১
কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক
২
ভূমিকা
৩
প্রথম অধ্যায় : শির্ক ও যুগে যুগে এর বহিঃপ্রকাশ
৪
প্রথম পরিচ্ছেদ: শির্ক শব্দের অর্থ এবং এর প্রকারভেদ
শির্ক শব্দের আভিধানিক অর্থ :
৫
শির্ক শব্দের পারিভাষিক অর্থ :
৬
আল্লাহ তা‘আলার রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ :
৭
আল্লাহ তা‘আলার উলূহিয়্যাতের বৈশিষ্ট্য:
৮
আল্লাহ তা‘আলার উত্তম নামাবলী ও সুমহান গুণাবলীর বৈশিষ্ট্য :
৯
আল্লাহর সত্তাগত নামাবলী :
১০
আল্লাহর সিফাত সম্পর্কে মান্যবর ইমামগণের মত :
১১
শির্কের প্রকারভেদ :
১২
প্রথম প্রকার : শির্কে আকবার বা বড় শির্ক
১৩
শির্কে আকবারকারীর পরিণতি :
১৪
দ্বিতীয় প্রকার: শির্কে আসগার বা ছোট শির্ক
১৫
শর‘য়ী দৃষ্টিতে শির্কে আসগারকারীর পরিণতি :
১৬
তৃতীয় প্রকার : শির্কে খফী বা গোপন শির্ক
১৭
শির্কে আকবার ও শির্কে আসগার এর মধ্যে পার্থক্য
১৮
শির্কে আকবার এর প্রকার :
১৯
শির্কে আকবার এর প্রথম প্রকার : জ্ঞানগত শির্ক الشرك في العلم))
২০
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর গায়েব জ্ঞান:
২১
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ন্যায় অপর কেউই গায়েব সম্পর্কে অবগত নয় :
২২
ইলমে গায়েব সম্পর্কিত সংশয় নিরসন :
২৩
আল্লাহর অলিগণ গায়েব সম্পর্কে কিছুই জানেন না :
২৪
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সর্বত্র (জ্ঞানে ও সাহায্য সহযোগিতায়) [যদি কেউ মনে করে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বত্র আগমন করেন, তবে তার এ বিশ্বাস করার কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে, যদি বলে যে, তাঁর এ ধরণের বিচরণ করার ক্ষমতা রয়েছে, অথবা বলে যে, আল্লাহ তাকে সেখানে যেখানে সেখানে হাজির হওয়ার ক্ষমতা দিয়েছেন, তবে সেটা হবে আল্লাহর সর্বময় ক্ষমতায় শির্ক। এর মাধ্যমে সে দ্বীন থেকে বেরিয়ে যাবে। আর যদি বলে যে, তাঁকে আল্লাহ কখনও কখনও কোনো কোনো মজলিসে হাজির হওয়ার তাওফীক দেন, তবে সেটা হবে বড় ধরণের মিথ্যাচার ও গর্হিত বিশ্বাস, তথা কবীরা গুনাহ। আল্লাহ আমাদেরকে এ ধরণের বিশ্বাস থেকে হেফাযত রাখুন। [সম্পাদক]] হাজির ও নাজির (বা সবকিছু সরাসরি দেখছেন) মনে করা শির্ক :
২৫
দ্বিতীয় প্রকার : পরিচালনা বা ব্যবহারগত শির্ক
২৬
আল্লাহ তা‘আলা এককভাবে মানুষের ভাগ্যের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের [অকল্যাণের বিষয়টি সরাসরি আল্লাহর দিকে সম্পর্কযুক্ত করা যায় না। অকল্যাণ মানুষের নিজের কৃতকর্মের ফলেই সংঘটিত হয়ে থাকে। যদিও তাও তাকদীরে আল্লাহর পক্ষ থেকে লিখা; কিন্তু সেটাকে আল্লাহর দিকে সম্পর্কযুক্ত করা নিষেধ। রাসূলের হাদীসে এসেছে, «وَالشَّرُّ لَيْسَ إِلَيْكَ»“অকল্যাণের বিষয়টি আল্লাহর দিকে সম্পর্কিত নয়”। মুসলিম, হাদীস নং ৭৭১। সুতরাং মুমিনের উচিত হবে, কল্যাণ হলে সেটাকে আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে বলে সেটার শুকরিয়া আদায় করবে, আর যদি তার কাছে কোনো অকল্যাণ এসে যায়, তবে সেটাকে নিজের কৃতকর্মের ফল, অথবা শয়তানের কারণে, অথবা পরীক্ষা হিসেবে গ্রহণ করবে। [সম্পাদক]] মালিক ও পরিচালক :
২৭
তাকদীরের প্রতি ঈমানের ব্যাপারে মু‘মিনদের কর্তব্য হচ্ছে :
২৮
ঈমান ও ধৈর্যের পরীক্ষায় মু’মিনের করণীয় :
২৯
কোনো মানুষ বা কোনো বস্তুকে সরাসরি উপকারী বা অপকারী বলা শির্কঃ
৩০
আল্লাহ ব্যতীত মানুষের অপর কোনো আশ্রয়স্থল নেই :
৩১
তৃতীয় প্রকার: উপাসনাগত শির্ক (الشرك في العبادات)
৩২
আল্লাহর উপাসনার মাধ্যম :
৩৩
বাহ্যিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের উপর ফরযকৃত উপাসনাদি :
৩৪
দু‘আর প্রকার (أنواع الدعاء)
৩৫
শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের উপাসনা
৩৬
দাঁড়িয়ে বিনয় ও আনুগত্য প্রকাশ করা :
৩৭
সম্মান প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে রুকূ‘ ও সেজদা করা :
৩৮
কারো সম্মানার্থে মাথা নত ও কদমবুসী করা :
৩৯
সম্মান প্রদর্শনের জন্য সেজদা করা (السجدة للتعظيم) :
৪০
লোক দেখানো সালাত :
৪১
যাকাত আদায় করা :
৪২
কা‘বা গৃহের হজ্জ (الحـج):
৪৩
কা‘বা শরীফ নির্মাণ ও এর হজ্জ করার নির্দেশের উদ্দেশ্য:
৪৪
কা‘বা গৃহ, মিনা, মুযদালিফা ও আরাফাতে যা করা ইবাদাত তা অন্যত্র করা শির্ক:
৪৫
পশু যবাই ও উৎসর্গ করা :
৪৬
যবাই সঠিক হওয়ার শর্ত :
৪৭
কোন মাযারে মানত পূর্ণ করা শির্ক :
৪৮
কবর কিভাবে মেলার স্থান ও প্রতিমায় পরিণত হয় :
৪৯
দান ও সদক্বা :
৫০
সদকা সঠিক হওয়ার শর্ত :
৫১
মানত :
৫২
অন্তরের উপর ফরযকৃত গোপন উপাসনাসমূহ :
৫৩
আল্লাহ তা‘আলার রুবূবিয়্যাত ও উলূহিয়্যাতের প্রতি ঈমান
৫৪
আল্লাহ ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি মহব্বত :
৫৫
ভালোবাসার প্রকারভেদ (أنواع المحبة) :
৫৬
গোপন ভয়ের উপাসনা (عبادة خوف السر) :
৫৭
ভয়ের প্রকারভেদ (أنواع الخوف) :
৫৮
কামনার উপাসনা (عبادة الرجاء) :
৫৯
ভরসার উপাসনা (عبادة التوكل) :
৬০
কর্ম না করে আল্লাহর উপর ভরসা করা অবৈধ :
৬১
আনুগত্য ও অনুসরণের উপাসনা (عبادة الطاعة والاتباع) :
৬২
তাকলীদ করার সরল ও সঠিক পন্থা :
৬৩
অন্তরকে সর্বদা আল্লাহ মুখী করে রাখার উপাসনা (الإنابة إلى الله) :
৬৪
শির্কে আকবার এর চতুর্থ প্রকার : অভ্যাসগত [ভালো করে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন যে, আগত অভ্যাসগত শির্ক বলে লেখকের পক্ষ থেকে যা বলা হয়েছে, তা আলাদা কোনো শির্ক নয়। এগুলো হয় আল্লাহর রবুবিয়াতে শির্ক, নতুবা আল্লাহর উলুহিয়াত তথা ইবাদাতে শির্ক। অথবা তাঁর নাম ও গুণে শির্ক। এর বাইরে কোনো শির্ক নেই ও হতে পারে না। [সম্পাদক]] শির্ক
৬৫
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ: আদি মানুষেরা তাওহীদ পন্থী ছিল না শির্কপন্থী?
৬৬
ধর্ম ও আল্লাহর বাস্তবতা :
৬৭
তাওহীদী বিশ্বাস কোন বিবর্তিত চিন্তার ফসল নয়:
৬৮
সৃষ্টির সূচনালগ্নে মানুষেরা কোন্ চিন্তায় বিশ্বাসী ছিল?
৬৯
তৃতীয় পরিচ্ছেদ: সর্বপ্রথম কোন্ জাতি শির্কে লিপ্ত হয়?
৭০
আদম সন্তানদের পথভ্রষ্ট হওয়ার প্রকৃতি :
৭১
চতুর্থ পরিচ্ছেদ: প্রাক ইসলামী যুগে আরব জনপদে প্রচলিত শির্ক
৭২
মক্কাবাসীদের ধর্মীয় অবস্থার অবনতি :
৭৩
‘আরব জনপদে উল্লেখযোগ্য মূর্তিসমূহ :
৭৪
লাত উয্যা ও মানাতকে নারীর নামে নামকরণ করার কারণ :
৭৫
ফেরেশ্তাদের উপাসনা :
৭৬
জিনের উপাসনা :
৭৭
পাথর পূজা :
৭৮
গৃহ পূজা :
৭৯
দেব দেবীদের ধরন ও প্রকৃতি :
৮০
মুশরিকরা পাথরের মূর্তি ছাড়াও ফেরেশ্তা, মানুষ ও জিনদের উপাসনা করতো?
৮১
আরব জনপদে প্রচলিত শির্কী কর্মকাণ্ড :
৮২
কুরায়শ ও ‘আরবদের জ্ঞানগত শির্কী কর্ম
৮৩
কুরায়শ ও আরবদের পরিচালনাগত শির্কী কর্ম :
দেবতারা আল্লাহর নিকটবর্তী করে দিতে সক্ষম :
৮৪
আউলিয়া নামের দেবতাদেরকে শাফা‘আতকারী মনে করা :
৮৫
দেবতার নিকট থেকে ভাগ্য যাচাই করা :
৮৬
পৃথিবীর ঘটনা প্রবাহে নক্ষত্রের প্রভাবে বিশ্বাস করা :
৮৭
ধর্মীয় বিশেষজ্ঞদেরকে প্রতিপালকের বৈশিষ্ট্য দান করা:
৮৮
কোন কোন রোগ নিজ থেকে সংক্রমিত হয় বলে বিশ্বাস করা:
৮৯
আরব জনপদে প্রচলিত উপাসনাগত শির্কী কর্ম :
চন্দ্র ও সূর্যকে সেজদা করা :
৯০
দেবতাদের যিয়ারত করতে দূর-দূরান্তে গমন করা :
৯১
দেবতাদের চারপার্শ্বে প্রদক্ষিণ করা :
৯২
দেবতাদের পার্শ্বে অবস্থান করা (العكوف عند الأصنام) :
৯৩
দেবতাদের নিকট প্রার্থনা করা :
৯৪
দেবতাদের উদ্দেশ্যে হাদিয়া ও মানত দেওয়া :
৯৫
বরকত হাসিলের জন্য দেবতাদের গায়ে হাত বুলানো :
৯৬
অন্তরের উপাসনার ক্ষেত্রে তাদের শির্ক :
দেবতাদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা :
৯৭
দেবতাদের অনিষ্টের গোপন ভয় করা :
৯৮
বিপদে দেবতাদের শরণাপন্ন হওয়া :
৯৯
বিপদে দেবতাদেরকে আশ্রয়স্থল হিসাবে মনে করা :
১০০
দেবতাদের উপর ভরসা করা :
১০১
আরব জনপদে প্রচলিত অভ্যাসগত শির্ক :
দেব-দেবীদের নামে শপথ করা :
১০২
দেব-দেবীদের নামে সন্তানাদির নাম রাখা :
১০৩
দেব-দেবীদের নিকট সন্তানের জন্য কল্যাণ কামনা করা :
১০৪
আল্লাহর প্রতি মিথ্যারোপ করে কোন বস্তু হালাল বা হারাম করা :
১০৫
শির্কযুক্ত কথার মাধ্যমে ঝাড়ফুঁক দেয়া :
১০৬
শিশুদের তা‘বীজ পরানো:
১০৭
শিশুদের গলায় ঝিনুকের মুক্তা ঝুলিয়ে রাখা :
১০৮
রোগ নিরাময়ের জন্য ধাতব দ্রব্য নির্মিত বালা ব্যবহার করা:
১০৯
মূর্তি ও প্রতিমার স্থলে মেলা বসানো : [. মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব, প্রাগুক্ত; পৃ. ১২৩।]
১১০
নবী ও অলিদের কবরে মসজিদ নির্মাণ করা :
১১১
পাখি উড়িয়ে ভাগ্য পরীক্ষা করা :
১১২
অশুভ ধারণা :
১১৩
উপত্যকার জিনের নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করা :
১১৪
বরই গাছ দ্বারা বরকত গ্রহণ করা :
১১৫
কুরায়শ ও আরবদের দাবী :
১১৬
পঞ্চম পরিচ্ছেদ: ইসলাম পূর্ব যুগসমূহের মানুষের শির্কে লিপ্ত হওয়ার কারণ
১১৭
প্রথম কারণ : সৎ মানুষদের সম্মান প্রদর্শনের ক্ষেত্রে শরী‘আতের সীমালঙ্ঘন :
১১৮
দ্বিতীয় কারণ : পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুসরণ :
১১৯
তৃতীয় কারণ : দেব-দেবীরা কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে বলে বিশ্বাস করা :
১২০
চতুর্থ কারণ : দেব-দেবীদের আল্লাহ ও সাধারণ মানুষের মাঝে মাধ্যম বলে মনে করা :
১২১
পঞ্চম কারণ : দেব-দেবীদেরকে শাফা‘আতকারী বলে মনে করা
১২২
প্রথম অধ্যায়ের সারকথা :
১২৩
দ্বিতীয় অধ্যায়: বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলিমদের মাঝে শির্কের বহিঃপ্রকাশ
প্রথম পরিচ্ছেদ: বাংলাদেশে ইসলাম আগমনের প্রাক্কালে জনগণ কর্তৃক তা গ্রহণের ধরন ও প্রকৃতি
১২৪
বাংলাদেশে ইসলাম আগমনের প্রাক্কালে এখানকার ভৌগোলিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থা
১২৫
জনগণের ইসলাম গ্রহণের ধরণ ও প্রকৃতি:
১২৬
ভারতীয় মুসলিমদের ধর্মীয় অবস্থার অবনতি :
১২৭
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ: বাংলাদেশে শির্ক চর্চার কেন্দ্রসমূহ
১২৮
তৃতীয় পরিচ্ছেদ: জাহেলী যুগের শির্কের কেন্দ্রসমূহের সাথে এ-সব কেন্দ্রের তুলনা
১২৯
চতুর্থ পরিচ্ছেদ: বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলিমদের মাঝে প্রচলিত শির্ক
১৩০
জ্ঞানগত শির্ক
১. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অদৃশ্য বা গায়েব সম্পর্কে জানতেন বলে বিশ্বাস করা :
১৩১
২. ভাগ্য সম্পর্কে জানার জন্য জ্যোতির্বিদদের নিকট গমন করা এবং তাদের কথায় বিশ্বাস করা :
১৩২
তারকা সৃষ্টির রহস্য :
১৩৩
অতীত ও বর্তমান জ্যোতির্বিদদের মধ্যে পার্থক্য :
১৩৪
১. জিন ও জিন সাধকরা গায়েব সম্পর্কে জানতে পারে বলে বিশ্বাস করা :
১৩৫
৪. পাখি বা বানরের মাধ্যমে ভাগ্য জানার চেষ্টা করা :
১৩৬
১. আল্লাহর ওলিগণ গায়েব সম্পর্কে জানেন :
১৩৭
পরিচালনাগত শির্ক
১৩৮
১. বিপদ মুক্তির জন্য দরূদ বা খতমে নারী পাঠ করা:
১৩৯
২. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রশংসা ও স্তুতি বর্ণনা করে তাঁকে আল্লাহর অবতারে পরিণত করা :
১৪০
৩. অলিগণের মধ্যে যারা গউছ ও কুতুব তারা পৃথিবী পরিচালনা করেন বলে বিশ্বাস করা :
১৪১
ওলিগণ কি মানুষের কল্যাণ করতে পারেন ? [কবর যিয়ারতের উদ্দেশ্য পরিবর্তন]
১৪২
কবরস্থ ওলিগণ কি আহ্বানকারীদের আহ্বান শুনতে পারেন?
১৪৩
আল্লাহই সকল কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক :
১৪৪
৪. কবরে অব্দুল কাদির জীলানীর হস্তক্ষেপে বিশ্বাস:
১৪৫
১. আব্দুল কাদির জীলানীকে দস্তগীর নামে অভিহিতকরণ :
১৪৬
রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে দেশের জনগণকে সকল ক্ষমতার মালিক বলে মনে করা :
১৪৭
৬. ওলীদের কবর ও কবরের মাটি, গাছ, নিকটস্থ কূপের পানি ও জীব-জন্তুর দ্বারা উপকারে বিশ্বাস করা :
১৪৮
৭. মানব রচিত বিধান ও আইন দ্বারা দেশ শাসন ও বিচার কার্য পরিচালনা করা :
১৪৯
৮. জিনের অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য জিনকে শিরনী দান:
১৫০
১০. ভাগ্য পরিবর্তনের ক্ষেত্রে পাথরের প্রভাবে বিশ্বাস করা :
১৫১
১১. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পেটে বাঁধা পাথরের দ্বারা উপকারে বিশ্বাস :
১৫২
১২. নিম্নজগতের উপর উর্ধ্বজগতের তারকারাজির প্রভাবে বিশ্বাস করা :
১৫৩
মানুষের উপর কোনো গ্রহের প্রভাব থাকা মিথ্যা হওয়ার বাস্তব প্রমাণ :
১৫৪
উপাসনাগত শির্ক
১৫৫
১. আল্লাহ তা‘আলার নামের যিকরের সাথে বা এককভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নামের যিকর করা :
১৫৬
২. কবরমুখী হয়ে বা কবরের পার্শ্বে নামায আদায় করা :
১৫৭
৩. দ্রুত দো‘আ কবুল হওয়ার আশায় মুরশিদ বা পীরের বৈঠকখানার দিকে মুখ করে দো‘আ করা :
১৫৮
৪. ওলীদের নিকট কিছু কামনা করা :
১৫৯
৫. ওলীদেরকে সাহয্যের জন্য আহ্বান করা :
১৬০
৬. ওলীদের কবরের পার্শ্বে দাঁড়িয়ে বিনয় প্রকাশ করা :
১৬১
৭. আল্লাহর ইবাদতের জন্য কবরের পার্শ্বে ই‘তেকাফ বা অবস্থান করা
১৬২
৮. কবরের চার পার্শ্বে প্রদক্ষিণ করা :
১৬৩
৯. কবরকে সামনে রেখে রুকূ‘ ও সেজদা করা:
১৬৪
১০. কবর, মাযার, দরবার ও মুকামে মানত করা:
১৬৫
১১.গায়রুল্লাহের নামে পশু যবাই করা:
১৬৬
১২. আল্লাহ তা‘আলাকে ভালবাসার ন্যায় নিজের পীরকে ভালবাসা:
১৬৭
১৩. অন্তরে পীর ও ওলিদের অনিষ্টের গোপন ভয় করা :
১৬৮
১৪. আল্লাহ ব্যতীত অন্যের উপর ভরসা করা:
১৬৯
১৫. আল্লাহ ও রাসূল ব্যতীত কোনো মানুষের মত ও পথের অন্ধ আনুগত্য ও অনুসরণ করা :
১৭০
নির্দিষ্ট মাযহাব অনুসরণের সম্ভাব্য স্থান :
১৭১
সকল বিষয়ে নির্দিষ্ট করে এক মাযহাব পালন করা জরুরী না হওয়ার কারণ:
১৭২
বিশুদ্ধ হাদীসের বিপরীতে অন্ধভাবে মাযহাব পালনের বাস্তব উদাহরণ:
১৭৩
অনুসরণের ব্যাপারে সাধারণ ও আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিতদের অবস্থা:
১৭৪
১৬.পীরের নিকট রহমত ও করুণা কামনা করা :
১৭৫
অভ্যাসগত শির্কের উদাহরণ (شرك العادات)
১৭৬
১. রোগ নিরাময়ের উদ্দেশ্যে ধাতব দ্রব্য দ্বারা নির্মিত আংটি বা বালা পরিধান করা :
১৭৭
২. জিন বা অপর কোনো রোগের অনিষ্ট থেকে আত্মরক্ষার জন্য শরীরে তা‘বীজ ব্যবহার করা :
১৭৮
তা‘বীজের প্রকারভেদ: তা‘বীজ দু’প্রকার:
১৭৯
এ-জাতীয় তা‘বীজ হারাম হওয়ার কারণ:
১৮০
৩. দুধের গাভী ও নতুন বাচ্চার গলায় তা‘বীজ, জুতা ও জালের টুকরা ঝুলানো :
১৮১
৪. স্বামীকে বাধ্য করার জন্য গোপনে ঘরের চুলা, বিছানা, বালিশ বা অন্য কোথাও তা‘বীজ রাখা:
১৮২
৫. আগুন, রক্ত, খাদ্য দ্রব্য, সন্তান ও মাটি ইত্যাদির নামে বা তাতে হাত রেখে শপথ গ্রহণ করা :
১৮৩
৬. ওলীদের কবরের মাটি ও সেখানে জালানো মোম বিভিন্ন রোগের জন্য উপকারী বলে মনে করা :
১৮৪
৭. কোন ভাস্কর্য বা স্মৃতিসৌধকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য নিরবে দাঁড়িয়ে থাকা :
১৮৫
৮. শিখা অনির্বাণের পাশে দাঁড়িয়ে আগুনকে সম্মান প্রদর্শন করা:
১৮৬
৯. ‘গারোভাত তৈরী করে ভক্ষণ করা :
১৮৭
১০. কপালে টাকা স্পর্শ করে তা সম্মান করা:
১৮৮
১৭. জঙ্গলের জিনের কাছে আশ্রয় চাওয়া:
১৮৯
১৮. খাওয়াজ খিযির ও পীর বদরকে আহ্বান করা :
১৯০
১৯. জঙ্গলের কাঠ সরদারিনীকে ভয় করা:
১৯১
২০. মাটি ও গাছকে সালাম করা:
১৯২
সমাজে প্রচলিত শির্কে আসগার এর কতিপয় উদাহরণ
১৯৩
কুসংস্কার
১৯৪
পঞ্চম পরিচ্ছেদ: জাহেলী যুগে প্রচলিত কর্মের সাথে বাংলাদেশের মুসলিমদের কর্মের তুলনামূলক আলোচনা
১৯৫
তৃতীয় অধ্যায়: অধিকাংশ মুসলিমদের শির্কে পতিত হওয়ার কারণ
প্রথম পরিচ্ছেদ: অধিকাংশ মুসলিমদের শির্কে পতিত হওয়ার পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ কারণ।
১৯৬
প্রথম পরোক্ষ কারণ : ইসলামের সঠিক আক্বীদা সম্পর্কে তারা অজ্ঞ
১৯৭
দ্বিতীয় পরোক্ষ কারণ : শয়তানের চতুর্মুখী ষড়যন্ত্র
১৯৮
মুসলিমদের শির্কে নিমজ্জিত হওয়ার প্রত্যক্ষ কারণসমূহ :
প্রথম কারণ : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও অলিগণের সম্মান প্রদর্শনের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন :
১৯৯
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কবর নিজ গৃহে দেওয়ার কারণ :
২০০
মানুষকে সম্মান করা নিয়ে বাড়াবাড়ি করার ধরন:
২০১
দ্বিতীয় কারণ : রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এবং ওলিগণ কে বৈশিষ্ট্য প্রদানের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা :
২০২
তৃতীয় কারণ : বস্তুর সাথে লাভ ও ক্ষতির সম্পর্ককরণ :
২০৩
চতুর্থ কারণ : নিম্ন জগতের উপর উধর্বজগতের গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাবে বিশ্বাসী হওয়া :
২০৪
পঞ্চম কারণ : আল্লাহর উপাসনায় ওলিগণকে শরীক করা :
২০৫
ষষ্ঠ কারণ : ওলিগণ কে আল্লাহ ও সাধারণ মানুষের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী ও শাফা‘আতকারী হিসেবে মনে করা :
২০৬
সপ্তম কারণ : পীর ও মুরববীদের কথা-বার্তা ও নাসীহাতপূর্ণ বাণীসমূহের অন্ধ অনুসরণ ও অনুকরণ:
২০৭
অষ্টম কারণ : ইমামগণের ইজতেহাদী উক্তিসমূহ পালনের ক্ষেত্রে শরী‘আতের সীমালঙ্ঘন করা :
২০৮
নবম কারণ : দো‘আ করার সময় ওসীলা গ্রহণের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা:
২০৯
দশম কারণ : অলিগণের শাফা‘আত সম্পর্কে বাড়াবাড়ি :
২১০
একাদশ কারণ : ওলিদের নিকট কল্যাণ কামনা করা এবং তাঁদের অকল্যাণের গোপন ভয় করা:
২১১
দ্বাদশ কারণ : কবরের সম্মান প্রদর্শনের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা :
২১২
ত্রয়োদশ কারণ : রাজনৈতিক নেতাদের আনুগত্য করার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা :
২১৩
চতুর্দশ কারণ : কোনো কোন রোগ নিজেই সংক্রমিত হয় বলে মনে করা
২১৪
মানুষের জীবনের ইহলৌকিক সমস্যা ও তা সমাধানের মাধ্যম:
২১৫
পরকালীন সমস্যা সমাধানের মাধ্যম:
২১৬
জ্ঞানী ও সৎ মানুষদের সাহচর্য গ্রহণ :
২১৭
কুরআনে বর্ণিত ‘ওসীলা’ শব্দের অপব্যাখ্যা :
২১৮
ওসীলার মূলকথা (حقيقة الوسيلة) :
২১৯
আল্লাহর নিকট কোনো জীবিত বা মৃত মানুষের মর্যাদার ওসীলায় কিছু চাওয়া যায় না :
২২০
জীবিত মানুষের দো‘আর ওসীলা গ্রহণ :
২২১
কারো নামের ওসীলায় দো‘আ করা বেদ‘আত:
২২২
দো‘আ কবুলের সম্ভাব্য সময় ও মুহূর্ত :
২২৩
আল্লাহ তা‘আলার নিকট কিছু চাওয়ার বৈধ ওসীলার প্রকারভেদ :
২২৪
প্রথম পন্থা : আল্লাহ তা‘আলার সুন্দর নামাবলী ও সুমহান গুণাবলীর ওসীলায় দো‘আ করা :
২২৫
দ্বিতীয় পন্থা : আল্লাহর তাওহীদ ও ঈমানের রূকনসমূহের প্রতি ঈমান আনয়নের ওসীলায় দো‘আ করা :
২২৬
তৃতীয় পন্থা : আল্লাহর নিকট বিপদ ও দুঃখের কথা বলে নিজের অপারগতা ও দুর্বলতা প্রকাশের ওসীলায় দো‘আ করা :
২২৭
চতুর্থ পন্থা : নিজের অপরাধ স্বীকার করার ওসীলায় দো‘আ করা :
২২৮
পঞ্চম পন্থা : কোনো সৎকর্মের ওসীলায় দো‘আ করা:
২২৯
ষষ্ঠ পন্থা : জীবিত মানুষের দো‘আর ওসীলায় আল্লাহর নিকট কিছু কামনা করা :
২৩০
ওসীলা করার অবৈধ পন্থা :
২৩১
কারো বিশেষ মর্যাদা কাউকে বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে না:
২৩২
কারো বিশেষ মর্যাদার ওসীলায় আখেরাতে কেউ বিপদ থেকে রক্ষা পাবেনা:
২৩৩
রাসূলুল্লাহ-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মর্যাদার ওসীলায় দো‘আ করা বৈধ সম্পর্কিত কতিপয় দলীল ও এর খণ্ডন:
২৩৪
আল্লাহর উপর কারো কোনো অধিকার নেই:
২৩৫
শাফা‘আত সম্পর্কে আরবের মুশরিক ও খ্রিস্টানদেরকে শয়তানের দেয়া ধারণা
২৩৬
অলিগণের শাফা‘আত সম্পর্কে সাধারণ মুসলিমদের মাঝে শয়তানের দেয়া ধারণা:
২৩৭
কোন কোনো শরী‘আতী পীরদের দৃষ্টিতে শাফা‘আত
২৩৮
কোন মানুষই নিজেকে সৎ মানুষ হওয়ার সনদ দিতে পারে না:
২৩৯
কুরআন ও হাদীসের আলোকে শাফা‘আতের মূলকথা:
২৪০
দুনিয়াবী বিষয়ে পরস্পরের নিকট শাফা‘আত করা বৈধ হওয়ার শর্তসমূহ:
২৪১
দুনিয়াবী বিষয়ে আল্লাহর কাছে শাফা‘আত:
২৪২
আখেরাতে আল্লাহর কাছে শাফা‘আত:
২৪৩
সাধারণ মুশরিক ও মুসলিম মুশরিকরা আখেরাতে যে অবস্থায় হাজির হবে
২৪৪
কারা আখেরাতে শাফা‘আতের অনুমতি পাবেন:
২৪৫
শাফা‘আতের প্রথম পর্যায়: হাশরের ময়দানে যারা শাফা‘আতের অনুমতি পাবেন:
২৪৬
শাফা‘আতের দ্বিতীয় পর্যায়: জাহান্নামীদের জাহান্নামে প্রবেশের পর যারা শাফা‘আতের অনুমতি পাবেন:
২৪৭
জাহান্নামীদের জন্য ফেরেশ্তা, নবী ও মু’মিনদের শাফা‘আত:
২৪৮
সাধারণ মু’মিনরগণও শাফা‘আত করবে:
২৪৯
যারা কারো শাফা‘আত পাবে না:
২৫০
আখেরাতে রাসূল-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর শাফা‘আতের সংখ্যা:
২৫১
প্রথম অপকৌশল: কোন কবরে কারো প্রয়োজন পূর্ণ হওয়া
২৫২
রাসূলুল্লাহ-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কারো কোনো উপকার করতে পারেন না:
২৫৩
ওলিগণ কারো উপকার করতে না পারার প্রমাণ
২৫৪
দ্বিতীয় অপকৌশল: বেলায়তের দাবীদারদের দ্বারা কিছু তেলেশমাতি প্রকাশ
২৫৫
মানুষের ঘাড়ে শয়তানের সওয়ার হওয়ার প্রমাণ:
২৫৬
আল্লাহ ও রাসূলকে কারা স্বপ্নে দেখতে পারেন?
২৫৭
খিযির এর সাক্ষাৎ:
২৫৮
প্রকৃত ওলির পরিচয়:
২৫৯
তৃতীয় অপকৌশল: ওলিগণ মানুষের আহ্বান শ্রবণ করতে পারেন বলে ধারণা প্রদান
২৬০
মানুষ মরে না ইন্তেকাল করে?
২৬১
মৃত্যুর পর মানুষের রূহ কোথায় যায়?
২৬২
মৃত মানুষের শ্রবণ সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের বক্তব্য :
২৬৩
দেহে প্রাণ থাকলেই কেবল সকল জীব শ্রবণ করতে পারে
২৬৪
মৃতদের বিশেষ মুহূর্তে শ্রবণ :
২৬৫
গ্রন্থপঞ্জী