মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
উপরের আলোচনা দ্বারা ইহা স্পষ্টভাবে প্রমাণ হলো যে, মিলাদ নিছক একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। ইহা পরবর্তীতে আবিষ্কৃত একটি বিদআত। যার সাথে ইসলামী শরীয়তের কোন সম্পর্ক নেই। আর ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন, তরীকা, ইজম, মতবাদ বা মানবরচিত ওজীফা সবই গোমরাহী। মহান আল্লাহ তা কখনও কবুল করবেন না। এরশাদ হচ্ছে :
‘‘আর যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন জীবনব্যবস্থা অনুসন্ধান করবে (গ্রহণ করবে), তার কাছ থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না। আর সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’’ [। সূরা আলে ইমরান /৮৫]
ভালো মনে করলেই কি ইসলামে নিজ ইচ্ছায় কোন কিছু বাড়ানো যাবে? যদি বলি যাবে, তাহলে কি ইসলাম অসম্পূর্ণ? তাই যদি হয়, তাহলে কে সেই অসম্পূর্ণ ইসলাম পরিপূর্ণ করবে? নাকি কোন শাইখুল হাদীস নবুওয়াত দাবী করে বসবেন? এসকল প্রশ্নের জবাবে বলবেন- না, ইসলাম পরিপূর্ণ। মুহাম্মাদ ﷺ সর্বশেষ নাবী। তাঁর পরে আর কোন নাবী আসবেন না এটাই আমাদের বিশ্বাস। মহান আল্লাহ তার দ্বীন আমাদের নাবীর gva¨‡g পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন।
এরশাদ হচ্ছে :
اَلْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ
‘‘আজ আমি তোমাদের দ্বীন পরিপূর্ণ করে দিলাম।’’ [। সূরা আল-মায়েদা/৩]
ইসলাম আল্লাহ প্রদত্ত জীবন বিধান। এ বিধানে কোন কিছু বাড়ানো বা কমানোর কারো কোন অধিকার নেই। আল্লাহ কারো সাহায্য হতে অমুখাপেক্ষী। কেউ শরিয়াত সৃষ্টিতে শরীক হতে পারে না। যদি কেউ এমন বিশ্বাস করে বা কোন আলেম/বুযুর্গের বেলায় বাড়াবাড়ি করে, তাহলে তার এ বিশ্বাস যে কুফুরী ও শিরকী আক্বীদাহ- তাতে কোন সন্দেহ নেই। মহান আল্লাহ বলেন :
‘‘তাদের কি কোন শরীক আছে, যারা তাদের জন্য দ্বীন বানিয়ে দিয়েছ- যার অনুমতি আল্লাহ দেননি? যদি চুড়ান্ত ফায়সালা না থাকতো, তাহলে তাদের ব্যাপারে ফায়সালা হয়ে যেত। নিশ্চয়ই জালেমদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।’’ [। সূরা আশ-শুরা/২১]
কিয়ামত দিবসেই আল্লাহ ফায়সালা করবেন। যদি শেষ বিচারের দিন ধার্য না থাকতো, তাহলে মিলাদ আবিষ্কারকরা কবেই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পেয়ে যেতেন। আর মানুষ তা স্বচক্ষে দেখত। কিন্তু আল্লাহর ফায়সালাই চুড়ান্ত, তিনি সেদিন শরীয়াতে নতুন আবিষ্কারকদের এ ধৃষ্টতার জন্য কঠিন শাস্তি দেবেন। কেননা, আল্লাহর হকে অনধিকার চর্চার জন্য এরাই বড় জালিম। আর তাদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।
যারা নাবীর তরীকার উপর অতিরঞ্জন করবে, তারা নাবীর উম্মাত হওয়ার মিছে দাবীদার। মহানাবী ﷺ তাদেরকে তাঁর উম্মাত বলে গণ্য করবেন না। নাবী ﷺ এরশাদ করেন:
مَنْ رَغِبَ عَنْ سُنَّتِي فَلَيْسَ مِنِّي
যে ব্যক্তি আমার সুন্নাত হতে মুখ মুড়িয়ে নিল, সে আমার উম্মতভুক্ত নয়। [। বুখারী হা/৫০৬৩ মুসলিম হ/১৪০১]
কেউ যদি রাসূলের তরীকার উপর মাতববরি করে, তাহলে তার আমল প্রত্যাখ্যাত।
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি আমাদের দ্বীনে নতুন কিছু সংযোজন করবে, যা মূলত তাতে নেই- সেটি পরিত্যাজ্য। [সহীহ বুখারী হা/২৬৯৭; সহীহ মুসলিম হা/৪৫৭৯; সুনানে আবু দাউদ হা/৪৬০৭।]
হিদায়াত গ্রহণের জন্য এ কয়টি দলিলই যথেষ্ট। যার ভাগ্যে হিদায়াত আছে, সে এখান থেকেই শিক্ষা নেবে। আর যার ভাগ্যে বিড়ম্বনা আছে, সেতো বিভ্রান্ত হবেই। মহান আল্লাহ বলেন :
‘‘আর আল্লাহ যার জন্য হিদায়াতের আলো দেন না, তার জন্য কোন আলো নেই।’’ [। সূরা আন নুর/৪০]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/265/9
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।