hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সহিহ বুখারী

৮৬. শরীয়তের শাস্তি

صحيح البخاري

৮৬/ পরিচ্ছেদঃ যিনা ও মদ্য পান।

ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, যিনার কারণে ঈমানের জ্যোতি দূর হয়ে যায় ।

৬৭৭২

সহিহ হাদিস
يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ عَنْ عُقَيْلٍ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ يَزْنِي الزَّانِي حِينَ يَزْنِي وَهُوَ مُؤْمِنٌ وَلاَ يَشْرَبُ الْخَمْرَ حِينَ يَشْرَبُ وَهُوَ مُؤْمِنٌ وَلاَ يَسْرِقُ السَّارِقُ حِينَ يَسْرِقُ وَهُوَ مُؤْمِنٌ وَلاَ يَنْتَهِبُ نُهْبَةً يَرْفَعُ النَّاسُ إِلَيْهِ فِيهَا أَبْصَارَهُمْ وَهُوَ مُؤْمِنٌ وَعَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ وَأَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمِثْلِهِ إِلاَّ النُّهْبَةَ

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যিনাকার যখন যিনায় লিপ্ত হয় তখন সে মু’মিন থাকে না। কেউ যখন মদপান করে তখন সে মু’মিন থাকে না। যে চুরি করে চুরি করার সময় মু’মিন থাকে না এবং কোন ছিনতাইকারী এমনভাবে ছিনতাই করে যে, মানুষ তার দিকে অসহায় হয়ে তাকিয়ে থাকে; তখন সে মু’মিন থাকে না। [৯৪]

ইবনু শিহাব (রহ.).....আবূ হুরায়রা (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে এরকমই বর্ণনা করেন। কিন্তু তাতে النُّهْبَةَ -র উল্লেখ নেই। [২৪৭৫] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩১৫)
[১] শাস্তি বা দন্ডবিধি কার্যকর করবে প্রশাসন। যে কেউ যখন তখন যেখানে ইচ্ছা এই বিধান কার্যকর করলে একটি দেশের প্রশাসনিক অবকাঠামোই শুধু নষ্ট হবে না বরং সুষ্ঠু সমাজের সার্বিক সুখ ও শান্তি হুমকির সম্মুখীন হবে। ফলে হদ্দ বা শাস্তির মূল লক্ষ্য উদ্দেশ্য ব্যহত হবে। কারণ অপরাধীকে শাস্তি দেয়া হলে অন্যরা এ থেকে শিক্ষা নেবে এবং অপরাধ সমূলে উৎপাটন হবে। অবশেষে শাস্তির মূল উদ্দেশ্য শান্তি, শৃখংলা ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠিত হবে।

[2] ইমাম নববী বলেন, এই হাদীসের তাৎপর্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলেমগণ মতভেদ করেছেন। তাঁর এই কথার সূত্র ধরে মতভেদগুলো একত্রিত করলে প্রায় ১৩টি মত পাওয়া যায়। কিন্তু মজার কথা হল, মতামত ১৩টি হলেও সবগুলো মতই একটি আরেকটির দিকে প্রত্যাবর্তন করে এবং উপসংহারে যার অর্থ দাঁড়ায় : (১) হাদীসে উল্লেখিত গুনাহগুলোতে লিপ্ত থাকার সময় তা সম্পাদনকারীর ঈমান থাকে না। অতঃপর যখন সে এসব গুনাহের কাজ ছেড়ে দেয় হয় তখন আবার ঈমান ফিরে আসে। অর্থাৎ গুনাহের কাজে লিপ্ত থাকার সময় ঈমানহীন হয়ে পড়ে। এটিই হাদীসের প্রকাশ্য অর্থ। এর প্রমাণ ইমাম বুখারী كتاب المحاربين এর অন্তর্গত باب إثم الزنا তে আব্দুল্লাহ বিন আববাস বর্ণনা করেন। আর তা হল, قال عكرمة قلت لابن عباس كيف ينزع منه الإيمان قال هكذا وشبك بين أصابعه অনুরূপ হাদীস ইমাম আবু দাঊদ এবং ইমাম হাকেম সহীহ সূত্রে মারফূভাবে সূত্রে বর্ণনা করেন। তিনি শুনেছেন আবূ হুরায়রার (রাঃ) নিকট এবং আবু হুরায়রা রাসূল (সাঃ) কে বলেতে শুনেছেন : إذا زنى الرجل خرج منه الإيمان فكان عليه كالظلة فإذا أقلع رجع إليه الإيمان

এবং ইমাম হাকিম ইবনু হুজায়ফার সূত্রে বর্ণনা করেন যে, তিনি আবূ হুরায়রাকে বলতে শুনেছেন :

من زنى أو شرب الخمر نزع الله منه الأيمان كما يخلع الإنسان القميص من رأسه

উল্লেখিত গুনাহের কাজে লিপ্ত থাকার সময় পূর্ণ ঈমান থাকে না। অর্থ্যাৎ পূর্ণ ঈমানদারগণ এ গুনাহগুলো করে না।

এখানে ঈমানের পূর্ণতা নিষেধ করা হয়েছে। যেমন কারো একথা বলা যে, لا علم إلا ما نفع এ ব্যাখ্যার সপক্ষে যে প্রমাণ পেশ করা হয় তা হলো,

(ক) আবু যার (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীস : من قال لا إله إلا الله دخل الجنة وإن زنى وإن سرق

(খ) উবাদাহ (রাঃ) এর সুপ্রসিদ্ধ সহীহ হাদীস : أنهم بايعوا رسول الله صلى الله عليه وسلم على أن لا يسرقوا ولا يزنوا

(ফাতহুল বারী)
৮৬/ পরিচ্ছেদঃ মদ্যপায়ীকে প্রহার করা সম্পর্কিত।

৬৭৭৩

সহিহ হাদিস
حَفْصُ بْنُ عُمَرَ حَدَّثَنَا هِشَامٌ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ أَنَسٍ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم ح حَدَّثَنَا آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ حَدَّثَنَا قَتَادَةُ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم ضَرَبَ فِي الْخَمْرِ بِالْجَرِيدِ وَالنِّعَالِ وَجَلَدَ أَبُو بَكْرٍ أَرْبَعِينَ

আনাস ইব্‌নু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মদ পানের জন্য গাছের ডাল এবং জুতা দ্বারা মেরেছেন। আর আবূ বকর (রাঃ) চল্লিশ চাবুক লাগিয়েছেন।[৬৭৭৬; মুসলিম ২৯/৮, হাঃ ১৭০৬, আহমাদ ১২৮০৫] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩০৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩১৬)
৮৬/ পরিচ্ছেদঃ ঘরের ভিতরে শরীয়াতের শাস্তি দেয়ার হুকুম সম্পর্কিত।

৬৭৭৪

সহিহ হাদিস
قُتَيْبَةُ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ عُقْبَةَ بْنِ الْحَارِثِ قَالَ جِيءَ بِالنُّعَيْمَانِ أَوْ بِابْنِ النُّعَيْمَانِ شَارِبًا فَأَمَرَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَنْ كَانَ بِالْبَيْتِ أَنْ يَضْرِبُوهُ قَالَ فَضَرَبُوهُ فَكُنْتُ أَنَا فِيمَنْ ضَرَبَهُ بِالنِّعَالِ

উক্‌বাহ ইব্‌নু হারিস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নু’আয়মান অথবা (রাবীর সন্দেহ) নু’আয়মানের পুত্রকে মদ্যপায়ী অবস্থায় আনা হল। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর ঘরে যারা ছিল তাদেরকে নির্দেশ দিলেন তাকে প্রহার করার জন্য। রাবী বলেন, তারা তাকে প্রহার করল, যারা তাকে জুতা মেরেছিল তাদের মাঝে আমিও ছিলাম। [৯৫] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩০৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩১৭)
[৯৫] জামহুর উলামার মতে প্রকাশ্যে জন সম্মুখে হাদ্দ জারী করা শর্ত নয় বরং দায়িত্বশীলদের নির্দিষ্ট কক্ষের (যেমন কারাগার, কোর্ট, বিচারালয়) অভ্যন্তরে হাদ্দ জারী করলেও যথেষ্ট হবে। তাদের মতে উমার (রাঃ) তাঁর ছেলের হাদ্দ প্রকাশ্যে জারী করার ব্যাপারটি। প্রকাশ্যে হাদ্দ জারী না করলে ঠিক হবে না এমনটি নয়, বরং খলীফা উমার (রাঃ) স্বীয় ছেলেকে শিক্ষা দেয়ার জন্য এটি করেছেন।
হাদীসটি হতে আরও জানা যায়ঃ (১) মদ্যপান হারাম। (২) মদ্যপানকারীকে শাস্তি প্রদান ওয়াজিব চাই সে অল্প পান করুক অথবা বেশী এবং সে মাতাল হোক বা না হোক। (ফাতহুল বারী)
৮৬/ পরিচ্ছেদঃ গাছের ডাল এবং জুতা দিয়ে মারার বর্ণনা।

৬৭৭৬

সহিহ হাদিস
مُسْلِمٌ حَدَّثَنَا هِشَامٌ حَدَّثَنَا قَتَادَةُ عَنْ أَنَسٍ قَالَ جَلَدَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي الْخَمْرِ بِالْجَرِيدِ وَالنِّعَالِ وَجَلَدَ أَبُو بَكْرٍ أَرْبَعِينَ.

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, মদপানের অপরাধে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) গাছের ডাল এবং জুতা দিয়ে পিটিয়েছেন। আবূ বকর (রাঃ) চল্লিশটি চাবুক মেরেছেন।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩০৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩১৯)

৬৭৭৫

সহিহ হাদিস
سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا وُهَيْبُ بْنُ خَالِدٍ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ عُقْبَةَ بْنِ الْحَارِثِ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أُتِيَ بِنُعَيْمَانَ أَوْ بِابْنِ نُعَيْمَانَ وَهُوَ سَكْرَانُ فَشَقَّ عَلَيْهِ وَأَمَرَ مَنْ فِي الْبَيْتِ أَنْ يَضْرِبُوهُ فَضَرَبُوهُ بِالْجَرِيدِ وَالنِّعَالِ وَكُنْتُ فِيمَنْ ضَرَبَهُ

উক্‌বাহ ইব্‌নু হারিস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

একবার নু’আয়মান অথবা (রাবীর সন্দেহ) নু’আয়মানের পুত্রকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর কাছে আনা হল। তার অবস্থা দেখে তিনি দুঃখিত হলেন। তখন ঘরের ভিতরে যারা ছিল তিনি তাদেরকে হুকুম করলেন তাকে মারার জন্যে। তাই তারা তাকে গাছের ডাল এবং জুতা দিয়ে মারল। রাবী বলেন, যারা তাকে মেরেছিল, আমিও তাদের মাঝে ছিলাম। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩০৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩১৮)

৬৭৭৭

সহিহ হাদিস
قُتَيْبَةُ حَدَّثَنَا أَبُو ضَمْرَةَ أَنَسٌ عَنْ يَزِيدَ بْنِ الْهَادِ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أُتِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِرَجُلٍ قَدْ شَرِبَ قَالَ اضْرِبُوهُ قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ فَمِنَّا الضَّارِبُ بِيَدِهِ وَالضَّارِبُ بِنَعْلِهِ وَالضَّارِبُ بِثَوْبِهِ فَلَمَّا انْصَرَفَ قَالَ بَعْضُ الْقَوْمِ أَخْزَاكَ اللهُ قَالَ لاَ تَقُولُوا هَكَذَا لاَ تُعِينُوا عَلَيْهِ الشَّيْطَانَ.

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কাছে এক লোককে আনা হল, সে মদ পান করেছিল। তিনি বললেনঃ তোমরা একে প্রহার কর। আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, তখন আমাদের মাঝে কেউ হাত দিয়ে প্রহার করল, কেউ জুতা দিয়ে মারল, আর কেউ কাপড় দিয়ে মারল। মার-ধোর যখন থামল তখন কেউ বলে উঠল, আল্লাহ্‌ তোমাকে লাঞ্ছিত করুন। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ এমন বলো না, শয়তানকে এর বিরুদ্ধে সাহায্য করো না। [৬৭৮১] (আ. প্র. ৬৩০৮, ই. ফা. ৬৩২০)

৬৭৭৮

সহিহ হাদিস
عَبْدُ اللهِ بْنُ عَبْدِ الْوَهَّابِ حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ الْحَارِثِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ حَدَّثَنَا أَبُو حَصِينٍ سَمِعْتُ عُمَيْرَ بْنَ سَعِيدٍ النَّخَعِيَّ قَالَ سَمِعْتُ عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ قَالَ مَا كُنْتُ لِأُقِيمَ حَدًّا عَلَى أَحَدٍ فَيَمُوتَ فَأَجِدَ فِي نَفْسِي إِلاَّ صَاحِبَ الْخَمْرِ فَإِنَّهُ لَوْ مَاتَ وَدَيْتُهُ وَذَلِكَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَمْ يَسُنَّهُ

আলী ইব্‌নু আবূ ত্বলিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি কাউকে শরীয়াতের দণ্ড দেয়ার সময় সে তাতে মরে গেলে আমার দুঃখ হয় না। কিন্তু মদ পানকারী ছাড়া। সে মারা গেলে আমি জরিমানা দিয়ে থাকি। কেননা রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এ শাস্তির ব্যাপারে কোন সীমা নির্ধারণ করেননি।[মুসলিম ২৯/৮, হাঃ ১৭০৭] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩২১)

৬৭৭৯

সহিহ হাদিস
مَكِّيُّ بْنُ إِبْرَاهِيمَ عَنْ الْجُعَيْدِ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ عَنْ السَّائِبِ بْنِ يَزِيدَ قَالَ كُنَّا نُؤْتَى بِالشَّارِبِ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَإِمْرَةِ أَبِي بَكْرٍ وَصَدْرًا مِنْ خِلاَفَةِ عُمَرَ فَنَقُومُ إِلَيْهِ بِأَيْدِينَا وَنِعَالِنَا وَأَرْدِيَتِنَا حَتَّى كَانَ آخِرُ إِمْرَةِ عُمَرَ فَجَلَدَ أَرْبَعِينَ حَتَّى إِذَا عَتَوْا وَفَسَقُوا جَلَدَ ثَمَانِينَ.

সাইব ইব্‌নু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর যুগে ও আবূ বকর (রাঃ) - এর খিলাফত কালে এবং ‘উমার (রাঃ) - এর খিলাফাতের প্রথম দিকে আমাদের কাছে যখন কোন মদ্যপায়ীকে আনা হত তখন আমরা তাকে হাত দিয়ে, জুতা দিয়ে এবং আমাদের চাদর দিয়ে মারতাম। অতঃপর ‘উমার (রাঃ) - তাঁর খিলাফাতের শেষ সময়ে চল্লিশটি ক’রে চাবুক মেরেছেন। আর এ সব মদ্যপায়ী যখন বাড়াবাড়ি করেছে এবং পাপে লিপ্ত হয়েছে তখন আশিটি করে চাবুক লাগিয়েছেন। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩১০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩২২)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন