মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
দ্বিতীয়ত : যে ব্যক্তি কিছু সংখ্যক সাহাবীকে দীনী ব্যাপারে অপবাদ মূলক গালি দেয়ঃ
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/64/9
যদি এমন কোন সাহাবীর উপর কুফরী বা ফাসেকির অপবাদ আরোপ করে যার মর্যাদার ব্যাপারে শরীয়তের ধারাবাহিক প্রমাণাদি রয়েছে [ بعض العلماء يقيد ذالك بالخلفاء والبعض بقتصر على الشيخين وم العلماء من يفرق بأعتبار تواتر النصوص بفضله أو عدم تواترها ولعله لأقرب والله أعلم وكذالك البعض ممكن بكفر ساب الخلفاء يقصر ذالك على ريتهم بالكفر ولأخرون يعممون بكل سب فيه طعن فى الدين .] যেমন চার খলীফা ইত্যাদি। বিশুদ্ধ মত অনুসারে এ ধরনের অপবাদ দানকারী কাফের। কেননা সে ধারাবাহিক প্রমাণের অস্বীকারকারী।
মুহাম্মদ বিন আবি সাঈদ সাহনুন রহ. থেকে বর্ণনা করেন তিনি বলেন, যে ব্যক্তি আবু বকর রা. ওমর রা. উসমান রা. ও আলী রা. সম্পর্কে এ ধরনের মন্তব্য করে যে, তারা পথ ভ্রষ্ট, কাফের ছিলেন তাহলে তাকে হত্যা করা হবে। আর তাঁরা ব্যতীত অন্য কোন সাহাবীকে এ ধরনের কটাক্ষ করে তাহলে তাকে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেয়া হবে। (কাজী ইয়াজ লিখিত আশ-শিফা : ২/১১০৯) হিশাম বিন আম্মার বলেন: আমি ইমাম মালেক রহ.-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি আবু বকর রা. এবং ওমর রা.-কে গালি দেবে তাকে হত্যা করা হবে এবং যে আয়েশা রা.-কে গালি দেবে তাকেও হত্যা করা হবে। কেননা মহান আল্লাহ আয়েশা রা. প্রসঙ্গে বলেন-
‘‘আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন, তোমরা যদি ঈমানদার হও তবে কখনও পুনরায় এ ধরনের আচরণের পুনরাবৃত্তি করো না।’’ (সূরা আন-নূর : ১৭)
সুতরাং যে আয়েশা রা. কে অপবাদ দিল সে কুরআনের বিরোধিতা করল আর যে কুরআনের বিরোধিতা করবে তাকে হত্যাই করতে হবে। (আছ ছাওয়ায়েকুল মুহরিকা : ৩৮৪)
অন্য বর্ণনায় ইমাম মালেক রহ. বলেন যে আবু বকর রা. কে মন্দ বলবে তাকে কোড়া মারা হবে, আর যে আয়েশা রা. কে গালি দেবে তাকে হত্যা করা হবে। জিজ্ঞাসা করা হল এ রূপ কেন? উত্তরে তিনি বললেন আয়েশাকে রা.-কে অপবাদকারী কুরআন বিরোধী তাই তাকে হত্যা করা হবে। তবে একথা সুস্পষ্ট যে এখানে আবু বকরকে গালি দেয়া দ্বারা উদ্দেশ্য হল তাঁকে কাফের ফাসেকের মত জঘন্যতম গালি নয়, অন্যথায় সেও কাফের, আর তা বুঝা যাচ্ছে আয়েশা রা. উপর অপবাদ আরোপ কারীর বিষয়ে মন্তব্য থেকে, অর্থাৎ সে কুরআন বিরোধী। তাই আমরা সহজেই উপলব্ধি করতে পারি যে ব্যক্তি আবু বকরকে কাফের ফাসেক বলে জঘন্যতম গালি দেবে সে কাফের। কেননা সে ও কুরআন অস্বীকার কারী। কারণ আবু বকর (রা.) রাসূলের সাহাবী হওয়া কুরআন দ্বারা স্বীকৃত। তাই বুঝতে হবে ইমাম মালেক রহ. যে বলেছেন, যে ব্যক্তি আবু বকর রা. কে গালি দেবে তাকে কোড়া মারা হবে। তা ঐ ব্যক্তির জন্য যে সাধারণ গালি দেয়, কাফের ফাসেক বলে জঘন্যতম গালি নয়। কেননা ইমাম মালেক রহ. থেকে এ কথাও বর্ণিত আছে যে যদি কোন ব্যক্তি আবু বকর (রা.) থেকে কম মর্যাদার অধিকারী কোন সাহাবীকেও কাফের ফাসেক বলে গালি দেয় তাকেও হত্যা করা হবে। (আশ-শিফা : ২/১২০৯)
আল্লামা হাইছমী রহ. আবুবকর রা. কে গালির বর্ণিত হুকুমের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন : সংক্ষিপ্ত কথা হল হানাফী মাজহাব মতে আবু বকরকে গালি দেয়া কুফরী, শাফেয়ী মাজহাবের এক বর্ণনাও তাই। মালেকী মাজহাবের প্রসিদ্ধ অভিমত অনুসারে কুফরী নয় তবে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কোড়া মারা ওয়াজিব।
হ্যাঁ ইমাম মালেক রহ. এর এক অভিমত এও আছে যে, আবু বকর রা. কে গালি দেয়া কুফরী, যেমন খারেজি সম্প্রদায় সম্পর্কে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
সারকথা হল, ইমাম মালেকের নিকট আবু বকর রা. কে গালি দেয়ার দু অবস্থা, হয় আবু বকর রা. কে কাফের বলবে, না হয় যদি কাফের বলে তাহলে গালি দাতা কাফের, অন্যথায় নয়। (আছছাওয়ায়েকুল মুহরিকাহ : ৩৮৬)
আল্লামা হাইছমি রহ. আরও বলেন- আবু বকর এবং তাঁর অনুরূপ জান্নাতের শুভ সংবাদ প্রাপ্ত সাহাবীগণকে কাফের বলার ব্যাপারে শাফেয়ী মাজহাবের অনুসারীগণ কোন মন্তব্য করেনি। তবে আমার দৃষ্টিতে তারা নিশ্চিত কাফের। (আছছাওয়ায়েহুল মুহরিকাহ : ৩৮৫)
আল্লামা খারাশি (রহ.) বলেন যে বিষয়ে আয়েশা রা. কে মহান আল্লাহ নিষ্পাপ বলেছেন সে বিষয়ে তাকে পুনরায় অপবাদ দেয়া বা আবু বকর রা. এর রাসূলের সাহচর্য অস্বীকার করা, অথবা জান্নাতের শুভ সংবাদপ্রাপ্ত কোন সাহাবীর ইসলামকে অস্বীকার করা অথবা সব সাহাবীর ইসলাম অস্বীকার করা, অথবা চার খলীফাকে অথবা তাদের কাউকে কাফের বলা সম্পূর্ণ কুফরী। আল্লামা বাগদাদী রহ. বলেন বিজ্ঞ আলেমদের অভিমতে যে দশজন সাহাবীকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জান্নাতের শুভ সংবাদ দিয়েছেন তাদের কাউকে কাফের বলা কুফরী। বিজ্ঞ আলেমগণের আরও নির্দেশ হল রাসূলের সমস্ত স্ত্রীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা। তাদেরকে বা তাদের কাউকে কাফের বলা সম্পূর্ণ কুফরী। (আল ফরকু বাইনাল ফেরাকে : ৩৬০) যদিও এ বিষয়ে যথেষ্ট মতানৈক্য থেকে থাকে তথাপিও অগ্রাধিকার যোগ্য মতানুসারে অপরাধীগণ কাফের।
আর যারা তাদেরকে কাফের বলেন না তারাও একথার উপর একমত যে তারা ফাসেক, কেননা তারা কবিরা গুনায় লিপ্ত। সমালোচিত সাহাবী ও সমালোচনার অবস্থা ভেদে সাজা ও শাস্তি প্রাপ্ত হবে। সংশিস্নষ্ট দায়িত্বশীলগণ তা নির্ধারণ করবে। আল্লামা হাইছমী রহ. বলেন, যারা সাহাবীদের গালমন্দকারীদেরকে কাফের বলে না তারাও তাদের ফাসেক হওয়ার ব্যাপারে একমত। (আছছাওয়ায়েকুল মুহরেকাহ : ৩৮৩)
ইমাম ইবনে তাইমিয়াহ রহ. বলেন ইব্রাহিম নখয়ির অভিমতে আবু বকর রা. এবং ওমর রা. কে গালি দেয়া কবিরা গুনাহ। আবু ইছহাক আস-সুবাইয়ি রহ. ও বলেন আবু বকর এবং ওমর রা. কে গালি দেয়া সে সব কবিরা গুনার অন্তর্ভুক্ত, যে গুলো থেকে বেচে থাকলে ক্ষমার প্রতিশ্রুতি রয়েছে। সাহাবীদিগকে গালি দেয়ার অবস্থা যখন এই, তখন তার সর্ব নিম্নবিধান হল শাস্তি প্রয়োগ। এবং এ বিষয়ে সমস্ত সাহাবী, তাবেয়ীন এবং পরবর্তী সমস্ত আলেমগণ একমত যে রাসূলের সাহাবীগণ সকলই প্রশংসা এবং দুআ ও দয়া প্রাপ্য। যারা তাদের সাথে অশালীন আচরণ করবে তারা শাস্তির যোগ্য। (আল আলকায়ি : ৭/১২৬২- আছছারেমূল মাসলুল : ৫৭৮)
কাজী আয়াজ রহ. বলেন যে কোন সাহাবীকে গালি দেয়া কবিরা গুনাহ। আর আমাদের এবং অধিকাংশ আলেমদের মাজহাব মতে তাকে হত্যা নয় শাস্তি দেয়া হবে।
আব্দুল মালেক বলেন, ‘শিয়া সম্প্রদায় থেকে যারা সাহাবী উছমান রা. থেকে সম্পর্কহীনতা প্রকাশ করে ও তাঁর সাথে শত্রুতা রাখে, তাদেরকে কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তির সম্মুখীন করতে হবে। আর যদি আরও অগ্রসর হয়ে সাহাবী আবু বকর রা. ও ওমরের সাথে শত্রুতা রাখে তাহলে তাদের শাস্তি আরও বেড়ে যাবে তাদেরকে পালাক্রমে বেত্রাঘাত করা হবে ও মৃত্যু পর্যন্ত জেল খানায় আবদ্ধ রাখতে হবে।’ আশশিফা ২/১১০৮ আছছারেমুল মাসলুল : ৫৬৯)
সুতরাং যে আবু বকর রা. কে গালি দেবে তার শাস্তি শুধু কোড়া মারার উপর সীমাবদ্ধ থাকবে না যা অন্যদের বেলায় হয়ে থাকে, বরং তার শাস্তি কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। কারণ কোড়া মারার সাজাতো ঐ ব্যক্তির উপরও প্রয়োগ হবে যে শুধু রাসূলের সাহচর্য প্রাপ্ত কোন সাহাবীর সাথে শিষ্টচার বিবর্জিত আচরণ করবে। আর যদি এ আচরণ এমন কোন সাহাবীর সাথে করে যার সাহচর্য ব্যতীত আরও অনেক বৈশিষ্ট্য থাকে যেমন ইসলাম ও মুসলমানের সাহায্য, খেলাফত তথা প্রতিনিধিত্ব ও রাষ্ট্র বিজয় ইত্যাদি—এ সব বৈশিষ্ট্যের দাবি হল তার সাথে বিশেষ শিষ্টাচার সুলভ আচরণ। যদি কেউ এর ব্যতিক্রম করে তাহলে তাকে অধিকতর কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। (আছছাওয়াকুল মুহরেকাহ : ৩৮৭)
আর এখানে যে শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা কোন রাষ্ট্রপতির ইচ্ছাধীন নয়, বরং তা ইসলামী বিধান যা প্রয়োগ করতেই হবে। ইমাম আহমদ রহ. বলেন কোন ব্যক্তির জন্য বৈধ নয় যে কোন সাহাবীর সমালোচনা করবে বা তাদের কোন দোষ ত্রুটির জন্য তাদেরকে অপবাদ দেবে। যদি কোন ব্যক্তি এমন করে থাকে তাহলে প্রশাসক এর উপর অপরিহার্য কর্তব্য যে তাকে শাস্তির সম্মুখীন করবে। রাষ্ট্রপতির জন্য বৈধ নয় যে তাকে ক্ষমা করবে। বরং তাকে শাস্তি দিয়ে তাওবা তলব করা হবে। যদি তাওবা করে তাহলে ক্ষমা পাবে অন্যথায় পুনরায় শাস্তি দিয়ে জেলখানায় আবদ্ধ করা হবে। অন্যায় ত্যাগ বা মৃত্যু বরণ পর্যন্ত। (তাবাকাতুল হানাবেলা : ২১/২৪ আছছারেমুল মাসলুল : ৫৬৫)
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ ! ইমাম আহমদ বিন হাম্বলের বাক্যের প্রতি লক্ষ্য করুন। তিনি বলেন এ ধরনের ব্যক্তির উপর শাস্তি প্রয়োগ করতেই হবে। যে সব আলেমগণের মতে সাহাবীদেরকে গালি দেয়া কবিরা গুনাহ সে কবিরা গুনাহ হিসাবে তার উপর হুকুম বর্তাবে। অর্থাৎ যদি একে হালাল মনে করে তাহলে কাফের হয়ে যাবে। অন্যথায় নয়।
ইমাম মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব রহ. সাহাবীদেরকে গালি দেয়া বৈধ ধারণাকারীর হুকুম বিশ্লেষণে বলেন, যদি কোন নির্দিষ্ট সাহাবীকে গালি দেয় তাহলে দেখতে হবে সে সাহাবীটি কেমন? যদি এমন কোন নির্দিষ্ট সাহাবীকে গালি দেয় যার মর্যাদা বা সম্মানের ব্যাপারে ধারাবাহিক প্রমাণাদি রয়েছে যেমন চার খলীফা ; তাহলে এ ক্ষেত্রে দেখতে হবে তার দৃষ্টি ভঙ্গি কি? যদি সে সত্যি সত্যি সেই সাহাবীকে গালি দেয় এবং তাকে বৈধ মনে করে তাহলে সে কাফের। কেননা সে রাসূল থেকে নিশ্চিত প্রমাণিত বিষয়কে অস্বীকার করেছে। আর যদি সত্যিকারার্থে গালি না দেয় বা গালি দেয়াকে হালাল মনে না করে তাহলে সে ফাসেক। কেননা মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী।
তবে কতিপয় আলেম আবু বকর এবং ওমর রা. কে যেকোন রকম গালি দেয়াকে কুফরী বলেছেন। [ الرد على الرافضة ص ১৯]
ইমাম আহমদ বিন হাম্বলকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, যে ব্যক্তি রাসূলের কোন সাহাবীকে গালি দেয় তার ব্যাপারে আপনার মতামত কি ? উত্তরে তিনি বললেন, ما أراه على الأسلام ‘আমি তাকে মুসলমান মনে করি না।’ ইমাম আহমদ রহ. এর এ উক্তির উপর মন্তব্য করতে গিয়ে কাজি আবু ইয়ালা রহ. বলেন, ইমাম আহমদ রহ. যা বলেছেন তার সাথে অন্যদের কথার সাথে কোন দ্বন্দ্ব নেই। তিনি যে বলেছেন আমি তাকে মুসলমান মনে করি না, এটা সে ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যে গালি দেয়াকে বৈধ মনে করে। আর অন্যরা যা বলেছেন অর্থাৎ হত্যা নয় শাস্তি, তা সে ব্যক্তির জন্য প্রযোজ্য যে তাদেরকে গালি দেয়া অবৈধ ও হারাম মনে করা সত্ত্বেও গালি দেয়। যেমন অন্যান্য অপরাধকে অপরাধ মনে করা সত্ত্বেও তা করে। অতঃপর ইমাম আহমদ বিন হাম্বলের বক্তব্যের অন্যান্য সম্ভাব্য ব্যাখ্যা করেন। [ الصارم السلول ص ৫৭১ وما قبلها ]
নির্দিষ্ট সাহাবীকে গালি দেয়ার বিষয়ে আলোচনার সার সংক্ষেপ এই যে, যদি সে নির্দিষ্ট ব্যক্তি এমন হয় যে তার মর্যাদার উপর শরীয়তের ধারাবাহিক প্রমাণাদি রয়েছে। আর গালিটা এমন যা ধর্মীয় বা সামাজিক প্রেক্ষাপটে অপবাদ তুল্য, তাহলে সে কাফের। কেননা সে শরীয়তের ধারাবাহিক প্রমাণকে অস্বীকার করল। আর যে সব আলেমের মতে তারা কাফের নয় তারাও এ কথার উপর একমত যে তারা কবিরা গুনাহতে লিপ্ত। তাই তারা অবশ্যই শাস্তির সম্মুখীন হবে। যা ক্ষমা করার অধিকার রাষ্ট্রপ্রধানও রাখেন না। এবং সমালোচিত সাহাবীর মর্যাদা অনুযায়ী শাস্তি বৃদ্ধি পাবে। তবে তাদের ধারণা মতে তারা কাফের হবে না। হ্যাঁ যদি সাহাবীদের গালির মাঝে এত সীমাতিরিক্ত করে যে, সাহাবীদেরকে গালি দেয়া ইবাদত মনে করে তাহলে সর্ব সম্মতি ক্রমে তারা কাফের। যা আলেমগণের পূর্বের আলোচনায় সুস্পষ্ট। (আসসারেমুল মাসলুল : ৫৭১)
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/64/9
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।