মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
যে বিতর্ক খালেস নিয়ত ও কোনো কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে তা হলো, প্রশংসনীয়। আর এ ধরনের বিতর্ক আল্লাহর দ্বীনের জন্য করা একজন মুসলিমের ওপর দায়িত্ব ও কর্তব্য। আল্লামা ইবন তাইমিয়্যাহ রহ. বলেন, যে ব্যক্তি নাস্তিক মুরতাদ ও বেদাতিদের সাথে এমন বিতর্ক না করে, যে বিতর্ক তাদের মুলোৎপাটন ও জড় কেটে দেয়, তাহলে সে ইসলামের হক আদায় করেনি এবং সে ঈমান ও ইলমের চাহিদা পূরণ করেনি। তার কথা দ্বারা তার অন্তরের তৃপ্তি ও প্রশান্তি লাভ করেনি। আর তার কথা তার ঈমান ও ইলমের কোনো উপকারে আসেনি। [মাজমুয়ুল ফাতওয়াহ ১৬৪/২০।]
একটি কথা মনে রাখতে হবে, হকের পক্ষে বিতর্ক করা মহান ইবাদত। যখন নূহ আ. এর কওমের লোকেরা নূহ আ. কে বলল,
“তারা বলল, ‘হে নূহ, তুমি আমাদের সাথে বাদানুবাদ করছ এবং আমাদের সাথে অতিমাত্রায় বিবাদ করেছ। অতএব যার প্রতিশ্রুতি তুমি আমাদেরকে দিচ্ছ, তা আমাদের কাছে নিয়ে আস, যদি তুমি সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত হও”। [সূরা হূদ, আয়াত: ৩২]
এখানে একটি কথা প্রমাণিত হয়, নূহ ‘আলাইহিস সালাম তার কাওমের লোকদের সাথে হককে জানানো ও মানানোর জন্য বিতর্ক করেন। এ কারণেই তিনি তাদের কথার জবাব দেন এবং বলেন,
“সে বলল, ‘আল্লাহই তো তোমাদের কাছে তা হাজির করবেন, যদি তিনি চান। আর তোমরা তাকে অক্ষম করতে পারবে না’। ‘আর আমি তোমাদেরকে উপদেশ দিতে চাইলেও আমার উপদেশ তোমাদের কোনো উপকারে আসবে না, যদি আল্লাহ তোমাদের বিভ্রান্ত করতে চান। তিনি তোমাদের রব এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে”। [সূরা হুদ, আয়াত: ৩৩-৩৪]
কুরআন কারীম নবীদের বিতর্কের কাহিনীর আয়াত দ্বারা ভরপুর। যেমন, মূসা ‘আলাইহিস সালামের ফিরআউনের সাথে বিতর্ক, নূহ ‘আলাইহিস সালামের তার কাওমের লোকদের সাথে, ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম নমরূদের সাথে ও তার পিতার সাথে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কুরাইশদের সাথে এবং সাহাবীদের মুশরিকদের সাথে বিতর্ক করেন। এ সব বিতর্ক হলো, হক পন্থীদের সাথে বাতিল পন্থীদের বিতর্ক, যাতে তারা হককে কবুল করে এবং বাতিল থেকে ফিরে আসে। আর এগুলো হলো, প্রশংসনীয় বিতর্ক।
অনুরূপভাবে কুরআনে যে মহিলাটির ঘটনা উল্লেখ করা হয়, সে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে ফাতওয়া চান। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
আল্লাহ অবশ্যই সে রমনীর কথা শুনেছেন যে তার স্বামীর ব্যাপারে তোমার সাথে বাদানুবাদ করছিল আর আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছিল। আল্লাহ তেমাদের কথোপকথন শোনেন। নিশ্চয় সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা”। [সূরা আল-মুজাদালাহ, আয়াত: ০১]
মহিলাটি তার স্বামীর সাথে তার পরিণতি ও তার সাথে তার করণীয় সম্পর্কে জানতে চান। তার স্বামী তার জন্য হালাল নাকি হারাম? এ হলো, প্রশংসনীয় বিতর্ক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/718/11
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।