মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
‘মিলাদ শরীফের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস নামক বইটি হাতে পড়লে অতি আগ্রহভরে পাঠ করলাম। লেখকের টাইটেল হলো শায়খুল হাদীস। আবার একটি আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ। সংগত কারণেই মনোযোগ সহকারে তাঁর বইখানা পাঠ করতে হলো। লেখক বইটি মূল উর্দু ভাষায় রচনা করেন এবং নাম দেন ( القول المقبول في ميلاد الرسول ) পরবর্তীতে বইটি বাংলায় অনুবাদ করা হয় এবং এর সাথে ‘‘বারযাঞ্জি শরীফ’’ সংযুক্ত করে ছাপানো হয়।
বইটির মাননীয় লেখক মিলাদকে জায়েজ ও সাওয়াবের কাজ বলে প্রমাণ করতে চেষ্টার ত্রুটি করেননি। তাঁর বক্তব্যের উল্লেখযোগ্য অংশ হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, যাতে সচেতন মুসলিম ভাই-বোনদের কাছে শুভংকরের ফাঁকি ধরা পড়ে যায় এবং তাঁরা নিজ ঈমান ও আমল বাঁচাতে সক্ষম হন।
‘‘অনেক বছর আগে সিলেট জেলার বিয়ানী বাজারে মিলাদ মাহফিল জায়েয না জায়েয নয় এ নিয়ে বাহাস অনুষ্ঠিত হয়। হুজরে ক্বিবলাহ সেদিন মিলাদ মাহফিলের বৈধতার উপর জনসমক্ষে তথ্য নির্ভর দীর্ঘ বক্তব্য পেশ করেন।’’ ঐ দ্বিতীয় সংস্কলন/৭
সম্মানিত পাঠক!
প্রকাশক তাঁর গুরু শায়খুল হাদীসকে হুজুরে ক্বিবলা বলে সম্বোধন করেছেন। এখন জিজ্ঞাসা, প্রকাশকের ক্বিবলা কয়টি? তাঁর হুজুর কত নম্বর ক্বিবলাহ? কোন প্রকার সালাতে তিনি তাঁর হুজুরকে ক্বিবলা করে সালাত আদায় করেন ? নাকি হুজুরের পায়েই সিজদা করে বসেন? নাউযুবিল্লাহ।
সকল মুসলিম জানেন আমাদের ক্বিবলাহ একটি, যা মহান আল্লাহ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। আর তাহলো কা‘বা। মহান আল্লাহ বলেনঃ
‘‘অতঃপর তোমরা মুখমন্ডলকে মাসজিদুল হারামের দিকে ফিরিয়ে নাও! তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, তোমাদের মুখমন্ডলকে সেদিকেই ফিরাও।’’ [। সূরা বাক্বারাহ/১৪৪]
মহান আল্লাহ ক্বাবাহকে মুসলিমদের ক্বিবলা স্থির করে দিয়েছেন। যেদিকে মুতাওয়াজ্জাহ না হলে সালাত শুদ্ধ হয় না (শরঈ ওজর ছাড়া)। কিন্তু প্রকাশকের কাছে জিজ্ঞাসা- তাঁর ক্বিবলাহ কে স্থির করে দিলেন? হুজুর কি নিজে নিজে ক্বিবলাহ সেজে বসলেন? নাকি প্রকাশকের মতো পাগল ভক্তরা কা‘বাহর বদলে হুজুরকে ক্বিবলাহ বানিয়ে নিলেন ? এসব প্রশ্নের কোন সদুত্তর প্রকাশকের কাছে আছে কি?
এবারে আসি মূল বই প্রসঙ্গে। বইটির শুরুতে মাননীয় লেখক মিলাদের সংজ্ঞা দিতে যেয়ে বলেন :
‘‘আমাদের পরিভাষায় মিলাদ ( ميلاد ) মাওলুদ ( مولود ) শরীফের অর্থ হচ্ছে হুজুরে পাক ﷺ এর জন্ম বৃত্তান্ত, তাঁর জন্মকালীন অলৌকিক ঘটনাবলী এবং শান ও মান বর্ণনা করা।’’ ঐ পৃষ্ঠা/৮
সম্মানিত পাঠক !
আমরা জানি যে, ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত বিষয়সমূহের শরয়ী সংজ্ঞা আছে। কেননা, ইবাদতের মূলনীতি হলো : তাওক্বিফী বা কুরআন ও হাদীসের দলিল নির্ভর। আমাদের জিজ্ঞাসা হলো, মিলাদ যদি ইবাদত হয়ে থাকে, তাহলে শায়খুল হাদীস কি এর কোন শরয়ী সংজ্ঞা পাননি? নাকি তাঁর কাছে আলাদা নিজস্ব কোন শরীয়াত আছে? যে জন্য তিনি বলেছেন, ‘‘আমাদের পরিভাষায়।’’
এভাবে প্রত্যেকে যদি নিজস্ব পরিভাষা ইসলামে অনুপ্রবেশ করাতে থাকেন, তাহলে কি ইসলামের মৌলিকত্ব বাকী থাকবে? যদি লেখকের এ কথাকে এভাবে বুঝা যায় যে, মিলাদ বলতে আমরা বুঝি। তাহলে সম্ভাবনা থেকে যায়- অন্যদের নিকট মিলাদের সংজ্ঞা ভিন্ন। সুতরাং বিষয়টি যে নতুন সৃষ্ট ও বিতর্কিত তা বুঝতে আর বাকী রইল না।
একই পৃষ্ঠায় দ্বিতীয় প্যরায় বলা হয় : ‘‘ উলামা মাশায়েখ যেভাবে আল্লাহ পাকের নৈকট্য লাভের ক্ষেত্রে উপকারী এবং কল্যাণকর মনে করে যিকির আযকার এবং ত্বরীকতের বিভিন্ন শুগুল বা কাজের জন্য বিশেষ বিশেষ রূপ এবং নিয়ম পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, ঠিক তেমনি হুজুরে পাক ﷺ এর জনমকালীন হাল অবস্থা, অলৌকিক ঘটনাবলি এবং তাঁর শান ও মান বর্ণনা করার জন্য ও পরবর্তী উলামা মাশায়েখ একটি বিশেষ স্বরূপ ও নিয়ম পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন’’
সম্মানিত পাঠক!
ইসলাম কুরআন ও হাদীসের নাম। এর বাইরে যা তা কখনো ইসলাম হতে পারে না। লক্ষ্য করুন শায়খুল হাদীস অর্থাৎ হাদীছের পন্ডিত আল্লামার ত্বরীকা। তিনি নিজে এতবড় খেতাবদারী হওয়ার পর উলামা মাশায়েখদের উদ্ভাবিত ত্বরীকার ধ্বজা ধরে চলেছেন। তাহলে তিনি আলিম হলেন কেন? না কি তাঁর নামের পূর্বে শায়খুল হাদীস লক্বব একটি সাইনবোর্ড মাত্র? তা না হলে তিনি কেমন করে মুহাম্মদ ﷺ এর শরীয়াত বাদ দিয়ে তথাকথিত ত্বরীক্বতের ধারণা দেবেন? আমাদের নাবী ﷺ আমাদের জন্য যে পথ ও পদ্ধতি রেখে গেছেন, তা কি পরকালে মুক্তি লাভের জন্য যথেষ্ট নয়? নাকি শায়খুল হাদীস বলতে চান, নাবী ﷺ দ্বীন অপরিপূর্ণ রেখে বিদায় গ্রহণ করেছেন (নাউযুবিল্লাহ)। আর এর পূর্ণতা দানের ঠিকাদারী পেয়েছেন তথাকথিক ঐ উলামা মাশায়েখরা? আর নিজের স্বীকারোক্তি মতে সেসব উলামারা পরবর্তীতে মিলাদ উদ্ভাবন করেছেন। তাই পরবর্তীতে আবিষ্কৃত বিষয় কী করে দ্বীন হতে পারে? তবুও কি আমাদের সু-বুদ্ধির উদয় হবে না ?
বইয়ের (৯-১০) পৃষ্ঠায় এক-চার নং শিরোনামে রাসূল ﷺ এর বংশের শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা করা হয়েছে। আমাদের জিজ্ঞাসা, রাসূল ﷺ এর বংশ মর্যাদা ও শান শাওকত বর্ণনা করা আর মিলাদ কিবয়াম কি এক? উৎসবের নির্দিষ্ট দিনে কেবল রাসূলের শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা করতে হবে, বাকী দিনগুলোতে কী করা হবে ? রাসূলের প্রতি উম্মাতের হক্ব কি শুধু আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ থাকবে?
সম্মানিত পাঠক !
অত্র বইয়ের পাঁচ নং শিরোনামে মিলাদের পক্ষে আবুল খাত্তাব বিন দেহইয়ার বর্ণনা উদ্ধৃত করেন। অথচ বর্ণনাকারী মনগড়া বর্ণনা করার কারণে মিসর থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন। তাই কি করে এ ধরনের ব্যক্তির উদ্ধৃতিকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে? একজন শায়খুল হাদীস খেতাবধারী আলেম যদি রাবী (হাদীসের বর্ণনাকারী) সম্পর্কে জ্ঞান না রাখেন, তাহলে তাকে কিভাবে শায়খুল হাদীস বলা যেতে পারে?
সম্মানিত পাঠক !
‘‘কুরূনে সালাসার পর মিলাদ শরীফ’’ শিরোনামে লিখেন :
‘‘ইতিহাস এবং সীরাতের কিতাবাদীতে উল্লেখ রয়েছে যে. হিজরী সপ্তম শতাব্দীর প্রথম দিকে সর্ব প্রথম মাওসিল শহরের এক বুজুগ হযরত শায়েখ ওমর বিন মুহাম্মাদ মিলাদ শরীফের ব্যবস্থাপনার সূচনা করেন এবং তাঁরই অনুকরনে ইরবলের বাদশা ‘‘মালিক মুজাফ্ফার আবু সাঈদ’’ মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেন।’’ঐ পৃঃ ১২
সম্মানিত পাঠক!
লক্ষ্য করুন! শাক দিয়ে যেমন মাছ ঢাকা যায় না, তেমন মিথ্যাকে সত্যের লেবাস পরিয়ে সাজাতে চাইলে মিথ্যা যে মিথ্যাই থেকে যায়, তার প্রমাণ মাননীয় লেখকের উপরোক্ত উক্তি। তিনি নিজেই স্বীকার করলেন যে, মিলাদ মাহফিল ৭ম শতাব্দীর প্রথম দিকে সর্বপ্রথম সূচনা করা হয়। আর এটি করেন একজন বুযুর্গ হুজুর।
সম্মানিত পাঠক!
ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন। এবার বলুন, যা রাসূল ﷺ এর যামানায় ছিল না, সাহাবায়ে কেরাম কেউ করেননি, এমনকি মহামতি চার ইমামের যুগেও ছিল না এবং তাদের কোন ইশারা ইঙ্গিতও নেই- সেটি কী করে দ্বীন হতে পারে? উপরন্তু একজন বুযুর্গ করলেই কি তা ইবাদাত হয়ে যাবে? এখানে প্রশ্ন জাগে মাননীয় লেখক শায়খুল হাদীস কি রাসূলের উম্মাত, না ঐ তথাকথিত বুযুর্গের উম্মাত? তিনি কি রাসূল ﷺ এর তরীকার অনুসারী, না সেই বুযুর্গের অনুসারী ? আর একজন মুসলিম কি রাসূল ﷺ কে বাদ দিয়ে যার তার অনুসারী হতে পারে? এ সকল প্রশ্নের জবাব কি জনাব শায়খুল হাদীসের কাছে আছে। নাকি মানুষের ভক্তি ভজনা পাওয়ার উদ্দেশ্যে বিশেষ বিশেষ খেতাব লাগিয়ে ধাঁধাঁ সৃষ্টি করে দুনিয়া কামানোই এসব মিথ্যাচারিতার মূল লক্ষ?
দুনিয়াপূজারী ব্যক্তির পরিণতি সম্পর্কে মহান আল্লাহর হুঁশিয়ার বাণী কি শায়খুল হাসীস কুরআন ও হাদীসে পড়েননি? নাকি কুরআন হাদীসের ইলম ছাড়া স্বতন্ত্র কোন বিদ্যার সুবাদে তিনি শায়খুল হাদীস খেতাব নিজ নামে জুড়িয়েছেন? মাহান আল্লাহ তো পরিষ্কারভাবে এহেন ব্যক্তিদের অশুভ পরিণতির কথা উল্লেখ করে এরশাদ ফরমান :
‘‘নিশ্চয়ই যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না এবং দুনিয়ার জীবন নিয়ে উৎফুল্ল রয়েছে, তাতেই প্রশান্তি অনুভব করছে এবং যারা আমার নিদর্শনসমূহ সম্পর্কে বে-খবর। এমন লোকদের ঠিকানা আগুন (জাহান্নাম) সে সবের পরিবর্তে যা তারা অর্জন করেছে।’’ [। সূরা ইউনুস/৭-৮]
আল্লাহর ভয় থাকলে একজন আলেম এমন বানোয়াট কথার অনুসারী হতে পারেন না। লৌকিকতা ও মানুষের ভয়ে যদি মিথ্যার আশ্রয় নেন, তাহলে এমন ব্যক্তিকে কী বলা যেতে পারে? এহেন ব্যক্তিদের বেলায় তো নিমেণাক্ত কুরআনী নসিহতই যথেষ্ট। এরশাদ হচ্ছে :
وَتَخْشَى النَّاسَ وَاللهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَاهُ
‘‘আর তুমি মানুষকে ভয় করছ; অথচ আল্লাহই সর্বাধিক হক্বদার যে, তুমি তাঁকে ভয় করবে ?’’ [। সূরা আহযাব/৩৭] অন্যত্র আল্লাহ বলেন,
‘‘তোমরা তাদেরকে ভয় কর? আল্লাহ তো সর্বাধিক হকদার যে তোমরা তাঁকে ভয় করবে, যদি তোমরা মুমিন হও।’’ [। সূরা তাওবাহ/১৩]
অতঃপর মাননীয় লেখক বিভিন্ন কিতাবের নাম ও উলামাদের নাম এবং মিলাদ প্রসঙ্গে লিখিত তাঁদের বইয়ের নামের তালিকা পেশ করে সরলমনা মুসলিমদেরকে ধোঁকায় ফেলার চেষ্টার ত্রুটি করেননি। এসকল প্রলাপ নিয়ে আলোচনায় প্রবৃত্ত হওয়াটা সঙ্গত মনে করছি না। কেননা, কলম-কালি ও কাগজ আল্লাহর নিয়ামত, যা অযথা নষ্ট করলে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। তাই মাননীয় লেখকের একটি উদ্ধৃতি দিয়ে প্রসঙ্গের ইতি টানছি। তাঁর বইয়ের ১৯-২০ পৃষ্ঠায় বুখারী শরীফের একটি দলিল পেশ করেছেন আরাফার ময়দানে কুরআনের শেষ আয়াত
وَرَضِيتُ لَكُمُ الْإِسْلَامَ دِينًا
নাযিল প্রসঙ্গে । শেষে এসে নিজ মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন :
‘‘আরাফার ময়দানে উকুফে আরাফার তারিখে আয়াতটি নাযিল হয়েছিল এবং তখন থেকে আজ অবদি এমনকি ক্বিয়ামত পর্যন্ত উকুফে আরাফার মাধ্যমে দিবসটি উদ্যাপিত হচ্ছে এবং হতে থাকবে।’’-ঐ/২০
সম্মানিত পাঠক!
আপনাদের মাধ্যমে মাননীয় লেখকের কাছে বিনীত জিজ্ঞাসা আরাফার ময়দানে উকুফ বা অবস্থান হজ্জের বিধানের অন্তর্ভুক্ত, নাকি দিবস পালনের অন্তর্ভুক্ত? রাসূল ﷺ আরাফায় আগে অবস্থান করেছিলেন, না আয়াতটি আগে নাযিল হয়েছিল? তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন যে, ‘উকুফে আরাফার’ তারিখে আয়াতটি নাযিল হয়েছিল’’ কাজেই তা স্পষ্ট যে, আগে রাসূল ﷺ আরাফায় উকুফ করেন এবং পরে আয়াতটি নাযিল হয়। তাহলে আয়াতটির কারণে উকুফ হচ্ছে এটি মাননীয় লেখক কী করে বুঝলেন?
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/265/13
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।