মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
“এবং তাদেরকে (মুহাজিরদেরকে) যা দেওয়া হয়েছে তার জন্য তারা তাদের অন্তরে কোনো (না পাওয়া জনিত) হিংসা অনুভব করে না। আর তারা নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও তাদেরকে নিজেদের ওপর অগ্রাধিকার দেয়।” [সূরা আল-হাশর, আয়াত: ৮]
২. আর তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়টি আল্লাহ তা‘আলার সাথেই নির্দিষ্ট। আর তিনিই একমাত্র মনের খবর জানেন। সুতরাং আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে তাদের অভ্যন্তরীণ সততা ও বিশুদ্ধ নিয়তের সংবাদ দিয়েছেন। অতএব উদাহরণস্বরূপ তিনি বলেন:
“অতঃপর তাদের অন্তরে যা ছিল তা তিনি জেনে নিয়েছেন। ফলে তিনি তাদের ওপর প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাদেরকে আসন্ন বিজয়ে পুরস্কৃত করলেন।” [সূরা আল-ফাতহ, আয়াত: ১৮]
“আল্লাহ অবশ্যই নবী, মুহাজির ও আনসারদের তাওবা কবুল করলেন, যারা তার অনুসরণ করেছিল সংকটময় মুহূর্তে -তাদের এক দলের হৃদয় সত্যচ্যুত হওয়ার উপক্রম হবার পর।” [সুরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ১১৭]
সুতরাং আল্লাহ তা‘আলা তাদের তাওবা কবুল করেছেন, যখন তিনি তাদের নিয়ত ও তাওবার সত্যতা সম্পর্কে জানতে পারলেন। আর তাওবা হলো শুধুমাত্র অন্তরের কাজ, যা সর্বজনবিদিত।
দ্বিতীয়ত: আল্লাহ তা‘আলা কর্তৃক তাদেরকে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে ভালো ও শ্রেষ্ঠ সময়কালের তাওফীক দানের কারণেই তিনি আমাদেরকে সংবাদ প্রদান করেছেন যে, তিনি তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন, তাদের তাওবা কবুল করেছেন এবং তাদেরকে কল্যাণ তথা জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
তৃতীয়ত: আর পূর্বোক্ত সামষ্টিক কারণে আমাদেরকে তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে সম্মান, তাদের অধিকার সংরক্ষণ ও তাদেরকে ভালোবাসার নির্দেশ দিয়েছেন। আর আমাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে তাদেরকে গালি দেওয়া এবং ঘৃণা বা শত্রুতা করা থেকে এমনকি তিনি তাদেরকে ভালোবাসা ঈমানের লক্ষণ এবং তাদেরকে ঘৃণা বা শত্রুতা করা মুনাফিকীর লক্ষণ বলে মাপকাঠি নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
চতুর্থত: এসব কিছুর পরেও স্বভাবতই তারা ছিলেন যুগের শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং এ জাতির নিরাপদ আশ্রয় আর সেখান থেকেই এ উম্মত কর্তৃক তাদের অনুসরণ করাটা আবশ্যক হয়ে পড়ে; বরং এটাই হলো জন্নাতের একমাত্র পথ। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভাষায়:
«عليكم بسنتي وسنة الخلفاء الراشدين المهديين من بعدي» .
“আমার পরে তোমাদের ওপর আবশ্যক হলো আমার সুন্নাত ও খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাতের অনুসরণ করা।” [আহমদ, ৪/১২৬, ১২৭; তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবন মাজাহ ও দারেমী। আর এক দল মুহাদ্দিস হাদিসটিকে বিশুদ্ধ বলেছেন। দেখুন: ইবন রজব, জামে‘উল ‘উলুম ওয়াল হিকাম, দারুল ফুরকান, প্রথম সংস্করণ, ১৪১১ হি., হাদীস নং ৩৮, পৃষ্ঠা ৩৮৭; আরও দেখুন: আল-ইরওয়াউ, নং (২৫৪৪) ৮/১০৭]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/65/8
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।