মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
হযরত ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র) শিক্ষা-দীক্ষা সমাপ্ত করে মদীনা থেকে দামেশকে গেলেন, তারপর সেখান থেকে পিতার নিকট মিশরে চলে গেলেন এবং তাঁর পিতার ইন্তেকাল পর্যন্ত তিনি পিতার নিক অবস্থান করেছিলেন।
হযরত ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র) যখন তাঁর পিতা আবদুল আজীজের নিকট থাকতেন তখন তাঁর পিতাকে তাঁকে কোন কাজে নিযুক্ত করেছিলেন কিনা, তাঁকে প্রশাসণিক কোন দায়িত্ব দিয়েছিলেন কিনা এবং তিনি তাঁর পিতার নিকট কত দিনই অবস্থঅন করেছিলেন তা জানা সক্ষম হয়নি।
মনে হয়, তিনি সামান্য কিছুদিন পিতার সাথে অবস্থান করেছিলেন। যখন তিনি পিতার নিকট আসলেন তখন তাঁর পিতা ও চাচা আবদুল মালেকের মধ্যে যুবরজ নিযুক্তির ব্যাপারে মন-কষাকষি চলছিল।
আবদুল মালেকের ইচ্ছা ছিল যে, আবদুল আজীজ-এর পুত্র ওমর ওয়ালিদের স্বপক্ষে খেলাফতের দাবী পরিত্যাগ করুক। কিন্তু আবদুল আজীজ এতে সম্মত ছিলেন না।
ইবনে কাছীর বরেন, আবদুল মালেক প্রথম প্রথম ইশারা-ইঙ্গিত তার উদ্দেশ্য প্রকাশ করতেন। তারপর তিনি মনোভাব স্পষ্ট উল্লেখ করেই একটি পত্র লিখলেন। আবদুল আজীজ খুব সংক্ষিপ্ত অথচ খুব পরিষ্কার ভাষায় পত্রের উত্তর দিলেন যে, আপনি ওয়ালিদ সম্পর্কে যে আশা পোষণ করেন, আমি ওমর ইবনে আবদুল আজীজ সম্পর্কেও সেই আশা পোষণ করি।
এতে আবদুল মালেক তার প্রতি অসন্তুষ্ট হযে তাঁকে লিখলেন যে, মিশরের সমস্ত রাজস্ব দগামেশকে পাঠানো হোক। আবদুল আজীজ যখন থেকে মিশরের শাসনকর্তা নিযুক্ত হয়েছিলেন তখন থেকেই তিনি একজন স্বাধীন শাসনকর্তা হিসেবে দেশ শাসন করছিলেন। দীর্ঘ বিশ বছর পর্যন্ত তিনি মিশরে আমদানীর একটি পয়সাও দামেশকে পাঠাননি। তার কোন হিসাবও দেননি। তদুপিরি মিশর ও পশ্চি ও পশ্চিম আফ্রিকার সমস্ত প্রশাসকগণ সরাসরি আবদুল আজীজের অধীনস্থ ছিল। সমস্ত আমদানীর অর্থ তার নিকট জমা হত, তিনি তাঁর ইচ্ছামত তা ব্যয় করতেন অথবা সরকারী কোষাগারে জমা রাখতেন। আবদুল মালেক অস্বাভাবিক রূপেই এ নির্দেশ প্রদান করেছিলেন। আবদুল আজীজ অত্যন্ত বিজ্ঞ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি তিক্ততা বৃদ্ধি করতে রাজি হননি। কাজেই তিনি এর একটি সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলেন। পত্রের বিষয়বস্তু ছিল এই -+
হে আমীরুল মুমিনীন! আমি ও আপনি জীবনের এমন এক পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি যে, আমাদের বংশের খযুব কম লোকই এর পর জীবিতত আছে। আমি জানি না, আপনি ও জানেন না, আমাদের কে প্রথম মৃত্যু বরণ করবে! যদি আপনি ভাল মনে করেন তবে আমার বাকী জীবনের এ সামান্য সময় আমাকে আর তিরষ্কার করবেন না।
ইবনে কাছীর বলেন যে. এ সংক্ষিপ্ত চিঠি আবদুল মালেকের অন্তরে ভীষণ রেখাপাত করল। তিনি খুব কাঁদলেন এবং ভাইকে লিখলেন, আমার আল্লাহর কসম! তোমার বাকী জীবনে আমি আর তোমাকে কোন প্রকার তিরষ্কার করব না।
আবদুল আজজ তাঁর ভাইকে বিভ্রান্ত করার জন্য মিথ্যা লিখেননি। তিনি সে বছরই ইন্তেকাল করলেন। আবদুল মালেক এজন্যই বেশি অনুতপ্ত হলেন যে, তিনি কেন তাঁর ভাইযের যুবরাজের দাবী প্রত্যাহার করতে চাপ দিচ্ছিলেন। ইবনে কাছীর লিখেন, যখন আবদুল মালেক তাঁর ভাই আবদুল আজীজের মৃত্যও সংবাদ শুনতে পেল, তখন ব্যাথা-বেদনায় পাহাড় যেন তার উপর ভেঙ্গে পড়ল। তিনি এবং তার পরিবারের সকলেই কেঁদে শোক প্রকাশ করতে লাগলেন। (আল-বেদায়া ওয়ান-নেহায়অ ৮, খন্ড, ৫৯ পৃ.)
ঐতিহাসিকগণ বলেন, হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ সবসময় আবদুল মালেককে আবদুল আজীজের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করত, তা না হলে তারা দু’ মায়ের সন্তান হলেও তাদের মধ্যে ভালবাসা ও সম্প্রীতি ছিল। জীবনের পটভূমিকায় তারা সমানভাবে অংশ নিয়েছিলেন। রাজত্ব ও নেতৃত্ব লাবের জন্য উভয়েই সমভাবে কাজ করেছিলেন।
আবদুল আজীজ শত আশা পোষণ করা সত্ত্বেও তার পুত্র ওমরকে রাজসিংহাসনে সবাতে পারেননি। যদি আবদুল আজীজ আরও কিচুদিন জীবিত থাকতেন তবে হয়তো তিনি ওমর ইবনে আবদুল আজীজকে আফ্রিকা অথবা পাশ্চাত্যের কোন দেশের আমীর নিযুক্ত করতেন অথবা তারপর তাঁকে মিশরের শাসনকর্তা নিযুক্ত করতেন। কিন্তু তাঁর জীবন তাঁকে এ সুযোগ দেয়নি। তার পুত্রদের বা ওমরের জন্য কিছু না করেই ৮৫ হিজরীতেহ তিনি ইন্তেকাল করলেন। অবশ্য তিনি তাঁর পুত্র-কন্যাদের জন্য প্রচুর ধন-সম্দ রেখে গিয়েছিলেন।
ইবনে কাছীর তাঁর পরিত্যক্ত সম্পত্তি সম্পর্কে বলেন- আবদুল আজীজ ধন-সম্পদ, উট-ঘোড়া, গাধা-খচ্চর ইত্যাদি অগণিত সম্পদ রেখে গিয়েছিলেন। তাঁর পরিত্যক্ত সম্পত্তির মধ্যে শুধু স্বর্ণই ছিল তিন শত মুদ অর্থাৎ আমারেদ দেশী হিসেবে ৭৫০ মণ (সাতশত পঞ্চাশ মণ)।
ঐতিহসিকগণ বলেন- উমাইয়া বংশীয় বাদশাহদের মধ্যে ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র) ছিলেন সবচেয়ে সম্পদশালী। তিনি খুব উত্তম পোষাক পরিধান করতেন, উন্নত জীবন-যাপন করতেন, উত্তম খাদ্য আহার করতেন, উন্নতমানের বাহনে আরোহন করতেন এবং খুব বেশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পছন্দ করতেন।
আবদুল আজীজের মৃত্যুর পর অনতিবিলম্বে আবদুল মালেক তার পুত্র আবদুল্লাহকে মিশরের শাসনকর্তার দায়িত্ব দিলেন, তখন আবদুল্লাহর বয়স মাত্র ২৭ বছর। তিনি ৮৬ হিজরী জমাদিউল উখরায় মিশরে পৌঁছে শাসকনর্তার দায়িত্বভার গহণ করলেন।
তখন সম্ভবত ওমর ইবনে আবদুল আজীজ মিশর থেকে দামশকে এসেছিলেন। তবে এটা জানা যায়নি যে, তিনি স্বেচ্ছায় দামেশকে এসেছিলেন না, আবদুল মালেক শেষ জীবনে ভাইযেল প্রতি সৃষ্ট তিক্ততা এড়াবার জন্যই তাঁকে দামেশকে ডেকে এনে তাঁর প্রতি করুণা প্রদর্শন করেছিলেন।
ইবনে কাছীর বলেন- তিনি যখন মিশর থেকে দামেশকে গেলেন তখন আবদুল মালেক তাঁকে তাঁর পুত্রদের সাথে অবস্থান করাতেন। তাঁকে তাঁর পুত্রদের চেয়েও অধিক প্রাধান্য দিতেন। ইবনে কাছীরের ভাষ্যটি এই- (আরবী)
অর্থাৎ যখন তাঁর পিতা ইন্তেকাল হল তখন খলীফা আবদুল মালেক তাঁকে দামেশকে আনিয়ে তার পুত্রদের সঙ্গে রাখলেনে, এমনটি তাদের অধিকাংশের উপর তাঁকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন।
খলীফা আবদুল মালেক তাঁর মর্যাদা উন্নতী করার জন্য প্রিয় কন্যা ফাতেমাকে তাঁর সাথে বিয়ে দিলেন। উক্ত বিযেতে তাঁকে প্রচুর পরিমাণ ধন-সম্পদ উপহার হিসেবে দিলেন এবং বারি বর্ষণের মত দান-খায়রাত করেছিলেন।
ফাতেমা খুবই সৌভাগ্যশালী মহিলা ছিলেন, তিনি একজন বুদ্ধিমতি শাহজাদি ছিলেন। কোন এক কবি তাঁর প্রশংসা করে যে কাব্য রচনা করেছিল, তার একটি অংশ ছিল এ- (আরবী)
অর্থাৎ খলীফার কন্যা, খলীফার পোত্রী অনেক খলীফার ভগ্নি এবং তাঁর স্বামীও একজন খলীফা।
ফাতেমার স্বভাব ছিল মধুর ও প্রাণবন্ত। তিনি খুবই স্বামীভক্ত এবং দায়িত্বশীল মহিলা ছিলেন। আবদুল মালেকের মত দোর্দাণ্ড প্রতাপশালী খলীফার কন্যা হিসেবে তার মনে কোন অহংকার ছিল না।
হযরত ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র)-এর সাথে তার বিয়ে হওয়ার তিনি তার ভাগ্য প্রসন্নতার জন্য গর্ব করতেন। সারা বংশে ওমর উমাইয়া ইবনে আবদুল আজীজ (র) সবচেয়ে সুন্দর যুকব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। অবশ্য আহত হওয়ার কারণে তিনি চলার সময় শরীরের ভারসাম্র রক্ষা করতে পারতেন না।
ইবন কাছীর আতাবী থেকে একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন- “যখন ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র) নিজ পিতৃব্যের নিকট আসলেন, তখন তার পিতৃব্য জিজ্ঞেস করলেন, তুমি চলার সময় শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পার না কেন? ওমর ইবনে আবদুল আজীজ বললেন, আমি গাঘার পিঠ থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কোন আঘাত পেয়েছিলে? তিনি উত্তরে বললেন, মূত্রশয় ও পিঠির মধ্যবর্তী স্থানের জোড়ায়।
ইবনে কাছীর বলেন, এ প্রশ্নের উত্তর দিতে ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র) যে উপযুক্ত শব্দ ব্যবহার করলেন, এতে খলীফা অত্যন্ত খুশি হলেন এবং তাঁর পার্শ্বে উপবিষ্ট রূহ ইবনে থাম্বাহকে বললেন, যদি এ প্রশ্নই তোমার বংশের অন্য কাউকে করা হতো তবে এমন রুচিশীল ও মার্জিত উত্তর দিতে পারত না।
ঐতিাহাসিকগণ এর কারণ উল্লেখ করেননি যে, খলিফা আবদুল মালেক তাঁর অন্যান্য ভ্রাতুষ্পুত্রদের প্রতি এত দয়ালু ছিলেন না কেন? তবে অনুমতি হয় যে, জনসাধারণ সম-সাময়িক শিক্ষিত আলেম সমাজ ও বুদ্ধিজীবীগণ ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র)-এর শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং মহৎ চরিত্রের প্রভাবে যেমন প্রভাবান্বিত ছিলেন, আবদুল মালেকও তাদের মতই প্রভাবান্বিত হয়েছিলেন। ইবনে হাকাম এ প্রভাবের কারণ উল্লেখ করে বলেছেন, যখন আবদুল আজীজ নিজ স্ত্রী উম্মে আসেমের নিকট থেকে তাঁর পুত্র সম্পর্কে আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (র)-এর অভিমত জনে আবদুল মালেককে সে সম্পর্ক জানিয়ে দিলেন, তখন থেকেই আবদুল মালেকের অন্তরে তাঁর প্রভাব বিস্তার জানিয়ে দিলেন, তখন থেকেই আবদুল মালেকের অন্তরে তাঁর প্রভাব বিস্তার করেছিল এবং এর ফলেই তাঁর খলীফা তাঁর জন্য মাসিক এক হাজার দীনার ভাতা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছিলেন, অথচ এত বিপুল পরিমাণ ভাতা আর কোন শাহাজাদার জন্র বরাদ্দ করা হয়নি। এমনকি ওয়ালিদ এবং সুলায়মানও এর পরিমাণ ভাতা পেত না। (আল-বেদায়া ওয়ান নেহায়া ৭ম খণ্ড, ১৯৫ পৃ.)
আমাদের বিশ্বাস যে, আবদুল আজীজের চিঠিতে শুধু খলীফার অন্তরে এ প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। মদীনার গভর্ণরও ওমর ইবনে আবদুল আজীজের শিক্ষা-দীক্ষা এবং তার নৈতিক ক্রমোন্নতি সম্পর্কে গোপনে খলীফাকে জানাতেন- যার ফলে খলীফার অন্তর দিন দিন তার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছিল এবং এ কারণেই আবদুল আজীজের মৃত্যু সংবাদ পাওয়া মাত্রই তিনি তার অন্যান্য সন্তানগণকে রেখেই ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র) কে দামেশকে ডেকে আনলেন এবং তার নিজের পার্শ্বে অবস্থান কাতে দিলেন।
ওমর ইবনে আবদুল আজীজ (র)ও তাঁর পিতৃব্যের প্রতি গভীর মহব্বত ও শ্রদ্ধা পোষণ করতেন। ইবনে কাছীর বলেন, যখন তাঁল পিৃতব্য খলিফা আবদুল মালেক ইন্তেকাল করলেন, তখন তিনি তাঁর বিয়ো-ব্যথায় ভেঙ্গে পড়লেন। তিনি এতই ব্যথিত হয়েছিলেন যে, দীর্ঘ সতেরো দিন পর্য়ন্ত শোক প্রকাশ করলেন। (আল বিদায়া ওয়ান-নেহায়য়অ ৮ম খন্ড. পৃ. ১৯৫)
আবদুল মালেকের মৃত্যুর পর তার পুত্র ওয়ালীত খলীফার পদে অধিষ্ঠিত হলেন। আবদুল মালেক তার প্রতি যেরূপ আচরণ কছিলেন ওয়ালীদও সেরূপ আচরণ করতে লাগলন। তিনিও সুলায়মান ব্যতীত অন্যান্য যুবরাজদের উপর তাঁকেই প্রাধান্য দিতেন।
তাঁর প্রতি অধিক সম্মান প্রদর্শন করেই ওয়ালীদ তাঁকে হেজাজের গভর্ণর পতে নিয়োগ দান করলেন। খলীফা আবদুল মালেকের মৃত্যুর কিছুদিন পরই তিনি এই সম্মানিত পতে অধিষ্টিত হলেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/441/17
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।