মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
তুমি যদি দেখতে পেতে ফেরেশতাগণ কাফিরদের মুখমন্ডলে ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করে তাদের প্রাণ হরণ করছে এবং (বলছে) তোমরা দহনযন্ত্রণা ভোগ করো; এটা তার ফলস্বরূপ, যা তোমাদের হাত পূর্বে প্রেরণ করেছিল। আর আল্লাহ তার বান্দাদের প্রতি অত্যাচারী নন। (সূরা আনফাল- ৫০, ৫১)
যেদিন হাঁটুর নিম্নাংশ প্রকাশ করা হবে এবং তাদেরকে আহবান করা হবে সিজদা করার জন্য; কিন্তু তারা তা করতে সক্ষম হবে না। তাদের দৃষ্টি হবে অবনত, অপমানবোধ তাদেরকে আচ্ছন্ন করবে, অথচ যখন তারা নিরাপদ ছিল তখন তাদেরকে সিজদা করতে আহবান করা হয়েছিল (কিন্তু তারা অমান্য করেছে)।
(সূরা ক্বালাম- ৪২, ৪৩)
কিয়ামতের দিন বেনামাযীর নূর ও নাজাতের দলীল থাকবে না :
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদা রাসূলুল্লাহ ﷺ নামায আদায় করা সম্পর্কে আলোচনা করলেন এবং বললেন, যে ব্যক্তি নামাযের হেফাযত করবে (অর্থাৎ নামায আদায় করবে) এটা তার জন্য নূর ও দলীল হবে। আর এটা কিয়ামতের দিন তার জন্য নাজাতের অসীলা হবে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি নামাযের হেফাযত করবে না তার জন্য কোন দলীল ও নূর থাকবে না এবং তার জন্য কোন নাজাতের উপায়ও থাকবে না। [সহীহ ইবনে হিববান, হা/১৪৬৭; মুসনাদে আহমাদ, হা/৬৫৭৬; দারেমী, হা/২৭৬৩; শু‘আবুল ঈমান, হা/২৫৬৫।]
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদিন নবী ﷺ সালাতের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বললেন, যে ব্যক্তি এটাকে হেফাযত করবে তা কিয়ামতের দিন তার জন্য জ্যোতি, মুক্তির দলীল ও নাজাতের অসীলা হবে। আর যে ব্যক্তি এটাকে হেফাযত করবে না তার জন্য কিয়ামতের দিন কোন জ্যোতি, মুক্তির দলীল এবং নাজাতের জন্য কোন অসীলা থাকবে না। আর সে কিয়ামতের দিন কারূন, ফিরাউন, হামান এবং উবাই ইবনে খালফের সাথে থাকবে। [মুসনাদে আহমাদ, হা/৬৫৭৬, সহীহ ইবনে হিববান, হা/১৪৬৭; মু‘জামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১৪৩১।]
আল্লাহর নেক বান্দারা যখন জান্নাতে চলে যাবে, তখন জাহান্নামীদের সম্পর্কে তারা কথাবার্তা বলবে। জান্নাতীরা অপরাধীদেরকে জিজ্ঞেস করবে যে, কোন্ জিনিস তোমাদেরকে এ ভয়ানক জাহান্নামে পৌঁছাল? জাহান্নামীরা বলবে, আমরা দুনিয়াতে নামায আদায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না। (সূরা মুদ্দাস্সির, ৪০-৪৩)
পবিত্র কুরআনের এ আয়াতে নামায না পড়াকে জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করে স্পষ্ট বলে দেয়া হয়েছে যে, নামায ছাড়ার কারণে মানুষকে জাহান্নামের আগুনে পুড়তে হবে।
উল্লেখ্য যে, জান্নাতবাসী ও জাহান্নামবাসীদের মধ্যে অনেক দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও কোন যন্ত্রের সাহায্য ছাড়া তারা একে অপরকে দেখতে পাবে এবং একে অপরের সাথে কথা বলতে পারবে। উপরোক্ত আয়াত ছাড়াও সূরা আরাফের ৪৪-৫০ এবং সূরা সফ্ফাত এর ৫০-৫৭ আয়াতেও বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/83/10
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।