মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
“তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে, তা থেকে তিলাওয়াত কর এবং সালাত কায়েম কর। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর”। [সূরা আনকাবুত: (৪৫)]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলা হল:
«إنَّ فلانًا يصلِّي بالليل فإذا أصبح سرق . قال : «سَيَنْهاه ما يقول» . رواه أحمدُ وابن حبان وصحَّحه الألبانيُّ .
অমুক ব্যক্তি রাতে সালাত আদায় করে, কিন্তু সকালে উঠে চুরি করি। তিনি বললেন: “সে যা বলছে তা তাকে অতিশীঘ্র বারণ করবে”। [আহমদ, ইব্ন হিব্বান, শায়খ আলবানি হাদিসটি সহিহ বলেছেন।]
অশ্লীলতা থেকে বিরত রাখা সালাতের সাধারণ প্রকৃতি, তবে এ ব্যাপারে কিয়ামুল লাইলের ভূমিকা বিশেষ। কিয়ামুল লাইলে ব্যক্তি যখন আল্লাহর সাথে মোনাজাত করে ও তার সামনে সকল আমল উপস্থিত হয়, তখন সে খারাপ কর্মের জন্য লজ্জিত হয় ও নেক আমল কবুল না হওয়ার আশঙ্কা করে, ফলে সে দ্রুত অশ্লীলতা ত্যাগ করে।
২. কিয়ামুল লাইলের ফলে শরীর থেকে রোগ-ব্যাধি দূর হয়। সর্বপ্রথম দূর হয় অক্ষমতা ও অলসতার রোগ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«عليكم بقيام الليل؛ فإنَّه دأبُ الصالحين قبلكم؛ فإنَّ قيامَ الليل قُرْبَةٌ إلى الله - عز وجل - وتكفيرٌ للذُّنوب ومَطْرَدَةٌ للدَّاء عن الجسد ومنهاة عن الإثم» . أخرجه التِّرمذيُّ والبيهقيُّ، وقال العراقيُّ : إسنادُه حسنٌ، وحسَّنه الألبانيُّ .
“তোমরা কিয়ামুল লাইলকে আঁকড়ে ধর, নিশ্চয় তা তোমাদের পূর্ববর্তী নেককার লোকদের অভ্যাস। কারণ কিয়ামুল লাইল আল্লাহর নৈকট্য, পাপের কাফ্ফারা, শরীর থেকে রোগ দূরকারী ও পাপ থেকে সুরক্ষা”। [তিরমিযি ও বায়হাকি। ইরাকি বলেছেন: এ হাদিসের সনদ হাসান, শায়খ আলবানি বলেছেন: হাদিসটি হাসান।]
৩. কিয়ামুল লাইল দ্বারা বান্দা যাবতীয় কল্যাণ অর্জনে সক্ষম হয়। কারণ রাতে একটি মুহূর্ত রয়েছে, বান্দা সে সময় দুনিয়া ও আখেরাতের যে কল্যাণ প্রার্থনা করুক আল্লাহ তাকে তা প্রদান করেন। জাবের রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«إنَّ من اللَّيل ساعة لا يوافقها عبد مسلم يسأل الله خيرًا إلا أعطاه إياه، وذلك كل ليلة» . أخرجه مسلم،
“নিশ্চয় রাতে একটি মুহূর্ত রয়েছে, সে সময় মুসলিম বান্দা যাই প্রার্থনা করে আল্লাহ তাকে তা অবশ্যই প্রদান করেন। এরূপ প্রত্যেক রাতেই হয়”। [মুসলিম।]
হে আল্লাহর বান্দাগণ, দেখুন কিয়ামুল লাইলে কি পরিমাণ কল্যাণ রয়েছে, বরং দুনিয়ার সকল কল্যাণ তাতেই নিহিত। আপনি জানেন না কি আপনার জন্য ক্ষতিকর ও উপকারী। কত ব্যবসায়ী লোকসান গুণে আফসোস করছেন! কত মালিক নিজের নির্মিত ঘরসহ ধ্বংস হয়েছেন! তাদের সংখ্যাও কম নয়, যারা আরামের জন্য জীবন সঙ্গিনী ঘরে এনে অশান্তির দাবানলে দগ্ধ হচ্ছেন! এটাই দুনিয়ার রীতি। যদি আপনি রাতের দোয়া কবুলের মুহূর্তে প্রত্যেক কাজে আল্লাহর নিকট তাওফিক তলব করেন, কাজের শুরুতে তার সামনে দণ্ডায়মান হন, যেন আপনার শ্রম বৃথা না যায়, তাহলে আপনি লজ্জিত হবেন না। আপনার অন্তর সন্তুষ্ট হবে, যে পরিমাণ দুনিয়া লাভ করেছেন তাতেই আপনি সুখ পাবেন। আপনি কেন চিন্তা করবেন, কেন অশান্তি ভোগ করবেন, আপনি তো আল্লাহকে বলেছেন, তার উপরই ভরসা করেছেন!?
তিনি বৃষ্টি বর্ষণকারী, মেঘ পরিচালনাকারী, পরিকল্পনাকারী ও রিযক বণ্টনকারী। হে অবিবাহিত যুবক, তুমি বিবাহ করতে চাও, দাঁড়াও তোমার রবের নিকট দীনদার স্ত্রী প্রার্থনা কর, যে তোমার জীবনে সুখ দেবে। হে অসুস্থ ব্যক্তি, রোগ থেকে মুক্তি চাও, দাঁড়াও তোমার রবের নিকট সুস্থতা প্রার্থনা কর। হে ব্যবসায়ী লাভবান হতে চাও, উঠে দাঁড়াও তোমার রবের নিকট সফলতা প্রার্থনা কর। আল্লাহর থেকে যে বিমুখ হয়, আল্লাহর তার থেকে চেহারা ফিরিয়ে নেন। আল্লাহ ধনী, বান্দা গরবী। তিনি অমুখাপেক্ষী, বান্দা মুখাপেক্ষী। এসব জেনে বান্দা কিভাবে তার থেকে বিমুখ হয়?! না, এরূপ কখনো সমীচীন নয়।
৪. কিয়ামুল লাইলের ফলে ব্যক্তির অন্তর প্রফুল্ল হয়। ইব্ন মুনকাদির রহ. বলেছেন: তিনটি আনন্দ ব্যতীত দুনিয়ার কোন আনন্দ অবশিষ্ট নেই: কিয়ামুল লাইল, বন্ধু-বান্ধবদের সাথে সাক্ষাত ও জামাতের সাথে সালাত আদায় করা।
আবু সুলাইমান রহ. বলেছেন: প্রবৃত্তির অনুসারীরা তাদের খেল-তামাশায় যে আনন্দ ভোগ করে, দীনদারগণ রাতের কিয়ামে তার চেয়ে অধিক আনন্দ ভোগ করেন। যদি রাত না থাকত, দুনিয়ায় বেঁচে থাকা আমার জন্য অর্থহীন হত।
কেউ বলেছেন: যদি বাদশাহগণ জানত আমরা কি আনন্দে রয়েছি, তাহলে আমাদের সাথে তারা তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করত।
কেউ বলেছেন: রাতে আমার কিছু অযিফা রয়েছে, আমি যদি তা ত্যাগ করি, আমার শক্তি নিঃশেষ হয়ে যায়।
কিয়ামুল লাইলের উপকারিতা বর্ণনায় গাজালি রহ. বলেছেন: বিভিন্ন বর্ণনা থেকে প্রমাণিত যে, কিয়ামুল লাইলকারীগণ রাতের কিয়ামে বিশেষ স্বাদ আস্বাদন করেন এবং এ জন্য রাতকে তারা বেছে নেন। তাদের কাউকে বলা হয়েছিল: কেমন যাচ্ছে তোমার ও তোমার রাতের অবস্থা? তিনি উত্তরে বলেন: আমি তার মূল্যায়ন করতে পারিনি, সে আমাকে তার চেহারা দেখিয়ে প্রস্থান করেছে। তাদের কাউকে বলা হয়েছিল: তোমার রাত কেমন যাচ্ছে? তিনি বলেন: রাতে আমার দু’টি অবস্থা হয়, অন্ধকার আগমনে আনন্দিত হই, ফজর উদিত হওয়ার ফলে চিন্তিত হই। রাতে আমি কখনো পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভ করতে পারিনি।
আলি ইব্ন বাক্কার রহ. বলেছেন: চল্লিশ বছর যাবত ফজর উদিত হওয়া ব্যতীত কোন বস্তু আমাকে দুঃখিত করেনি। অর্থাৎ এ দীর্ঘ সময়ে আমি একমাত্র ফজর উদিত হওয়ার কারণে দুঃখিত হয়েছি।
ফুদায়েল ইব্ন আয়াদ রহ. বলেছেন: যখন সূর্য ডুবে আমি রাতের অন্ধকার পেয়ে আনন্দিত হই, কারণ আমি আমার রবের সাথে একাকী হতে পারি। যখন সূর্য উদিত হয় আমি দুঃখিত হই, কারণ মানুষ তখন আমার নিকট আগমন করে। [এহইয়ায়ে উলুমুদ্দিন।]
৫. কিয়ামুল লাইলকারী ব্যক্তি উদ্যমতাসহ ভোর করে, পূর্ণ দিন সে শরীরের সঞ্চলতা নিয়ে কাজ করতে সক্ষম হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«يعقد الشيطانُ على قافية رأس أحدكم إذا هو نام ثلاث عقد، يضرب مكان كل عقدة : عليك ليل طويل فارقد، فإن استيقظ فذكر الله انحلت عقدة، فإن توضأ انحلت عقدة، فإن صلَّى انحلت عقدة، فأصبح نشيطًا طيبَ النَّفْس، وإلَّا أصبح خبيثَ النفس كسلان» . متفق عليه .
“শয়তান তোমাদের প্রত্যেকের ঘাড়ের পশ্চাৎ ভাগে তিনটি ঘিরা দেয়, যখন সে ঘুমায়। প্রত্যেক ঘিরায় সে মন্ত্র পাঠ করে: তোমার রাত অনেক বাকি, অতএব ঘুমাও। যখন সে জাগ্রত হয় ও আল্লাহর যিকির করে একটি ঘিরা খুলে যায়। যখন সে অযু করে অপর ঘিরা খুলে যায়। যখন সে সালাত আদায় করে তৃতীয় ঘিরা খুলে যায়। ফলে সে মনের উদ্যমতা ও সঞ্চলতাসহ ভোর করে, অন্যথায় সে খারাপ নফস ও অলসতা নিয়ে ভোর করে”। [বুখারি ও মুসলিম।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সত্যই বলেছেন, আপনি দেখবেন কিয়ামুল লাইলকারীদের শরীরে অলসতার কোন ছাপ নেই, তারা ফুরফুরে মেজাজ ও উদ্যমতাসহ দিনের কাজ আরম্ভ করে। প্রকৃত পক্ষে সকাল পর্যন্ত ঘুমন্ত ব্যক্তিদের দেখবেন, তাদের চোখ ফুলে গেছে, হাত-পা নাড়া-চাড়ায় ক্লান্তি ও অলসতা অনুভব করছে। মূলত কিয়ামুল লাইলকারীদের এ উদ্যমতা আল্লাহর সাথে মোনাজাত ও তার নৈকট্যের ফলে অর্জিত হয়।
৬. কিয়ামুল লাইলের ফলে সন্তান নেক হয়, কারণ বান্দা যখন আল্লাহর সমীপে দণ্ডায়মান হয়, অবশ্যই সে তার সন্তানের জন্য শুভ কামনা করে ও তাদের জন্য নিরাপত্তা চায়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“আর প্রাচীরটির বিষয় হল, তা ছিল শহরের দু’জন ইয়াতীম বালকের এবং তার নিচে ছিল তাদের গুপ্তধন। আর তাদের পিতা ছিল সৎকর্মপরায়ণ। তাই আপনার রব চাইলেন যে, তারা দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে তাদের গুপ্তধন বের করে নেবে। এ সবই আপনার রবের রহমত স্বরূপ। আমি নিজ থেকে তা করিনি। এ হলো সে বিষয়ের ব্যাখ্যা, যে সম্পর্কে আপনি ধৈর্য ধারণ করতে পারেননি”। [সূরা কাহাফ: (৮২)]
আল্লাহ সন্তানদের উপর রহম করেছেন তাদের পিতা-মাতার দোয়ার কারণে, যারা সারা জীবন তাদের জন্য নিরাপত্তা ও শুভ কামনা করেছেন।
৭. কিয়ামুল লাইলকারীদের চেহারায় নুর থাকে, মৃত্যুর সময় তারা নুরের অধিকারী হয়। হাসান রহ.-কে বলা হয়েছিল: তাহাজ্জুদ আদায়কারীদের চেহারা কেন অন্যদের তুলনায় অধিক নূরান্বিত? তিনি বলেন: তারা রহমানের সাথে একাকী হয়, ফলে রহমান তাদেরকে নিজের নূর দান করেন। [মুখতাসার কিয়ামুল লাইল।]
৮. কিয়ামুল লাইলকারীদের রিযিকে আল্লাহ প্রশস্ততা দান করেন, তারা এমন জায়গা থেকে রিযিক লাভ করেন, যার কল্পনা তাদের হয় না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ তৈরি করে দেন। এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযিক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তার উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেনই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন”। [সূরা তালাক: (২-৩)]
«وإذا قام صاحبُ القرآن فقرأه باللَّيل والنهار ذكَره، وإذا لم يقُم به نسيه» . رواه مسلم،
“কুরআনের হাফেজ যদি কুরআন নিয়ে সালাতে দাঁড়ায় এবং দিন-রাতে তার তিলাওয়াত করে তাহলে সে কুরআন স্মরণ রাখতে সক্ষম হবে, যদি সে কুরআন নিয়ে না দাঁড়ায় ভুলে যাবে”। [মুসলিম।] আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“নিশ্চয় রাত-জাগরণ আত্মসংযমের জন্য অধিকতর প্রবল এবং স্পষ্ট বলার জন্য অধিকতর উপযোগী”। [সূরা মুযযাম্মিল: (৬)]
১০. কিয়ামুল লাইলকারীদের দোয়া কবুল হয়, আল্লাহর নিকট সাহায্য চাইলে আল্লাহ তাদের সাহায্য করেন, যখন তারা আশ্রয় চায় আল্লাহ তাদের আশ্রয় দান করেন। কারণ তারা ফরয ও নফল উভয় সালাত দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করে। যে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করে, আল্লাহ তাকে সাহায্য করা ও আশ্রয় দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
উবাদাহ ইব্ন সামিত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “রাতে ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে যে বলে:
« لا إله إلا الله وحده لا شريك له وهو على كل شيء قدير، الحمد لله وسبحان الله ولا إله إلا الله والله ُ أكبرُ ولا حولَ ولا قوة إلا بالله» .
অতঃপর বলে: হে আল্লাহ আমাকে মাফ কর, কিংবা দোয়া করে, তার দোয়া কবুল করা হয়। যদি সে অযু করে ও সালাত আদায় করে, তার সালাত কবুল করা হয়”। [বুখারি।]
এ হল রাতে কিয়ামকারীর প্রতিদানের অংশ বিশেষ, আল্লাহর নিকট যা রয়েছে তা আরো উত্তম, আরো স্থায়ী। এখানে এ পর্যন্ত উল্লেখ করলাম যেন শয়তানের প্ররোচনা ও অলসতার কারণে মুমিন বান্দা রাতের কিয়াম ত্যাগ না করে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/82/7
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।