hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সাহাবীগণের হক ও ফযীলত সম্পর্কে যথাযথ করণীয়

লেখকঃ আব্দুল্লাহ ইবন সালিহ আল-কুসাইর

১৬
সাহাবীগণকে বিভিন্ন প্রকার গাল-মন্দ ও তার হুকুম:
১. নির্দিষ্ট সাহাবীকে গাল-মন্দ করার বিধান: যে সাহাবীর পবিত্রতা বর্ণনা করে কুরআনুল কারীমের আয়াত নাযিল হয়েছে অথবা যার ফযীলত সম্পর্কে বিশুদ্ধ হাদীস রয়েছে অথবা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে যার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। যেমন, আবু বকর, উমার, আয়েশা ও মুমিনদের অন্যান্য মায়েরা, আল্লাহ তাদের সবার ওপর সন্তুষ্ট হোন। এরূপ ব্যক্তিবর্গকে গাল-মন্দ করা কুফুরী, বরং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রিসালাতকে মিথ্যারোপ করার শামিল, যার দাবি হচ্ছে গাল-মন্দকারী ইসলাম থেকে খারিজ ও মুরতাদ। এ বিধান স্পষ্ট, এতে কারও দ্বিমত নেই, যদি সে তার অবস্থানে অনড় থাকে তাকে হত্যা করা ওয়াজিব।

২. ঢালাওভাবে সাহাবীগণের গালমন্দ করার বিধান: যে গাল-মন্দ অধিকাংশ সাহাবীর কুফুরী অথবা ফাসেকিকে বুঝায়, শিয়া-রাফেযীরা যে গাল-মন্দ করে, সে গালমন্দ কুফরি। এ জাতীয় গালমন্দ করার উদ্দেশ্য আল্লাহ ও তার রাসূলকে মিথ্যারোপ করা, কারণ তাঁরা সাহাবীগণের প্রশংসা ও তাদের ওপর সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন, বরং এ জাতীয় ব্যক্তির কুফুরীতে যে সন্দেহ পোষণ করে সেও নিশ্চিত কাফির। রাফেজিদের কথা হিসেবে কিতাব ও সুন্নাহর বর্ণনাকারী সকল সাহাবী কাফির ও ফাসিক। অতএব, তারাই ভ্রান্ত ও বাতিল।

৩. সাহাবীগণের লা‘নত ও ভর্ৎসনা জাতীয় গালমন্দ করার বিধান: এ জাতীয় গাল-মন্দকারীর কুফুরীর সম্পর্কে আহলে ইলমগণ দু’টি মত পোষণ করেছেন। একপক্ষ বলেন, এরূপ ব্যক্তি কাফির নয়, তবে তাকে উত্তম-মাধ্যম করা অথবা তাকে বন্দি করে রাখা জরুরি, যতক্ষণ না তার মৃত্যু হয় কিংবা নিজের অবস্থান ত্যাগ করে মিথ্যা ও অপরাধ স্বীকার করে নেয়।

৪. সাহাবীগণের যদি এমনভাবে গাল-মন্দ করা হয়, যার দ্বারা তাদের দীনদারী ক্ষতিগ্রস্ত হয় না, যেমন তাদের কৃপণ ও কাপুরুষ বলা। এরূপ কথার ব্যক্তিকে কাফির বলব না, তবে তাকে শাস্তি দেওয়া জরুরি, যেন এরূপ ব্যক্তি ও তার ন্যায় অন্যরা এ জাতীয় কথাবার্তা থেকে ফিরে আসে। শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়াহ রহ. এরূপ বলেছেন। তিনি ইমাম আহমদ থেকে বর্ণনা করেন: “সাহাবীগণের দোষ চর্চা করা কিংবা দোষ-ত্রুটি উল্লেখ করে তাদেরকে অপবাদ দেওয়া কারও পক্ষেই বৈধ নয়, যে এরূপ করবে তাকে শাস্তি দিতে হবে, যদি তাওবা করে ভালো, অন্যথায় ফিরে আসা পর্যন্ত বন্দী করে রাখা জরুরি।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন