি! তিনি বললেন, আমি সাধারণ একজন মুসলিম বৈ আর কেউ নই। [. সহীহ বুখারী, হা/৩৬৭১।]
ইবনু আবী ‘আছেম প্রণীত ‘আস-সুন্নাহ’ [. হা/১২১৯, ইমাম আহমাদ ‘ফাযায়েলুস্ সাহাবাহ’-তে হাদীসটি নিয়ে এসেছেন (৪৯)।] নামক গ্রন্থে এসেছে, আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন,
‘কারো পক্ষ থেকে যদি আমার কাছে এমর্মে খবর আসে যে, সে আমাকে আবু বকর ও ওমরের উপর প্রাধান্য দিচ্ছে, তাহলে আমি মিথ্যা অপবাদকারীর হদ্দ স্বরূপ তাকে বেত্রাঘাত করব’। ইহা স্বয়ং আমীরুল মুমিনীন আলী ইব্ন আবু তালেব রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর উক্তি।
আমাদেরকে জানতে হবে, সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের তুলনামূলক তারতম্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকা তাঁদের প্রতি আমাদের কর্তব্যেরই একটি অংশ। আর এই জ্ঞান থাকলে আমরা তাঁদের প্রত্যেককে তাঁর যথাযথ হক্ব প্রদান করতে পারব। মহান আল্লাহ কি পবিত্র কুরআনে বলেন নি,
‘তোমাদের মধ্যে যে মক্কা বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে এবং জিহাদ করেছে, সে সমান নয়। এরূপ লোকদের মর্যাদা তাদের চেয়ে বেশী, যারা পরে ব্যয় করেছে এবং জিহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা দিয়েছেন। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত’ (আল-হাদীদ ১০)।
এখানে ‘আল-হুসনা’ ( الْحُسْنَىٰ ) অর্থঃ জান্নাত এবং ‘আল-ফাত্হ’ ( الْفَتْح ) অর্থঃ মক্কা বিজয় বা হুদায়বিয়ার সন্ধি। আয়াতে বলা হল, যাঁরা হুদায়বিয়ার সন্ধির দিনে গাছের নীচে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাতে হাত রেখে বায়‘আত করেছিলেন আর যাঁরা এ সন্ধির পরে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং আল্লাহ্র রাস্তায় লড়াই করেছিলেন, তাঁরা সবাই ঈমান ও মর্যাদার ক্ষেত্রে সমান নন। বরং উভয় গ্রুপের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে; যদিও তাঁরা সবাই সাহাবী, সবাই ঈমানদার এবং সবাই জান্নাতী।
বুঝা গেল, সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) মর্যাদার ক্ষেত্রে সবাই সমান নন। সেজন্য হুদায়বিয়ার দিনে গাছের নীচে বায়‘আতকারী সাহাবীগণ হলেন সর্বোত্তম। এরপর বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবীগণ। কিন্তু তাঁদের সবার মধ্যে উত্তম হলেন, জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন সাহাবী। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক বৈঠকে ঐ দশজন সাহাবীকে জান্নাতের সুসংবাদ প্রদান করেন। ইমাম তিরমিযী ও ইমাম আহমাদ প্রখ্যাত সাহাবী আব্দুর রহমান ইব্ন আওফ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, ‘আবু বকর জান্নাতী, ওমর জান্নাতী, উছমান জান্নাতী, আলী জান্নাতী, ত্বালহা জান্নাতী, যুবায়ের জান্নাতী, আব্দুর রহমান ইব্ন আওফ জান্নাতী, সা‘দ ইবনু আবী ওয়াক্বাছ জান্নাতী, সাঈদ ইব্ন যায়েদ ইব্ন আমর ইব্ন নুফাইল জান্নাতী এবং আবু ওবায়দাহ ইবনুল জাররাহ জান্নাতী’। [. মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬৭৫; তিরমিযী, হা/৩৭৪৭; নাসাঈ, ‘সুনানে কুবরা’, হা/৮১৯৪। দুজনই হাদীসটিকে আব্দুর রহমান ইব্ন আওফ (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সূত্রে বর্ণনা করেছেন। ইমাম আলবানী ‘ছহীহুল জামে’-তে হাদীসটিকে ‘সহীহ’ বলেছেন (৫০)।] উল্লেখিত দশজন সাহাবীকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক বৈঠকে জান্নাতের সুসংবাদ দিলেন। তাঁরা ভূ-পৃষ্ঠে চলাফেরা করতেন অথচ জানতেন, তাঁরা নিশ্চিত জান্নাতে যাবেন। কি মহা সৌভাগ্যের অধিকারী তাঁরা! দুনিয়ার মাটিতে চলাফেরা করছেন, অথচ জানছেন যে, তাঁরা ক্বিয়ামত দিবসে নিশ্চিত জান্নাতের অধিবাসী।
আবার এই দশজনের মধ্যে সর্বোত্তম হলেন চার খলীফা এবং চার খলীফার মধ্যে সর্বোত্তম হলেন আবু বকর ও ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমা। কিন্তু সকল সাহাবীর মধ্যে সর্বোত্তম হলেন আবু বকর সিদ্দীক্ব রাদিয়াল্লাহু আনহু।
আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাহচর্যের কথা সরাসরি পবিত্র কুরআনে ঘোষণা করা হয়েছে,
‘তখন তিনি তাঁর সঙ্গীকে বললেন, চিন্তিত হয়ো না, আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন’ (আত-তাওবাহ ৪০)।
তিনি ব্যতীত দ্বিতীয় আর কোন সাহাবীর সাহচর্যের কথা পবিত্র কুরআনে আসেনি। আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পক্ষ থেকে তাঁকে যা-ই বলা হত, তিনি বিনা বাক্য ব্যয়ে সঙ্গে সঙ্গে তা বিশ্বাস করে নিতেন। মে‘রাজ থেকে ফিরে এসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মুশরিকদেরকে বললেন যে, রাতে তাঁকে আসমানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং তিনি বুরাক্ব-এ চড়েছিলেন; তখন তারা তা বিশ্বাস করতে না পেরে আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর নিকটে আসল এবং বলল, তোমার সঙ্গী কি বলছে জানো? সে এমন এমন বলছে...। আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, তিনি যদি একথা বলে থাকেন, তাহলে সত্যই বলেছেন। [. হাকেম, ৩/৬৫; আবু নু‘আইম, ‘মারেফাতুস্ সাহাবাহ’, ১/৮২; বায়হাক্বী, ‘দালায়েলুন নুবুওয়াহ’, ২/৩৬১। তাঁরা আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-এর সূত্রে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। হাকেম হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন এবং হাফেয যাহাবী তাকে সমর্থন করেছেন। অনুরূপভাবে ইমাম আলবানীও হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন (সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৩০৬)।] সেজন্য তাঁকে এই উম্মতের ‘সিদ্দীক্ব’ বা সত্যবাদী বলা হয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সবকিছুকে বিনা বাক্য ব্যয়ে বিশ্বাস করার মত এমন চূড়ান্ত পর্যায়ে আর কেউ পৌঁছতে পারে নি। আল্লাহ বলেন,
‘আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, তারাই তাদের পালনকর্তার নিকট সিদ্দীক্ব বলে বিবেচিত’ (আল-হাদীদ ১৯)।
আয়াতে উল্লেখিত এই সম্মান এবং বিশেষণে বিশেষিত হওয়ার যোগ্য সর্বপ্রথম ব্যক্তিত্ব হলেন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু।
নীচের ঘটনাটি মনোযোগ দিয়ে শুনুন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদা আবু বকর ও ওমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা)-এর অনুপস্থিতিতে ঘটনাটি বর্ণনা করছিলেন। ঘটনাটি ছিল এরূপঃ আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফজরের নামায শেষে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর দিকে মুখ করে বসলেন। অতঃপর বললেন, (বনী ইসরাঈলের) এক ব্যক্তি একদিন এক গরুর পিঠে আরোহণ করল এবং তাকে প্রহার করল। গরুটি বলল, আমাদেরকে আরোহণ করার কাজে সৃষ্টি করা হয়নি; বরং চাষাবাদের জন্য আমাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে। তখন উপস্থিতিগণ বলে উঠলেন, সুবহা-নাল্লাহ! গরু কথা বলে!! এরপর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আমি, আবু বকর এবং ওমর এতে বিশ্বাস করি। হাদীসটির বর্ণনাকারী বলেন, ঐদিন তাঁরা দু’জন অনুপস্থিত ছিলেন।
(বনী ইসরাঈলের) আরেক ব্যক্তি ছাগল চরাচ্ছিল, এমতাবস্থায় বাঘ এসে একটি ছাগল নিয়ে গেল। লোকটি পিছু ধাওয়া করে বাঘের হাত থেকে ছাগলটিকে উদ্ধার করতে সক্ষম হল। তখন বাঘটি তাকে বলল, এই লোক! ছাগলটিকে আমার কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিলে? যেদিন আমি ছাড়া ওর আর কোন রাখাল থাকবে না, সেদিন ওকে কে রক্ষা করবে? উপস্থিতিগণ বলে উঠলেন, সুবহা-নাল্লাহ! বাঘ কথা বলে!! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আমি, আবু বকর এবং ওমর ইহা বিশ্বাস করি। বর্ণনাকারী বলছেন, ঐদিন তাঁরা দু’জন অনুপস্থিত ছিলেন। [. সহীহ বুখারী, হা/৩৪৭১।]
এখানে সিদ্দীক্ব এবং তাঁর ঈমানী দৃঢ়তার বিষয়টি লক্ষ্যণীয়। অনুরূপভাবে সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম-এর পূর্ণ হেদায়েতের প্রাপ্তির বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।
আমরা যদি কুরআন ও সুন্নাহ্র আলোকে আবু বকর ও ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমা-এর মর্যাদার উপর আলোচনা করতে যাই, তাহলে ২/১টি বক্তব্যে তা শেষ করা সম্ভব নয়।
মহান আল্লাহ ব্যতীত যেহেতু আর কোন হক্ব মা‘বুদ নেই, সেহেতু তাঁর সুন্দরতম নামসমূহ এবং সুমহান গুণাবলীর মাধ্যমে আমরা তাঁরই নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যেন কোন সাহাবীর প্রতি অথবা অন্য কোন মুমিনের প্রতি আমাদের হৃদয়সমূহে সামান্যতম বিদ্বেষ না দেন। তিনি আমাদেরকে এবং আমাদের যেসব ভাই ঈমানের সহিত গত হয়ে গেছেন, তাদেরকে যেন ক্ষমা করেন। আমরা আল্লাহ্র সুন্দরতম নামসমূহ এবং সুমহান গুণাবলীর মাধ্যমে তাঁর নিকট আরো প্রার্থনা করি, তিনি যেন ক্বিয়ামত দিবসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর সাহাবীবর্গের সাথে আমাদেরকে হাশর-নাশর করান। আরও প্রার্থনা করি, ক্বিয়ামত দিবসে তিনি যেন আমাদেরকে আবু বকর, ওমর, উছমান, আলী এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর স্ত্রীগণের সাথে হাশর-নাশর করান। মহা সম্মান এবং মর্যাদার অধিকারী সকল সাহাবীর সাথে যেন তিনি আমাদেরকে ক্বিয়ামতের দিন হাশর-নাশর করান।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/445/10
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।