hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মহা নাবীর সর্ব শেষ ওসিয়ত আস-সালাত, আস-সালাত

লেখকঃ নূর মুহাম্মদ বদীউর রহমান

জামাআতে সালাত পড়ার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান :
জামাআত রহমত স্বরূপ। জামাআত ত্যাগ করা শাস্তির কারণ। জামাআতে সালাত ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে শক্তিশালী করে। সংযম শিক্ষা দেয় এবং মু’মিনদের পাস্পরিক হারানো অবস্থার প্রশিক্ষণ দেয়। মুসলমানের মধ্যে আল্লাহর একত্ববাদ ও তাঁর দাসত্বকে একত্র করে। সত্য ও ইখলাসের ফযীলত বৃদ্ধি করে।

ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, জামাআতের সালাত একাকী সালাত থেকে সাতাশ গুন বেশি ফযীলত রাখে। [বুখারী ও মুসলিম]

আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, কোন ব্যক্তির ওই সালাত যা জামাআতের সাথে পড়া হয় তা ঘরে বা বাজারে একাকী পড়া সালাত হতে পাঁচশ গুণ বেশি সওয়াব রাখে। কেননা কোন ব্যক্তি যখন উত্তমরূপে ওযু করে অতঃপর মসজিদের দিকে একমাত্র সালাতের উদ্দেশ্যে গমন করে তখন তার প্রতি কদমে একটি করে মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়। একটি করে গুনাহ মাফ করা হয়। অতঃপর যখন সালাত পড়ে ওই স্থানে বসে থাকে, যতক্ষণ সে ওযু অবস্থায় বসে থাকে ফেরেশতাগণ তার জন্য দোয়া করতে থাকেন ‘হে আল্লাহ, এই ব্যক্তিকে ক্ষমা কর। তার প্রতি রহমত নাযিল কর,। ফেরেশতাদের দু‘আর চাইতে কল্যাণকর আর কোন্ আমল হতে পারে?

উসমান ইবনে আফ্ফান রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, যে ইশার সালাত জামাআতের সাথে আদায় করে সে যেন অর্ধরাত্রি সালাত পড়েছে। আর যে ফজরের সালাত জামাআতের সাথে আদায় করে সে যেন সারারাত্রি সালাত পড়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রা. বলেন : যে ব্যক্তি কাল কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলার সাথে মুসলমানরূপে সাক্ষাত করতে চায়, সে যেন এই নামাযসমূহকে এমন স্থানে আদায় করার এহতেমাম করে, যেখানে আযান হয়। কেননা আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের নবীর জন্য এমন সব সুন্নত জারী করেছেন, যেগুলি সম্পূর্ণই হিদায়াত। এই সমস্ত সুন্নতের মধ্যে জামাআতের সাথে সালাত আদায় করাও রয়েছে। যদি অমুক ব্যক্তির ন্যায় তোমরাও ঘরে সালাত আদায় কর, তবে তোমরা তোমাদের নবীর সুন্নতসমূহ ত্যাগকারী হবে। আর যদি তোমরা তোমাদের নবীর সুন্নতসমূহ ত্যাগ কর তবে তোমরা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। আর যে ব্যক্তি উত্তরূপে ওযু করে, অতঃপর মসজিদের দিকে অগ্রসর হয় তার প্রত্যেক কদমে একটি করে নেকী লেখা হবে, একটি করে গুনাহ মাফ হবে। এক সময় আমাদের অবস্থা এমন ছিল যে, একমাত্র প্রকাশ্য মুনাফিক ছাড়া আর কেউ জামাআতে সালাত আদায় করা থেকে বিরত থাকত না। এমনকি যে ব্যক্তি দু’জনের উপর ভর করে যেতে পারত তাকে জামাআতের সাথে কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়া হত। [মুসলিম : ১/৬৫৪]

আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযু করে মসজিদের দিকে গমন করল অতঃপর গিয়ে দেখলো লোকেরা সালাত শেষ করে ফেলেছে আল্লাহ তা‘আলা তাকে সালাত আদায়কারীদের সমপরিমাণ সওয়াব দিবেন। এতে তাদের সওয়াব বিন্দু মাত্র কম হবে না।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন