মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
ক. যখন ঘুম থেকে জাগ্রত হন ও চেতনা ফিরে আসে, তখন আল্লাহ যিকির করুন। ঘুমের পূর্বে তার প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। আরও স্মরণ করুন, যে এরূপ না করলে শয়তান তার উপর প্রভাব বিস্তার করে ও পুনরায় তার ঘাড়ে ঘিরা দেয়। প্রত্যেক ঘিরা খুলার পদ্ধতি আলাদা, যেমন:
প্রথম ঘিরা খুলে আল্লাহর যিকির দ্বারা।
দ্বিতীয় ঘিরা খুলে অযুর দ্বারা।
তৃতীয় ঘিরা খুলে সালাত দ্বারা।
একবার ঘিরা খুলার পর দ্বিতীয়বার ঘিরা দেয়ার অপেক্ষায় থাকে শয়তান, যেমন বলে রাত আরও বাকি ঘুমাও। আপনি হয়তো বলতে পারেন, শয়তান যদি এভাবে ওঁৎপেতে থাকে, তাহলে তার ষড়যন্ত্র থেকে নিজেকে কিভাবে মুক্ত করব!?
আপনি যদি তার ষড়যন্ত্র থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চান, তাহলে আপনার উচিত হবে তাকে কোন সুযোগ না দেয়া, আপনি আল্লাহর যিকিরে রত থাকুন ও সামান্য আওয়াজ বুলন্দ করুন, যেন আপনি শুনেন ও আপনার পাশে জাগ্রত ব্যক্তিরা শোনে। এটাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত ছিল। ইব্ন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন রাতে সালাতের জন্য উঠতেন বলতেন:
«اللهمَّ لك الحمدُ، أنت نورُ السماوات والأرض، ولك الحمدُ أنت قيَّامُ السماوات والأرض، ولك الحمدُ، أنتَ ربُّ السماوات والأرض ومَنْ فيهنَّ، أنت الحقُّ، ووعدُك الحقُّ، وقولُك الحقُّ، ولقاؤك الحقُّ، والجنةُ حق، والنارُ حق، والساعة حق، اللهمَّ لك أسلمتُ وبك آمنتُ وعليك توكلتُ وإليك أنبتُ وبك خاصمتُ وإليك حاكمتُ، فاغفر لي ما قَدَّمْتُ وأخَّرْتُ وما أسررتُ وما أعلنتُ؛ أنت إلهي لا إله إلا أنت» . رواه البخاريُّ ومسلم .
এ দোয়া যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোরে না বলতেন, ইব্ন আব্বাস শ্রবণ করতেন না, আমরাও জানতাম না। হে আল্লাহর বান্দা, ঘুম থেকে উঠে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উচ্চারিত এ বাক্যগুলো দেখুন, কিভাবে তিনি ঈমানকে নতুনত্ব দিচ্ছেন, যেন নতুন জীবন আরম্ভ করছেন, নতুনভাবে আল্লাহর নিকট সোপর্দ হচ্ছেন। ঘুম থেকে উঠে যে এ বাক্যগুলো উচ্চারণ করবে, শয়তান কিভাবে তাকে কাবু করবে ও তার উপর প্রভাব বিস্তার করবে!?
অনুরূপ কুরআনের কোন অংশ তিলাওয়াত করুন, সুন্নত হচ্ছে সূরা আলে-ইমরানের শেষ আয়াতগুলো তিলাওয়াত করা, তবে অবশ্যই বসে পাঠ করুন, যেন শয়তান প্রভাব বিস্তারে সক্ষম না হয়। ইব্ন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি নিজ খালা রাসূলের স্ত্রী মায়মুনার নিকট রাত যাপন করেন, তিনি বলেন:
" فاضطجعت في عرض الوسادة، واضطجع رسول الله صلى الله عليه وسلم وأهله في طولها، فنام رسولُ الله صلى الله عليه وسلم حتى إذا انتصفَ الليلُ أو قبله بقليل أو بعدَه بقليل، استيقظ رسول الله صلى الله عليه وسلم، فجلس يمسح النوم عن وجهه بيديه ، ثم قَرَأَ العشرَ آيات الخواتمَ من سورة آل عمرانَ، ثم قام إلى شنٍّ معلَّقة، فتوضأ منها فأحسنَ الوضوءَ، ثم قام يصلي؛ قال عبدُ الله : فقمتُ فصنعتُ مثلَ ما صنع، ثم ذهبتُ فقمتُ إلى جنبه، فوضع رسولُ الله صلى الله عليه وسلم يدَه اليُمْنَى على رأسي، فأَخَذَ بأُذُني يفتلُها؛ فصلَّى ركعتين، ثم ركعتين، ثم ركعتين، ثم ركعتين، ثم ركعتين، ثم ركعتين، ثم أوتر، ثم اضطجع حتى جاءه المؤذِّن فقامَ فصلى الصبح . متَّفقٌ عليه؛
“আমি বালিশের প্রস্থে মাথা রেখেছি, আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার স্ত্রী বালিশের দৈর্ঘ্যে মাথা রেখেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘুমালেন, যখন অর্ধরাত হল, অথবা তার কিছু পূর্বে কিংবা পরে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জাগ্রত হলেন, তিনি দু’হাত দ্বারা নিজ চেহারা থেকে ঘুম দূর করলেন [খুব সম্ভব ঘুমের পর চোখ মলা উঠার জন্য সহায়ক, এতে অলসতা দূর হয়, ঘুমের আছর দূর হয় ও উঠতে সুবিধা হয়।], অতঃপর তিনি সূরা আলে-ইমরানের শেষ দশ আয়াত তিলাওয়াত করেন। অতঃপর তিনি ঝুলন্ত পানির মশকের নিকট যান ও সেখান থেকে পানি নিয়ে সুন্দর করে অযু করেন। অতঃপর সালাতে দাঁড়ান। আব্দুল্লাহ বলেন: আমিও উঠে তার অনুরূপ কাজ করি, অতঃপর তার পাশে দাঁড়াই, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার ডান হাত আমার মাথার উপর রেখে আমার কান মলেন। [ইব্ন আব্বাসের তন্দ্রা চলে এসেছিল, তিনি তার তন্দ্রা দূর করেন।] অতঃপর দু’রাকাত, দু’রাকাত, দু’রাকাত, দু’রাকাত, দু’রাকাত, দু’রাকাত সালাত পড়েন, অতঃপর বেতের পড়েন। অতঃপর তিনি কাত হয়ে শয়ন করেন, অবশেষে মুয়াজ্জিন আসেন, তিনি উঠে ফজর আদায় করেন”। [বুখারি ও মুসলিম।] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সামান্য জোরে তিলাওয়াত করেছেন, তাই ইব্ন আব্বাস শুনেছেন।
মুখস্থ পড়ার সময় অযুর প্রয়োজন নেই, অতঃপর আপনি দ্রুত অযুর জন্য উঠে দাঁড়ান, যেন দ্বিতীয় ঘিরা খুলে যায়। আর অযুর সময় স্মরণ করুন শয়তান আপনার নাক ও কানে পেশাব করেছিল, তাই খুব সুন্দর করে নাকে পানি দিন ও গড়গড়া করুন।
খ. রাতে উঠা ও ঘুম দূর করার জন্য মিসওয়াক কার্যকরী, অযুর পূর্বে মিসওয়াকের উপকারিতা রয়েছে। যখন আপনি ঘুম থেকে উঠেন, আপনার মিসওয়াক হাতে নিন, যা ঘুমের পূর্বে আপনার নিকটে সংরক্ষণ করে রেখেছেন। অতঃপর তার দ্বারা মিসওয়াক করুন, কারণ মিসওয়াকে রয়েছে নবীর সুন্নত, মুখের পবিত্রতা ও আপনার রবের সন্তুষ্টি। হুযায়ফা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
" كان رسولُ الله صلى الله عليه وسلم يشوصُ فاه بالسواك ". متَّفقٌ عليه .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিসওয়াক দ্বারা তার মুখ পরিষ্কার করতেন”। [বুখারি ও মুসলিম।]
গ. সজাগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উঠে দাঁড়ান, যদি ঘুমের প্রভাব থাকে সামান্য শারীরিক ব্যায়াম সেরে নিন, যেমন হাঁটা, নড়াচড়া করা, দাঁড়ানো ও কয়েকবার দ্রুত ওঠবস করা।
ঘ. প্রথমে হালকা দু’রাকাত সালাত আদায় করুন, আপনার ঘুম চলে যাবে। কারণ শুরুতে লম্বা কেরাত আরম্ভ করলে, ঘুম আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ছোট কিরাত দিয়ে দু’রাকাত সালাত আরম্ভ করা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত। এতে শরীরে উদ্যমতা আসে ও ঘুম দূর হয়। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«إذا قام أحدُكم من الليل فليبدأ الصلاةَ بركعتين خفيفتين» . رواه مسلم .
“যখন তোমাদের কেউ রাতে জাগ্রত হয়, সে যেন হালকা দু’রাকাত দিয়ে সালাত আরম্ভ করে”। [মুসলিম।]
ঙ. সালাতের পরিমাণ ও সংখ্যা কম-বেশী করা, যেন কিয়ামে বিরক্তি না আসে, অথবা শয়তান তার উপর প্রবল না হয়, যেমন হাদিসে এসেছে: কখনো তিনি দু’রাকাত, দু’রাকাত করে এগারো রাকাত পড়তেন। অধিক সংখ্যা এটাই, রমযান কিংবা গায়রে রমযানে এর চেয়ে অধিক পড়তেন না, তবে তার সালাত একাগ্রতা ও বিনয়ীপূর্ণ ছিল। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন:
" ما كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يزيدُ في رمضان ولا في غيره على إحدى عشرة ركعة؛ يصلِّي أربعًا، فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلِّي أربعًا، فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلِّي ثلاثًا» . متَّفَقٌ عليه . وعنها - رضي اللهُ عنها : " وكان يصلِّي من الليل تسعَ ركعات فيهنَّ الوترُ ". رواه مسلم .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান ও গায়রে রমযানে এগারো রাকাতের অধিক পড়তেন না, তিনি চার রাকাত সালাত পড়তেন, তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘ হওয়া সম্পর্কে প্রশ্ন করো না! অতঃপর তিনি চার রাকাত পড়তেন, তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘ হওয়া সম্পর্কে প্রশ্ন করো না!(অর্থাৎ তা ছিল সুন্দর ও দীর্ঘ) অতঃপর তিনি তিন রাকাত পড়তেন”। [বুখারি ও মুসলিম।] অপর হাদিসে তিনি বলেন: “তিনি নয় রাকাত পড়তেন, তাতে বেতরও থাকত”। [মুসলিম।]
তিন রাকাত, পাঁচ রাকাত ও এক রাকাত যেভাবে ইচ্ছা বেতের পড়া যায়, কিয়ামুল লাইল আরম্ভকারীর পক্ষে সমীচীন ধীরে ধীরে সংখ্যা বৃদ্ধি করা, যেন বিরুক্তি না আসে, কিংবা কিয়াম ত্যাগ করার মনোভাব সৃষ্টি না হয়। অতএব প্রথম মাসে অল্প সালাত আদায় করুন, অতঃপর অভ্যাসে পরিণত হলে বৃদ্ধি করুন, অনুরূপ ধীরে ধীরে কিয়াম বৃদ্ধি করুন। মনোযোগ বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে জোরে কিংবা আস্তে তিলাওয়াত করুন।
যখন তন্দ্রা প্রবল হয়, সালাত ছেড়ে ঘুমাতে যান। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু মরফু সনদে বর্ণনা করেন:
«إذا قام أحدُكم من الليل فاستعجم القرآنُ على لسانه فلم يدر ما يقول فليضطجع» . رواه مسلم .
“যখন তোমাদের কেউ রাতে কিয়াম করে, অতঃপর তার জবানে যদি কুরআন ভারি হয়, জানে না কি বলছে, তাহলে সে যেন শুয়ে পড়ে”। [মুসলিম।] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো পূর্ণ রাত কিয়াম করেননি, ইব্ন আমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেছেন:
“আমাকে বলা হল তুমি রাতে কিয়াম কর ও দিনে সিয়াম পালন কর? আমি বললাম: আমি তাই করি, তিনি বললেন: তুমি যদি তাই কর, তাহলে তোমার চোখ কষ্ট পাবে ও তোমার নফস ক্লান্ত হবে, অথচ তোমার উপর তোমার নফসের হক রয়েছে, তোমার পরিবারের হক রয়েছে। অতএব সিয়াম পালন কর ও ইফতার কর এবং কিয়াম কর ও ঘুমাও”। [বুখারি।]
রাতের কিয়াম ও যিকির যদি ছুটে যায়, তাহলে কাযা করে নিন, কারণ যদি আপনার মনে থাকে দিনে কাযা করতে হবে, অথচ দিনে রয়েছে রিযিক অন্বেষণ, পড়া-লেখা ও চাকরির ব্যস্ততা, যেখানে কাযা করার সুযোগ কম হয়, তাহলে রাতের অযিফা আপনার কাযা হবে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের কিয়াম ত্যাগ না করার নির্দেশ দিয়ে আব্দুল্লাহ ইব্ন আমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে বলেন:
«يا عبدَ الله لا تكن مثلَ فلان كان يقومُ الليلَ فتركَ قيامَ الليل» رواه البخاري .
“হে আব্দুল্লাহ, অমুকের মত হয়ো না, সে রাতে কিয়াম করত, অতঃপর কিয়াম ছেড়ে দিয়েছে”। [বুখারি।]
দিনের কাযা হবে জোড় জোড়, বেজোড় নয়। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
«كان رسولُ الله - صلى الله عليه وسلم - إذا فاتَتْه الصَّلاةُ من وَجَع أو غيره صَلَّى من النَّهار ثنتي عشرة ركعة» . رواه مسلم .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ব্যথা অথবা অন্য কোন কারণে সালাত ত্যাগ করতেন, দিনে বারো রাকাত আদায় করতেন”। [মুসলিম।] সুবহানাল্লাহ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে রাতের কিয়াম কাযা করেছেন, যার অগ্র-পশ্চাৎ পাপ ক্ষমা করে দেয়া হয়েছিল।
যে কাযা করল সে রাতে কিয়ামের সাওয়াব পেল। যে অযিফা আদায় না করে ঘুমিয়ে গেল অথবা ভুলে গেল, সে যদি সূর্যোদয় থেকে সূর্য ঢলার আগে আদায় করে, সে যেন রাতেই আদায় করল”। সহিহ মুসলিমে এরূপই এসেছে, তবে নিজের হিসাব কষা ও কিয়াম ছুটে যাওয়ার জন্য নফসকে তিরস্কার করা জরুরী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/82/11
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।