মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
“কেউ কোনো ভালো কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে এবং কেউ কোনো মন্দ কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর নজর রাখেন।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৮৫]
হাফেয ইবন কাসীর রহ. বলেন: আর আল্লাহ তা‘আলার বাণী:
﴿مَّن يَشۡفَعۡ شَفَٰعَةً حَسَنَةٗ يَكُن لَّهُۥ نَصِيبٞ مِّنۡهَاۖ ﴾ “কেউ কোনো ভালো কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে” অর্থাৎ যে ব্যক্তি কোনো বিষয়ে চেষ্টা-সাধনা করে, অতঃপর তার ওপর ভালো কিছু গড়ে উঠে, তাহলে তার জন্য এর থেকে অংশ থাকবে।
﴿وَمَن يَشۡفَعۡ شَفَٰعَةٗ سَيِّئَةٗ يَكُن لَّهُۥ كِفۡلٞ مِّنۡهَاۗ ﴾ “আর কেউ কোনো মন্দ কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে।” অর্থাৎ ঐ কাজের দায়ভার তার ওপর চেপে বসবে, যা তার চেষ্টা-সাধনা ও পরিকল্পনার ওপর ভিত্তি করে উদ্ভূত হয়েছে; যেমনটি সহীহ হাদীসের মধ্যে সাব্যস্ত হয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«اشفعوا تؤجروا ويقضي الله على لسان نبيه صلى الله عليه و سلم ما شاء» .
“তোমরা সুপারিশ কর, তোমাদেরকে সাওয়াব দেওয়া হবে, আর আল্লাহ যেন তাঁর ইচ্ছা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখে চূড়ান্ত করেন”। [সহীহ বুখারী (৩/৩৯৯); সহীহ মুসলিম (৪/২০২৬)।]
আর শাফা‘আতের মধ্য থেকে যা বৈধ এবং যা হারাম বা অবৈধ, পবিত্র সুন্নাহ তার বর্ণনা নিয়ে এসেছে।
৮৮. আবূ মূসা আল-আশ‘আরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
«كان رسول الله صلى الله عليه و سلم إذا جاءه السائل أو طلبت إليه حاجة قال : «اشفعوا تؤجروا ويقضي الله على لسان نبيه صلى الله عليه و سلم ما شاء» .
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট কেউ কিছু চাইলে বা প্রয়োজনীয় কিছু চাওয়া হলে তিনি বলতেন: তোমরা সুপারিশ কর, তোমাদেরকে সাওয়াব দেওয়া হবে, আর আল্লাহ যেন তাঁর ইচ্ছা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখে চূড়ান্ত করেন”। [সহীহ বুখারী (৩/৩৯৯); সহীহ মুসলিম (৪/২০২৬)।]
৮৯. মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
«اشْفَعُوا تُؤْجَرُوا، فَإِنِّى لأُرِيدُ الأَمْرَ فَأُؤَخِّرُهُ كَيْمَا تَشْفَعُوا فَتُؤْجَرُوا , فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ : «اشْفَعُوا تُؤْجَرُوا» .
“তোমরা সুপারিশ কর, তোমাদেরকে সাওয়াব দেওয়া হবে। সুতরাং আমি কোনো বিষয়ে (ফয়সালা দিতে) বিলম্ব করি, যাতে তোমরা সুপারিশ কর এবং তোমাদেরকে সাওয়াব দেওয়া হয়। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘তোমরা সুপারিশ কর, তোমাদেরকে সাওয়াব দেওয়া হবে’।” [আবূ দাউদ (৫/৩৪৭); নাসায়ী (৫/৫৮); তার সনদ সহীহ।]
৯০. ‘আমর ইবন শো‘আইব থেকে বর্ণিত, তিনি তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তাঁর পিতা তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি (তাঁর দাদা) বলেন:
«شهدت رسول الله صلى الله عليه و سلم يوم حنين , وجاءته وفود هوازن فقالوا : يا محمد انا أصل وعشيرة فمن علينا من الله عليك , فإنه قد نزل بنا من البلاء مالا يخفي عليك , فقال : «اختاروا بين نسائكم وأموالكم وأبنائكم» .
قالوا : خيرتنا بين أحسابنا وأموالنا نختار أبناءنا .
فقال : «أما ما كان لي ولبني عبد المطلب فهو لكم فإذا صليت الظهر فقولوا انا نستشفع برسول الله صلى الله عليه وسلم على المؤمنين وبالمؤمنين على رسول الله صلى الله عليه و سلم في نسائنا وأبنائنا » .
قال : ففعلوا , فقال رسول الله صلى الله عليه و سلم : « أما ما كان لي ولبني عبد المطلب فهو لكم» .
وقال المهاجرون ما كان لنا فهو لرسول الله صلى الله عليه و سلم وقالت الأنصار مثل ذلك .
وقال عيينة بن بدر : أما ما كان لي ولبني فزارة فلا .
وقال الأقرع بن حابس : أما أنا وبنو تميم فلا .
وقال عباس بن مرداس : أما أنا وبنو سليم فلا .
فقالت الحيان كذبت , بل هو لرسول الله صلى الله عليه و سلم .
فقال رسول الله صلى الله عليه و سلم : «يا أيها الناس ردوا عليهم نساءهم وأبناءهم فمن تمسك بشيء من الفيء فله علينا ستة فرائض من أول شيء يفيئه الله علينا» .
ثم ركب راحلته وتعلق به الناس , يقولون : اقسم علينا فيئنا بيننا حتى ألجؤوه إلى سمرة فخطفت رداءه .
فقال : «يا أيها الناس ! ردوا على ردائي , فوالله لو كان لكم بعدد شجر تهامة نعم لقسمته بينكم , ثم لا تلقوني بخيلا ولا جبانا , ولا كذوبا» .
ثم دنا من بعيره فأخذ وبرة من سنامه فجعلها بين أصابعه السبابة والوسطى , ثم رفعها فقال : « يا أيها الناس ليس لي من هذا الفيء ولا هذه الا الخمس والخمس مردود عليكم فردوا الخياط والمخيط فإن الغلول يكون على أهله يوم القيامة عارا ونارا وشنارا» .
فقام رجل معه كبة من شعر , فقال : أني أخذت هذه أصلح بها بردعة بعير لي قال : «أما ما كان لي ولبني عبد المطلب فهو لك» .
فقال الرجل : يا رسول الله أما إذ بلغت ما أرى فلا أرب لي بها ونبذها» .
“আমি হুনাইন যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত; তাঁর নিকট হাওয়াযিন গোত্রের প্রতিনিধি দল আগমন করল। অতঃপর তারা বলল: হে মুহাম্মাদ! আমরা (তোমার) বংশের মূল ও আত্মীয়স্বজন। সুতরাং তুমি আমাদের ওপর দয়া কর, আল্লাহ তোমার ওপর দয়া করবেন। কারণ, তিনি আমাদেরকে এমন এক বালা-মুসিবতের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছেন, যা তোমার কাছে অস্পষ্ট নয়; তখন তিনি বললেন: তোমরা তোমাদের নারীগণ, ধন-সম্পদ ও সন্তানদের মাঝ থেকে বেছে নাও।
তারা বলল: আপনি আমাদেরকে আমাদের বংশ ও ধন-সম্পদের ব্যাপারে স্বাধীনতা দিয়েছেন, আমরা আমাদের সন্তানদেরকে বেছে নিচ্ছি।
অতঃপর তিনি বললেন: তবে আমার এবং বনু আবদুল মুত্তালিবের জন্য যা রয়েছে, তা তোমাদের জন্য। সুতরাং আমি যখন যোহরের সালাত আদায় করব, তখন তোমরা বলবে: আমরা আমাদের নারী ও সন্তানগণের ব্যাপারে আল্লাহর রাসূলের মাধ্যমে মুমিনগণের নিকট সুপারিশ প্রার্থনা করব এবং মুমিনগণের মাধ্যমে আল্লাহর রাসূলের নিকট সুপারিশ প্রার্থনা করব।
তিনি (বর্ণনাকারী) বলেন: অতঃপর তারা তাই করল; তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: আমার এবং বনু আবদুল মুত্তালিবের জন্য যা রয়েছে, তা তোমাদের জন্য।
অতঃপর মুহাজিরগণ বলল: আমাদের জন্য যা রয়েছে, তা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য, আর আনসারগণও অনুরূপ বলল।
আর ‘উয়াইনা ইবন বদর বলেন: তবে আমার ও বনু ফাযারা’র জন্য যা রয়েছে, তা নয়।
আর আকরা‘ ইবন হাবেস বলেন: আর আমার ও বনু তামীমের জন্য যা রয়েছে, তা নয়।
আর আব্বাস ইবন মিরদাস বলেন: আর আমার ও বনু সুলাইমের জন্য যা রয়েছে, তা নয়।
অতঃপর দু’গোত্রের লোকেরা [অনুরূপ রয়েছে ‘আল-মুসনাদ’ এর মধ্যে, ২য় খণ্ড, পৃ. ২১৮; সীরাতে ইবনে হিশাম, ২য় খণ্ড, পৃ. ৪৯২; আল-বিদায়া, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ৩৫৩। সুতরাং বনু সুলাইম বলেছে: না, যা আমাদের জন্য রয়েছে, তা তা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য; তিনি বলেন, আব্বাস বলেছেন: হে বনু সুলাইম! তোমরা আমাকে দুর্বল করে দিয়েছ।] বলল: তুমি মিথ্যা বলেছ; বরং তা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য।
অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: হে জনগণ! তোমরা তাদের নিকট তাদের নারী ও সন্তানদেরকে ফেরত দিয়ে দাও। সুতরাং এরপর এ ‘ফায়’ (যুদ্ধলব্ধ) সম্পদ যদি কারও কাছে থাকে তবে সে যেন তাও দিয়ে দেয়, অতঃপর প্রথম যে ‘ফায়’ সম্পদ আল্লাহ আমাদেরকে দান করবেন, তা থেকে আমি তাকে ছয়টি অংশ প্রদান করব।
অতঃপর তিনি তাঁর বাহনে আরোহন করলেন এবং মানুষ তাঁর সাথে লেগে গেল, তারা বলল: আপনি আমাদের মধ্যে আমাদের ফায়ের সম্পদ বণ্টন করে দিন, এমনকি তারা তাঁকে ‘সামুরা’ নামক বৃক্ষের নিকট আশ্রয় নিতে বাধ্য করল, অতঃপর তারা তাঁর চাদরও ছিনতাই করে নিল।
অতঃপর তিনি বলেন: হে মানুষ সকল! তোমরা আমাকে আমার চাদরটি ফেরত দাও। কারণ, আল্লাহর শপথ! যদি তোমাদের জন্য মক্কা নগরীর গাছপালার সংখ্যা পরিমাণ উট অর্জিত হয়, তবে তা আমি তোমাদের মাঝে বন্টন করে দিব; অতঃপর তোমরা আমাকে কৃপণ, কাপুরুষ ও মিথ্যাবাদী হিসেবে পাবে না।
অতঃপর তিনি তাঁর উটের নিকটবর্তী হলেন এবং তার কুঁজের পশম ধরলেন, তারপর তা তাঁর তর্জনী ও মধ্যমা আঙুলের মাঝখানে রাখলেন; অতঃপর তিনি তা উঁচু করলেন এবং বললেন: হে মানুষ সকল! আমার জন্য এই ‘ফায়’ নামক সম্পদ ও এই (পশম) থেকে এক-পঞ্চমাংশ ব্যতীত আর কিছুই নেই, আর এক-পঞ্চমাংশও তোমাদেরকে দিয়ে দেওয়া হয়। সুতরাং তোমরা সুঁই-সুতার মত তুচ্ছ জিনিসও ফেরত দিয়ে দাও। কারণ, আত্মসাৎকৃত সম্পদ কিয়ামতের দিনে তার পরিবার-পরিজনের জন্য অপমান অথবা আগুন অথবা কলংকজনক হবে।
অতঃপর জনৈক ব্যক্তি দাঁড়ালেন, তাঁর সাথে ছিল এক গোছা চুল; তারপর সে বলল: আমি এটা নিয়েছি এর দ্বারা আমার উটের গদি পরিষ্কার করব; তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন: আমার এবং আবদুল মুত্তালিবের জন্য যা রয়েছে, তা তোমার জন্য।
অতঃপর লোকটি বলল: হে আল্লাহর রাসূল! অবস্থা যখন এ পর্যায়ে পৌঁছেছে যা আমি দেখছি, তখন তা আমার কোনো প্রয়োজন নেই।” [আহমদ (২/১৮৪); ইবন ইসহাক, যেমন সীরাতে ইবন হিশামে (২/২/৪৮৯) রয়েছে; আর সনদে কোনো সমস্যা নেই ইনশাআল্লাহ।]
৯১. আবদুল্লাহ ইবন ‘আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত যে, বারীরার স্বামী ক্রীতদাস ছিল, তাকে মুগীস বলে ডাকা হত। আমি যেন তাকে এখনও দেখছি, সে বারীরার পিছনে কেঁদে কেঁদে ঘুরছে, আর তার দাড়ি বেয়ে অশ্রু ঝরছে; তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন:
«يا عباس ! ألا تعجب من حب مغيث بريرة ومن بغض بريرة مغيثا ؟ . فقال النبي صلى الله عليه و سلم : لو راجعته . قالت يا رسول الله تأمرني ؟ قال : إنما أنا أشفع . قالت لا حاجة لي فيه» .
“হে ‘আব্বাস! বারীরার প্রতি মুগীসের ভালোবাসা এবং মুগীসের প্রতি বারীরার অনাসক্তি দেখে তুমি কি আশ্চর্যাম্বিত হও না? এরপর নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: (বারীরা) তুমি যদি তার কাছে আবার ফিরে যেতে! সে বলল: হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি আমাকে নির্দেশ দিচ্ছেন? তিনি বললেন: আমি সুপারিশ করছি মাত্র। সে বলল: আমার জন্য তার মধ্যে কোনো প্রয়োজন নেই।” [সহীহ বুখারী, তালাক অধ্যায়, পরিচ্ছেদ: বারীরার স্বামীর ব্যাপারে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুপারিশ ( باب شفاعة النبي صلى الله عليه وسلم على زوج بريرة ), হাদীস নং ৪৯৭৯।]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/303/26
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।