hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

কুরআন ও হাদীসের আলোকে শাফা‘আত

লেখকঃ মুহাম্মাদ নাজমুল ইসলাম

ভূমিকা
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

সকল প্রশংসা আল্লাহর। সালাত-সালাম বর্ষিত হোক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর। এবং তাঁর পরিবার-পরিজন, সাহাবী ও অনুসারীদের ওপর।

কুরআন-সুন্নাহ ও ইজমায়ে উম্মত দ্বারা একথা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তা‘আলাই হচ্ছেন দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বময় কর্তৃত্ব, রাজত্বের অধিকারী। সবকিছুর মালিকানা তাঁরই।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿فَلِلَّهِ ٱلۡأٓخِرَةُ وَٱلۡأُولَىٰ ٢٥﴾ [ النجم : ٢٥ ]

“বস্তুত ইহকাল ও পরকাল আল্লাহরই।” [সূরা আন-নাজম, আয়াত: ২৫]

﴿أَلَا لَهُ ٱلۡخَلۡقُ وَٱلۡأَمۡرُ﴾ [ الاعراف : ٥٤ ]

“জেনে রাখো, সৃষ্টি ও কর্তৃত্ব তাঁরই। [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: ৫৪]

﴿لِّلَّهِ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِ﴾ [ البقرة : ٢٨٤ ]

“আকাশ ও যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ২৮৪]

﴿قُلۡ إِنَّ ٱلۡأَمۡرَ كُلَّهُۥ لِلَّهِ﴾ [ ال عمران : ١٥٤ ]

“হে নবী আপনি বলুন, যাবতীয় বিষয় আল্লাহরই এখতিয়ারে।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৫৪]

আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন বলবেন,

﴿لِّمَنِ ٱلۡمُلۡكُ ٱلۡيَوۡمَۖ لِلَّهِ ٱلۡوَٰحِدِ ٱلۡقَهَّارِ ١٦﴾ [ غافر : ١٦ ]

“আজ রাজত্ব কার? সে তো একক প্রবল-পরাক্রান্ত আল্লাহর।” [সূরা গাফির, আয়াত: ১৬]

তিনি আরো বলবেন,

﴿فَٱلۡيَوۡمَ لَا يَمۡلِكُ بَعۡضُكُمۡ لِبَعۡضٖ نَّفۡعٗا وَلَا ضَرّٗا﴾ [ سبا : ٤٢ ]

“আজ তোমাদের কেউ কারো ক্ষতি বা উপকার করার ক্ষমতা রাখবে না।” [সূরা সাবা, আয়াত: ৪২]

তিনি তাঁর নবীকে এভাবে জানিয়ে দিয়েছেন:

﴿وَمَآ أَدۡرَىٰكَ مَا يَوۡمُ ٱلدِّينِ ١٧ ثُمَّ مَآ أَدۡرَىٰكَ مَا يَوۡمُ ٱلدِّينِ ١٨ يَوۡمَ لَا تَمۡلِكُ نَفۡسٞ لِّنَفۡسٖ شَيۡ‍ٔٗاۖ وَٱلۡأَمۡرُ يَوۡمَئِذٖ لِّلَّهِ ١٩﴾ [ الانفطار : ١٧، ١٩ ]

“হে নবী! বিচার দিবস সম্বন্ধে তুমি কী জান? আবার বলছি, বিচার দিবস সম্বন্ধে তুমি কী জান?” এটা সেদিন, যেদিন কেউ কারো জন্য কিছু করার সামর্থ্য রাখবে না। সেদিন একক কর্তৃত্ব হবে শুধু আল্লাহর।” [সূরা আল-ইনফিতার, আয়াত: ১৭-১৯]

আল্লাহ তা‘আলা যেমন ইহকাল ও পরকালের একমাত্র মালিক, ঠিক তেমনিভাবে শাফা‘আতের একচ্ছত্র মালিক তিনিই। সর্বপ্রকার শাফা‘আত তাঁরই এখতিয়ার বা কর্তৃত্বাধীন।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿قُل لِّلَّهِ ٱلشَّفَٰعَةُ جَمِيعٗاۖ لَّهُۥ مُلۡكُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِۖ ثُمَّ إِلَيۡهِ تُرۡجَعُونَ ٤٤﴾ [ الزمر : ٤٤ ]

“হে নবী! আপনি বলুন, যাবতীয় শাফা‘আত একমাত্র আল্লাহরই এখতিয়ারে। আসমান-যমীনের কর্তৃত্ব একমাত্র তাঁরই। অতঃপর তার দিকেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে।” [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৪৪]

আল্লাহ তা‘আলা শাফা‘আতের কথা বান্দাদের অন্তরে সৃষ্টি করবেন এবং যাকে ইচ্ছা শাফা‘আতের অনুমতি দিবেন।

বস্তুত শাফা‘আতের মালিকানা ও কর্তৃত্ব এককভাবে মহান আল্লাহর জন্যই সংরক্ষিত। যারা সুপারিশ করবেন তারা তো তাঁরই অনুমতি বা নির্দেশক্রমেই করবেন এবং তা তাঁরই রহমতের প্রকাশের কারণেই। এ হচ্ছে তাঁর ব্যক্তিগত ইচ্ছার প্রতিফলন। তাই তো মহান আল্লাহ কুরআনুল করীমে স্পষ্ট ঘোষণা করেন:

﴿مَا لَكُم مِّن دُونِهِۦ مِن وَلِيّٖ وَلَا شَفِيعٍۚ أَفَلَا تَتَذَكَّرُونَ ٤﴾ [ السجدة : ٤ ]

“তিনি ছাড়া তোমাদের কোনো অভিভাবক বা সুপারিশকারী নেই। তবুও কি তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করবে না?” [সূরা আস-সাজদাহ, আয়াত: ৪]

তিনি আরো বলেন,

﴿لَيۡسَ لَهُم مِّن دُونِهِۦ وَلِيّٞ وَلَا شَفِيعٞ﴾ [ الانعام : ٥١ ]

“তিনি ছাড়া তাদের জন্য অন্য কোনো অভিভাবক বা সুপারিশকারী নেই”। [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ৫১]

তিনি আরো বলেন,

﴿أَمِ ٱتَّخَذُواْ مِن دُونِ ٱللَّهِ شُفَعَآءَ﴾ [ الزمر : ٤٣ ]

“তবে কি তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে শাফা‘আতকারী গ্রহণ করেছে?” [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৪৩]

তিনি আরও বলেন,

﴿مَا مِن شَفِيعٍ إِلَّا مِنۢ بَعۡدِ إِذۡنِهِ﴾ [ يونس : ٣ ]

তাঁর অনুমতি ছাড়া তো কোনো সুপারিশকারীই হতে পারে না।” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ০৩]

এজন্য শাফা‘আত প্রার্থনা একমাত্র আল্লাহরই নিকট করতে হবে। কেননা আদালতে আখিরাতের ভয়ঙ্কর দিনে কেউ নিজের ক্ষমতাবলে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আকাশ ও পৃথিবীর মালিক রাজাধিরাজ ক্বাহ্‌হার যুলযালাল মহাপ্রতাপশালী আল্লাহর দরবারে শাফা‘আত করতে পারবে- এমন শক্তি কারো নেই। না আছে কোনো পয়গাম্বরের, না আছে কোনো ওলী-দরবেশের আর না আছে অন্য কারোর। এমন কি, টু শব্দটি করারও সাহস কারো থাকবে না। বরং সেদিন শাফা‘আত অস্তিত্ব লাভ করবে একমাত্র আল্লাহর অনুমতির মাধ্যমে। তাঁর অনুমতি ব্যতীত কেউ কারো জন্য শাফা‘আত করতে পারবে না। এবং তার অনুমতি ছাড়া কোনো সুপারিশকারীও থাকবে না।

যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿مَا مِن شَفِيعٍ إِلَّا مِنۢ بَعۡدِ إِذۡنِهِ﴾ [ يونس : ٣ ]

“তাঁর অনুমতি লাভ না করে শাফা‘আত করাবার কেউ নেই।” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ০৩]

﴿مَن ذَا ٱلَّذِي يَشۡفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذۡنِهِ﴾ [ البقرة : ٢٥٥ ]

“কে আছে এমন যে, তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর নিকট শাফা‘আত করতে পারবে?” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ২৫৫]

﴿وَلَا تَنفَعُ ٱلشَّفَٰعَةُ عِندَهُۥٓ إِلَّا لِمَنۡ أَذِنَ لَهُ﴾ [ سبا : ٢٣ ]

“তিনি যার জন্য সুপারিশের অনুমতি দিবেন সে ব্যতীত অন্য কারও সুপারিশ তাঁর কাছে কোনো কাজে আসবে না।” [সূরা সাবা, আয়াত: ২৩]

﴿يَوۡمَئِذٖ لَّا تَنفَعُ ٱلشَّفَٰعَةُ إِلَّا مَنۡ أَذِنَ لَهُ ٱلرَّحۡمَٰنُ وَرَضِيَ لَهُۥ قَوۡلٗا ١٠٩﴾ [ طه : ١٠٩ ]

“দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন ও যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন সে ছাড়া কারো সুপারিশ সেদিন কোনো কাজে আসবে না।” [সূরা ত্বা-হা, আয়াত: ১০৯]

আল্লাহ তা‘আলা কাফিরদেরকে নয় বরং ঈমানদারদেরকে সম্বোধন করে বলেন,

﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ أَنفِقُواْ مِمَّا رَزَقۡنَٰكُم مِّن قَبۡلِ أَن يَأۡتِيَ يَوۡمٞ لَّا بَيۡعٞ فِيهِ وَلَا خُلَّةٞ وَلَا شَفَٰعَةٞۗ وَٱلۡكَٰفِرُونَ هُمُ ٱلظَّٰلِمُونَ ٢٥٤﴾ [ البقرة : ٢٥٤ ]

“হে ঈমানদারগণ! আমরা তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে তোমরা (আল্লাহর পথে) ব্যয় করো সে দিন আসার পূর্বে যেদিন বেচা-কেনা, বন্ধুত্ব ও শাফা‘আত কিছুই থাকবে না। সত্য প্রত্যাখ্যানকারীরাই প্রকৃত যালিম বা অপরাধী।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৫৪]

এ আয়াতে ولا شفاعة শাফা‘আত বা সুপারিশ নেই, এ কথার অর্থ হচ্ছে, আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কেউ কারো জন্য সুপারিশ করতে পারবে না, বরং আল্লাহর অনুমতির মাধ্যমে শাফা‘আত অস্তিত্ব লাভ করবে।

বিশ্বনবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিয়ামতের দিন ‘সায়্যিদুশ শুফা‘আ’ বা শাফা‘আতকারীদের সর্দার হবেন। এ সত্ত্বেও তাঁর পক্ষেও আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কারো জন্য শাফা‘আত করা সম্ভব হবে না। যতক্ষণ না তাকে বলা হবে, সুপারিশ করার জন্য। তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই বলেছেন:

«آتي تَحْتَ الْعَرْشِِ فَأَخِرُّ سَاجِدًا ... ثُمَّ يُقَالُ»

“আমি ‘আরশের নিচে আসব আর সাজদায় লুটিয়ে পড়ব, তারপর বলা হবে:

«إرْفَعْ رَأسَكَ , قُلْ تُسْمَعْ , وَسَلْ تُعْطَ , وَاشْفَعْ تُشَفَّعْ»

“হে মুহাম্মাদ! তোমার মাথা উঠাও, বল, শোনা হবে। প্রার্থনা কর, তোমাকে দেওয়া হবে। সুপারিশ করো, তোমার সুপারিশ গ্রহণ করা হবে”।

লক্ষ্যণীয় যে, আল্লাহ জাল্লা শানুহু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শাফা‘আতের অনুমতি দিয়েছেন এবং এও জানিয়ে দিয়েছেন যে, তার শাফা‘আত মঞ্জুর করা হবে। অর্থাৎ ক্ষমাকারী বা উদ্ধারকারী হিসেবে আল্লাহই সার্বভৌম কর্তৃত্ববান।

কিয়ামতের দিন মহানবী নিজেই আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করে বলবেন:

«يَارَبِّ وَعَدْتَّنِيْ الشَّفَاعَةَ فَشَفِّعْنِي فِي خَلْقِكَ»

“হে আমার রব! আপনি আমাকে শাফা‘আতের ওয়াদা দিয়েছিলেন। অতএব, আমাকে আপনার সৃষ্টির জন্য সুপারিশকারী বনিয়ে দিন”। [শরহু আকীদাতিত তাহাবিয়া, পৃ. ২২৬।]

তখন তাঁকে সুপারিশকারী বানিয়ে দেওয়া হবে। অতএব, বুঝা গেল যে, কিয়ামত দিবসে অনুষ্ঠিত শাফা‘আত একমাত্র আল্লাহরই অনুমতি সাপেক্ষ। অর্থাৎ যাকে ইচ্ছা সুপারিশের অনুমতি দেওয়া ও যাকে ইচ্ছা না দেওয়া এবং যার জন্য ইচ্ছা করতে দেওয়া আর যার জন্য ইচ্ছা করতে না দেওয়া এবং কারো শাফা‘আত শোনা বা না শোনা আর তা কবুল করা বা না করা সর্বশক্তিমান আল্লাহর একক এখতিয়ারে। তিনি ছাড়া যে-ই হোক না কেন তাঁর অনুমতি ব্যতীত কেউ শাফা‘আত করার সাহস করতে পারবে না। তাই যারা আখিরাতের আদালতে বিশ্বনবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শাফা‘আত লাভের উচ্চাকাঙ্খা রাখে তার জন্য উচিৎ, শাফা‘আত ও দো‘আ কবুলের মালিক মহান আল্লাহর দরবারেই শাফা‘আত ও অন্যান্য বিষয়ে দো‘আ করা। যাতে তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমাদের জন্য শাফা‘আত করার অনুমতি প্রদান করেন, যেমনিভাবে সমস্ত সৃষ্টিকুল তাঁরই নিকট প্রার্থনা করে থাকে।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿يَسۡ‍َٔلُهُۥ مَن فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ﴾ [ الرحمن : ٢٩ ]

“আকাশ ও যমীনের সবাই তাঁরই সমীপে প্রার্থনা করে।” [সূরা আর-রহমান, আয়াত: ২৯]

তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

«لِيَسْأَلْ أَحَدُكُمْ رَبَّهُ حَاجَاتَهِ كُلَّهَا حَتّى يَسْألَ شَسْعَ نَعْلِه اِذَا انْقَطَعَ»

“তোমাদের প্রত্যেককেই নিজ পালনকর্তা আল্লাহর নিকট যাবতীয় হাজাত ও প্রয়োজনের প্রার্থনা করা কর্তব্য; এমনকি নিজের জুতার ফিতার জন্যেও প্রার্থনা করবে যদি তা ছিড়ে যায়”। [বর্ণনায় তিরমিযী, হাকিম, মিশকাত ও সহীহুল আযকার, পৃ. ৫০।]

প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য, আখেরাতে অনুষ্ঠেয় শাফা‘আতের প্রার্থনার বিষয়টি আমাদের অনেকের কাছেই অস্পষ্ট। আবার অনেককে শাফা‘আত প্রার্থনায় অত্যন্ত আন্তরিক দেখা গেলেও যার নিকট প্রার্থনা করা কর্তব্য ও ফরয তারা তাঁর নিকট শাফা‘আত প্রার্থনা করছেন না বরং তারা শির্কী প্রার্থনায় লিপ্ত রয়েছেন। এটা ইসলাম আদৌ অনুমোদন করে না। নিম্নে শাফা‘আতের বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন