মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
সর্বশেষে, আসুন! আমরা পশ্চিমাবিশ্ব নারীদের ওপর কঠোরতার প্রমাণ হিসেবে যে পর্দা বিধান নিয়ে আপত্তি তুলে সেটা সম্বন্ধে আলোচনা করি। খৃষ্টান বা ইয়াহূদী ধর্মে কি পর্দার কোনো বিধান নেই? ইয়েশিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বাইবেল শিক্ষা’ বিভাগের প্রফেসর ড. মিনাখিম এম. ব্রায়ার তার গ্রন্থ ‘ইয়াহূদীদের আইনে ইয়াহূদী মহিলা’ তে লিখেছেন: ‘ইয়াহূদী মহিলারা মাথা ঢেকে বাইরে যেতেন। মাঝে মাঝে তা একটি চক্ষু ছাড়া তাদের পুর্ণাংগ চেহারা ঢেকে ফেলত’। [Abdul Rahman Doi, Woman in Shari'ah (London: Ta-Ha Publishers, 1994) p. 76.]
তিনি তার কথার প্রমাণ দিতে গিয়ে পুর্ববর্তী বিখ্যাত ইয়াহূদী পণ্ডিতদের কথা নিয়ে এসেছেন। তন্মধ্যে ইয়াকুব আলাইহিস সালামের কন্যাগণ মাথা খোলা রেখে রাস্তায় বের হতেন না। ঐ পুরুষের ওপর লা‘নত (অভিশাপ) যে তার স্ত্রীকে খোলা মাথায় রাস্তায় ছেড়ে দেয়। কোনো মহিলা সৌন্দর্য প্রদর্শনের জন্যে মাথার চুল ছেড়ে দিলে তা দারিদ্রতার কারণ হয়। ইয়াহূদী পণ্ডিতদের আইন অনুযায়ী বিবাহিত মহিলার উপস্থিতিতে (যে তার চুল অনাবৃত রেখে দিয়েছে) নামাজের ভিতরে বা বাইরে ধর্মগ্রন্থ আবৃত্তি করা নিষিদ্ধ। মাথা অনাবৃত রাখাকে উলঙ্গ হিসেবে গণ্য করা হয়। [Menachem M. Brayer, The Jewish Woman in Rabbinic Literature: A Psychosocial Perspective (Hoboken, N.J: Ktav Publishing House, 1986) p. 239.]
প্রফেসর ড. মিনাখিম এম. ব্রায়ার আরো বলেন, “টান্নাইটিক যুগে যে সমস্ত ইয়াহূদী মহিলা মাথা অনাবৃত রাখত তাদেরকে বেহায়া হিসেবে গণ্য করে ৪০০ দিরহাম করে জরিমানা করা হত”।
তিনি আরো বলেন, ইয়াহূদীদের এই হিজাব (পর্দা) শুধুমাত্র তাদের ভদ্রতারই পরিচায়ক হত না বরং, এটা বিলাসিতা ও পার্থক্যকারী বিবেচিত হত। হিজাব পরলে বুঝা যেত যে, এ মহিলা ভদ্র, উচ্চ বংশীয় এবং সে স্বামীর অধিকারভুক্ত পণ্য নয়। [Ibid., pp. 316-317. Also see Swidler, op. cit., pp. 121-123.]
হিজাব মহিলার সামাজিক মর্যাদারই পরিচয় বহন করে এবং তার মর্যাদাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। সমাজের নিম্ন শ্রেণীর মহিলারা হিজাব পরত যেন তাদেরকে উচ্চ বংশীয়দের মতো দেখায়। হিজাব ভদ্রতার পরিচায়ক হওয়ার কারণে পুরাতন ইয়াহূদী সমাজে ব্যাভিচারী মহিলাদের হিজাব পরিধানের অনুমতি ছিল না। তাই, নিজেদেরকে সতী প্রমাণ করতে তারা বিশেষ ধরণের স্কার্ফ ব্যবহার করত।
ইউরোপের ইয়াহূদী মেয়েরা উনবিংশ শতাব্দীতে তাদের জীবন ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের সাথে মিশে যাওয়ার আগ পর্যন্ত পর্দা মেনে চলত। ইউরোপের সমাজব্যবস্থা অনেককে পর্দা খুলতে বাধ্য করেছে। অনেক ইয়াহূদী নারী তাদের মাথায় পরচুলা লাগিয়ে মাথাকে সুন্দরভাবে প্রদর্শন করার চেয়ে পর্দা বিধান পালন করাকে উত্তম মনে করেন। কিন্তু এখন অধিক ধার্মিকা ইয়াহূদী নারীরা তাদের উপাসনালয় ছাড়া অন্য কোথাও চুল ঢেকে রাখেন না। [Susan W. Schneider, Jewish and Female (New York: Simon & Schuster, 1984) p. 237.]
তাদের কেউ কেউ এখনও পরচুলা ব্যবহার করে থাকেন। [Ibid., pp. 238-239.]
খৃষ্টানদের বিশ্বাস কি আসুন সেটা জেনে নিই। এটা প্রসিদ্ধ যে, ক্যাথলিক খৃষ্টানযাজক মহিলাগণ শত শত বছর ধরে পর্দা বিধান মেনে চলছেন। পর্দা সম্বন্ধে নতুন নিয়মে (new testament) পোল বলেছিলেন: “আমি চাই তোমাদের জেনে রাখা উচিৎ যে, প্রত্যেক পুরুষের মাথাই যীশু। আর প্রত্যেক মহিলার মাথাই পুরুষ এবং যীশুর মাথা যেন স্রষ্টা। কোনো পুরুষ ইবাদত বন্দেগী করা অবস্থায় তার মাথায় কিছু থাকলে তার মাথাকে অপদস্থ করা হবে। পক্ষান্তরে কোনো মহিলা খালি মাথায় ইবাদত বন্দেগী করলে তার মাথাকে অপদস্থ করা হবে। মাথাকে অপদস্থ করা মানে মাথার চুল কামিয়ে দেওয়া। অতএব, কোনো মহিলা মাথা ঢেকে না রাখলে তার মাথার চুল কামিয়ে দিতে হবে। যদি কোনো মহিলার জন্য তার মাথার চুল কামিয়ে ফেলা অপমানজনক মনে হয়, তাহলে সে যেন তার মাথা ঢেকে রাখে। আর পুরুষের মাথা স্রষ্টার প্রতিচ্ছবি হওয়ার কারণে মাথা ঢেকে রাখা উচিৎ নয়। মহিলারা স্বামীর সন্মানের প্রতিচ্ছবি। কারণ, পুরুষ মহিলা থেকে নয়, বরং মহিলা পুরুষ থেকে। পুরুষ মহিলার জন্য সৃজিত হয় নাই বরং মহিলা পুরুষের জন্য সৃজিত হয়েছে। তাই ফিরিশতার খাতিরেই তার মাথার উপরে তার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। (১, করিন্থিয়ান্স: ১১/৩-১০)
পোলের পর্দা বিধান ঘোষণার মূল কারণ হচ্ছে- স্রষ্টারূপী পুরুষের সম্মান রক্ষা করা। কেননা পুরুষ থেকে এবং পুরুষের জন্যেই তার জন্ম হয়েছে। বিশিষ্ট ধর্মযাজক টারটোলিয়ান তার বিখ্যাত গ্রন্থ “নারীর পর্দা” তে লিখেছেন: নারীদের উচিৎ রাস্তাঘাট, গীর্জা, নিজ ভাতৃবর্গ ও বেগানা পুরুষদের সামনে হিজাব (পর্দা) পরিধান করা। বর্তমানেও ক্যাথলিক খৃষ্টানদের নিয়ম হচ্ছে- মহিলাগন গীর্জার ভিতরে অবশ্যই তাদের মাথা ঢেকে রাখবে। [Alexandra Wright, "Judaism", in Holm and Bowker, ed., op. cit., pp. 128-129]
আমিশ, মিনোনাইট প্রমুখ খৃষ্টানগণ আজও হিজাব পরিধান করে থাকেন। পর্দা সম্বন্ধে গীর্জার পাদ্রীগণ বলে থাকেন যে, পর্দা হলো নারীর স্বামীর প্রতি আনুগত্য ও স্রষ্টার আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ। এ কথাটা নতুন নিয়মে (new testament) পোল নিজেই বলে গেছেন। [Clara M. Henning, "Cannon Law and the Battle of the Sexes" in Rosemary R. Ruether, ed., Religion and Sexism: Images of Woman in the Jewish and Christian Traditions (New York: Simon and Schuster, 1974) p. 272.]
এ সমস্ত প্রমাণাদি দ্বারা স্পষ্টতঃ বুঝা যায় যে, পর্দা ইসলাম কর্তৃক নির্দেশিত নতুন কোনো বিধান নয়। বরং ইসলাম শুধুমাত্র পর্দার বিধান পালনের জন্যে তাগিদ দিয়েছে। মহাগ্রন্থ আল-কুরআন মুমিন নারী ও পুরুষদেরকে দৃষ্টি অবনত রাখা ও চরিত্রকে নিষ্কলুষ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। মহিলাদেরকে নির্দেশ দিয়েছে তাদের বক্ষদেশের উপরে আবরণ ছেড়ে দিতে।
“মুমিন পুরুষদেরকে বলে দিন: তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনমিত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। এটা তাদের জন্য পবিত্রতা স্বরুপ। নিশ্চয় তাদের কর্মকান্ড সম্বন্ধে আল্লাহ তা‘আলা সম্যক অবগত। আর মুমিনা মহিলাদেরকে বলে দিন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনমিত করে রাখে এবং লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। তারা যেন যা আপনা আপনি প্রকাশিত হয় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্যকে প্রদর্শন না করে; তারা যেন তাদের বক্ষদেশের ওপর আবরণ ফেলে দেয়।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩০-৩১]
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন জানিয়ে দিয়েছে যে, পর্দা নারীকে রক্ষা করে এবং তা তার সতীত্ব রক্ষায় সহায়ক হয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, চরিত্রের নিষ্কলুষতার প্রয়োজনীয়তা কি? আল কুরআন নিজেই এ প্রশ্নের জবাব দিয়েছে।
“হে নবী! আপনার স্ত্রী, কন্যা ও ঈমানদার নারীগণকে বলে দিন তারা যেন তাদের চাদরের অংশ বিশেষ তাদের নিজেদের ওপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ তাআলা ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫]
চরিত্রের নিষ্কলুষতা নারীকে অনাকাংখিত পরিস্থিতির মুখোমুখী হওয়া থেকে রক্ষা করে। ইসলামে পর্দার বিধান প্রনয়ণের হিকমত তথা কারণ হচ্ছে- নারীর সুরক্ষা।
ইসলামে পর্দার বিধান খৃষ্টানদের আকীদা-বিশ্বাসের পুরোপুরি বিপরিত। ইসলামে এটা পুরুষের সম্মান বা তার আনুগত্যের দলীল নয়। এটা ইয়াহূদীদের আকীদা-বিশ্বাসেরও বিপরীত; ইসলামে এটা বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যকার পার্থক্যকারীও নয়। বরং তা প্রত্যেক মুসলিম নারীর সম্মান ও সচ্চরিত্রের গ্যারান্টি স্বরূপ। মহাগ্রন্থ আল-কুরআন নারীর সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার দিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। যে নারীদের সম্মানের হানি ঘটাতে আসবে তাকে অবশ্যই কঠিন শাস্তির মুখোমুখী হতে হবে।
“আর যারা সতী স্বাধ্বী মহিলাদেরকে অপবাদ দেয় অতঃপর চারজন স্বাক্ষী হাযির করতে না পারে তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর; কখনও তাদের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করো না। আর ওরাই পাপাচারী।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৪]
এবার তাহলে আসুন! আমরা আল কুরআনের এ শাস্তি ও বাইবেলের শাস্তির মাঝে তুলনামুলক বিশ্লেষণ করি। বাইবেলে এসেছে: “যখন কোনো পুরুষকে কোনো অবিবাহিত মহিলার (যার বিবাহের এখনও প্রস্তাব আসেনি) সাথে অশ্লীলতায় লিপ্ত অবস্থায় পাওয়া যাবে তখন উক্ত পুরুষ, মহিলার পিতাকে ৫০ টি রৌপ্য মুদ্রা প্রদান করবে এবং তার চরিত্র হননের ফলস্বরুপ তাকে বিবাহ করবে; কখনও তাকে তালাক দিতে পারবে না। (ডিউটারনমী: ২২/২৮-৩০)
এখানে কাকে শাস্তিটা দেওয়া হলো? পুরুষকে যে জরিমানা স্বরূপ নারীর পিতাকে ৫০টি স্বর্ণমুদ্রা দেবে, নাকি উক্ত মহিলাকে যাকে উক্ত পুরুষের সাথে বিবাহ ও আজীবন ঘর-সংসারে বাধ্য করা হবে? কোনো বিধান নারীর সম্মান ও মর্যাদা রক্ষায় অগ্রগণ্য, কুরআনের কঠিন বিধান না বাইবেলের লঘু শাস্তি?
পশ্চিমাদের কেউ কেউ “নারীদের রক্ষায় তার চারিত্রিক নিষ্কলুষতার অবদান” নিয়ে রীতিমত ঠাট্টা বিদ্রুপ করে থাকে। তাদের দাবি হলো “নারীর সম্মান ও মর্যাদা রক্ষায় সর্বাধিক ভূমিকা রাখে শিক্ষা, শিষ্টাচার ও সভ্যতা”।
ভালো কথা কিন্তু এটাই যথেষ্ট নয়। যদি সভ্যতাই নারীদের সম্মাণ ও মর্যাদা রক্ষায় যথেষ্ট হত, তাহলে কেন উত্তর আমেরিকায় নারীরা একাকী রাস্তায় বা নির্জন এলাকায় চলতে পারে না? আর যদি শুধুমাত্র শিক্ষাই তাদের নিরাপত্তার গ্যারান্টি দিতে পারে তাহলে, কুইন ইউনিভার্সিটির মতো প্রসিদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন নারীদেরকে বিশেষ ব্যবস্থায় গন্তব্যে পৌছানোর ব্যবস্থা করা হয়? শুধুমাত্র শিষ্টাচারই যদি তাদের নিরাপত্তার গ্যারান্টি দিতে পারত, তাহলে আমরা প্রতিনিয়ত নারীদের ধর্ষণ ও উত্যক্ত করার মত যে সমস্ত ঘটনার সংবাদ পাচ্ছি তার অধিকাংশই কর্মস্থলে ঘটছে কেন?
বিগত কয়েক বছরের ধর্ষণ ও নারীদের সম্মানহানির যেসব ঘটনা ঘটেছে তাতে জড়িতদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ হচ্ছে: নৌবাহিনী, অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সিনেট সদস্য, উচ্চ আদালতের বিচারক, আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রভৃতি। কুইন ইউনিভার্সিটির মহিলা বিভাগের ডীন কর্তৃক প্রকাশিত রিপোর্ট পড়ে আমি তো তা নিজেকে বিশ্বাস করাতে পারছিলাম না। প্রকাশিত রিপোর্ট নিম্নরুপ:
প্রত্যেক ৬ মিনিটে কানাডায় একজন মহিলার ওপর আক্রমণ হয়।
কানাডার প্রত্যেক ৩ জন মহিলার মধ্যকার ১ জন এ আক্রমণের শিকার হয়েছে।
প্রত্যেক ১-৮ জন মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে আক্রমণের শিকার হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, কানাডার বিশ্ববিদ্যালয় লেবেলের ৬০% ছাত্র অচিরেই এ ধরণের কাজ করবে। যদি নিশ্চিত থাকে যে, তাকে এ কাজের জন্য অচিরেই কোনো শাস্তির সন্মুখীন হতে হবে না।
আজ আমাদের সমাজে ভুলপ্রথা ব্যাপকভাবে চালু হয়ে গেছে যার শিকড়সহ সংস্কার প্রয়োজন। পুরুষ ও নারী উভয়ের মান-সম্মান ও চরিত্রের নিষ্কলুষতার দাবী পোশাক, কথাবার্তা ও আচার-আচরণ প্রভৃতি সব কিছুতেই। অন্যথায় অবস্থা আরও বেগতিক হবে এবং মহিলাদেরকে আরও বেশি খেসারত দিতে হবে। এবং আমাদেরকে আরো বেশি দুঃখ পেতে হবে। খলীল জিবরানের একটা বাণী প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন, “যে কোনো প্রকার সমস্যায় পতিত হয়েছে সে আর যে সমস্যার জরীপ করেছে তারা উভয়ে সমান নয়”। [Donald B. Kraybill, The riddle of the Amish Culture (Baltimore: Johns Hopkins University Press, 1989) p. 56.]
আজ ফ্রান্স হিজাব পরিহিতা মহিলাদেরকে যেভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়ণ করছে তা তাদের নিজেদের দেশের জন্যেই বিপদ ডেকে আনবে।
বর্তমান যুগে যখন কোনো ক্যাথলিক খৃষ্টান মহিলা হিজাব পরে তখন তা সে স্বামীর সম্মানের জন্য পরিধান করেছে বলে পবিত্র গণ্য হয়; পক্ষান্তরে একই হিজাব যখন কোনো মুসলিম মহিলা তার নিজের নিরাপত্তা বিধানের জন্য পরে থাকে, তখন তা “নারীর ওপর অত্যাচার” বলে ধর্তব্য হয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/635/18
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।