hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

কুরআন ও সুন্নাহ’য় বর্ণিত শাফা‘আত এবং শাফা‘আতকারী

লেখকঃ শাইখ ইবরাহীম ইবন আবদিল্লাহ আল-হাযেমী

১৫
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক তাঁর চাচা আবূ তালিবের শাস্তি হালকা করার জন্য সুপারিশ প্রসঙ্গে
৩৭. আব্বাস ইবন আবদিল মুত্তালিব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে উদ্দেশ্য করে বলেন:

«ما أغنيت عن عمك فإنه كان يحوطك ويغضب لك ؟ قال : « هو في ضحضاح من نار ولولا أنا لكان في الدرك الأسفل من النار » .

“আপনি কি আপনার কর্মের দ্বারা (তার) কোনো উপকার করতে পেরেছেন, অথচ তিনি তো আপনাকে হিফাযত করতেন এবং আপনার জন্য (অন্যের প্রতি) ক্রোধাম্বিত হতেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: (হ্যাঁ), তিনি কেবল পায়ের গ্রন্থি পর্যন্ত জাহান্নামের আগুনে থাকবেন, আর যদি আমি না হতাম, তবে জাহান্নামের অতল তলেই তাকে অবস্থান করতে হত।” [সহীহ বুখারী, অধ্যায়: সাহাবীদের ফযিলত ( كتاب فضائل الصحابة ), পরিচ্ছেদ: আবূ তালিবের কাহিনী ( باب قصة أبي طالب ), হাদীস নং ৩৬৭০; সহীহ মুসলিম (১/১৯৪)।]

৩৮. আবূ সা‘ঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট তাঁর চাচা (আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু) আলোচনা করার সময় শুনেছেন; অতঃপর এক পর্যায়ে তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন:

«لعله تنفعه شفاعتي يوم القيامة فيجعل في ضحضاح من النار يبلغ كعبيه يغلي منه دماغه» .

“আশা করা যায়, কিয়ামতের দিন তাঁর ব্যাপারে আমার সুপারিশ কাজে আসবে। তাঁকে জাহান্নামের উপরিভাগে এমনভাবে রাখা হবে যে, আগুন তার পায়ের গিরা পর্যন্ত পৌঁছবে; এতেই তার মগজ উথলাতে থাকবে।” [সহীহ বুখারী, অধ্যায়: সাহাবীদের ফযীলত ( كتاب فضائل الصحابة ), পরিচ্ছেদ: আবূ তালিবের কাহিনী ( باب قصة أبي طالب ), হাদীস নং ৩৬৭২।]

এই হাদীস দু’টি প্রমাণ করে যে, আবূ তালিব কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে। কারণ, তিনি যদি মুসলিম হতেন, তাহলে একত্ববাদে বিশ্বাসীদের সাথে তিনিও জাহান্নাম থেকে বের হয়ে আসতে পারতেন, যেমনিভাবে একত্ববাদে বিশ্বাসীদের জাহান্নাম থেকে বের হয়ে আসার ব্যাপারে বর্ণিত হাদীসগুলোর সংখ্যা মুতাওয়াতির পর্যায়ে পৌঁছেছে। আর অচিরেই এই প্রসঙ্গে বর্ণিত কিছু সংখ্যক হাদীসের বিবরণ আসবে ইনশাআল্লাহ।

আর এই দু’টি হাদীসের মধ্যে আবূ তালিবের ইসলাম গ্রহণ না করার ব্যাপারে যে প্রমাণ বহন করে, তাকে সমর্থন ও শক্তিশালী করে ইমাম বুখারী রহ. তাঁর ‘আস-সহীহ’ গ্রন্থে যা বর্ণনা করেছেন; ইবন শিহাব রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমার নিকট বর্ণনা করেছেন সা‘ঈদ ইবনুল মুসাইয়্যিব রহ., তিনি তার পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন:

«أنه لما حضرت أبا طالب الوفاة جاءه رسول الله صلى الله عليه و سلم فوجد عنده أبا جهل بن هشام وعبد الله بن أمية بن المغيرة قال رسول الله صلى الله عليه و سلم لأبي طالب : « يا عم قل لا إله إلا الله كلمة أشهد لك بها عند الله » . فقال أبو جهل وعبد الله بن أمية يا أبا طالب أترغب عن ملة عبد المطلب فلم يزل رسول الله صلى الله عليه و سلم يعرضها عليه ويعودان بتلك المقالة حتى قال أبو طالب آخر ما كلمهم هو على ملة عبد المطلب وأبى أن يقول لا إله إلا الله . فقال رسول الله صلى الله عليه و سلم : « أما والله لأستغفرن لك ما لم أنه عنك» . فأنزل الله تعالى فيه : ﴿مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ أَن يَسۡتَغۡفِرُواْ لِلۡمُشۡرِكِينَ وَلَوۡ كَانُوٓاْ أُوْلِي قُرۡبَىٰ مِنۢ بَعۡدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمۡ أَنَّهُمۡ أَصۡحَٰبُ ٱلۡجَحِيمِ ١١٣﴾ [ التوبة : ١١٣ ]».

“আবূ তালিবের মৃত্যুর সময় উপস্থিত হলে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কাছে আসলেন। তিনি সেখানে আবূ জাহল ইবন হিশাম ও আবদুল্লাহ ইবন আবূ উমাইয়্যা ইবন মুগীরাকে উপস্থিত দেখতে পেলেন। (বর্ণনাকারী বলেন) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ তালিবকে লক্ষ্য করে বললেন: চাচাজান! ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ কালেমা পাঠ করুন, তাহলে এর ওসীলায় আমি আল্লাহর সমীপে আপনার জন্য সাক্ষ্য দিতে পারব। আবূ জাহল ইবন হিশাম ও আবদুল্লাহ ইবন আবূ উমাইয়্যা বলে উঠল: ওহে আবূ তালিব! তুমি কি আবদুল মুত্তালিবের ধর্ম থেকে বিমূখ হবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কাছে কালেমা পেশ করতে থাকেন, আর তারা দু’জনও তাদের কথা পুনারাবৃত্তি করতে থাকে। অবশেষে আবূ তালিব তাদের সামনে শেষ কথাটি যা বলল, তা এই যে, সে আবদুল মুত্তালিবের ধর্মের ওপর অবিচল রয়েছে, সে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলতে অস্বীকার করল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: আল্লাহর কসম! তবুও আমি আপনার জন্য মাগফিরাত কামনা করতে থাকব, যতক্ষণ না আমাকে তা থেকে নিষেধ করা হয়। তখন আল্লাহ তা‘আলা নাযিল করেন:

﴿مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ أَن يَسۡتَغۡفِرُواْ لِلۡمُشۡرِكِينَ وَلَوۡ كَانُوٓاْ أُوْلِي قُرۡبَىٰ مِنۢ بَعۡدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمۡ أَنَّهُمۡ أَصۡحَٰبُ ٱلۡجَحِيمِ ١١٣﴾ [ التوبة : ١١٣ ]

“আত্মীয়-স্বজন হলেও মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নবী ও যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্য সংগত নয়, যখন এটা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে যে, নিশ্চিতই তারা প্রজ্বলিত আগুনের অধিবাসী।” [সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ১১৩]। [সহীহ বুখারী, জানাযা অধ্যায়, পরিচ্ছেদ: মুশরিক ব্যক্তির মৃত্যুকালে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ উচ্চারণ প্রসঙ্গে ( باب إذا قال المشرك عند الموت لا إله إلا الله ), হাদীস নং ১২৯৪।]

তিনি (ইমাম বুখারী রহ.) হাদীসটি তার ‘আস-সহীহ’ গ্রন্থের ভিন্ন আরো কয়েক জায়াগায় বর্ণনা করেছেন এবং তাতে রয়েছে:

«فنزلت : ﴿مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ أَن يَسۡتَغۡفِرُواْ لِلۡمُشۡرِكِينَ وَلَوۡ كَانُوٓاْ أُوْلِي قُرۡبَىٰ مِنۢ بَعۡدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمۡ أَنَّهُمۡ أَصۡحَٰبُ ٱلۡجَحِيمِ ١١٣ ﴾ [ التوبة : ١١٣ ] و نزلت : ﴿إِنَّكَ لَا تَهۡدِي مَنۡ أَحۡبَبۡتَ ... ٥٦ ﴾ [ القصص : ٥٦ ] » .

“অতঃপর নাযিল হয়েছে: আত্মীয়-স্বজন হলেও মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নবী ও যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্য সংগত নয়, যখন এটা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে যে, নিশ্চিতই তারা প্রজ্বলিত আগুনের অধিবাসী”। [সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ১১৩] এবং আরও নাযিল হয়েছে: আপনি যাকে ভালোবাসেন, ইচ্ছে করলেই তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না...।” [সূরা আল-কাসাস, আয়াত: ৫৬]

আর (আবূ তালিবের ইসলাম গ্রহণ না করার ব্যাপারে) সমর্থন করে, যা ইমাম মুসলিম রহ. তাঁর ‘আস-সহীহ’ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন; আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর চাচা (আবূ তালিব)-এর অন্তিমকালে তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন:

«قُلْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ أَشْهَدُ لَكَ بِهَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ » . فَأَبَى فَأَنْزَلَ اللَّهُ ﴿إِنَّكَ لَا تَهۡدِي مَنۡ أَحۡبَبۡتَ﴾ [ القصص : ٥٦ ].

“আপনি ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলুন. কিয়ামত দিবসে আমি আপনার জন্য সাক্ষ্য দিব। কিন্তু তিনি অস্বীকার করলেন। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা নাযিল করলেন:

﴿إِنَّكَ لَا تَهۡدِي مَنۡ أَحۡبَبۡتَ ... الآيَةَ ٥٦ ﴾ [ القصص : ٥٦ ]

“আপনি যাকে ভালোবাসেন, ইচ্ছে করলেই তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না...।” [সূরা আল-কাসাস, আয়াত: ৫৬] [সহীহ মুসলিম, ঈমান অধ্যায়, পরিচ্ছেদ: ঈমানের প্রথম বিষয় হল ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলা ( باب أَوَّلُ الإِيمَانِ قَوْلُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ ), হাদীস নং ১৪৩; তিরমিযী (৪/১৫৯); আহমদ (২/৪৪১)।]

আর তিনিএই হাদীসটি অপর আরেকটি সনদে বর্ণনা করেছেন এবং তাতে তিনি (আবূ তালিব) বলেন:

«لَوْلاَ أَنْ تُعَيِّرَنِى قُرَيْشٌ يَقُولُونَ إِنَّمَا حَمَلَهُ عَلَى ذَلِكَ الْجَزَعُ , لأَقْرَرْتُ بِهَا عَيْنَكَ , فَأَنْزَلَ اللَّهُ : ﴿إِنَّكَ لَا تَهۡدِي مَنۡ أَحۡبَبۡتَ وَلَٰكِنَّ ٱللَّهَ يَهۡدِي مَن يَشَآءُۚ وَهُوَ أَعۡلَمُ بِٱلۡمُهۡتَدِينَ ٥٦ ﴾ [ القصص : ٥٦ ]

“কুরাইশ কর্তৃক এরূপ দোষারোপ করার আশঙ্কা যদি যদি না থাকত, তাহলে আমি তা (কালেমা তাওহীদ) পাঠ করে তোমার চোখ জুড়াতাম; এই প্রেক্ষিতে আল্লাহ তা‘আলা নাযিল করেন:

﴿إِنَّكَ لَا تَهۡدِي مَنۡ أَحۡبَبۡتَ وَلَٰكِنَّ ٱللَّهَ يَهۡدِي مَن يَشَآءُۚ وَهُوَ أَعۡلَمُ بِٱلۡمُهۡتَدِينَ ٥٦﴾

“আপনি যাকে ভালোবাসেন ইচ্ছে করলেই তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না; বরং আল্লাহই যাকে ইচ্ছে সৎপথে আনয়ন করেন এবং সৎপথ অনুসারীদের সম্পর্কে তিনিই ভালো জানেন”। [সূরা আল-কাসাস, আয়াত: ৫৬] [সহীহ মুসলিম, ঈমান অধ্যায়, পরিচ্ছেদ: ঈমানের প্রথম বিষয় হল ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলা ( باب أَوَّلُ الإِيمَانِ قَوْلُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ ), হাদীস নং ১৪৪।]

নাজিয়া ইবন কা‘ব রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললাম:

«إِنَّ عَمَّكَ الشَّيْخَ الضَّالَّ قَدْ مَاتَ . قَالَ : « اذْهَبْ فَوَارِ أَبَاكَ ثُمَّ لاَ تُحْدِثَنَّ شَيْئًا حَتَّى تَأْتِيَنِى» . فَذَهَبْتُ فَوَارَيْتُهُ وَجِئْتُهُ فَأَمَرَنِى فَاغْتَسَلْتُ وَدَعَا لِى» .

“আপনার বৃদ্ধ পথভ্রষ্ট চাচা মারা গিয়েছে; তখন তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন: ‘যাও, তুমি তোমার পিতাকে (মাটি দ্বারা) ঢেকে রাখ, অতঃপর আমার নিকট না আসা পর্যন্ত কোনো কিছুই করবে না; অতঃপর আমি গেলাম, তারপর তাকে (মাটি দ্বারা) ঢেকে দিলাম এবং তাঁর (নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নিকট আসলাম; অতঃপর তিনি আমাকে (গোসল করার) নির্দেশ দিলেন; আমি গোসল করলাম, আর তিনি আমার জন্য দো‘আ করলেন।” [আবূ দাউদ (৩/ ৫৪৭); নাসায়ী (১/৯২); আহমদ (১/৯৭); আর হাদীসটি হাসান পর্যায়ের; দেখুন: আলবানী, ‘আহকামুল জানায়েয’।আর যিনি আবূ তালিবের ইসলাম গ্রহণের ব্যাপারে শি‘য়াদের সন্দেহ-সংশয়সমূহের জবাবের ব্যাপারে আরও বেশি জানতে চান, তার জন্য আবশ্যক হল ইবন হাজার ‘আসকালানী’র ‘আল-ইসাবা ফী তাময়ীযিস সাহাবা’ [ الإصابة في تمييز الصحابة ] (৪/১১৫) এবং ‘ফাতহুল বারী বিশরহে সহীহিল বুখারী’ ( فتح الباري بشرح صحيح البخاري )।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন