মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
‘‘তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। আর এটি বিনয়ীগণ ব্যতীত সকলের নিকট নিশ্চিতভাবে কঠিন’’। [সূরা বাকারা:৪৫]
এ আয়াতের ব্যাখায় আল্লামা ইবনে কাসীর রহ. বলেন, পরকালীন জীবনের সফলতা ও সমৃদ্ধির জন্য আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ফারায়েয এবং সালাতের উপর ধৈর্য-সবরের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর।
তিনি আরো বলেন, সালাত হচ্ছে কাজ ও সংকল্পে সুদৃঢ় থাকার সবচে’ বড় সহায়ক শক্তি।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা স্বীয় হাবীব মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্বোধন করে বলেন,
‘‘আমি অবশ্যই জানি তাদের কথায় তোমার অন্তর সংকুচিত হয়। সুতরাং তুমি তোমার প্রতিপালকের সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর এবং সিজদাকারীদের অন্তর্ভুক্ত হও। আর তোমার প্রতিপালকের ইবাদাত কর মৃত্যু উপস্থিত হওয়া অবধি’’। [সূরা আল হিজর : ৯৭-৯৯]
সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, আল্লাহ তা‘আলা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দীনের দুশমনদের কথায় তার হৃদয়-মন ব্যথিত, সংকুচিত হলে সালাত ও জিকিরে আত্মনিয়োগ করার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ এগুলোতে রয়েছে মনের প্রশান্তি ও প্রশস্ততা এবং দুঃখ পেরেশানী লাঘবের উপকরণ।
আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন-রীতিও ছিল এমনই। যখনই কোন বিষয়ে চিন্তিত বোধ করতেন, দ্রুত সালাতে মশগুল হয়ে যেতেন।
হুযায়ফা রাদিআল্লাহু আনহু বলেন :
رجعت إلى النبي صلى الله عليه وسلم ليلة الأحزاب وهو مشتمل في شملة يصلي، وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم إذا حزبه أمر صلى . ( حسن )
আহযাব রজনীতে আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট ফিরে গেলাম। তিনি তখন চাদর আবৃতাবস্থায় সালাত আদায় করছিলেন। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই ছিলেন যে, যখনই কোন বিষয়ে চিন্তিত বোধ করতেন সালাতে মশগুল হয়ে যেতেন।
আমিরুল মুমিনীন আলী রাদিআল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন:
বদর রজনীতে আমি আমাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করলাম। দেখলাম আমাদের একজন লোকও জেগে নেই, সকলেই গভীর ঘুমে আচ্ছন্নণ। ব্যতিক্রম ছিলেন শুধুমাত্র রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি একটি বৃক্ষের নিকট সকাল অবধি অবিরত সালাত ও দোয়া-মুনাজাতে ব্যস্ত ছিলেন।
كان النبي صلى الله عليه وسلم إذا أصابته خصاصة نادى بأهله : صلوا , صلوا، قال : ثابت وكان الأنبياء إذا نزل بهم أمر فزعوا إلى الصلاة .
অভাব-অনটন দেখা দিলে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ পরিজনদের এই বলে আহবান করতেন, তোমরা সালাত আদায়ে প্রবৃত্ত হও, তোমরা সালাতে নিমগ্ন হও। সাবেত বলেন, আম্বিয়া আলাইহিমুসসাল্লামদের অবস্থা এমনই ছিল যে, তাঁদের উপর অনাকাঙ্ক্ষিত কোন বিপদ আপতিত হলে তারা সালাতে মশগুল হয়ে যেতেন। সাহাবী আবুদ্দারদা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
إن النبي صلى الله عليه وسلم إذا كان ليلة ريح شديدة، كان مفزعه إلى المسجد حتى تسكن الريح، وإذا حدث في السماء خسوف شمس أو قمر كان مفزعه إلى الصلاة حتى ينجلي .
প্রবল ঝড়-বাতাসের রাতে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গন্তব্যস্থল হত মসজিদ, যতক্ষণ না ঝড়-তুফান বন্ধ হত। আর আকাশে সূর্য বা চন্দ্র গ্রহণ দেখা দিলে তা গ্রহণমুক্ত হয়ে আলোকিত না হওয়া পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গন্তব্যস্থল হত সালাত, তাতেই তিনি মশগুল থাকতেন। [মাজমাউজ জাওয়ায়েদ ও মাম্বাউল ফাওয়ায়েদ]
একজন সৈনিকের কাছে তার তলোয়ারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা যেমন, একজন ধনবান ব্যক্তির নিকট তার ধন-সম্পদের আবেদন ও প্রয়োজন যেমন গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ছিল নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর প্রতিটি সাহাবী এবং প্রত্যেক যুগে তাঁদের প্রকৃত অনুগামীদের নিকট সালাতের আবেদন ও অবস্থান। তাঁ তাঁদের তলোয়ার ও সম্পদকে যেরূপ প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ মনে করতেন, যে দৃষ্টিকোণ থেকে তারা এগুলোর মূল্যায়ন করতেন, সাহাবা ও তাবেঈগণ সালাতকে সেরূপ প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান করতেন এবং অনুরূপ মূল্যায়ন করতেন। সালাতের উপর তাদের আস্থা ও বিশ্বাস ছিল খুবই দৃঢ়। ভরসা ও নির্ভরতা ছিল অনেক মজবুত। বরং সালাত পরিণত হয়েছিল তাদের অবিচ্ছেদ্য স্বভাবে। যখনই কোন বিষয়ে তাঁরা শঙ্কিত হতেন বা শত্রুর আক্রমণের দুঃসংবাদ আসত অথবা বিজয় বিলম্বিত হত কিংবা কোন বিষয় জটিল ও অনিশ্চিত হয়ে যেত, তখনই সালাতের আশ্রয় গ্রহণ করতেন। দ্রুত নিজদেরকে প্রত্যার্পণ করতেন সালাতে। এমনই ছিল ইসলামের সোনালী যুগের বীরশ্রেষ্ঠদের বর্ণিল ইতিহাস। মুসলিম বীর সেনানীরা নিজদের জীবনকে ঠিক তেমন করেই রঙিন-বর্ণময় করেছিলেন সালাতের মাধ্যমে। যেন সালাতই ছিল তাদের সব কিছুর আধার।
শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. সম্পর্কে প্রসিদ্ধ আছে, যখন তাঁর নিকট কোন আয়াত জটিল বা অস্পষ্ট মনে হত, সাথে সাথে কোন জন মানব শূন্য মসজিদ পানে ছুটে যেতেন এবং সালাতে নিমগ্ন হয়ে দীর্ঘ সিজদায় পড়ে- মহান আল্লাহর দরবারে সকরুণ আকুতি পেশ করতেন: হে ইবরাহীমের শিক্ষাদানকারী, আমাকে শিখিয়ে দিন। হে সুলাইমানের জ্ঞানদানকারী, আমাকে জ্ঞান-বুঝ দান করুন। তিনি ছিলেন আল্লাহর নিকট খুবই অনুনয়কারী-অতিশয় বিনীত।
ভয়-ভীতি ও দুশমনের আক্রমণ আশঙ্কার ক্ষেত্রে রয়েছে সালাত (সালাতুল খাওফ)। রয়েছে খরা-অনাবৃষ্টির সময় যেমন সালাতুল ইস্তিস্কা, তদ্রূপ গুনাহ-ভ্রান্তি, অন্যায় ও অপরাধ থেকে মার্জনার জন্য রয়েছে সালাত-সালাতুত তাওবা।
আবু বকর রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
ما من عبد يذنب ذنبا فيتوضأ، فيحسن الطهور ثم يقوم فيصلي ركعتين، ثم يستغفر الله لذلك الذنب إلا غفر الله له .
কোন বান্দা যখনই কোন অন্যায়-অপরাধ করে অতঃপর খুব ভালভাবে ওযু করে-পবিত্রতা অর্জন করে এরপর দু’রাকআত সালাত আদায় করে আল্লাহর নিকট কৃত পাপের জন্য ক্ষমা চায়, তখন আল্লাহ তা‘আলা অবশ্যই তাকে ক্ষমা করে দেন।
ইসলামের অন্যতম বিধান-দু‘আর একটি স্বাভাবিক আদব হল দু‘আর পূর্বে একটি নেক আমল উপস্থাপন করে দু’আ করা। সুতরাং কারো মনে যদি আকাঙ্খা জাগে যে, তার পেরেশানী দূর হোক বা প্রয়োজন পূর্ণ হয়ে যাক তাহলে সে এ রীতির অনুবর্তিতায় নিজ সাধ্যমত দু’রাকআত সালাত আদায় করে দু’আ করতে পারে।
উসমান বিন হানীফ রাদিআল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন:
أن رجلا ضرير البصر أتى إلى النبي صلى الله عليه وسلم فقال : أدع الله لي أن يعافيني فقال : إن شئت أخرت لك وهو خير لك وإن شئت دعوت فقال : أدع الله ، فأمره أن يتوضأ، فيحسن وضوءه ويصلي ركعتين ويدعو ... ( صحيح )
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী জনৈক সাহাবী নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বললেন: আপনি আমার আরোগ্যদানের জন্য আল্লাহর নিকট দু‘আ করুন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: তুমি চাইলে আমি বিলম্ব করব। আর সেটিই হবে তোমার জন্য অধিক কল্যাণকর। আর যদি চাও তাহলে দু’আ করতে পারি। তিনি নিবেদন করলেন: দু‘আ করুন। তখন নবীজি তাকে ওযু করার নির্দেশ দিয়ে ভালভাবে পবিত্রতা অর্জন করত: দু’রাকআত সালাত আদায়ান্তে দু’আ করতে বললেন। [হাদিসটি বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়েছে।]
ফরজ সালাতগুলোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ওয়াক্ত মত নামায আদায় করতে হয়। বরং সালাত হচ্ছে মুমিনের ঢাল ও হাতিয়ার এবং স্থায়ী চাবি যার মাধ্যমে সকল বন্ধ তালা খোলা যায়। যার মাধ্যমে দূর করা যায় সকল উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।
সালাত অন্যায়-অপরাধের কাফফারা :
বিশিষ্ট সাহাবী উবাদা বিন সামেত রাদিআল্লাহু আনহু বলেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন :
خمس صلوات افترضهن الله عز وجل، من أحسن وضوئهن وصلا هن لوقتهن، وأتم ركوعهن، وسجودهن وخشوعهن، كان له على الله عهد أن يغفر له، ومن لم يفعل فليس له على الله عهد إن شاء غفرله، وإن شاء عذبه . ( صحيح )
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত যা আল্লাহ তা‘আলা ফরজ করেছেন। যে ব্যক্তি খুব ভাল করে ওযু করবে, সময় মত তা আদায় করবে, রুকূ-সিজদা একাগ্রতা পরিপূর্ণ করে সম্পন্ন করবে তার জন্যও আল্লাহ তা‘আলার প্রতিজ্ঞা ও প্রতিশ্রুতি রয়েছে যে, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেবেন। আর যে এগুলো করবে না, তার জন্য কোন প্রতিশ্রুতি নেই। ইচ্ছা করলে তিনি ক্ষমা করবেন আবার চাইলে শাস্তিও দিবেন। [সহীহ]
আবু সাঈদ খুদরী রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছেন:
الصلوات الخمس كفارة لما بينها ...
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত তার মধ্যবর্তী সময়ের (পাপের) কাফ্ফারা...।
إن العبد إذا قام يصلي أتي بذنوبه كلها فوضعت على رأسه وعاتقيه، فكلما ركع وسجد تساقطت عنه .
বান্দা যখন সালাতে দন্ডায়মান হয়, তার যাবতীয় গুনাহ উপস্থিত করে মাথা ও উভয় কাঁধে রাখা হয়। এরপর যখনই সে রুকূ-সিজদা করে (এক এক করে) তার গুনাহ ঝরে পড়তে থাকে।
আবু আইয়ূব রাদিআল্লাহু আনহু বলেন : আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি:
من توضأ كما أمر وصلى كما أمر غفر له ما تقدم من عمل .
যে ব্যক্তি নির্দেশ মোতাবেক ওযু করে এবং নির্দেশ মোতাবেক সালাত আদায় করে, তার পূর্বকৃত সব অপরাধ ক্ষমা করে দেয়া হয়।
এ হাদীস ওযু ও সালাতের ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদর্শ অনুসরণের গুরুত্বের প্রতি প্রচ্ছন্নভাবে ইঙ্গিত করছে। পাশাপাশি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী:
صلوا كما رأتموني أصلي .
‘‘তোমরা সালাত আদায় কর যেভাবে আমাকে সালাত আদায় করতে দেখ’’। এর দিকে সযত্ন দৃষ্টি রাখার প্রতি তাগিদ দিচ্ছে।
বান্দা যদি অবাধ্যতায় জড়িয়ে কোন পাপ করে ফেলে অতঃপর পবিত্র হয়ে আল্লাহর উদ্দেশ্যে সালাত আদায় করে উক্ত পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, আল্লাহ অবশ্যই ক্ষমা করে দেন।
আবু বকর রাদিআল্লাহু আনহু বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি:
ما من رجل يذنب ذنبا، ثم يقوم فيتطهر، ثم يصلي، ثم يستغفر الله إلا غفر الله له، ثم قرأ الآية ...
যখনই কোন ব্যক্তি কোন অপরাধ করে ফেলে। অতঃপর পবিত্রতা অর্জনপূর্বক সালাত আদায় করে আল্লাহর নিকট ক্ষমা চায়, আল্লাহ তাকে অবশ্যই ক্ষমা করে দেন। অতঃপর তিনি এ আয়াত তিলাওয়াত করলেন :
‘‘এবং যারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা (কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে) নিজের উপর জুলুম করলে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ ব্যতীত আর কে ক্ষমা করবেন? আর তারা যা করেছে জেনে-শুনে বারবার তা করেনা’’। [সূরা আলে ইমরান:১৩৫]
আর আমর ইব্ন আবাসা রাদিআল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত হাদীসে আছে:
فإن هو قام فصلى، فحمد لله وأثنى عليه، ومجده بالذي هو له أهله وفرغ قلبه لله تعالى إلا انصرف من خطيئته كهيئة يوم ولدته أمه . ( مسلم )
আর সে যদি সালাত আদায় করত: আল্লাহর প্রশংসা করে, তার গুণাবলী বর্ণনা করে, তার শান ও মর্যাদার সাথে সংগতিপূর্ণ মহিমা প্রকাশ করে এবং আল্লাহর জন্য স্বীয় অন্তর খালি করে ফেলে তাহলে সে নিজ গুনাহ হতে মুক্ত হয়ে এমনভাবে ফিরে আসে যেন আজই তার মা তাকে জন্ম দিয়েছে। [মুসলিম]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/85/12
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।