hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মহিমান্বিত জীবনের শেষ একশ দিনের অসিয়্যতসমূহ

লেখকঃ সালেহ ইবন আব্দুর রহমান আল-হুসাইন, আব্দুল আযীয ইবন আব্দুল্লাহ আল-হাজ

১১
নবম অসিয়্যত: আমানত আদায়ের অসিয়্যত
১- ইমাম আহমদ রহ. তার মুসনাদে আবু হুররা আর-রিকাশী রহ. থেকে, তিনি তার চাচার থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি আইয়্যামে তাশরীকের দিনে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রতিরক্ষার জন্য তাঁর উটের লাগাম ধরে ছিলাম। তিনি তাঁর ভাষণে বললেন, হে মানবকুল! (তিনি দীর্ঘ খুৎবা প্রদান করলেন)। এতে তিনি উল্লেখ করেছেন,

«ألا وَمَنْ كَانَتْ عِنْدَهُ أَمَانَةٌ فَلْيُؤَدِّهَا إِلَى مَنْ ائْتَمَنَهُ عَلَيْهَا» .

“সাবধান! কারো কাছে অন্যের আমানত থাকলে সে যেন তা আমানতদাতার কাছে দিয়ে দেয়”। [মুসনাদ আহমদ, হাদীস নং ২০৬৯৫।]

২- ইমাম আহমদ, তিরমিযী, বায়হাকী ও তাবরানী উমামা আল-বাহেলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বিদায় হজের ভাষণে বলতে শুনেছি,

«العَارِيَةُ مُؤَدَّاةٌ، وَالزَّعِيمُ غَارِمٌ، وَالدَّيْنُ مَقْضِيٌّ» .

“ধারের জিনিস তার মালিকের নিকট ফিরিয়ে দিতে হবে, যামিনদার প্রাপ্য পরিশোধের জিম্মাদার হবে, আর ঋণ অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে”। [তিরমিযী, হাদীস নং ১২৬৫, ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান গরীব বলেছেন। ইবন মাজাহ, হাদীস নং ২৩৯৮; মুসনাদ আহমদ, হাদীস নং ২২৫০৭; সুনান আল-কুবরা লিল-বায়হাকী, হাদীস নং ১১৪৭৬; তাবরানী, হাদীস নং ৭৬২১।]

ভূমিকা:

ইসলামী শরী‘আতে আমানত শব্দটি এমন ব্যাপক ও পরিব্যাপ্তি একটি শব্দ, যা প্রথম শ্রবণে যতটুকু বুঝা যায় তার চেয়েও ব্যাপক অর্থ প্রদান করে। ইমাম কুরতবী আল-মালেকী রহ. তার তাফসীরে নিম্নোক্ত আয়াতের তাফসীরে বলেন,

﴿وَٱلَّذِينَ هُمۡ لِأَمَٰنَٰتِهِمۡ وَعَهۡدِهِمۡ رَٰعُونَ٨﴾ [ المؤمنون : ٨ ]

“আর যারা নিজদের আমানতসমূহ ও অঙ্গীকারে যত্নবান”। [সূরা আল-মুমিনূন, আয়াত: ৮] আমানত ও অঙ্গীকার মানুষের দীন ও দুনিয়ার যাবতীয় কথা-বার্তা ও কাজ-কর্মকে শামিল করে। এ আমানত মানুষের যাবতীয় আচার-আচরণ, লেনদেন ও ওয়াদাসমূহকে অন্তর্ভুক্ত করে। এ আমানতের মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে রক্ষা করা। এ আমানতের বিশালতা ও গুরুত্বের কারণে পাহাড়-পর্বত, আসমান-জমিন এতো বড় সৃষ্টি হওয়া সত্বেও কুরআন বহন করতে অস্বীকার করে। আর এ মহান আমানত মানুষ গ্রহণ করে। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿إِنَّا عَرَضۡنَا ٱلۡأَمَانَةَ عَلَى ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَٱلۡجِبَالِ فَأَبَيۡنَ أَن يَحۡمِلۡنَهَا وَأَشۡفَقۡنَ مِنۡهَا وَحَمَلَهَا ٱلۡإِنسَٰنُۖ إِنَّهُۥ كَانَ ظَلُومٗا جَهُولٗا٧٢﴾ [ الاحزاب : ٧٢ ]

“নিশ্চয় আমি আসমানসমূহ, জমিন ও পর্বতমালার প্রতি এ আমানত পেশ করেছি, অতঃপর তারা তা বহন করতে অস্বীকার করেছে এবং এতে ভীত হয়েছে। আর মানুষ তা বহন করেছে। নিশ্চয় সে ছিল অতিশয় যালিম, একান্তই অজ্ঞ”। [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৭২]

এ কারণে আল্লাহ মানুষকে অতিশয় যালিম ও একান্তই অজ্ঞ বলে আখ্যায়িত করেছেন। কেননা সে বিশাল এক আমানত বহন করেছে। যদিও এ আমানত গ্রহণ করা সম্মান ও মর্যাদাকর; কিন্তু আমানতের যথাযথ হক আদায় করতে না পারা ও দায়িত্ব-কর্তব্যে অবহেলা করা অতিশয় যালিম ও অজ্ঞতার নামান্তর।

উম্মতের মধ্যে আমানত আদায়ে নানা ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা দিয়েছে। আমানতদারের আমানতকে আদায় না করে খিয়ানত করছে, কর্মচারীরা ও ভাড়াটিয়ারা চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করে গাফলাতি করছে। এ জন্যই মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবনের শেষ সময়ে আমানতের ব্যাপারে কঠোরতা ও গুরুত্ব দিয়েছেন; বরং তিনি একথাও বলেছেন যে, উম্মতের মধ্য থেকে সর্বপ্রথম আমানতকে উঠিয়ে নেওয়া হবে। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«إِنَّ أَوَّلَ مَا تَفْقِدُونَ مِنْ دِينِكُمُ الْأَمَانَة» .

“তোমরা তোমাদের দীনের থেকে যে জিনিসটি সর্বপ্রথম হারাবে তা হলো আমানত”। [মুসতাদরক হাকিম, হাদীস নং ৮৪৪৮। তিনি হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।]

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গোপনীয়তা রক্ষাকারী হুযাইফা ইবন ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর কথা শুনুন। তিনি আমানত সম্পর্কে বলেছেন,

«حَدَّثَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَدِيثَيْنِ، رَأَيْتُ أَحَدَهُمَا وَأَنَا أَنْتَظِرُ الآخَرَ : حَدَّثَنَا : «أَنَّ الأَمَانَةَ نَزَلَتْ فِي جَذْرِ قُلُوبِ الرِّجَالِ، ثُمَّ عَلِمُوا مِنَ القُرْآنِ، ثُمَّ عَلِمُوا مِنَ السُّنَّةِ» وَحَدَّثَنَا عَنْ رَفْعِهَا قَالَ : " يَنَامُ الرَّجُلُ النَّوْمَةَ، فَتُقْبَضُ الأَمَانَةُ مِنْ قَلْبِهِ، فَيَظَلُّ أَثَرُهَا مِثْلَ أَثَرِ الوَكْتِ، ثُمَّ يَنَامُ النَّوْمَةَ فَتُقْبَضُ فَيَبْقَى أَثَرُهَا مِثْلَ المَجْلِ، كَجَمْرٍ دَحْرَجْتَهُ عَلَى رِجْلِكَ فَنَفِطَ، فَتَرَاهُ مُنْتَبِرًا وَلَيْسَ فِيهِ شَيْءٌ، فَيُصْبِحُ النَّاسُ يَتَبَايَعُونَ، فَلاَ يَكَادُ أَحَدٌ يُؤَدِّي الأَمَانَةَ، فَيُقَالُ : إِنَّ فِي بَنِي فُلاَنٍ رَجُلًا أَمِينًا، وَيُقَالُ لِلرَّجُلِ : مَا أَعْقَلَهُ وَمَا أَظْرَفَهُ وَمَا أَجْلَدَهُ، وَمَا فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ حَبَّةِ خَرْدَلٍ مِنْ إِيمَانٍ » .

“রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে দু’টি হাদীস বর্ণনা করেছেন। একটি তো আমি প্রত্যক্ষ করেছি এবং দ্বিতীয়টির জন্য অপেক্ষা করছি। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে বর্ণনা করেছেন যে, আমানত মানুষের অন্তর্মূলে অধোগামী হয়, তারপর তারা কুরআন থেকে জ্ঞান অর্জন করে, এরপর তারা নবীর সুন্নাহ থেকে জ্ঞান অর্জন করে” (অর্থাৎ এভাবে তাদের অন্তরের আমানত বৃদ্ধি পায়)। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে আমানত তুলে নেওয়া সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন, “যে ব্যক্তিটি (ঈমানদার) এক পর্যায়ে ঘুমানোর পর তার অন্তর থেকে আমানত তুলে নেওয়া হবে। তখন একটি বিন্দুর মতো চিহ্ন অবশিষ্ট থাকবে। পুনরায় ঘুমাবে, তখন আবার উঠিয়ে নেওয়া হবে। অতঃপর তার চিহ্ন ফোস্কার মত অবশিষ্ট থাকবে যেমন তোমার পায়ের উপর গড়িয়ে পড়া অঙ্গার সৃষ্ট চিহ্ন, যেটিকে তুমি ফোলা মনে করবে, অথচ তার মধ্যে আদৌ কিছু নেই। মানুষ লেনদেন করবে বটে; কেউ আমানত আদায় করবে না। তারপর লোকেরা বলাবলি করবে যে, অমুক বংশে একজন আমানতদার লোক রয়েছে। সে ব্যক্তি সম্পর্কে মন্তব্য করা হবে যে, সে কতোই না বুদ্ধিমান, কতই না বিচক্ষণ, কতই না বীর? অথচ তার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ ঈমানও থাকবে না”। [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৪৯৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৪৩।]

আমানতের ফযীলত:

যদি আমানত সম্পর্কে আলাদা কোনো ফযিলত বর্ণিত নাও হতো, তবুও আমানতদারের প্রতি মানুষের অন্তর স্বাভাবিকভাবেই ঝুকে পড়তো এবং এর প্রয়োজনীয়তার নিরিখে আমানতদারকে ভালোবাসতো ও সম্মান করতো। কেনই বা করবে না? এটি তো আল্লাহর আদেশ মান্য করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿إِنَّ ٱللَّهَ يَأۡمُرُكُمۡ أَن تُؤَدُّواْ ٱلۡأَمَٰنَٰتِ إِلَىٰٓ أَهۡلِهَا﴾ [ النساء : ٥٨ ]

“নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে আদেশ দিচ্ছেন আমানতসমূহ তার হকদারদের কাছে পৌঁছে দিতে”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৫৮]

এছাড়া আমানতদারীতা মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«لَا إِيمَانَ لِمَنْ لَا أَمَانَةَ لَهُ» .

“যার মধ্যে আমানতদারীতা নেই তার ঈমান নেই”। [তাবরানী আওসাত, হাদীস নং ২২৯২; ইবন হিব্বান, হাদীস নং ১৯৪।]

নবী ও রাসূলগণ ছিলেন পরিপূর্ণ ঈমানের অধিকারী। তারা সকলেই নিজ নিজ জাতির কাছে দাওয়াত দেওয়ার সময় বলেছিলেন,

﴿إِنِّي لَكُمۡ رَسُولٌ أَمِينٞ١٠٧﴾ [ الشعراء : ١٠٧ ]

“নিশ্চয় আমি তোমাদের জন্য একজন বিশ্বস্ত রাসূল”। [সূরা আশ-শুআ‘রা, আয়াত: ১০৭]

আর এটিই ছিলো সর্বোত্তম যুগের (রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরে তিন যুগের) মানুষের বৈশিষ্ট্য। ইমরান ইবন হুসাইন রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«خَيْرُكُمْ قَرْنِي، ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ، ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ثُمَّ يَكُونُ بَعْدَهُمْ قَوْمٌ يَشْهَدُونَ وَلاَ يُسْتَشْهَدُونَ، وَيَخُونُونَ وَلاَ يُؤْتَمَنُونَ» .

“তোমাদের মধ্যে আমার যুগের লোকেরাই সর্বোত্তম, তারপর এর পরবর্তী যুগের লোকেরা, তারপর এদের পরবর্তী যুগের লোকেরা। তারপর এমন লোকেদের আবির্ভাব হবে, তারা সাক্ষ্য দিবে অথচ তাদের সাক্ষ্য চাওয়া হবে না, তারা খিয়ানতকারী হবে, তাদের আমানতদার মনে করা হবে না”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৪২৮; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৫৩৫।]

মুসলিমের জীবনে আমানতের অপরিসীম গুরুত্ব থাকায় ইসলামী শরী‘আত এ গুণে গুণান্বিত হতে নির্দেশ দিয়েছে এমনকি খিয়ানতকারীর সাথেও রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«أَدِّ الْأَمَانَةَ إِلَى مَنِ ائْتَمَنَكَ، وَلَا تَخُنْ مَنْ خَانَكَ» .

“যে ব্যক্তি তোমার কাছে আমানত রেখেছে তুমি তার সে আমানত আদায় করে দাও আর তোমার সঙ্গে যে খিয়ানত করেছে তার সাথে তুমি খিয়ানত করবে না”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৫৩৪; তিরমিযী, হাদীস নং ১২৬৪। ইমাম তিরমিযী রহ. হাদীসটিকে হাসান গরীব বলেছেন।]

আমানতের খিয়ানত করা মুনাফিকের আলামত:

উপরোক্ত আলোচনা থেকে একথা স্পষ্টভাবে জানতে পারলাম যে, আমানত কীভাবে মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হিসেবে গণ্য; বরং শ্রেষ্ঠ মুমিন হলো পাক-পবিত্র মন ও উঁচু হিম্মতের অধিকারী হচ্ছেন আমানতদারগণ। এর বিপরীতে সবচেয়ে নিকৃষ্ট, রুগ্ন ও দুর্বল মনের অধিকারী হলো যারা খিয়ানতকারী ও গাদ্দার। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«آيَةُ المُنَافِقِ ثَلاَثٌ : إِذَا حَدَّثَ كَذَبَ، وَإِذَا وَعَدَ أَخْلَفَ، وَإِذَا اؤْتُمِنَ خَانَ» .

“মুনাফিকের আলামত তিনটি: যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, ওয়াদা করলে ভঙ্গ করে এবং আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে”। [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩৩; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯।]

মুসলিমের বর্ণনায় এসেছে,

«آيَةُ الْمُنَافِقِ ثَلَاثٌ، وَإِنْ صَامَ وَصَلَّى وَزَعَمَ أَنَّهُ مُسْلِمٌ» .

“মুনাফিকের আলামত তিনটি যদিও সে সাওম পালন করে, সালাত আদায় করে আর মনে করে সে মুসলিম”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯।]

উমার ইবন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন,

«لَا يُعْجِبَنَّكُمْ مِنَ الرَّجُلِ طَنْطَنَتُهُ، وَلَكِنَّهُ مَنْ أَدَّى الْأَمَانَةَ، وَكَفَّ عَنْ أَعْرَاضِ النَّاسِ، فَهُوَ الرَّجُلُ» .

“কোনো ব্যক্তির গুঞ্জন ধ্বনিতে তোমাদেরকে যেন আশ্চর্য না করে; বরং যে ব্যক্তি আমানত আদায় করে এবং মানুষের সম্মান বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাকে সেই মূলত পুরুষ”। [বায়হাকী, আস-সুনানুল আল-কাবীর, হাদীস নং ১২৬৯৫।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন