মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
নুসাইরিরা মুসলিমদের ইবাদতের সাথে ভিন্নমত পোষণ করে, বরং প্রত্যেক বিষয়ে। এটাই স্বাভাবিক, কারণ ইসলামি শিক্ষা কখনো মূর্তিপূজকদের শিক্ষার ন্যায় হতে পারে না, ইসলামি নাম ব্যবহার করেই মুসলিম হওয়া যায় না। অধিকন্তু তারা খ্রিস্টানদের নামও ব্যবহার করে, আমরা পূর্বে তা বলেছি। আশ্চর্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের শ্রেষ্ঠ সাহাবি আবু বকর ও ওমরের নাম তারা কখনো গ্রহণ করে না।
আমরা পূর্বে বলেছি নুসাইরিদের মাযহাব বিভিন্ন মতবাদ ও ধর্ম থেকে সংকলিত। তাদের কিতাবে বিদ্যমান সালাত, হজ, যাকাত ও সিয়াম কখনো ইসলামি শরিয়তের সালাত, হজ, যাকাত ও সিয়াম নয়, বরং এসব নাম তারা বিভিন্ন বাতেনি অর্থে ব্যবহার করে।
কতিপয় আলেম উল্লেখ করেছেন, নুসাইরিরা দীনি বিধানের ক্ষেত্রে আলেম ও জাহেলদের মধ্যে পার্থক্য করে, তাদের দৃষ্টিতে কঠিন ইবাদত শুধু আলেমদের জন্য, সাধারণ জনগণের জন্য নয়।
এ বর্ণনার সত্যতার বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে, [বরং এর বিপরীত সঠিক, অর্থাৎ মূর্খদের সব ইবাদত করতে হয়, জ্ঞানীদের থেকে অনেক ইবাদত রহিত হয়ে যায়। যার বর্ণনা সামনে আসছে। অনুবাদক।] কারণ মাশায়েখ বা নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ বাতেনি বিষয় জানেন, তাই তারা স্বাধীন। তাদের থেকে ধর্মীয় বিধান রহিত হয়ে যায়, যেমন অন্যান্য বাতেনি ধর্মের অবস্থা। তারা ধারণা করে ব্যক্তি যখন বাতেনি অর্থ জানে, তার থেকে বাহ্যিক বিধান ও হালাল-হারাম রহিত হয়ে যায়।
এ কথা ঠিক যে, তাদের মাযহাবে প্রবেশকারী ব্যক্তিকে জ্ঞান অর্জনে উৎসাহী হতে কতক অযিফা দেয়া হয়, যা পরবর্তীতে প্রয়োজন হয় না। “আল-হাফতুশ শরিফে” অনুরূপ বলা হয়েছে। সেখানে নুসাইরিদের বিভিন্ন স্তর রয়েছে, “ইস্তফা”-র স্তর নবীদের উপরে। এ স্তরের উপর রয়েছে হিজাবের স্তর। অতঃপর মুফাদ্দাল আল-জু‘ফি বলেন:
“আমি বললাম, হে আমার মাওলা এসব স্তর জানা কি আমাদের জন্য জরুরি”। সাদেক বললেন: হ্যাঁ, যে এসব বাতেনি জ্ঞান হাসিল করে তার থেকে বাহ্যিক আমল রহিত হয়ে যায়। এসব বাতেনি স্তর যে জানে না, তার জন্য বাহ্যিক আমল জরুরি। আর যে জানে, একএক স্তর অতিক্রম করে, তার থেকে ইবাদত রহিত হয়ে যায়। সে তার সাধনা ও জ্ঞানের কারণে দাসত্বের সীমানা পেরিয়ে স্বাধীনতার সীমানায় পদার্পন করে।
আমি বললাম: হে আমার মাওলা, এ কথা আল্লাহর কিতাবে রয়েছে? তিনি বললেন: হ্যাঁ, তুমি আল্লাহর বাণী শ্রবণ কর নি:
“আর নিশ্চয় তোমার রবের নিকটই হলো শেষ গন্তব্য”। [সূরা আন-নাজম: (৪২)] ব্যক্তি তার রবের মারেফত হাসিল করতে সক্ষম হলে উদ্দিষ্ট স্থানে গিয়ে পৌঁছে। তাওহীদ ও জ্ঞান ব্যতীত কোন বস্তু আল্লাহর অধিক নৈকট্যে পৌঁছাতে সক্ষম নয়। যারা আমলে ত্রুটি করে তাদের জন্য রয়েছে পায়ের বেড়ি ও গলার শিকল। যে এ স্তরগুলো জানে ও তাতে উন্নীত হয়, যা আমি তোমাকে শুনিয়েছি, সে নিজের গর্দানকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করল। তার থেকে পায়ের বেড়ি, গলার শিকল ও বাহ্যিক আমল রহিত হয়ে যায়। অতঃপর তিনি আল্লাহর বাণী তিলাওয়াত করলেন:
“যারা ঈমান এনেছে ও নেক আমল করেছে তারা যা আহার করেছে তাতে কোন পাপ নেই, যখন তারা তাকওয়া অবলম্বন করে এবং ঈমান আনে আর নেক আমল করে, তারপর তাকওয়া অবলম্বন করে ও ঈমান আনে। এরপরও তারা তাকওয়া অবলম্বন করে এবং সৎকর্ম করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালবাসেন”। [সূরা আল-মায়েদা: (৯৩)] আমার মাওলা পড়লেন:
“যে ঘরে কেউ বাস করে না, তাতে তোমাদের কোন ভোগসামগ্রী থাকলে, সেখানে তোমাদের প্রবেশে কোন পাপ হবে না। আর আল্লাহ জানেন যা তোমরা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর”। [সূরা নূর: (২৯)] আমি বললাম: হে আমার মাওলা এ থেকে আপনার উদ্দেশ্য কি? তিনি বললেন: জ্ঞানে উন্নতি হলে মর্যাদার স্তরেও উন্নতি হয়। [দেখুন: “আল-হাফতুশ শরিফ”: (পৃ.৪২) ও (পৃ.১২৫)]
ড. মুস্তফা সাক‘আ লিখেন [দেখুন: “ইসলাম বেলা মাজাহেব”: (পৃ.৩১২), “তায়েফাতুন নুসাইরিয়া” থেকে সংগৃহীত।]: নুসাইরিগণ পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে, কিন্তু তা আদায়ের পদ্ধতি, রাকাত সংখ্যা ইসলামি যে কোনো মাযহাব থেকে ভিন্ন। তাদের সালাতে সেজদা নেই, কখনো কয়েকটি রুকু থাকে।
তারা জুমার সালাত ত্যাগ করে ও তার ফরয হওয়া অস্বীকার করে। তারা সালাতের পূর্বে পবিত্রতা অর্জন করে না। তারা মসজিদে সালাত আদায় করে না, বরং মসজিদ নির্মাণের বিরোধিতা করে। তারা ঈদ নাম দিয়ে নির্দিষ্ট ঘরে একটি সময়ে সমবেত হয়। এতে দাঁড়িয়ে আলেমরা ইমামদের সম্পর্কে কতিপয় কিচ্ছা, ঘটনা ও বানোয়াট মু‘জিযার বর্ণনা দেন। এসব মজলিসে পুরুষ-মহিলা ভালো-খারাপ সবাই একসাথে জমায়েত হয়।
অতঃপর তারা কতিপয় দীনি অনুষ্ঠানে যোগ দেন ও সালাত আদায় করেন, যা নাসারাদের দীনি অনুষ্ঠান ও ইবাদতের সাথে সামঞ্জস্যশীল। তাদের পবিত্র অনুষ্ঠানের অন্যতম হচ্ছে, কাদ্দাসুত তাইয়্যেব লি কুল্লি আখিন ওয়া হাবীব, কাদ্দাসুল বুখূরি ফী রূহে মা ইয়াদূরু ফী মাহাল্লেল ফারাহে ওয়াস সূরূর, কাদ্দাসুল আযান। প্রত্যেক কাদ্দাস অনুষ্ঠানের জন্য তাদের নির্দিষ্ট অযিফা ও দোয়া রয়েছে। তারা তাদের ঘরে বরকত ও দুশমনের উপর জয়ী হওয়ার জন্য ইলাহ আলি, পাঁচ আইতাম ও বিখ্যাত জ্ঞানীদের দ্বারা অসিলা তালাশ করে, যাদেরকে তারা আল্লাহ ব্যতীত রব বানিয়ে নিয়েছে, যেমন খুসাইবি ও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ। তাদের পবিত্র আযানের উদাহরণ:
" الله أكبر الله أكبر الله أكبر كبيرا، الحمد لله كثيرا وجهت وجهي إلى محمد المحمود طالبا سره المقصود، المتقرب بتجلي الصفات وعيني الذات، وفاطر ذو الجلال، والحسن ذو الكمال، اتبعوا ملة أبيكم إبراهيم الخليل، هو الذي سماكم مسلمين حنيفا مسلما ولاأنا من المشركين .
আমার দীন অবিনশ্বর। আমি স্বীকার করছি যেমন স্বীকার করেছেন সায়্যেদ সালমান, যখন মুয়াজ্জিন তার কানে আযান দিয়েছিল ও বলেছিল: “আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, উপাস্য আলি ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই, মুহাম্মদ মাহমুদ ব্যতীত কোনো সায়্যেদ নেই, সায়্যেদ সালমান ফারেসী ব্যতীত কোনো বাব নেই এবং পঞ্চ আইতাম ব্যতীত কোনো ফেরেশতা নেই।
আমাদের শায়খ, আমাদের সায়্যেদ হুসাইন হামদানি আল-খুসাইবি ব্যতীত কোনো রব নেই। তিনি নাজাতের তরী ও জীবনের সঞ্জীবনী। হে মুমিনগণ তোমরা সালাতে আস, নাজাতের দিকে আস, তাহলে সফল হবে। আস উত্তম আমলের দিকে, সত্যিকার অর্থে যা জীবন। আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার। সালাত কায়েম হল মুমেনদের উপর, দলিল কায়েম হল সাবালগদের উপর।
আল্লাহ আমার মাওলা; হে আলি, তোমার নিকট প্রার্থনা করছি, যত দিন আসমান-জমিন বিদ্যমান থাকে, তুমি তা কায়েম রাখ। তুমি সায়্যেদ মুহাম্মদকে বানাও তার মোহর, সায়্যেদ সালমানকে বানাও তার যাকাত, মিকদাদকে বানাও তার ডান হাত এবং আবু যরকে বানাও তার বাম হাত। প্রশংসাকারীদের প্রশংসা দ্বারা আল্লাহর প্রশংসা করছি, শোকর আদায়কারীদের শোকর দ্বারা আল্লাহর শোকর আদায় করছি। আল্লাহ দরূদ প্রেরণ করুন আমাদের সায়্যেদ মুহাম্মদ, তার পরিবার, তার সাথী ও সবার উপর।
হে আল্লাহ আপনার নিকট প্রার্থনা করছি পবিত্র আযানের উসিলায়, মাত্তা, সাম‘আন [এটা তাদের নাসারা হওয়ার প্রমাণ।], ইতিহাস ও বছরের উসিলায়, ইউসূফ যার সন্তানই হোক তার উসিলায়, এগারো তারকার উসিলায় [এতে তাদের তারকারাজির পূজার দিকে ইঙ্গিত রয়েছে।], ইউসূফ যাদের স্বপ্নে দেখেছেন। হে আমার মাওলা, হে আলি, হে মহান তোমাদের ঘরে পূর্ণরূপে বরকত প্রবেশ করুক”। [“আল-আলাবি”: (পৃ.১০৯)]
তাদের এ জাতীয় অনেক পবিত্র অযিফা ও ইবাদত রয়েছে, যা সবই নোংরা, কল্পকাহিনী ও বিকৃত মস্তিষ্কের আবিষ্কার।
“আল-হাফতুশ শরিফে” সালাত ও যাকাতের অর্থ দেখুন, জাফর সাদেক মুফাদ্দালকে বলেন: “তুমি আল্লাহর বাণীর অর্থ জান?
“আর সে তার পরিবার-পরিজনদের সালাত ও যাকাতের নির্দেশ দিত”। [সূরা মারইয়াম: (৫৫)] আমি বললাম: অর্থাৎ তার মুমিন অনুসারীগণ, যারা নিজেদের ঈমান গোপন করে, এটাই সর্বোচ্চ স্তর, মারেফত ও তাওহীদের স্বীকারোক্তি। তিনিই মহান আলি। আর আল্লাহর নিচের বাণীর অর্থ:
এখানে সালাত অর্থ আমিরুল মুমেনিন, যাকাত অর্থ তার মারেফত। ইকামাতে সালাত অর্থ আমাদের মারেফত ও আমাদের কায়েম করা”। [“আল-হাফতুশ শরিফ”: (পৃ.৪০)]
নুসাইরিদের নিকট সিয়ামের অর্থ রমযান মাসে দিনের বেলা পানাহার ও সকল খাদ্য জাতীয় বস্তু থেকে বিরত থাকা নয়, বরং তাদের নিকট সিয়ামের সংজ্ঞা হচ্ছে পূর্ণ রমযান স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকা। আর আল্লাহর ঘরের হজ তাদের নিকট কুফর ও মূর্তিপূজা। [“তায়েফাতুন নুসাইরিয়াহ”: (পৃ.৬৬)]
ড. আব্দুর রহমান বাদাবি লিখেছেন, ছোট্ট এক বইয়ে নুসাইরিদের আকিদা ও মৌলিক শিক্ষা পাওয়া যায়, যার শিরোনাম: ( كتاب تعليم ديانة النصيرية ) এ কিতাবটি হস্তাক্ষরে লেখা প্যারিসের স্থানীয় লাইব্রেরীতে রয়েছে, [নাম্বার:৬১৮২]। এ বইটি প্রশ্নোত্তর আকারে। তাতে এক শ একটি প্রশ্নোত্তর রয়েছে। নমুনাস্বরূপ এখানে কয়েকটি উদ্ধৃত করছি:
প্রশ্ন: আমাদের কে সৃষ্টি করেছে?
উত্তর: আমিরুল মুমেনিন আলি ইব্ন আবু তালিব।
প্রশ্ন: কিভাবে জান আলি আমাদের ইলাহ?
উত্তর: মিম্বারে দাঁড়িয়ে তার দেয়া বক্তব্য খুতবাতুল বয়ানে থেকেই জানি তিনি ইলাহ, তিনি সেখানে বলেছেন: “আমি সকল রহস্যের রহস্য, আমি নূরের বৃক্ষ... আমি প্রথম ও আমি শেষ। আমি বাতেন, আমি জাহির”...।
প্রশ্ন: আমাদের মাওলা আমিরুল মুমেনিনের বিভিন্ন ভাষায় কি কি নাম রয়েছে?
উত্তর: আরবদের নিকট তার নাম আলি। তিনি নিজের নাম রেখেছেন আরাস্তুতালিস। ইঞ্জিলে তার নাম ইলিয়া (ইলিয়াস), যার অর্থ আলি, হিন্দুরা তাকে বলে ইব্ন কানকারাহ...
প্রশ্ন: আমাদের মাওলাকে আমরা কেন আমিরুন নাহাল বলি?
উত্তর: সত্যিকার মুমিনগণ নাহালের মত, যারা সবচেয়ে সুন্দর ফুল থেকে মধু আহরণ করে, এ জন্য তাকে আমিরুন নাহাল বলা হয়।
প্রশ্ন: পৃথিবীর ছোট জগতে ‘নুজাবা’দের নাম কি?
উত্তর: পঁচিশটি নাম রয়েছে প্রথমটি আবু আইয়ূব, সর্বশেষ আব্দুল্লাহ ইব্ন সাবা।
প্রশ্ন: কুরআন কি?
উত্তর: আমাদের মাওলার মানব আকৃতিতে বিকশিত হওয়ার সুসংবাদ।
প্রশ্ন: আমাদের সত্যিকার ভাইদের নিদর্শন কি?
উত্তর: ع .م.س.
প্রশ্ন: নাওরোজের দোয়া কি?
উত্তর: মদের পাত্রকে সম্মান করা।
প্রশ্ন: পবিত্র মদের নাম কি, যা মুমিনগণ পান করবে?
উত্তর: আব্দুন নূর।
প্রশ্ন: কেন?
উত্তর: কারণ আল্লাহ তাতে বিকশিত হন।
প্রশ্ন: মুমিনগণ কেন সালাতের সময় সূর্যের দিকে মুখ করে?
উত্তর: কারণ সূর্য সকল নূরের নূর।
উক্ত কিতাবে এক শো একটি প্রশ্ন রয়েছে, আব্দুল হুসাইন আল-আসকারি তার “আল-আলাবিউন” [“আল-আলাবিউন”: (৯৬), ড. বদাওয়ি লিখিত: “মাজাহেবুল ইসলামিয়্যিন” থেকে সংকলিত: (২/৪৭৪-৪৮৭)] গ্রন্থে সবক’টি প্রশ্নোত্তর উল্লেখ করেছেন। তার শিক্ষার সারাংশ হচ্ছে: আলি ইব্ন আবু তালিবের প্রভুত্ব ও উলুহিয়্যাত, পুনর্জন্ম ও মানুষের দেহে আল্লাহর প্রবেশ করার আকিদা, মদকে সম্মান করা, তারা যার নাম দিয়েছে আব্দুন নূর, কারণ আল্লাহ তাতে প্রবেশ করেন, নাসারা ও অগ্নিপূজকদের উৎসবগুলোকে সম্মান করা, তারকাদের সম্মান করা ও তাদের উপর ভরসা করা, সূর্যের ইবাদত করা, তাদের অগ্নিপূজা মূর্তিপূজা শিক্ষার রহস্য গোপন করার নানা উপদেশ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/702/9
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।