hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সহিহ বুখারী

২১. সালাতের সাথে সংশ্লিষ্ট কাজ

صحيح البخاري

২১/ পরিচ্ছেদঃ সালাতের সাথে সংশ্লিষ্ট কাজে সালাতের মধ্যে হাতের সাহায্য নেয়া।

ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তি তার সালাতের মধ্যে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দ্বারা (সালাত সংশ্লিষ্ট কাজে) সাহায্য নিতে পারে। আবূ ইসহাক (রহঃ) সালাত আদায়রত অবস্থায় তাঁর টুপী নামিয়ে রেখেছিলেন এবং তা তুলে মাথায় দিয়েছিলেন। ‘আলী (রাঃ) (সালাতে) সাধারণত তাঁর (ডান হাতের) পাঞ্জা বাম হাতের কব্জির উপরে রাখতেন, তবে কখনো শরীর চুলকাতে হলে বা কাপড় ঠিক করতে হলে করতেন।

১১৯৮

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ مَخْرَمَةَ بْنِ سُلَيْمَانَ، عَنْ كُرَيْبٍ، مَوْلَى ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُ أَخْبَرَهُ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّهُ بَاتَ عِنْدَ مَيْمُونَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ ـ رضى الله عنها ـ وَهْىَ خَالَتُهُ ـ قَالَ فَاضْطَجَعْتُ عَلَى عَرْضِ الْوِسَادَةِ، وَاضْطَجَعَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَهْلُهُ فِي طُولِهَا، فَنَامَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حَتَّى انْتَصَفَ اللَّيْلُ أَوْ قَبْلَهُ بِقَلِيلٍ أَوْ بَعْدَهُ بِقَلِيلٍ، ثُمَّ اسْتَيْقَظَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَجَلَسَ، فَمَسَحَ النَّوْمَ عَنْ وَجْهِهِ بِيَدِهِ، ثُمَّ قَرَأَ الْعَشْرَ آيَاتٍ خَوَاتِيمَ سُورَةِ آلِ عِمْرَانَ، ثُمَّ قَامَ إِلَى شَنٍّ مُعَلَّقَةٍ فَتَوَضَّأَ مِنْهَا، فَأَحْسَنَ وُضُوءَهُ، ثُمَّ قَامَ يُصَلِّي‏.‏ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ فَقُمْتُ فَصَنَعْتُ مِثْلَ مَا صَنَعَ، ثُمَّ ذَهَبْتُ فَقُمْتُ إِلَى جَنْبِهِ، فَوَضَعَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى رَأْسِي، وَأَخَذَ بِأُذُنِي الْيُمْنَى يَفْتِلُهَا بِيَدِهِ، فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ أَوْتَرَ، ثُمَّ اضْطَجَعَ حَتَّى جَاءَهُ الْمُؤَذِّنُ، فَقَامَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ خَفِيفَتَيْنِ، ثُمَّ خَرَجَ فَصَلَّى الصُّبْحَ‏.‏

ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, তিনি তাঁর খালা মু’মিনদের মা মাইমূনাহ (রাঃ) -এর ঘরে রাত কাটালেন। তিনি বলেন, আমি বালিশের প্রস্থের দিকে শুয়ে পড়লাম, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁর সহধর্মিণী বালিশের দৈর্ঘ্যে শয়ন করলেন। অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মধ্যরাত বা তার কিছু আগ বা পর পর্যন্ত ঘুমিয়ে থাকলেন। অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জেগে উঠে বসলেন এবং দু’হাতে মুখমন্ডল মুছে ঘুমের রেশ দূর করলেন। অতঃপর তিনি সূরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত তিলাওয়াত করলেন। পরে একটি ঝুলন্ত মশ্‌কের দিকে এগিয়ে গেলেন এবং এর পানি দ্বারা উত্তমরূপে উযূ করে সালাতে দাঁড়িয়ে গেলেন। ‘আবদুল্লাহ্‌‌ ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, আমিও উঠে পড়লাম এবং তিনি যেমন করেছিলেন, আমিও তেমন করলাম। অতঃপর আমি গিয়ে তাঁর পাশে দাঁড়ালাম। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর ডান হাত আমার মাথার উপরে রেখে আমার ডান কানে মোচড়াতে লাগলেন (এবং আমাকে তাঁর পিছন হতে ঘুরিয়ে এনে তাঁর ডানপাশে দাঁড় করিয়ে দিলেন)। তিনি তখন দু’রাক‘আত সালাত আদায় করলেন, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর (দু’রাক‘আতের সাথে আর এক রাক‘আত দ্বারা বেজোড় করে) বিত্‌র আদায় করে শুয়ে পড়লেন। শেষে (ফজরের জামাআতের জন্য) মুআয্‌যিন এলেন। তিনি দাঁড়িয়ে সংক্ষিপ্ত (কিরাআতে) দু’রাক‘আত (ফজরের সুন্নাত) আদায় করলেন। অতঃপর বেরিয়ে গেলেন এবং ফজরের সালাত আদায় করলেন।
২১/ পরিচ্ছেদঃ সালাতে কথা বলা নিষিদ্ধ হওয়া।

১১৯৯

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ فُضَيْلٍ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ كُنَّا نُسَلِّمُ عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ فَيَرُدُّ عَلَيْنَا، فَلَمَّا رَجَعْنَا مِنْ عِنْدِ النَّجَاشِيِّ سَلَّمْنَا عَلَيْهِ فَلَمْ يَرُدَّ عَلَيْنَا وَقَالَ ‏ "‏ إِنَّ فِي الصَّلاَةِ شُغْلاً ‏"‏‏.‏

‘আবদুল্লাহ্‌‌ ইব্‌নু মাস‘ঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে তাঁর সালাতরত অবস্থায় সালাম করতাম; তিনি আমাদের সালামের জওয়াব দিতেন। পরে যখন আমরা নাজাশীর নিকট হতে ফিরে এলাম, তখন তাঁকে (সালাতে) সালাম করলে তিনি আমাদের সালামের জবাব দিলেন না এবং পরে ইরশাদ করলেন : সালাতে আছে নিমগ্নতা। (১২১৬, ৩৮৭৫) (আ.প্র. ১১২১, ই.ফা. ১১২৫)

‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। (মুসলিম ৫/৭, হাঃ ৫৩৮, আহমাদ ৩৫৬৩) (ই.ফা. ১১২৬)

১২০০

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا عِيسَى ـ هُوَ ابْنُ يُونُسَ ـ عَنْ إِسْمَاعِيلَ، عَنِ الْحَارِثِ بْنِ شُبَيْلٍ، عَنْ أَبِي عَمْرٍو الشَّيْبَانِيِّ، قَالَ قَالَ لِي زَيْدُ بْنُ أَرْقَمَ إِنْ كُنَّا لَنَتَكَلَّمُ فِي الصَّلاَةِ عَلَى عَهْدِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، يُكَلِّمُ أَحَدُنَا صَاحِبَهُ بِحَاجَتِهِ حَتَّى نَزَلَتْ ‏{‏حَافِظُوا عَلَى الصَّلَوَاتِ‏}‏ الآيَةَ، فَأُمِرْنَا بِالسُّكُوتِ‏.‏

যায়দ ইব্‌নু আরক্বাম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সময়ে সালাতের মধ্যে কথা বলতাম। আমাদের যে কেউ তার সঙ্গীর সাথে নিজ দরকারী বিষয়ে কথা বলত। অবশেষে এ আয়াত নাযিল হল –حا فِظوا عَلى الصَّلَواتِ الاية “তোমরা তোমাদের সালাত সমূহের সংরক্ষণ কর ও নিয়মানুবর্তিতা রক্ষা কর; বিশেষ মধ্যবর্তী (‘আসর) সালাতে, আর তোমরা (সালাতে) আল্লাহ্‌র উদ্দেশে একাগ্রচিত্ত হও”- (সূরা আল-বাকারা ২/২৩৮)। অতঃপর আমরা সালাতে নীরব থাকতে আদেশপ্রাপ্ত হলাম।
২১/ পরিচ্ছেদঃ সালাতে পুরুষদের জন্য যে ‘তাসবীহ্‌’ ও ‘তাহ্‌মীদ’ জায়িয।

১২০১

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ سَهْلٍ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ خَرَجَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُصْلِحُ بَيْنَ بَنِي عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ، وَحَانَتِ الصَّلاَةُ، فَجَاءَ بِلاَلٌ أَبَا بَكْرٍ ـ رضى الله عنهما ـ فَقَالَ حُبِسَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَتَؤُمُّ النَّاسَ قَالَ نَعَمْ إِنْ شِئْتُمْ‏.‏ فَأَقَامَ بِلاَلٌ الصَّلاَةَ، فَتَقَدَّمَ أَبُو بَكْرٍ ـ رضى الله عنه ـ فَصَلَّى، فَجَاءَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَمْشِي فِي الصُّفُوفِ يَشُقُّهَا شَقًّا حَتَّى قَامَ فِي الصَّفِّ الأَوَّلِ، فَأَخَذَ النَّاسُ بِالتَّصْفِيحِ‏.‏ قَالَ سَهْلٌ هَلْ تَدْرُونَ مَا التَّصْفِيحُ هُوَ التَّصْفِيقُ‏.‏ وَكَانَ أَبُو بَكْرٍ ـ رضى الله عنه ـ لاَ يَلْتَفِتُ فِي صَلاَتِهِ، فَلَمَّا أَكْثَرُوا الْتَفَتَ فَإِذَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي الصَّفِّ، فَأَشَارَ إِلَيْهِ مَكَانَكَ‏.‏ فَرَفَعَ أَبُو بَكْرٍ يَدَيْهِ، فَحَمِدَ اللَّهَ، ثُمَّ رَجَعَ الْقَهْقَرَى وَرَاءَهُ وَتَقَدَّمَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَصَلَّى‏.‏

সাহ্‌ল ইব্‌নু সা‘দ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বনূ আমর ইব্‌নু আওফের মধ্যে মীমাংসা করে দেয়ার উদ্দেশে বের হলেন, ইতোমধ্যে সালাতের সময় উপস্থিত হল। তখন বিলাল (রাঃ) আবূ বকর (রাঃ) -এর নিকট এসে বললেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্মব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আপনি লোকদের সালাতে ইমামতি করবেন? তিনি বললেন, হাঁ, যদি তোমরা চাও। তখন বিলাল (রাঃ) সালাতের ইক্বামাত বললেন, আবূ বকর (রাঃ) সামনে এগিয়ে গিয়ে সালাত শুরু করলেন। ইতোমধ্যে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আসলেন এবং কাতার ফাঁক করে সামনে এগিয়ে গিয়ে প্রথম কাতারে দাঁড়ালেন। মুসল্লীগণ ‘তাসফীহ্‌’ করতে লাগলেন। সাহ্‌ল (রাঃ) বললেন, তাসফীহ্‌ কী তা তোমরা জান? তা হল ‘তাস্‌ফীক’ [১] (তালি বাজান) আবূ বকর (রাঃ) সালাতে এদিক সেদিক লক্ষ্য করতেন না। মুসল্লীগণ অধিক তালি বাজালে তিনি সে দিকে লক্ষ্য করলে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে কাতারে দেখতে পেলেন। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁকে ইঙ্গিত করলেন- যথাস্থানে থাক। আবূ বকর (রাঃ) তখন দু’হাত তুলে আল্লাহ্‌ তা‘আলার হাম্‌দ বর্ণনা করলেন এবং পিছু হেঁটে চলে এলেন। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সামনে এগিয়ে গিয়ে সালাত আদায় করলেন।
[১] ‘তাস্‌ফীক’ এক হাতের তালু দ্বারা অন্য হাতের তালুতে আঘাত করা।
২১/ পরিচ্ছেদঃ সালাতে যে ব্যক্তি প্রত্যক্ষভাবে কারো নাম নিলো অথবা কাউকে সালাম করল অথচ সে তা অবগতও নয়।

১২০২

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ الصَّمَدِ عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ عَبْدِ الصَّمَدِ، حَدَّثَنَا حُصَيْنُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ كُنَّا نَقُولُ التَّحِيَّةُ فِي الصَّلاَةِ وَنُسَمِّي، وَيُسَلِّمُ بَعْضُنَا عَلَى بَعْضٍ، فَسَمِعَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ ‏ "‏ قُولُوا التَّحِيَّاتُ لِلَّهِ وَالصَّلَوَاتُ وَالطَّيِّبَاتُ، السَّلاَمُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ، السَّلاَمُ عَلَيْنَا وَعَلَى عِبَادِ اللَّهِ الصَّالِحِينَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ، فَإِنَّكُمْ إِذَا فَعَلْتُمْ ذَلِكَ فَقَدْ سَلَّمْتُمْ عَلَى كُلِّ عَبْدٍ لِلَّهِ صَالِحٍ فِي السَّمَاءِ وَالأَرْضِ ‏"‏‏.‏

‘আবদুল্লাহ্‌‌ ইব্‌নু মাস্‌‘ঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমরা সালাতের (বৈঠকে) আত্‌তাহিয়্যাতু......বলতাম, তখন আমাদের একে অপরকে সালামও করতাম। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তা শুনে ইরশাদ করলেন : তোমরা বলবে- التَّحيّاتُ لله
“যাবতীয় মৌখিক, দৈহিক ও আর্থিক ইবাদত আল্লাহ্‌রই জন্য। হে (মহান) নবী! আপনার প্রতি সালাম এবং আল্লাহ্‌র রহমত ও বরকত (বর্ষিত)- হোক। সালাম আমাদের প্রতি এবং আল্লাহ্‌র সালিহ্‌ বান্দাদের প্রতি; আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, এক আল্লাহ্‌ ব্যতীত অন্য কোন প্রকৃত ইলাহ্‌ নেই। এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর বান্দা ও রাসূল।”
কেননা, তোমরা এরূপ করলে আসমান ও যমীনে আল্লাহ্‌র সকল নেক বান্দাকে তোমরা যেন সালাম করলে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন