মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
ফতোয়া : (৫) প্রথম স্বামীর জন্য বৈধ হওয়ার নিয়তে তিন তালাক প্রাপ্তা নারীর বিয়ে করার বিধান
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/632/14
[শায়খ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ]
প্রশ্ন : কয়েক বছর আগে আমি বোকামি ও নির্বুদ্ধিতার কাজ করে বসেছি, কিছু মিথ্যা ও অসত্য অযুহাতে আমরা শরয়ি আদালত ও তার ফয়সালা থেকে দূরে থাকি। তালাকের পর একদিন আমি ও আমার স্ত্রী অনুভব করি, আমরা আমাদের নিজেদের ও সন্তানদের ব্যাপারে মস্ত বড় ভুল করে ফেলছি। আমরা এমন কোন স্থান অবশিষ্ট রাখিনি, যেখানে আমরা যায়নি, উদ্দেশ্য ছিল হয়তো শরয়ি কোন পন্থায় আমরা উভয়ে পুনরায় স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ঘর-সংসার সুযোগ লাভ করব, কিন্তু আলেমদের সবাই বলেছেন, তোমরা স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ফিরে যেতে পারবে না, যতক্ষণ না সে অন্য স্বামীকে বিয়ে করে তার সাথে সহবাস করে, অতঃপর সে তাকে তালাক দেয় অথবা আল্লাহ তাকে মৃত্যু দেন। আমি এবং সে প্রতিদিন টেলিফোনের মাধ্যমে সন্তানদের ব্যাপারে আলোচনা করি। সে যদি আমার জন্য হালাল হওয়ার নিয়তে কোন ব্যক্তিকে সমঝোতা ব্যতীত বিয়ে করে, তবে আমি তার নিয়ত সম্পর্কে জানি, এটা কি বৈধ হবে ? সে যখন সহবাসের পর তার নিকট তালাক তলব করে অথবা তার সাথে সমঝোতায় এসে বিয়ে ভঙ্গ করে, সে কি আমার জন্য বৈধ হবে ? আমরা এখন কি করতে পারি, যেন স্ত্রী তার স্বামী ও প্রিয় ব্যক্তির নিকট ফিরে যায় এবং সন্তানেরা ফিরে যায় তাদের পিতার নিকট ?
উত্তর :
আল-হামদুলিল্লাহ
যখন স্বামী তার স্ত্রীকে তিন তালাক দেয়, সে তার জন্য হালাল হবে না, যতক্ষণ না অপর স্বামীকে বিয়ে করে। পছন্দ ও আগ্রহের বিয়ে হতে হবে, হিল্লার বিয়ে নয়, অতঃপর স্বামী থেকে পৃথক হয়। কারণ আল্লাহ তাআলা বলেন :
“অতএব যদি সে তাকে তালাক দেয় তাহলে সে পুরুষের জন্য হালাল হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত ভিন্ন একজন স্বামী সে গ্রহণ না করে”। সূরা বাকারা : (২৩০)
ইমাম আবু দাউদ বর্ণনা করেন :
أن النبي صلى الله عليه وسلم قال : ( لَعَنَ اللَّهُ الْمُحَلِّلَ وَالْمُحَلَّلَ لَهُ ) . وصححه الألباني في سنن أبو داود .
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : “হিল্লাকারী ও যার জন্য হিল্লা করা হয় উভয়কে আল্লাহ তাআলা লানত করেছেন”। আবু দাউদ : হাদিস নং : (২০৭৬)
এ হিল্লা যদি হয় তালাকদাতা, স্ত্রী ও হিল্লাকারীর সমন্বয়ে, তাহলে বিষয়টি স্পষ্ট, এটা হারাম, কবিরা গুনার একটি। অনুরূপ হিল্লাকারী যদি অনুগ্রহ ও দয়াপরবশ হয়ে এর নিয়ত করে, তাহলেও জমহুর ফুকাহায়ে কেরামের নিকট এ হিল্লা হারাম।
তবে তারা এ বিষয়ে একমত হতে পারেননি যে, যদি নারী হিল্লার ইচ্ছা গোপন রেখে দ্বিতীয় ব্যক্তিকে বিয়ে করে, অতঃপর তাকে তালাক দিতে বলে অথবা বিবাহ ভঙ্গের আহ্বান জানায়, যেন প্রথম স্বামীর নিকট সে ফিরে যেতে পারে। একদল আহলে ইলম বলেছেন –যা হাম্বলিদের বিশুদ্ধ অভিমত এবং হাসান ও ইবরাহিম নখয়িরও অভিমত- এ হিল্লা হারাম, বাতেনিভাবে সে তার প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে না, অর্থাৎ তার মাঝে ও তার রবের মাঝে এ বিয়ে শুদ্ধ নয়, যদিও বাহ্যিক দৃষ্টিতে বিচারকের নিকট এ বিয়ে শুদ্ধ।
অপর একদল আলেম বলেছেন তার নিয়ত কোন প্রভাব ফেলবে না, দ্বিতীয় স্বামী যদি তাকে তালাক দেয়, প্রথম স্বামীর জন্য সে হালাল হবে। মালেকি ও হাম্বলিরা এ অভিমত গ্রহণ করেছেন।
কিন্তু প্রথম অভিমতই বিশুদ্ধ, কারণ তার এ কর্ম মূলত শরিয়তের হারাম জিনিসকে হালাল করার জন্য বাহানা মাত্র, কারণ শরিয়ত তাকে প্রথম স্বামীর নিকট যেতে নিষেধ করেছে, যতক্ষণ না দ্বিতীয় বিয়ে পছন্দ ও স্থায়ীভাবে ঘর-সংসার করার নিয়তে সংগঠিত হয়, সাময়িক বিয়ে যথেষ্ট নয় যার দ্বারা সে প্রথম স্বামীর নিকট ফিরে যেতে চায়, দ্বিতীয়ত তার এ কর্ম দ্বিতীয় স্বামীকে ধোঁকা দেয়া ও তার সাথে প্রতারণা করার শামিল এবং তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার প্রবল আশঙ্কা, কারণ হয়তো সে তার থেকে ছুটতে পারবে না, যতক্ষণ না তার জীবনকে বিষিয়ে দেবে ও তার সাথে দুর্ব্যবহার করবে, অবশেষে সে তাকে তালাক দেবে অথবা তার সাথে সমঝোতা করবে।
শাইখুল ইসলাম ইব্ন তাইমিয়াহ রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন : “হাসান, নখয়ি ও অন্যান্য ইমামগণ বলেন : যদি তিনজনের কেউ হিল্লার নিয়ত করে, তাহলে তা হিল্লা বিয়ে। ইব্নুল মুসাইয়্যেব থেকেও অনুরূপ বর্ণনা করা হয়। ইবরাহিম নখয়ির শব্দ :
إذا كانت نية أحد الثلاثة : ( الزوج الأول ، أو الزوج الثاني ، أو المرأة ) أنه محلل فنكاح هذا الأخير باطل ، ولا تحل للأول .
যদি তিনজনের কেউ (প্রথম স্বামী অথবা দ্বিতীয় স্বামী অথবা নারী) হিল্লার নিয়ত করে, তাহলে দ্বিতীয় বিয়ে শুদ্ধ হবে না, আর সে প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে না।
এর কারণ : নারী যখন পুরুষকে বিয়ে করে, অথচ সে পুরুষের ব্যাপারে আগ্রহী নয়, তাহলে সে আগের ব্যাখ্যা অনুযায়ী বিবাহকারী নয়, বরং সে আল্লাহর আয়াতের সাথে উপহাসকারী ও আল্লাহর বিধানের সাথে তামাশাকারী, সে মূলত পুরুষকে ধোঁকাদানকারী ও তার সাথে প্রতারণাকারী। একা সে যদিও বিচ্ছেদের মালিক নয়, কিন্তু সে বিচ্ছেদের কারণ ঘটানোর ইচ্ছা রাখে, যার দ্বারা তার কার্য সিদ্ধ হয়, যেমন তার থেকে খোলা করার নিয়ত রাখে, তার ব্যাপারে সে উদাসীনতা দেখাবে, তাকে অপছন্দ করবে ও তার সাথে বিদ্বেষ পোষণ করবে, যা স্বামীকে প্ররোচিত করবে তার সাথে খোলা অথবা তাকে তালাক দেয়ার প্রতি, অধিকাংশ ক্ষেত্রে যা ঘটেও যায়, অতঃপর এর সাথে স্বামীর অবাধ্য হওয়ার ইচ্ছা করা, তার অপছন্দের কাজ করা ও তার পছন্দের কাজ পরিহার করা ইত্যাদি হারাম, সাধারণত এসব বিষয় স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে দেয়, অতএব তার এসব কর্ম শরয়ি দৃষ্টিতে প্রকৃত বিচ্ছেদের নিয়ত করার শামিল- যা হারাম। আর যদি সে হারাম কাজ করা বা ওয়াজিব ত্যাগ করার নিয়ত নাও করে, সে তো স্বামীকে চায় না, যার থেকে ধারণা হয় সে তার সাথে আল্লাহর বিধান কায়েম করবে না, উভয়ের বিয়ের উদ্দেশ্যও সফল হবে না, ফলে বিচ্ছেদ অনিবার্য। তাই নারীর নিয়তও দ্বিতীয় বিয়েতে প্রভাব ফেলবে।
আরো এ জন্য যে, বিবাহ এমন এক বন্ধন, যা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ভালবাসা ও মহব্বত সৃষ্টি করে, যেমন আল্লাহ তাআলা তার কিতাবে উল্লেখ করেছেন, যার উদ্দেশ্য একত্র সংসার করা ও দাম্পত্য জীবন যাপন করা, আর নারী যদি বিবাহের আকদ থেকেই স্বামীর সাথে থাকা অপছন্দ করে এবং তার সাথে বিচ্ছেদ চায়, তাহলে বিবাহ বিশুদ্ধরূপে সংগঠিত হল না, যার দ্বারা বিয়ের উদ্দেশ্য হাসিল হতে পারে।
“তাহলে তাদের উভয়ের অপরাধ হবে না যে, তারা একে অপরের নিকট ফিরে আসবে, যদি দৃঢ় ধারণা রাখে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা কায়েম রাখতে পারবে”। সূরা বাকারা : (২৩০)
একমাত্র সে বিয়েই বৈধ, যেখানে আল্লাহর বিধান বাস্তবায়ন করার প্রবল ধারণা হয়, কিন্তু এ ধরনের নারী আল্লাহর বিধান কায়েম করার ইচ্ছা রাখে না, কারণ স্বামীর প্রতি স্ত্রীর নারাজিই এ ধারণা শেষ করে দেয়, অধিকন্তু নারী বিবাহ দ্বারা স্বামীর সুবিধা ভোগ করে, যেমন পুরুষ নারীর সুবিধা ভোগ করে, আর নারী যেহেতু হালাল হওয়া ও প্রথম স্বামীর নিকট ফিরে যাওয়ার নিয়তে বিয়ে করছে, দ্বিতীয় স্বামীর সাথে সংসার করার নিয়তে নয়, তাহলে সে মূলত বিবাহ বা স্বামী হিসেবে তাকে ইচ্ছা করেনি। অতএব হিল্লা রহিত করণ ও তার পথ বন্ধ করার বিধান মোতাবেক এ বিয়ে শুদ্ধ হবে না”। “ফাতোয়া আল-কুবরা” : (৬/২৯৮)
এসব কারণেই শায়খুল ইসলাম উল্লেখ করেছেন, হাম্বলিদের বৃহৎ একটি জামাতের অভিমত হচ্ছে, নারী যদি হিল্লার ইচ্ছা করে, তাহলে সে প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে না।
“মাতালেবে উলিননুহা” (৫/১২৭) গ্রন্থে আছে : “যার হাতে বিচ্ছেদের ক্ষমতা নেই, তার নিয়তের কোন মূল্য নেই... অতএব স্ত্রী বা তার অভিভাবকের নিয়তের কোন প্রভাব পড়বে না, কারণ তাদের হাতে বিচ্ছেদের ক্ষমতা নেই। “ইলামুল মুআক্কিয়িন” গ্রন্থে আছে : এর প্রমাণ হচ্ছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের বাণী : ( أَتُرِيدِينَ أَنْ تَرْجِعِي إِلَى رِفَاعَة ) . “তুমি কি রিফাআর নিকট ফিরে যেতে চাও ?” ইমাম আহমদ বলেন : সে হিল্লার নিয়ত করেছিল, কিন্তু নারীর নিয়তের কোন মূল্য নেই, কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : ( لعن الله المحلل والمحلل له ) . “হিল্লাকারী ও যার জন্য হিল্লা করা হয় উভয়কে আল্লাহ তাআলা লানত করেছেন”। এখানে নারীর কিছুই নয়। কিন্তু আমাদের এক দল সাথী বলেছেন, এর দ্বারা স্ত্রী হালাল হবে না, আর এটাই বিশুদ্ধ অভিমত”। আরো দেখুন : “আল-মুগনি” : (৭/১৩৯), “কাশশাফুল কিনা” : (৫/৯৬), “হাশিয়াতুদ দুসুকি” : (২/২৫৮), “ইলামুল মুআক্কিয়িন” : (৪/৩৬)
শায়খ ইব্ন উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন : “নারী যদি হিল্লার নিয়ত করে, অতঃপর প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হওয়ার উদ্দেশ্যে দ্বিতীয় বিয়েতে রাজি হয় ? লেখকের স্পষ্ট বক্তব্য বলে নারীর নিয়তের কোন মূল্য নেই, এর কারণ তার হাতে কিছুই নেই, দ্বিতীয় স্বামী তাকে তালাক দেবে না, যেহেতু সে পছন্দের কারণেই বিয়ে করেছে, অতএব তার ঘারে এর কোন প্রভাব পড়বে না, অনুরূপ নারীর অভিভাবকের নিয়তের বিষয়। এ জন্যই কতক মুফতির বাক্য নীতির মর্যাদা গ্রহণ করেছে, : যেমন যার হাতে বিচ্ছেদের ক্ষমতা নেই, তার নিয়তের কোন মূল্য নেই। এ হিসেবে নারী ও তার অভিভাবকের নিয়তের কারণে বিয়েতে কোন প্রভাব পড়বে না, কারণ তাদের হাতে বিচ্ছেদের ক্ষমতা নেই।
কতক আলেম বলেছেন : নারী ও তার অভিভাবকের নিয়ত স্বামীর নিয়ত অনুরূপ। তারা মেনে নিয়েছেন যে, তাদের হাতে বিচ্ছেদের ক্ষমতা নেই, কিন্তু তারা বলেছেন : তাদের সুযোগ রয়েছে, তারা বিবাহ ভঙ্গের চেষ্টা করবে, যেমন স্বামীর উপর বিরুক্তির সৃষ্টি করবে, যেন সে তাকে তালাক দেয়, অথবা তাকে অর্থের প্রলোভন দেখাবে, বিবাহ মূলত স্বামী-স্ত্রীর মাঝে একটি বন্ধন ও চুক্তি, যদি স্বামীর নিয়ত প্রভাব সৃষ্টিকারী হয়, তাহলে অবশ্যই নারীর নিয়ত প্রভাব সৃষ্টি করবে।
আমাদের কাছে সত্বা তিনটি : স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবক। বিশুদ্ধ মতে এ তিন জনের কেউ হিল্লার নিয়ত করলে বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে, যেহেতু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালল্লাম বলেছেন : ( إنما الأعمال بالنيات ) “নিশ্চয় কর্মের ভিত্তি হচ্ছে নিয়তের উপর”। যখন আকদ হয়েছে, তখন অভিভাবক যেমন স্থায়ী বিয়ের নিয়ত করেনি, অনুরূপ নারীও।
যদি কেউ বলে : রিফাআর স্ত্রী আব্দুর রহমান ইব্ন জুবায়ের রা.-কে বিয়ে করে রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট অভিযোগ পেশ করে, তার সাথে যা আছে, তা কাপড়ের আঁচলের ন্যায়। তিনি তাকে বলেন : ( أَتُرِيدِينَ أَنْ تَرْجِعِي إِلَى رِفَاعَة ) ، , “তুমি কি রিফাআর নিকট ফিরে যেতে চাও ? সে বলে : হ্যাঁ, এ থেকেও কি বুঝা যায় না, নারীর নিয়তের কোন প্রভাব নেই ? আমরা বলব : রিফাআর স্ত্রীর এ ইচ্ছা কখন থেকে, বিয়ের আগ থেকে, না দ্বিতীয় স্বামীর মধ্যে এ দোষ দেখার পর থেকে ? স্পষ্টত বুঝে আসে, দোষ দেখার পর থেকেই, কারণ আব্দুল্লাহকে বিয়ে করা ও তার সাথে সহবাস করার ক্ষেত্রে তার কোন আপত্তি ছিল না, কিন্তু সে যখন অভিযোগ নিয়ে এসেছে, এ থেকে স্পষ্টত বুঝে আসে যে, যদি তার মধ্যে সে এ দোষ না দেখত, তাহলে সে অভিযোগ নিয়ে আসত না। আল্লাহ ভাল জানেন। এ হাদিসে আরো সম্ভাবনা বিদ্যমান”। “আশ-শরহুল মুমতি” : (১২/১৭৭) আল্লাহ ভাল জানেন।
শায়খ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ
সূত্র :
موقع الإسلام سؤال وجواب
www.islmaqa.com
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/632/14
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।