মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
১. মহৎ উদ্দেশ্যের ধারক ও বাহক: ইমাম হাফেয ইবন রজব রহ. ‘আল-ফারকু বাইনান নসীহাতে ওয়াত তা‘য়ীর’ নামক গ্রন্থের ৩৬ পৃষ্ঠায় বলেন, “যার ব্যাপারে জানা যাবে যে, আলিমদের সাথে তার যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করা মানে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নসীহত করা, তবে তার সাথে সকল মুসলিম নেতৃবৃন্দ ও তাদের উত্তম অনুসারীবৃন্দের মতো সম্মান ও শ্রদ্ধার সাথে আচরণ করা আবশ্যক, যাদের আলোচনা ও দৃষ্টান্ত পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে।”
ইমাম হাফেয ইবন রজব রহ. ‘আল-ফারকু বাইনান নসীহাতে ওয়াত তা‘য়ীর’ নামক গ্রন্থের ৩৬ পৃষ্ঠায় আরও বলেন, দুর্বল বক্তব্যসমূহ প্রত্যাখ্যান করা এবং তার বিপরীতে শর‘ঈ দলীল দ্বারা সত্যকে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা ঐসব আলিমদের নিকট অপছন্দনীয় নয়, বরং তারা তা পছন্দ করেন এবং এ ধরণের কাজ যিনি করেন, তার প্রশংসা ও গুণাগুণ বর্ণনা করেন। তাছাড়া এ ধরণের কাজ গিবতের অন্তর্ভুক্ত হবে না। সুতরাং যদি অনুমান হয় যে, কোনো ব্যক্তি সত্যের বিপরীতে তার ভুল-ত্রুটি প্রকাশ করাকে সে অপছন্দ করে, তবে তার এই অপছন্দ করাটা বিবেচ্য বিষয় হবে না। কারণ, সত্য প্রকাশ করাটা যখন কোনো ব্যক্তির কথার বিপরীতে অপছন্দনীয় হয়, তখন তা প্রশংসনীয় বৈশিষ্ট্যের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না, বরং মুসলিম ব্যক্তির কর্তব্য হলো, সত্যকে প্রকাশ করা এবং তা মুসলিম সম্প্রদায়কে জানিয়ে দেওয়াটাকেই পছন্দ করা। চাই তা তার মতের সাথে মিল থাকুক, অথবা তার মতের সাথে অমিল হউক। আর এটাই হলো আল্লাহ, তাঁর কিতাব, তাঁর রাসূল, তাঁর দীন, মুসলিম নেতৃবৃন্দ ও সমস্ত মুসলিমের জন্য নসীহতের অন্তর্ভুক্ত। আর এটাই হচ্ছে দীন, যা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বক্তব্য থেকে জানা যায়।
আল্লামা ইবনুল কাইয়্যেম রহ. তার ‘আর-রূহ’ নামক গ্রন্থের ৫১১ পৃষ্ঠায় বলেন, “যখন আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর মুসলিম বান্দাদের জন্য নসীহত তথা পরস্পর কল্যাণ কামনার উদ্দেশ্যে গিবত সংঘটিত হয়, তবে তা আল্লাহর নৈকট্য হাসিলকারী পুণ্যকর্মসমূহের অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচিত হবে।”
২. অসৎ উদ্দেশ্যের ধারক ও বাহক: হাফেয ইবন রজব হাম্বলী রহ. বলেন, যার ব্যাপারে জানা যাবে যে, তার সমালোচনার উদ্দেশ্য হলো তাদেরকে (মুসলিম ব্যক্তিবর্গকে) হেয় প্রতিপন্ন করা, নিন্দা করা ও তাদের দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করা, তবে সে শাস্তির মুখোমুখি হবে যাতে সে ও তার অনুসারীরা এ ধরণের নিষিদ্ধ অপকর্ম থেকে বিরত থাকে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/462/15
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।