মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আবু উমামা আল-বাহেলী রাদিয়াল্লাহু আনুহু হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
« إِنَّ الله لاَ يَقْبَلُ من العَمَلِ إِلاَّ مَا كَانَ لَهُ خَالِصاً، وَابتغي بهِ وَجْهُه »
“আল্লাহ তা‘আলা শুধু সে আমল কবুল করবেন, যে আমল কেবল আল্লাহর জন্য করা হবে এবং আমল দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা উদ্দেশ্য হবে”। [নাসায়ী: ৩১৪০। আল্লামা আলবানী হাদিসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন।]
সাওয়াব লাভ করা: সা’আদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনুহু হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“যখনই তুমি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কোন খরচা করবে, তার উপর তোমাকে সাওয়াব দেয়া হবে”। [বুখারি: ৫৬, মুসলিম: ১৬২৭।]
যে কোন ছোট আমলকে বড় মনে করার ফলে তা বড় আমলে পরিণত হওয়া: আল্লামা ইবনুল মুবারক রহ. বলেন, অনেক ছোট আমল আছে নিয়ত তাকে বড় করে দেয়, আবার অনেক বড় আমল আছে, নিয়ত তাকে ছোট করে দেয়। [জামেয়ুল উলুম ওয়াল হিকাম: ১৩/১।]
গুনাহসমূহ ক্ষমা: ইখলাস গুনাহ মাপের অনেক বড় কারণ। ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ রহ. বলেন, এক প্রকার আমল এমন আছে, যখন কোন মানুষ আমলটি পরিপূর্ণ ইখলাস ও আল্লাহর আনুগত্যের সাথে করে থাকে, আল্লাহ তা‘আলা এ আমলের দ্বারা তার কবিরা গুনাহগুলো ক্ষমা করে দেন। যেমন- আব্দুল্লাহ বিন আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনুহু হতে হাদিস বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,
“কিয়ামতের দিন এক ব্যক্তিকে সমগ্র মাখলুকের সামনে উপস্থিত করা হবে, তারপর তার জন্য নিরানব্বইটি দফতর খোলা হবে, প্রতিটি দফতর চোখের দৃষ্টির সমান দূরত্ব। তারপর আল্লাহ তা‘আলা বলবেন, তুমি কি এর কোন কিছুকে অস্বীকার কর, তখন সে বলবে, না, হে আমার প্রভূ। তখন আল্লাহ বলবে, তোমার উপর কোন জুলুম করা হবে না। তারপর তার জন্য হাতের তালুর সমপরিমাণ একটি কাগজের টুকরা বের করা হবে, তাতে লিপিবদ্ধ থাকবে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই। তখন সে বলবে, এত গুলো বড় বড় দফতরের মুকাবেলায় এ কাগজের টুকরাটি কোথায় পড়ে থাকবে? তারপর এ কাগজের টুকরাটি একটি পাল্লায় রাখা হবে এবং দফতরসমূহ অপর পাল্লায় রাখা হবে। তখন কাগজের টুকরার পাল্লাটি ভারি হয়ে যাবে এবং দফতরসমূহ হালকা হয়ে পড়বে। [তিরমিযি: ২৬৩৯, ইবনে মাযা: ৪৩০০, হাকেম হাদিসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, হাদিসটি মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী।]
এ হল ঐ ব্যক্তির অবস্থা যে এ কালিমা ইখলাস ও একীনের সাথে বলবে যেমনটি উল্লেখিত লোকটি বলেছিল। অন্যথায় যারা কবিরা গুনাহ করার কারণে জাহান্নামে প্রবেশ করবে, তাদের সবাই এ কালিমা বলে থাকে। কিন্তু তাদের কথা তাদের গুনাহের উপর ভারী হয় নাই, যেমনটি ভারী হয়েছিল এ লোকটির কথা। অপর একটি হাদিসে বর্ণিত,
“একজন ব্যভিচারী মহিলা একটি কুকুরকে একটি কুপের নিকট দেখতে পেল সে পানির পিপাসায় কাতরাচ্ছে। মহিলাটি তার পায়ের মোজা খুলে তাকে পানি পান করালে, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন”। [মুসলিম: ২২৫৬।] যেহেতু মহিলাটি তার অন্তরে গাথা বিশুদ্ধ ও পরিপূর্ণ ঈমান নিয়ে কুকুরটিকে পানি পান করালেন, আল্লাহ তা‘আলা তাকে ক্ষমা করে দিলেন। অন্যথায় যত ব্যভিচারী মহিলা কোন কুকুরকে পানি করাবে সবাইকে ক্ষমা করে দেবেন এমন কথা এখানে বলা হয়নি। [মাজমুয়ায়ে ফতোয়ায়ে ইবনে তাইমিয়্যাহ: ২২১-২১৮।]
আমলের বিনিময় লাভ করা যদিও আমলটি করতে অক্ষম হয়:
ইখলাসের দ্বারা মানুষ আমলের সাওয়াব পেয়ে থাকে যদিও সে আমলটি করতে অক্ষম হয়। বরং অনেক সময় মুজাহিদ ও শহীদদের মর্তবা লাভ করবে যদিও সে বিছানায় মারা যায়। আল্লাহ তা’লা যাদেরকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিহাদে নিয়ে যেতে পারেননি তাদের প্রশংসা করে বলেন,
“আর তাদের উপরও কোন দোষ নেই, যারা তোমার কাছে আসে, যাতে তুমি তাদের বাহন জোগাতে পার। তুমি বললে, আমি তোমাদেরকে বহন করানোর জন্য কিছু পাচ্ছি না, তখন তারা ফিরে গেল, তাদের চোখ অশ্রুতে ভেসে যাওয়া অবস্থায়, এ দু:খে যে, তারা পাচ্ছে না এমন কিছু যা তারা ব্যয় করবে”।
“মদিনায় আমরা কতক লোককে রেখে এসেছি, আমরা যত পাহাড়ের চুড়া ও গ্রাম মাড়াইনা কেন, তাদেরকে আমাদের সাথে সাথে পাই। তাদেরকে তাদের অপারগতা আমাদের সাথে অংশ গ্রহণ করা হতে বিরত রাখেন”। [বুখারি: ২৬৮৪।] যাদেরকে আমরা অপর এক বর্ণনায় বর্ণিত,
إلا شَرُكوُكمْ فِي الأَجْرِ
“কিন্তু তারা তোমাদের সাথে সাওয়াবের মধ্যে শরিক”। [মুসলিম: ১৯১১।]
“যে ব্যক্তি অন্তর থেকে আল্লাহ তা‘আলার নিকট শাহাদাত কামনা করবে, আল্লাহ তাকে শহীদদের মর্যাদা দান করবে। যদিও লোকটি বিছানায় মারা যায়। [মুসলিম: ১৯০৯।]
অনুরূপভাবে ধনী লোক তার সম্পদ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করে যে পরিমাণ সাওয়াব লাভ করে থাকে, একজন গরীব লোক তার নিয়ত ভালো হওয়ার কারণে সে আল্লাহর রাস্তায় দান না করেও অনুরূপ সাওয়াব লাভ করবে। আবু কাবশা আল-আনমারি রাদিয়াল্লাহু আনুহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“এ উম্মতের উপমা চার শ্রেণীর লোকের অনুরূপ। এক ব্যক্তি যাকে আল্লাহ তা‘আলা মাল ও জ্ঞান উভয়টি দান করেছেন। লোকটি তার মালকে যথাযথ ব্যয় করে। আর এক ব্যক্তি যাকে আল্লাহ তা‘আলা জ্ঞান দান করেছে, তাকে মাল দেয় নাই। সে মনে মনে বলে, যদি আমার নিকট লোকটির মত সম্পদ থাকত, তাহলে আমিও তার মত ব্যয় করতাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তারা উভয়ে সমান সাওয়াবের অধিকারী হবেন। [ইবনে মাযা: ৪২২৮, আহমদ: ১৮০৩৫, আল্লামা আলবানী হাদিসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন।]
এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করা প্রয়োজন, তা হল, একজন লোক আমলে অক্ষম নয়, তবে সে কাজ করার আশা রাখে, কিন্তু করে না। আর সে ধারণা করে, তাকে তার ভালো কাজের আশার কারণে সাওয়াব দেয়া হবে। সে তার এ ধরনের নিয়তকে নেক নিয়ত বলে বিবেচনা করে। কিন্তু বাস্তবতা হল, এ ধরনের নিয়ত ও আশা শয়তানের ওয়াস-ওসা ও আত্মার ধোঁকাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়।
একজন মানুষ মসজিদে সালাতের জামাতে উপস্থিত না হয়ে, ঘরে বসে থাকে বা বিছানায় শুয়ে থাকে, আর বলতে থাকে আমি সালাতে যাওয়াকে পছন্দ করি বা সালাতে উপস্থিত হতে চাই। সে ধারণা করে যে, তার এ কথা দ্বারা, মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে সালাত আদায় করার সাওয়াব সে লাভ করবে। এ ধরনের ভ্রান্ত ধারণা আমাদের উল্লেখিত বিষয়সমূহের সাথে কোন সম্পর্ক নাই এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদিসসমূহের সাথেও এর কোন সম্পর্ক নাই।
মুবাহ ও স্বাভাবিক কর্মসমূহে ইবাদতে পরিণত করার মাধ্যমে উচ্চ মর্যাদা লাভ করা:
সা’আদ বিন আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনুহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
« إنِّكَ لَنْ تُنْفِقَ نَفَقَةً تَبْتغِي بها وَجْهَ الله إلِا أُجِرْتَ عَلَيْهَا، حَتَّى مَا تَجعَلُ فِي فَمِ امْرَأَتِكَ »
“আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে তুমি যে দান কর, তার উপর অবশ্যই তুমি সাওয়াব পাবে। এমনকি তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে খাওয়ারের যে লোকমাটি তুলে দাও”। [বুখারি: ৫৬, মুসলিম: ১৬২৮।] [তাতেও সাওয়াব পাবে]
এটি কল্যাণের অধ্যায়সমূহ হতে একটি বিশাল অধ্যায়। যখনই একজন বান্দা তাতে প্রবেশ করবে, সে মহা কল্যাণ ও অসংখ্য প্রতিদান লাভ করবে। আর আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বৈধ কর্মগুলো ও স্বাভাবিক কাজকর্ম দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভের ইরাদা করি, তাহলে আমরা বিশাল প্রতিদান ও অধিক সাওয়াবের অধিকারী হব।
যাবিদ আল-ইয়ামি রহ. বলেন, প্রতি কর্মে এমনকি খানা-পিনার ও নিয়ত করাকে আমি পছন্দ করি। বাস্তব কিছু নমুনা তোমার সামনে তুলে ধরা হল, যাতে তুমি তোমার দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগাতে পার:
অনেকেই এমন আছে, সে সুগন্ধি ব্যবহার করতে অধিক পছন্দ করেন। সে যদি মসজিদে যাওয়ার পূর্বে সুগন্ধি ব্যবহার করে আল্লাহর ঘরের ইজ্জত করার নিয়ত করে এবং মানুষ ও ফেরেশতাদের কষ্ট রোধ করার নিয়ত করে তাহলে সে অবশ্যই সাওয়াবের অধিকারী হবে। আমরা সবাই খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ করতে বাধ্য। কিন্তু আমরা যদি আমাদের খাদ্য ও পানীয় দ্বারা আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী করার উপর শক্তি লাভ করার নিয়ত করে থাকি তাহলে আমরা অবশ্যই সাওয়াব লাভ করব। অধিকাংশ মানুষ বিবাহ করতে বাধ্য। যদি একজন লোক বিবাহ দ্বারা এ নিয়ত করে, নিজের ও স্ত্রীর সতীত্বের হেফাজত করা এবং এমন নেক সন্তান রেখে যাওয়ার যারা তারপর আল্লাহর জমিনে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগী করবে, তাহলে তাকে অবশ্যই সাওয়াব দেয়া হবে। বিভিন্ন বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছাত্রদের অবশ্যই তাদের উদ্দেশ্য সুন্দর হওয়া উচিত। একজন ডাক্তার ডাক্তারি শিক্ষা দ্বারা মুসলিমদের স্বাস্থ্য-সেবা দেয়ার নিয়ত করবে। অনুরূপভাবে একজন ইঞ্জিনিয়ার মুসলিমদের সেবা করার নিয়ত করবে। মোট কথা, প্রতিটি ছাত্র ইসলাম ও মুসলিমদের খেদমত করার নিয়ত করবে। তাহলে সে তার অধ্যয়ন ও পড়া-লেখা দ্বারা সাওয়াবের অধিকারী হবে। ইত্যাদি-।
আমরা সবাই কামাই রুজি করা ও পরিবার-পরিজনের জন্য খরচ করতে বাধ্য। এ ধরনের যাবতীয় কর্মসমূহ হতে কোন কর্মকেই ছোট মনে করা সাওয়াবে আশা না করা বা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের নিয়ত না করা উচিত নয়। কারণ, হতে পারে এটিই তোমাকে কিয়ামতের দিন আল্লাহর আযাব হতে নাজাত দেবে।
শয়তানে কু-মন্ত্রণা হতে নফসকে হেফাজত করা:
শয়তান যখন আল্লাহ তা‘আলাকে প্রতিশ্রুতি দেন, তখন সে মুখলিস বান্দাদের গোমরাহ করতে না পারার কথা বলেন। আল্লাহ বলেন, সুতরাং যাদের আল্লাহ তা‘আলা ইখলাসের মাধ্যমে হেফাজত করেন আল্লাহ তাদের গোমরাহ করতে পারেন না।
মারুফ আল-কারখী রহ. তার স্বীয় আত্মাকে সম্বোধন করে বলেন, হে আত্মা! তুমি ইখলাস অবলম্বন কর, তবে তুমি রেহাই পাবে। [এহয়ায়ু উলুমুদ্দিন ৪৬৫/৩।]
ওয়াস-ওয়াসা বন্দ হওয়া ও রিয়া থেকে দূর হওয়া:
আবু সুলাইমান আদ-দারমী রহ. বলেন, যখন কোন বান্দা ইখলাসকে অবলম্বন করে, তার থেকে ওয়াস-ওয়াসা ও রিয়া দূর হয়ে যায়। [মাদারেজুস সালেকীন:৯২/২।]
ফিতনা হতে নাজাত লাভ:
ইখলাসের মাধ্যমে একজন বান্দা ফিতনা হতে নাজাত লাভ করে। ইখলাস প্রভৃতির চাহিদায় পতিত হওয়া এবং ফাসেক ও ফাজেরদের অপরাধে জড়িত হওয়া হতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। আল্লাহ তা‘আলা ইখলাসের কারণে ইউসুফ আ. কে আজিজে মিসরের স্ত্রীর ফিতনা হতে রক্ষা করেন। ফলে, সে অশ্লীল ও অনৈতিক কোন কাজে জড়িত হননি। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি দূর হওয়া এবং রিজিক বৃদ্ধি পাওয়া:
আনাস বিন মালেক রাদিয়াল্লাহু আনুহু হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“যার লক্ষ্য হবে, আখেরাত অর্জন করা, আল্লাহ তা‘আলা তার অন্তর থেকে অভাবকে দূর করে দেবেন। আর তার জন্য যাবতীয় উপকরণ সহজ করে দেবে। আর দুনিয়া তার নিকট অপদস্থ হয়ে ধরা দেবে। আর যার লক্ষ্য বস্তু হবে, দুনিয়া অর্জন করা, আল্লাহ তা‘আলা অভাবকে তার চোখের সামনে তুলে ধরবে এবং যাবতীয় উপকরণকে তার বিচ্ছিন্ন করে দেবে। আর দুনিয়া তার ভাগ্যে ততটুকু মিলবে, যতটুকু তার জন্য লিপিবদ্ধ করা হয়েছে”। [তিরমিযি: ২৪৬৫, আল্লামা আলবানী রহ. হাদিসটি সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন।]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/551/8
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।