মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
لم يرو هذا الحديث عن الازرق الا الهيشم، تفرد به يونس بن بكير
“এই হাদীসটি আযরাক্ব থেকে কেবল হায়সাম ছাড়া কেউ বর্ণনা করেননি। আর ইউনুস বিন বুকায়র হাদীসটি বর্ণনা করার ক্ষেত্রে একাকী।”
عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার হাদীস’ সম্পর্কে সাধারণভাবে এই দু’টি সনদকে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। আর উভয় সনদেই ‘ইউনুস বিন বুকায়র আন হায়সাম’ সনদে মারফু‘ সূত্রে বর্ণিত হয়েছে। আমাদের তাহক্বীক্ব মোতাবেক হাদীসটিতে নিম্নোক্ত ত্রুটি রয়েছে:
ক) বর্ণনাটি হায়সাম বিন ইমরান ‘মাজহুলুল হাল’ হওয়ার কারণে মারদুদ। যেভাবে পূর্বে বর্ণিত হয়েছে।
খ) বর্ণনাটি নিম্নোক্ত কারণে শায:
* এই বর্ণনাটি কামিল বিন তালহাহ বর্ণনা করেছেন হাম্মাদ বিন সালামাহ (রহ) থেকে তিনি ইবনে উমার (রা) থেকে মওক্বুফ সূত্রে। [সুনানুল কুবরা ২/১৩৫]
পক্ষান্তরে বর্ণনাটি হায়সাম বিন ইমরান বর্ণনা করেছেন আযরাক্ব বিন ক্বায়েস থেকে, তিনি ইবনে উমার (রহ) থেকে মারফু‘ সূত্রে। [গারিবুল হাদীস লিলহারাবী ৫/৫২৫]
** কামিল বিন তালহা’র বর্ণনাতে আছে: اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে।” পক্ষান্তরে হায়সাম বিন ইমরান عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ কথা উল্লেখ করেছেন। অথচ কামিল বিন তালহা (রহ) হায়সাম বিন ইমরান থেকে অধিক সিক্বাহ। কামিল বিন তালহাকে ইমাম আহমাদ, আবু হাতিম, দারাকুতনি, ইবনে হিব্বান ‘সিক্বাহ’ বলেছেন। [তাহযিব ৮/৩৬৬, তাক্বরিব ২৮৪ পৃ.]
তা ছাড়া হায়সাম বিন ইমরান মাজহুলুল হাল। সুতরাং হায়সমের বর্ণনাটি কামিলের বর্ণনার বিরোধী হওয়ায় শায ও মারদুদ।
গ) বর্ণনাটিতে ইযতারাবের সমস্যা রয়েছে। কেননা বর্ণনাটি হায়সামের সনদে মারফু সূত্রেও বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু সেখানে عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ কথা উল্লেখ নেই। ইমাম আলবানী (রহ) বলেছেন:
أخرجه الطبراني في " الأوسط " أيضا (١ / ١٩٠ / ٢ رقم ٣٣٧١ - ط ) من طريق عبد الحميد الحماني قال : أخبرنا الهيثم بن عطية البصري عن الأزرق بن قيس قال : " رأيت ابن عمر في الصلاة يعتمد إذا قام، فقلت : ما هذا؟ قال : رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم يفعله ". وقال : " لم يروه عن الأزرق إلا الهيثم، تفرد به الحماني ".
এই সনদটির হায়সাম বিন আতিয়াহ [. আমি (মূল লেখক) হায়সাম বিন আতিয়াহ’র জীবনী পাইনি। সম্ভবত তিনিই ‘হায়সাম বিন আতিয়াহ’। যেভাবে ইমাম আলবানী (রহ) বলেছেন। তা ছাড়া ইমাম তাবারানি (রহ)-এর ‘আওসাতে’র প্রকাশিত সংস্করণে ‘হায়সাম বিন আলক্বামাহ আল-বসরি’ রয়েছে। [আওসাত ৪/২১০]] যদি হায়সাম বিন ইমরান হন, তবুও বর্ণনাটি মুযতারাব হবে। কেননা কখনও বর্ণনাকারী عجن উল্লেখ করেছেন, আবার কখনও يَعْتَمِدُ বলেছেন। তা ছাড়া এক্ষেত্রে يَعْتَمِدُ শব্দটি গ্রহণযোগ্য হয়। কেননা অন্যান্য সিক্বাহ রাবীদের থেকে এই শব্দটির সমর্থন হয়। [কিছু পূর্বে দুটি সনদ উল্লেখ করা হয়েছে।- অনুবাদক]
জ্ঞাতব্য: ইমাম আলবানী (রহ) এই হাদীসটি ইউনুস বিন বুকায়রের বর্ণনার সমর্থনে পেশ করেছেন। অথচ বর্ণনাটি সমর্থনের পরিবর্তে খণ্ডন করে। কেননা (১) এতে عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ কথা উল্লেখ নেই। (২) বর্ণনাটি اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে”-এর সমর্থন করে। আল্লাহই সর্বজ্ঞ।
ঘ) বর্ণনাটি সনদ ও মতন উভয় দিক থেকে গরিব (বিরল)। সনদের দিক থেকে কারণটি হলো, এটি ‘ইউনুস বিন বুকায়র আন হায়সাম’ সনদে বর্ণিত হয়েছে। আর মতন দিক থেকে এর দুর্বলতা হলো عجن শব্দটি বর্ধিতভাবে বর্ণিত হয়েছে।
ইমাম আলবানী (রহ) এ ধরনের গরিব বর্ণনাকে যঈফ গণ্য করেছেন। [দ্র: তাহক্বীক্ব মিশকাত ১/৭৪, ৩৫৩, ৬০৬, ৬৬৪, ৭২০, ৯৯৯, ১১৪২, ১২৬৭, ১৩২৯, ১৫৭২ নং প্রভৃতি; তাহক্বীক্ব রিয়াদুস সালিহিন পৃ. ১১-১২ নং: ১৫, ১৯ পৃভৃতি]
ঙ) বর্ণনাটিকে মুনকারও বলা যায়। কেননা عجن শব্দটি বর্ধিত বর্ণনা ‘ইউনুস বিন বুকায়র আন হায়সাম’ মারফু‘ সনদে বর্ণিত হয়েছে। অথচ ইউনুস ‘সদুক্ব ও ভুল করতেন’। দ্বিতীয়ত, হায়সাম ‘মাজহুলুল হাল’ রাবী। সুতরাং বর্ণনাটি মারফু‘ ভাবে উল্লেখ করা এবং মতনে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একাকী হওয়ার কারণে হাদীসটি মুনকার।
চ) যদি তর্কের খাতিরে হাদীসটিকে ‘হাসান’ গণ্য করি। তা হলেও হাদীসটি নিম্নোক্ত কারণে মারজুহ। পক্ষান্তরে ‘জমিনে হাতের উপর ভর দেয়ার’ হাদীসটি প্রাধান্যপ্রাপ্ত।
* আব্দুল হামিদ আল-হামানি বুখারীর রাবী। অনুরূপ হাম্মাদ বিন সালামাহ থেকে ইমাম বুখারী (মুয়াল্লাক্বভাবে) ও ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেছেন।
** اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে”- মর্মে অনেক সংখ্যক সিক্বাহ রাবী থেকে বর্ণিত হয়েছে।
*** اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে”-এর শাওয়াহেদ ও মুতাবি‘ রয়েছে। পক্ষান্তরে عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ হাদীসের কোনো মুতাবি‘ নেই।
**** اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে”-এর বর্ণনার মতনে কোনো বিরোধ নেই। পক্ষান্তরে عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ হাদীসের সনদ ও মতনে (মারফু‘ভাবে বর্ণনা ও উদ্ধৃত বাক্যে) ইখতিলাফ আছে।
***** اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে”-এর বর্ণনার সমস্ত রাবী যবতসম্পন্ন, নির্ভরযোগ্য ও প্রসিদ্ধ। পক্ষান্তরে عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ হাদীসের রাবী নিম্নমানের এবং হায়সাম বিন ইমরান ‘মাজহুলুল হাল’ রাবী।
উক্ত কারণে اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে”-মর্মের হাদীস গ্রহণযোগ্য এবং عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করার’ হাদীস মারজুহ ও মারদুদ। [শরহে নুখবাহ পৃ. ৪৬-৪৭ প্রভৃতি]
عجن তথা ‘মুষ্টির উপর ভর করা’ মর্মে অপর একটি বর্ণনা সাহাবি ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে, যার শব্দগুলো নিম্নরূপ:
أنَّ رسولَ اللهِ ﷺ كان إذا قام في صلاتهِ وضع يديهِ على الأرضِ كما يضعُ العاجنُ
“রসূলুল্লাহ (স) যখন নিজের সালাতে দাঁড়াতেন, তখন নিজের হাত জমিনের উপর রাখতেন যেভাবে عاجنُ (আটা খামিরের জন্য হাত মুষ্টিবদ্ধ) করা হয়।” [তালখিসুল হাবির ১/২৬০]
এই হাদীসটি যেহেতু বাতিল, এজন্যে ইমাম আলবানী (রহ) হাদীসটি উল্লেখ করেননি। হাফেয ইবনে হাজার (রহ) হাদীসটি উল্লেখ করার পর বলেছেন:
“ইবনে সিলাহ (রহ) ‘আল-ওয়াসিতে’ বলেছেন: হাদীসটি সহীহ নয়। আর না মাশহুর ও মা‘রুফ। এর দ্বারা দলিল নেয়া সংগত নয়। ইমাম নওয়াবি (রহ) ‘শরহে মুহাযযাবে’ বলেছেন: এই হাদীসটি যঈফ ও বাতিল। এর কোনো আসল নেই। তিনি ‘তানক্বিহে’ বলেছেন: যঈফ ও বাতিল। ‘শরহে মুহাযযাবে’ বলেছেন: ইমাম গাযযালি থেকে উদ্ধৃত হয়েছে, তিনি নিজের দারসে বলেছেন: এই শব্দটি যা (ز) ও নূন (ن) সহ অধিক সহীহ। এটা তার জন্য- যে নিজের হাতকে বন্ধ করে এবং তাতে ভর দিয়ে দাঁড়ায়। তিনি বলেন: যদি হাদীসটি সহীহ হয়, হাতকে হাতের পাতার সাহায্যে ভর দিয়ে দাঁড়ানো। যেভাবে দুর্বল ব্যক্তি সাহায্য নেয়। আর এর দ্বারা বৃদ্ধ ব্যক্তি উদ্দেশ্য, আটা খামির বানানো ব্যক্তি নয়।… ইবনে সিলাহ (রহ) বলেছেন: এই হাদীসটি প্রমাণিত নয়। যদি প্রমাণিত ধরে নিই, তবে এর অর্থ হয় না। কেননা عاجنُ অভিধানে বৃদ্ধ ব্যক্তিকে বুঝায়। … গাযযালি (রহ) বলেছেন: যখন আমি যা (ز) দ্বারা বলি, তখন এর অর্থ হয় বৃদ্ধ ব্যক্তি, যে উঠার সময় বয়সের ভারে জমিনের সাহায্য নেয়। ইবনে সিলাহ বলেছেন: ‘আল-মুহকামে’ المغربي اضرير المتأخر থেকে বর্ণিত হয়েছে, বলা হয় العاجن এর উদ্দেশ্য জমিনের সাহায্য নেয়া ও হাতের তালু বন্ধ করা। তাঁর এই বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর ঐসব কথা গ্রহণযোগ্য না, যেসব ব্যাপারে তিনি একা। কেননা তিনি অনেক ভুল করতেন অনেক ভুল উদ্ভাবন করেছেন।” [তালখিসুল হাবির ১/২৬০]
উক্ত বিবরণ থেকে মাসআলাটি সুস্পষ্ট যে, যদি হাদীসটি সহীহ (ধরে নেয়া) হয় তা হলেও এর দাবি العاجن শব্দটি العجين এর মতো জমিনের উপর হাত রেখে সাহায্য নেয়া নয়, বরং হাতের তালুসহ জমিনের সাহায্য নেয়া উদ্দেশ্য হবে।
পূর্বোক্ত বিস্তারিত আলোচনার সারসংক্ষেপ হলো, সহীহ বুখারীতে اعْتَمَد على الأرضِ “জমিনে ভর দিতেন”-মর্মের হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তা ছাড়া সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন উমার (রা)-এর বর্ণনাতে اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন তার হাতের সাহায্যে”- উল্লিখিত হয়েছে। অর্থাৎ হাতের দ্বারা জমিনে সাহায্য নিতেন।
আর সাহাবি ইবনে উমার (রা)-এর মওকুফ বর্ণনা معتمد على الارض ‘তিনি জমিনের উপর (নিজের হাতের দ্বারা) ভর দিতেন’। তাঁর থেকে কোনো সহীহ বর্ণনাতে عجن শব্দটি নেই। পক্ষান্তরে তাঁর থেকে اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে” বর্ণনাটির ওহাইব, আইয়ুব ও আবু ক্বিলাবার সমর্থক হলেন খালিদ আল-হিযা, কামিল বিন আবি তালহা, আযরুক্ব বিন ক্বায়েস, আব্দুল হামিদ প্রমুখ রয়েছেন। যারা ইউনুস বিন বুকায়র ও হায়সাম থেকে অধিক সিক্বাহ। আবার হাম্মাদ বিন সালামাহ ও খালিদ আল-হিযা প্রমুখ এবং ইউনুস বিন বুকায়র ও হায়সামের عجن শব্দটির পক্ষে অন্য কোনো রাবীর সমর্থন নেই। পক্ষান্তরে সহীহ বুখারী ও সুনানের নাসাঈর বর্ণনার সমর্থন ‘সুনানুল কুবরা’র আব্দুল্লাহ বিন উমারের বর্ণনাটি সমর্থন করে। তা ছাড়া মুসান্নাফে ইবনে আব্দুর রাজ্জাকের বর্ণনাটিও সমর্থন করে। আবার ইমাম আল-বানী (রহ) ইবনে উমার (রা) থেকে ‘মু’জামুল আওসাতে’র যে বর্ণনাটি ইউনুস বিন বুকায়র থেকে উল্লেখ করেছেন, সেটাও এটার শক্তিশালী সমর্থক। অনুরূপভাবে সাজদাতে যাওয়ার সময় সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন উমার (রা) ও আবু হুরায়রা (রা)-এর বর্ণনা - যা আমরা পুস্তিকাটির শুরুতে উল্লেখ করেছি, এ দাবিকেই সমর্থন করছে। যা দ্বারা اعْتَمَد على الأرضِ بيَدَيْهِ “জমিনে ভর দিতেন হাতের সাহায্যে” বর্ণনাটির দাবি তথা হাতের তালুকে বুঝাচ্ছে। তা ছাড়া বহু হাদীসে يدينِ (দুই হাত)-এর ব্যাখ্যা করা হয়েছে كفيْن (দুই হাতের তালু)। আর عجن শব্দটির অর্থ: আটা মাখানোর জন্য মুষ্টিবদ্ধ করার ধরনই কেবল আসেনি, বরং নিজের হাতের উপর ভর করাও এসেছে। [মুনজিদ পৃ. ৬৩৪, লুগাতুল হাদীস লিআল্লামাহ ওয়াহিদুযযামান ৩/৩৪ পৃ.]
তেমনি কোনো বৃদ্ধ ব্যক্তির সহযোগিতায় হাতসহ হাতের তালু অধিক শক্তিদায়ক হয়ে থাকে, কেবল মুষ্টিবদ্ধ করার দ্বারা সেটা হয় না। সুতরাং এই অর্থ গ্রহণ করাটাই অধিক শক্তিশালী।
এই আলোচনাতে আমরা এটা প্রমাণ করেছি যে, হাদীসে عجن সব দিকে থেকেই যঈফ, শায ও মুনকার। আর যদি এটাকে হাসান হাদীস গণ্য করাও হয়, তা হলেও সেটা মারজুহ। সুতরাং এটা দ্বারা দলিল গ্রহণ ও এর উপর আমল করা সঠিক না।
هذا ما عندي والله أعلم بالصواب
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/87/15
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।