hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সাহাবায়ে কেরামের প্রতি আমাদের কর্তব্য

লেখকঃ আব্দুর রাযযাক ইব্‌ন আব্দুল মুহসিন আল-বাদ্‌র

সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর মর্যাদা এবং তাঁদেরকে গালি দেওয়ার নিষিদ্ধতাঃ
বুখারী ও মুসলিমের একটি হাদীছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে গালমন্দ করা থেকে তাঁর উম্মতকে সতর্ক করেছেন এবং একই সঙ্গে তাদের উদ্দেশ্যে সাহাবীগণের মর্যাদার কথা তুলে ধরেছেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

«لَا تَسُبُّوا أَصْحَابِي فَلَوْ أَنَّ أَحَدَكُمْ أَنْفَقَ مِثْلَ أُحُدٍ ذَهَبًا مَا بَلَغَ مُدَّ أَحَدِهِمْ وَلَا نَصِيفَهُ»

‘তোমরা আমার সাহাবীগণকে গালি দিওনা। যাঁর হাতে আমার প্রাণ, সেই মহান সত্ত্বার কসম করে বলছি, তোমাদের কেউ যদি উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ আল্লাহ্‌র রাস্তায় ব্যয় করে, তথাপিও সে তাঁদের কোন একজনের পূর্ণ এক মুদ্দ [. ‘মুদ্দ’ হল এক ‘ছা’-এর চার ভাগের এক ভাগ । অর্থাৎ চার মুদ্দে হয় এক ‘ছা’। গ্রামের হিসাবে প্রায় ৬২৫ গ্রাম। -অনুবাদক।] বা অর্ধ মুদ্দ দান সমপরিমাণ পর্যন্তও পৌঁছতে পারবে না’। [. ইমাম বুখারী আবু সাঈদ খুদরী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে হাদীসটি বর্ণনা করেন (সহীহ বুখারী, হা/৩৬৭৩); ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেন আবু হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সূত্রে (সহীহ মুসলিম, হা/২৫৪০)।]

কোন একজন সাহাবী যদি একজন মিসকীনকে এক মুদ্দ পরিমাণ খাদ্য দ্রব্য দান করে আর আপনি এক উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করেন, তথাপিও আপনি ঐ সাহাবীর এক মুদ্দ পরিমাণ দানের ধারে কাছেও যেতে পারবেন না। যদিও এটি সম্ভব নয় যে, আমাদের কারো উহুদ পরিমাণ স্বর্ণ হবে এবং সে তা আল্লাহ্‌র রাস্তায় ব্যয় করবে। এত বেশী পরিমাণ সম্পদ যদি কারো হয়ও, তবুও হয়তো এই সম্পদ তার জন্য ফেৎনার কারণ হবে এবং সে কৃপণ হয়ে যাবে। ধরা যাক, আমাদের কারো উহুদ পরিমাণ স্বর্ণ হল এবং সে তা আল্লাহ্‌র রাস্তায় ব্যয় করল, কিন্তু এতদ্‌সত্ত্বেও সে একজন সাহাবীর এক মুদ্দ খাদ্য দ্রব্য দানের নেকী পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না। তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে, সাহাবীগণের সম্মান ও মর্যাদা কত বেশী।

‘তোমরা আমার সাহাবীগণকে গালি দিওনা’- এ নির্দেশ স্বয়ং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর; ইহা সাধারণ কোন মানুষ বা আলেমের উক্তি নয়। এখানে তিনি তাঁর উম্মতকে নছীহত করেছেন এবং কোন সাহাবীর সামান্যতম মানহানিকর কোন কার্যক্রম থেকে তাদেরকে সতর্ক করেছেন। সাথে সাথে তাঁদের মর্যাদা সম্পর্কেও উম্মতকে সজাগ করেছেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে এমর্মে অসংখ্য হাদীস বর্ণিত হয়েছে, যেগুলিতে তিনি তাঁর উম্মতের উদ্দেশ্যে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর সম্মান ও মর্যাদা তুলে ধরেছেন। এমনকি কতিপয় আলেম সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর মর্যাদা বিষয়ে পৃথক গ্রন্থ রচনা করেছেন; কিন্তু এককভাবে অথবা সমষ্টিগতভাবে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর প্রশংসা সম্বলিত হাদীস অনেক বেশী হওয়ার কারণে এক খণ্ডে তা সমাপ্ত করতে সক্ষম হন নি। বরং কয়েক খণ্ডে দীর্ঘ আলোচনার প্রয়োজন পড়েছে।

লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহ! কি মহা তাঁদের সম্মান! কি উঁচু তাঁদের মর্যাদা! তাঁদের প্রতি একজন মুসলিমের কর্তব্যই না কত বড়!

মহান আল্লাহ ঈমানদারগণকে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর জন্য দো‘আ এবং ক্ষমা প্রার্থনার আদেশ করেছেন এবং সত্যিকার মুমিনগণ তার বাস্তবায়নও করেছেন। কিন্তু কতিপয় লোক কুরআন ও হাদীস নির্দেশিত এই পথ প্রত্যাখ্যান করে চরম ধৃষ্টতার পরিচয় দিয়েছে। ক্ষমা প্রার্থনার পরিবর্তে তারা তাঁদেরকে দিয়েছে গালি এবং প্রশংসার পরিবর্তে করেছে নিন্দা। সহীহ মুসলিমে এসেছে, আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) উরওয়া ইব্‌ন যুবায়ের রাদিয়াল্লাহু আনহু কে বলেন, يَا ابْنَ أُخْتِيْ أُمِرُوْا أَنْ يَسْتَغْفِرُوْا لأَصْحَابِ النَّبِىِّ صلى الله عليه وسلم فَسَبُّوْهُمْ . ‘হে ভাগ্নে! ওদেরকে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে বলা হয়েছে। কিন্তু তারা দিয়েছে গালি’। [. সহীহ মুসলিম, হা/৩০২২।]

তবে এর পেছনে আল্লাহ্‌র বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। ইবনুল আছীর (রহঃ) তাঁর প্রণীত ‘জামেউল উছূল’ ( جامع الأصول ) [. হা/৬৩৬৬, কিন্তু কোন্‌ মুহাদ্দিছ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন, তা ইবনুল আছীর উল্লেখ করেন নি। তবে ইবনু আসাকের তাঁর জগদ্বিখ্যাত গ্রন্থ ‘তারীখু দিমাশ্‌ক্ব (৪৪/৩৮৭)’-এ হাদীসটি সনদসহ উল্লেখ করেছেন। অনুরূপভাবে খত্বীব বাগদাদী তাঁর ‘তারীখু বাগদাদ (৫/১৪৭)’-এ হাদীসটি নিয়ে এসেছেন।] গ্রন্থে উল্লেখ করেন, জাবের ইব্‌ন আব্দুল্লাহ আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণনা করেন, তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘কিছু মানুষ সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম), এমনকি আবু বকর ও ওমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-এরও নিন্দা-সমালোচনা করে থাকে, (তাদের ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি)? তিনি বলেছিলেন, এতে আশ্চর্য হওয়ার কি আছে? তাঁদের মৃত্যুর পর তাঁদের নেক আমল বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু আল্লাহ চেয়েছেন, তাঁদের নেকীর পথ যেন বন্ধ না হয়ে যায়’।

এটা কিভাবে সম্ভব? হাদীস থেকে আমরা স্পষ্ট জানতে পারি, যে ব্যক্তি বিনা অপরাধে কারো নিন্দা-সমালোচনা করবে, ক্বিয়ামত দিবসে ঐ নিন্দাকারীর নেকী বিনা অপরাধে নিন্দিত ব্যক্তিটিকে দেওয়া হবে। হাদীছে এসেছে, একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে বললেন,

«أَتَدْرُونَ مَا الْمُفْلِسُ؟ قَالُوا الْمُفْلِسُ فِينَا مَنْ لاَ دِرْهَمَ لَهُ وَلاَ مَتَاعَ . فَقَالَ : إِنَّ الْمُفْلِسَ مِنْ أُمَّتِى يَأْتِى يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِصَلاَةٍ وَصِيَامٍ وَزَكَاةٍ وَيَأْتِى قَدْ شَتَمَ هَذَا وَقَذَفَ هَذَا وَأَكَلَ مَالَ هَذَا وَسَفَكَ دَمَ هَذَا وَضَرَبَ هَذَا فَيُعْطَى هَذَا مِنْ حَسَنَاتِهِ وَهَذَا مِنْ حَسَنَاتِهِ فَإِنْ فَنِيَتْ حَسَنَاتُهُ قَبْلَ أَنْ يُقْضَى مَا عَلَيْهِ أُخِذَ مِنْ خَطَايَاهُمْ فَطُرِحَتْ عَلَيْهِ ثُمَّ طُرِحَ فِى النَّارِ

‘তোমরা কি জান, দরিদ্র কে?’ তাঁরা বললেন, যার অর্থকড়ি নেই, সেই তো আমাদের মধ্যে দরিদ্র। অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘তবে আমার উম্মতের মধ্যে ঐ ব্যক্তি দরিদ্র, যে ক্বিয়ামত দিবসে নামায, রোযা, যাকাত নিয়ে উপস্থিত হবে; কিন্তু সাথে এমন কিছু মানুষকে নিয়ে আসবে, যাদের কাউকে সে গালি দিয়েছিল, কাউকে যেনার অপবাদ দিয়েছিল, কারো সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করেছিল, কারো রক্ত ঝরিয়েছিল, আবার কাউকে প্রহার করেছিল। অতঃপর তাদেরকে তার নেকী থেকে দেওয়া হবে। কিন্তু তার উপর চাপানো দেনাপাওনা শেষ হওয়ার আগেই যদি তার নেকী শেষ হয়ে যায়, তাহলে ঐ লোকগুলির পাপ নিয়ে তার আমলনামায় দেওয়া হবে। অবশেষে এক পর্যায়ে তাকে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করা হবে’। [. ইমাম মুসলিম আবু হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সূত্রে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন, হা/২৫৮১।] জাহান্নামের আগুন থেকে আমরা আল্লাহ্‌র কাছে মুক্তি প্রার্থনা করি।

একজন সাধারণ মুসলিমকে গালি দেওয়ার ফল যদি এমন হয়, তাহলে যে ব্যক্তি সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে গালি দেয়, তার অবস্থা কি হবে?! ক্বিয়ামত দিবসে যখন তার নেকী সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে দিয়ে দেওয়া হবে, তখন কি ভয়াবহ হবে ঐ ব্যক্তির দশা?! অতঃপর গালিদাতার নেকী শেষ হয়ে গেলে যাঁকে সে নিন্দা করেছে, তাঁর মন্দ আমল থেকে তাকে দেওয়া হবে। অতঃপর ঐ গালিদাতাকে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ। যে ব্যক্তি সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে গালমন্দ করবে, বিপদাপদের কি ঘনঘটাই না নেমে আসবে তার পারলৌকিক জীবনে?! আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু তার নেকী নিয়ে নিবেন, ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু তার নেকী নিয়ে নিবেন, উছমান রাদিয়াল্লাহু আনহু তার নেকী নিয়ে নিবেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর স্ত্রীগণ তার নেকী নিয়ে নিবেন। এমনিভাবে অন্যান্য সাহাবীও তার নেকী নিয়ে নিবেন।

আশ্চর্য হলেও সত্য যে, উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা)ও তাদের নিন্দা থেকে নিষ্কৃতি পাননি। অথচ ইফ্‌কের ঘটনায় তাঁকে যেনার অপবাদে অপবাদকারীদের অপবাদ থেকে আল্লাহ পবিত্র কুরআনে তাঁকে নিষ্কলুষ ঘোষণা করেছেন এবং সূরা নূরে এ প্রসঙ্গে অনেকগুলি আয়াতও অবতীর্ণ করেছেন, যেগুলি ক্বিয়ামত পর্যন্ত মুসলিমদের মাঝে তেলাওয়াত করা হবে। এতদ্‌সত্ত্বে আজও কিছু মানুষ তাঁকে নিন্দা করে থাকে; তাহলে ক্বিয়ামত দিবসে মা আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা)-এর ভাগ্য কি সুপ্রসন্ন হবে। তিনি বিরাট ছওয়াবের ভাগীদার হবেন। কিন্তু এই হতভাগা নিন্দাকারী ক্বিয়ামতের দিন নিঃস্ব হয়ে উঠবে। কারণ সে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে গালি দেওয়ার মত ঘৃণ্য পথ বেছে নিয়েছে। এখানেই শেষ নয়, কিছু লোক সকাল-সন্ধ্যা সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কে গালি দিয়ে থাকে; ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ্‌র সাথে সাক্ষাতের সময় এই হতভাগার দশা কি হবে!

এমনকি তাদের কারো কারো বাড়াবাড়ি এমন চরমসীমায় পৌঁছেছে যে, তারা আবু বকর ও ওমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা)-এর মত মহান ব্যক্তিত্বকে অশ্লীল ও অকথ্য ভাষায় গালি দিতেও পিছপা হয়নি। তাদের গালির নোংরা ভাষা এরূপঃ ‘হে আল্লাহ! তুমি কুরাইশ বংশের দুই মূর্তি, দুই আল্লাহদ্রোহী, দুই ক্বিবত্বী এবং দুই কন্যা আবু বকর ও ওমরের উপর অভিশাপ বর্ষণ কর’। অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুমিন সম্পর্কে বলেন, ‘নিন্দুক, অভিশাপকারী ও অশ্লীল বাক্যালাপকারী মুমিন নয়’। [. মুসনাদে আহমাদ, হা/৩৯৪৯; বুখারী, ‘আল-আদাবুল মুফরাদ’, হা/৩১২; তিরমিযী, হা/১৯৭৭; হাকেম, ১/১২। সবাই ইবনে মাসঊদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সূত্রে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি বর্ণনার পর ইমাম তিরমিযী বলেন, ‘হাদীসটি হাসান-গারীব’, ইমাম হাকেম বলেন, ‘ইমাম বুখারী ও মুসলিমের শর্তানুযায়ী হাদীসটি সহীহ’, হাফেয যাহাবী হাকেমের এই মতকে সমর্থন করেছেন। শায়খ আলবানী হাদীসটিকে ‘সহীহ’ বলেছেন (সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৩১২)।] রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে একবার বলা হয়েছিল, হে আল্লাহ্‌র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মুশরিকদের উপর বদদো‘আ করুন। জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘বদদো‘আ ও অভিশাপকারী হিসাবে আমি প্রেরিত হই নি’। [. ইমাম মুসলিম হাদীসটি আবু হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহুম)-এর সূত্রে বর্ণনা করেছেন, হা/২৫৯৯।] এতকিছুর পরেও একশ্রেণীর পরিত্যক্ত মানুষ উম্মতের শ্রেষ্ঠ মানুষগুলিকে লা‘নত করার জন্য বেছে নিয়েছে!

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন