মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
অর্থাৎ- আল্লাহ মুমিনদের প্রতি সন্তুষ্ট হলেন, যখন তারা বৃক্ষের নীচে আপনার কাছে শপথ করল। আল্লাহ অবগত ছিলেন যা তাদের অন্তরে ছিল। অতঃপর তিনি তাদের প্রতি প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাদেরকে আসন্ন বিজয় পুরস্কার দিলেন। (সূরা আল-ফাতাহ : ১৮)
জাবের রা. বর্ণনা করেন শপথে অংশ গ্রহণকারী সাহাবীদের পরিমাণ (সংখ্যা) ছিল চৌদ্দ শত মাত্র। (বুখারী হাদীস নং ৪১৫৪)
বর্ণিত আয়াতে সুস্পষ্টভাবে সাহাবীদের সাফাই গাওয়া হয়েছে। আর এ সাফাই এমন এক মহা সত্বার পক্ষ থেকে যিনি প্রকাশ্য ও গোপন সব বিষয়ে ভালভাবেই অবগত। তাদের প্রকাশ্য ও গোপন উভয় ভাল বিধায় আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
(যেহেতু প্রতিটি ব্যক্তির শেষ আমলই নির্ভরযোগ্য তাই মহান আল্লাহ শুধু সে সব ব্যক্তির উপরই সন্তুষ্টি প্রকাশ করতে পারেন যারা ইসলামের উপর মৃত্যুবরণ করবে। যারা ইসলামের উপর মৃত্যুবরণ না করবে তাদের প্রতি মহান আল্লাহ কখনো সন্তুষ্টি প্রকাশ করতে পারেন না।) এ কথার সমর্থনে রাসূলের সুস্পষ্ট হাদীস রয়েছে। যেমন রাসূল সালস্নালস্নাহু আলাইহি ওয়া সালস্নাম বলেন,
لا يدخل النار إن شاء الله من أصحاب الشجرة أحد الذين بايعوا تحتها .( صحيح مسلم : ২৪৯৪)
অর্থাৎ- ‘‘যারা বৃক্ষের নীচে শপথ গ্রহণ করেছে তাদের কেউ, ইনশাআল্লাহ, জাহান্নামে প্রবেশ করবে না।’’ আল্লামা ইবনে তাইমিয়াহ রহ. বলেন আল্লাহর সন্তুষ্টি তাঁর স্থায়ী গুণাবলির একটি। সুতরাং আল্লাহর সন্তুষ্টি শুধু সে ব্যক্তির জন্য প্রকাশিত হতে পারে যে তার সন্তুষ্টির উপকরণাদি যথাযথভাবে পালন করবে। আর যার উপর একবার সন্তুষ্ট হবেন কখনো তার উপর অসন্তুষ্ট হবেন না। সুতরাং যাদের জন্য মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে সন্তুষ্টির শুভ সংবাদ এসেছে তাঁরা সকলই জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যদি এ সন্তুষ্টি প্রকাশ ঈমান ও নেক আমল সম্পাদনের পরে হয়ে থাকে তাহলে এটা হবে তাদের প্রশংসা, আর আল্লাহর প্রশংসা সে ব্যক্তি কখনো পেতে পারে না যে পরক্ষণে মন্দ কাজ করবে, তিরস্কারের পাত্র হবে। কেননা আল্লাহ عالم الغيب অদৃশ্যের জ্ঞানী।
ইবনে রজব রহ. বলেন, মহান আল্লাহ যখন আমাদেরকে জানিয়েছেন যে তিনি সাহাবীদের অন্তরের অবস্থা জানেন এবং তাদের উপর সন্তুষ্ট আছেন এবং তাদের উপর বিশেষ শান্তি অবতীর্ণ করেছেন তাই কোন ব্যক্তির জন্য উচিত নয় যে তাদের ব্যাপারে ইতস্তত করবে অথবা তাদের ব্যাপারে কোন সন্দেহ সংশয় করবে।
অর্থাৎ- মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল এবং তার সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল। আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় আপনি তাদেরকে রুকু ও সেজদারত দেখবেন। তাদের মুখমন্ডলে রয়েছে সেজদার চিহ্ন। তাওরাতে তাদের অবস্থা এরূপ এবং ইঞ্জিলে তাদের অবস্থা যেমন একটি চারাগাছ যা থেকে নির্গত হয় কিশলয়, অতঃপর তা শক্ত ও মজবুত হয় এবং কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে, চাষীকে আনন্দে অভিভূত করে। যাতে আল্লাহ তাদের দ্বারা কাফেরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা ও মহা পুরস্কারের ওয়াদা দিয়েছেন। (সূরা আল-ফাতাহ : ২৯)
ইমাম মালেক র. বলেন, আমি বিশ্বস্ত সূত্রে জেনেছি যে সিরিয়া বিজয়ী সাহাবাগণ যখন খ্রিস্টানদের দৃষ্টি গোচর হলেন তখন তারা সকলেই সমস্বরে বলে উঠল, আল্লাহর কসম এসব লোক মূসা আ. এর সহচর বর্গের তুলনায় অধিক উত্তম। বাস্তবেই তারা সত্যি বলেছে, কেননা পূর্ববর্তী সব কিতাবে এ কথার সুস্পষ্ট বর্ণা রয়েছে যে এ উম্মত সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম উম্মত আর এদের মাঝে শ্রেষ্ঠ হলেন রাসূলের সাহাবীগণ। তাই মহান আল্লাহ তাদের উচ্চ প্রশংসা করেছেন মহা গ্রন্থ আল কুরআনে এবং বলেছেন যে তাদের পরিচয় রয়েছে অন্যান্য আসমানি কিতাবে। যেমন তাওরাতে ও ইঞ্জিলে। তাদের দৃষ্টান্তে মহান আল্লাহ বলেন كزرع أخرج شطأه এমন ফসল যা বহু ডাল পালা ছেড়েছে, فآزره যা কোমলের পর শক্ত হয়েছে। فاستغلظ যৌবনে পৌঁছাল বা বড় হল فاستوى على سوقه يعجب الزراع যা কান্ডের ওপর দাঁড়াল দৃঢ়ভাবে, চাষীকে আনন্দে অভিভূত করল। ঠিক তেমনি অবস্থা রাসূলের সাহাবীদের। মহান আল্লাহ হীন ও দুর্বলতার অবস্থার পর তাদেরকে বিভিন্ন উপায়ে সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে শক্তিশালী করেছেন। তিনি রাসূলকে তাদের বিষয়ে ঐ চাষীর সাথে তুলনা করেছেন যার ফসলে কিশলয় বের হয়ে বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর সাহাবীদের এই বৃদ্ধি কাফের সম্প্রদায়ের গাত্রদাহের কারণ। আল্লামা ইবনুল কাইয়ূম জাওযী রহ. বলেন সাহাবীদের সম্পর্কে কুরআনে যে গুণ বর্ণিত হয়েছে তা সকল সাহাবীর জন্য। আর ইহাই সাধারণ মুসলমানদের অভিমত।
এই ধন-সম্পদ দেশত্যাগী নিঃস্বদের জন্য যারা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি লাভের আশায় এবং আল্লাহ ও তার রাসূলের সাহায্যার্থে নিজেদের বাস্ত্তভিটা ও ধন-সম্পদ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছে। তারাই সত্যবাদী। যারা মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে মদীনায় বসবাস করেছিল এবং বিশ্বাস স্থাপন করেছিল। তারা মুহাজিরদের ভালোবাসে, মুহাজিরদেরকে যা দেয়া হয়েছে তজ্জন্য তারা অন্তরে ঈর্ষা পোষণ করে না এবং নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও তাদেরকে অগ্রাধিকার দান করে। যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত তারাই সফলকাম। আর এ সম্পদ তাদের জন্য যারা তাদের পরে আগমন করেছে। তারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা আমাদেরকে এবং ঈমানে অগ্রণী আমাদের ভ্রাতাগণকে ক্ষমা কর এবং ঈমানদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রেখো না। হে আমাদের পালনকর্তা আপনি দয়ালু পরম করুণাময়। (সূরা আল-হাশর : ৮-১০)
বর্ণিত আয়াতে মহান আল্লাহ সে সব লোকদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন যারা যুদ্ধ লব্ধ মালের হকদার। আর তারা হলেন তিন প্রকার। ১ম দরিদ্র মুহাজির (মক্কা থেকে আগত) ২য় মদীনায় পূর্ব থেকে বসবাসকারী আনসারগণ। ৩য় পরবর্তীতে আগত সাধারণ মু’মিনগণ। এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম মালেক রহ. অত্যন্ত সুন্দর মন্তব্য করেছেন তিনি বলেন এ আয়াত প্রমাণ করে যে, যারা সাহাবীদেরকে গালি দেয় তারা যুদ্ধ লব্ধ মালের কোন অংশ পাবে না। কেননা যুদ্ধ লব্ধ মাল প্রাপ্যদের বৈশিষ্ট্য থেকে তারা বঞ্চিত। আর তাহল পূর্ববর্তীদের প্রতি হিংসা বিদ্বেষ পরিহার করত তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। বিশিষ্ট সাহাবী ছাআদ বিন আবি ওয়াক্কাস রা. বলেন সত্যিকারের মানুষের স্তর তিনটি তন্মধ্যে দুটি অতিবাহিত হয়েছে। বাকি আছে একটি। তাই তোমাদের জন্য উচিত তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাওয়া। যারা আজও বিদ্যমান। অতঃপর তিনি সূরা হাশরের ৮নং আয়াত পাঠ করে বলেন, এটা হল মুহাজিরদের স্তর যারা অতিবাহিত হয়ে গেছে। অতঃপর ৯নং আয়াত পাঠকরে বললেন, এটা হল পূর্ব থেকে মদীনায় অবস্থানরত আনসারদের স্তর। তারাও অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তারপর তিনি ১০ নং আয়াত পাঠ করে বললেন, এটা হল পরবর্তী সত্যিকারের মুসলমানদের স্তর যা আজও বিদ্যমান। সুতরাং তোমরা যদি সমান অধিকারী হতে চাও তাহলে তাদের দলভুক্ত হয়ে যাও এবং পূর্ববর্তীদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর। মুমিন জননী আয়েশা রা. বলেন, ‘অত্যমত্ম পরিতাপের বিষয় যে, মহান প্রভুর নির্দেশ হয়েছে সাহাবীদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে আর মানুষ তা না করে উল্টো তাদেরকে গাল মন্দ বলে।’ (মুসলিম হাদীস নং : ৩০২২)
আবু নাঈম রা. বলেন ঐ ব্যক্তির চেয়ে হতভাগা আর কে, যে অবাধ্যতা আর বিরোধিতা দ্বারা আল্লাহ ও তার রাসূলকে অস্বীকার করে অথচ আল্লাহ স্বীয় রাসূলকে তার সাহাবীদের প্রতি বিনয়ী হতে ও তাদের জন্য দোয়া করতে নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন মহান আল্লাহ বলেন—
وَلَوْ كُنْتَ فَظًّا غَلِيظَ الْقَلْبِ لَانْفَضُّوا مِنْ حَوْلِكَ فَاعْفُ عَنْهُمْ وَاسْتَغْفِرْ لَهُمْ وَشَاوِرْهُمْ فِي الْأَمْرِ . سورة آل عمران ﴿159﴾
অর্থাৎ- ‘‘আল্লাহর রহমতেই আপনি তাদের জন্য কোমল হৃদয় হয়েছেন। পক্ষান্তরে আপনি যদি রূঢ় ও কঠিন হৃদয় হতেন তাহলে তারা আপনার কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতো।’’ মহান আল্লাহ অন্যত্রে বলেন-
وَاخْفِضْ جَنَاحَكَ لِمَنِ اتَّبَعَكَ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ . سورة الشعراء ﴿215﴾
‘‘আপনার অনুসারী মু’মিনদের প্রতি সদয় হন’’ (সূরা আশ-শুআরা ২১৫)
সুতরাং যারা রাসূলের সাহাবীদেরকে গাল মন্দ করে ও তাদের যুদ্ধ বিগ্রহকে অশোভনীয় ভাষায় ব্যক্ত করে তারা সাহাবীদের ব্যাপারে আল্লাহর নির্দেশ অমান্যকারী ও আল্লাহর শিক্ষা এবং উপদেশের বিরুদ্ধাচরণকারী বলে পরিগণিত হবে। সাহাবীদের ব্যাপারে শুধু তারাই অশোভনীয় মন্তব্য করতে পারে যাদের অন্তরাত্মা নবী রাসূল, সাহাবী ও সাধারণ মু’মিনদের ব্যাপারে মারাত্মক রোগে আক্রান্ত।
মুজাহিদ র. সাহাবী আব্দুল্লাহ বিন আববাস রা. থেকে বর্ণনা করেন তিনি বলেন- তোমরা কখনো রাসূলের সহচরদেরকে মন্দ বলো না, কেননা মহান আল্লাহ তাদের পরবর্তী যুদ্ধ বিগ্রহের কথা জানা সত্বেও তাদের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
‘‘যারা সর্বপ্রথম হিজরতকারী ও আনসারদের মাঝে পুরাতন এবং যারা তাদের অনুসরণ করেছে আল্লাহ সে সমস্ত লোকদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তাদের জন্য প্রস্ত্তত রেখেছেন জান্নাত যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত প্রস্রবণসমূহ। সেখানে তারা থাকবেন চিরকাল। এটাই হল মহা সাফল্য।’’ (সূরা আত-তাওবাহ ১০০)
ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন মহান আল্লাহ ঈমানে অগ্রগামীদের প্রতি নিঃশর্তে সন্তুষ্ট হয়েছেন আর পরবর্তীদের প্রতি এ শর্তে সন্তুষ্ট হয়েছেন যে তারা আমল ও চরিত্রের ক্ষেত্রে প্রথম পর্যায়ের অগ্রবর্তী মুসলমানদের অনুসরণ করবে। আর আমল ও চরিত্রের ক্ষেত্রে অগ্রবর্তীদের অনুসরণের মধ্যে এটাও অন্তর্ভুক্ত যে তাদের ওপর সন্তুষ্ট থাকবে ও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে।
‘‘তোমাদের মধ্যে যে মক্কা বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে, সে সমান নয়। এরূপ লোকদের মর্যাদা বড় তাদের অপেক্ষায় যারা পরে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা দিয়েছেন। (সূরা আল-হাদীদ : ১০)
মুজাহিদ ও কাতাদা রা. বলেছেন এখানে الحســنى দ্বারা জান্নাত উদ্দেশ্য। ইবনে হাযম রহ. বর্ণিত আয়াত দ্বারা প্রমাণ করেছে যে কোন সাহাবী জাহান্নামে যাবেন না বরং প্রতিজন সাহাবী জান্নাতে প্রবেশ করবেন। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেছেন وكلا وعد الله الحســنى অর্থাৎ—উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা দেওয়া হয়েছে।
নবীর প্রতি এবং মুহাজির ও আনসারদের প্রতি, যারা কঠিন মুহূর্তে নবীর সঙ্গে ছিল যখন তাদের এক দলের অন্তর ফিরে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। অতঃপর তিনি দয়া পরবশ হন তাদের প্রতি, নিঃসন্দেহে তিনি তাদের প্রতি দয়াশীল ও করুণাময় (সূরা আত-তাওবা : ১১৭)
বর্ণিত আয়াত তাবুক যুদ্ধ সম্পর্কে নাযিল হয়েছে যে যুদ্ধে শরিয়ত দৃষ্টে অপরাগ (বৃদ্ধ ও মহিলা) ব্যতীত সমস্ত সাহাবী অংশগ্রহণ করেছিল শুধু তিন ব্যক্তি এমন ছিলেন যারা কোন প্রকারের অপরাগতা প্রদর্শন করা ছাড়াই স্বেচ্ছায় যুদ্ধে অংশ গ্রহণ থেকে বিরত ছিলেন। যা ছিল অপরাধ। যুদ্ধে অংশ না করা। সাহাবীদের প্রভু মহান আল্লাহ পরক্ষণে তাদের তাওবা কবুল করেন ও তাদেরকে ক্ষমা করেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/64/3
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।