hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সহীহ সুন্নাহ’র আলোকে জান্নাতের বৈশিষ্ট্য

লেখকঃ ওয়াহিদ ইবন আবদিস সালাম বালী

১০
সপ্তম পরিচ্ছেদ: জান্নাতের স্তরসমূহ
আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

﴿ وَمَن يَأۡتِهِۦ مُؤۡمِنٗا قَدۡ عَمِلَ ٱلصَّٰلِحَٰتِ فَأُوْلَٰٓئِكَ لَهُمُ ٱلدَّرَجَٰتُ ٱلۡعُلَىٰ ٧٥ ﴾ [ طه : ٧٥ ]

“আর যারা তাঁর কাছে সৎকর্ম করে মুমিন অবস্থায় আসবে, তাদের জন্যই রয়েছে উচ্চতম মর্যাদা।” [সূরা ত্ব-হা: ৭৫]

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা আরও বলেন:

﴿ كُلّٗا نُّمِدُّ هَٰٓؤُلَآءِ وَهَٰٓؤُلَآءِ مِنۡ عَطَآءِ رَبِّكَۚ وَمَا كَانَ عَطَآءُ رَبِّكَ مَحۡظُورًا ٢٠ ٱنظُرۡ كَيۡفَ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖۚ وَلَلۡأٓخِرَةُ أَكۡبَرُ دَرَجَٰتٖ وَأَكۡبَرُ تَفۡضِيلٗا ٢١ ﴾ [ الاسراء : ٢٠، ٢١ ]

“তোমার প্রতিপালক তাঁর দান দ্বারা এদেরকে এবং ওদেরকে সাহায্য করেন; আর তোমার প্রতিপালকের দান অবারিত। লক্ষ্য কর, আমি কিভাবে ওদের এক দলকে অপরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি, আর আখেরাত তো নিশ্চয়ই মর্যাদায় মহত্তর ও গুণে শ্রেষ্ঠতর।” [সূরা আল-ইসরা: ২০ - ২১]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:

﴿ لَّا يَسۡتَوِي ٱلۡقَٰعِدُونَ مِنَ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ غَيۡرُ أُوْلِي ٱلضَّرَرِ وَٱلۡمُجَٰهِدُونَ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ بِأَمۡوَٰلِهِمۡ وَأَنفُسِهِمۡۚ فَضَّلَ ٱللَّهُ ٱلۡمُجَٰهِدِينَ بِأَمۡوَٰلِهِمۡ وَأَنفُسِهِمۡ عَلَى ٱلۡقَٰعِدِينَ دَرَجَةٗۚ وَكُلّٗا وَعَدَ ٱللَّهُ ٱلۡحُسۡنَىٰۚ وَفَضَّلَ ٱللَّهُ ٱلۡمُجَٰهِدِينَ عَلَى ٱلۡقَٰعِدِينَ أَجۡرًا عَظِيمٗا ٩٥ دَرَجَٰتٖ مِّنۡهُ وَمَغۡفِرَةٗ وَرَحۡمَةٗۚ وَكَانَ ٱللَّهُ غَفُورٗا رَّحِيمًا ٩٦ ﴾ [ النساء : ٩٥، ٩٦ ]

“মুমিনদের মধ্যে যারা অক্ষম নয় অথচ ঘরে বসে থাকে এবং যারা আল্লাহর পথে স্বীয় ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে, তারা সমান নয়। যারা স্বীয় ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদ করে আল্লাহ তাদেরকে, যারা ঘরে বসে থাকে তাদের উপর মর্যাদা দিয়েছেন; তাদের প্রত্যেকের জন্য আল্লাহ জান্নাতের ওয়াদা করেছেন। যারা ঘরে বসে থাকে তাদের উপর যারা জিহাদ করে তাদেরকে আল্লাহ মহাপুরস্কারের ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। এসব তাঁর কাছ থেকে মর্যাদা, ক্ষমা ও দয়া; আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” [সূরা আন-নিসা: ৯৫ - ৯৬]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:

﴿ يَرۡفَعِ ٱللَّهُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ مِنكُمۡ وَٱلَّذِينَ أُوتُواْ ٱلۡعِلۡمَ دَرَجَٰتٖۚ وَٱللَّهُ بِمَا تَعۡمَلُونَ خَبِيرٞ ١١ ﴾ [ المجادلة : ١١ ]

“তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে আল্লাহ তাদেরকে মর্যাদায় উন্নত করবেন; আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত।” [সূরা আল-মুজাদালা: ১১]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:

﴿أَفَمَنِ ٱتَّبَعَ رِضۡوَٰنَ ٱللَّهِ كَمَنۢ بَآءَ بِسَخَطٖ مِّنَ ٱللَّهِ وَمَأۡوَىٰهُ جَهَنَّمُۖ وَبِئۡسَ ٱلۡمَصِيرُ ١٦٢ هُمۡ دَرَجَٰتٌ عِندَ ٱللَّهِۗ وَٱللَّهُ بَصِيرُۢ بِمَا يَعۡمَلُونَ ١٦٣ ﴾ [ ال عمران : ١٦٢، ١٦٣ ]

“আল্লাহ যেটাতে সন্তুষ্ট, যে তারই অনুসরণ করে, সে কি ওর মত, যে আল্লাহর ক্রোধের পাত্র হয়েছে এবং জাহান্নামই যার আবাস? আর সেটা কত নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল! আল্লাহর কাছে তারা বিভিন্ন স্তরের; তারা যা করে, আল্লাহ সেসব ভালভাবে দেখেন।” [সূরা আলে ইমরান: ১৬২ - ১৬৩]

১৯. আবূ সা‘ঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

« إن أهل الجنة يتراءون أهل الغرف من فوقهم كما تتراءون الكوكب الدري الغابر في الأفق من المشرق أو المغرب لتفاضل ما بينهم » . قالوا : يا رسول الله ! تلك منازل الأنبياء لا يبلغها غيرهم . قال : « بلى ؛ والذي نفسي بيده ؛ رجال آمنوا بالله , وصدقوا المرسلين » . ( رواه البخاري و مسلم ) .

“অবশ্যই জান্নাতবাসীগণ তাদের উপরের বালাখানার অধিবাসীদের এমনভাবে দেখতে পাবে, যেমন তোমরা আকাশের পূর্ব অথবা পশ্চিম দিগন্তে উজ্জ্বল দীপ্তমান তারকা দেখতে পাও। এটা হবে তাদের মধ্যে মর্যাদার ব্যবধানের কারণে। সাহাবীগণ বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! এ তো নবীগণের জায়গা। তাঁদের ছাড়া অন্যরা তথায় পৌঁছতে পারবে না। তিনি বললেন: হ্যাঁ, সে সত্তার কসম, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! তারা এমন কিছু লোক যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছে এবং রাসূলগণকে সত্য বলে স্বীকার করেছে (তারা সেখানে পৌঁছতে পারবে)।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায়: সৃষ্টির সূচনা ( كتاب بدء الخلق ), পরিচ্ছেদ: জান্নাতের বর্ণনা প্রসঙ্গে যা এসেছে এবং তা (আল্লাহর) সৃষ্টি ( باب ما جاء في صفة الجنة وأنها مخلوقة ), হাদিস নং- ৩০৮৩; মুসলিম (১৭ / ১৬৯ - নববী)।]

২০. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

«إن في الجنة مائة درجة أعدها الله للمجاهدين في سبيل الله ما بين الدرجتين كما بين السماء والأرض , فإذا سألتم الله فاسألوه الفردوس فإنه أوسط الجنة وأعلى الجنة » . ( رواه البخاري ) .

“আল্লাহর পথে জিহাদকারীদের জন্য আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতে একশ’টি মর্যাদার স্তর প্রস্তুত করে রেখেছেন। দু’টি স্তরের মধ্যে ব্যবধান আসমান ও যমীনের দূরত্বের ন্যায়। সুতরাং তোমরা আল্লাহর কাছে চাইলে ফেরদাউস চাইবে। কারণ, এটাই হল সবচেয়ে উত্তম ও সর্বোচ্চ জান্নাত।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায়: জিহাদ ( كتاب الجهاد والسير ), পরিচ্ছেদ: আল্লাহর পথে জিহাদকারীদের মর্যাদা ( باب درجات المجاهدين في سبيل الله . يقال هذه سبيلي وهذا سبيلي ), হাদিস নং- ২৬৩৭]

২১. আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:

«أصيب الحارثة يوم بدر وهو غلام , فجاءت أمه إلى النبي صلى الله عليه و سلم , فقالت يا رسول الله ! قد عرفت منزلة حارثة مني , فإن يكن في الجنة أصبر وأحتسب , وإن تكن الأخرى , تر ما أصنع ؟ فقال : ويحك أو هبلت أو جنة واحدة هي؟ إنها جنان كثيرة , وإنه في جنة الفردوس» . ( رواه البخاري ) .

“বদরের যুদ্ধের দিন হারেসা রা. শহীদ হলেন, আর তখন তিনি অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছিলেন। তাঁর মা নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! আমার সাথে হারিসার স্থান সম্পর্কে আপনি তো অবশ্যই জানেন। সে যদি জান্নাতী হয়, তাহলে আমি ধৈর্য ধারণ করব এবং সাওয়াব মনে করব। আর যদি অন্য কিছু হয়, তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আমি কি করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: তোমার জন্য আফসোস! অথবা তুমি কি বেওকুফ হয়ে গেল! জান্নাত কি একটা নাকি? জান্নাত তো অনেক। আর সেই হারেসা তো রয়েছে জান্নাতুল ফেরদাউসের মাঝে।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায়: মাগাযী ( كتاب المغازي ), পরিচ্ছেদ: বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীর মর্যাদা ( باب فضل من شهد بدرا হাদিস নং- ৩৭৬১]

২২. আবূ সা‘ঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

«إن أهل الدرجات العلي ليراهم من هو أسفل منهم كما ترون الكوكب الدري في أفق السماء , وان أبا بكر وعمر منهم وأنعما » . ( رواه أحمد و الترمذي ) .

“নিশ্চয়ই (জান্নাতের) উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিদেরকে যারা তাদের থেকে নিম্নস্তরে অবস্থান করবে তারা তাদেরকে দেখতে পাবে, যেমন তোমরা আকাশের উচ্চ দিগন্তে উজ্জ্বল দীপ্তমান তারকা দেখতে পাও। আর আবূ বকর ও ওমর রা. তাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তাঁরা উভয়ে সে নে‘আমতে প্রবেশ করবে, আর তাদের জন্য সেটা যথাযথ [ وأنعما শব্দটির কয়েকটি অর্থ আছে, সবকয়টি অর্থকে আমি এখানে একসাথে বর্ণনা করেছি। [সম্পাদক]]।” [আহমদ; তিরমিযী, আর এই হাদিসটি ‘সহীহুল জামে’ ( صحيح الجامع ) এর মধ্যে আছে, ক্রমিক নং- ২০২৬]

২৩. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

« ان الله عز و جل ليرفع الدرجة للعبد الصالح في الجنة , فيقول : يا رب ! أنى لي هذه ؟ فيقول : باستغفار ولدك لك » . ( رواه أحمد ) .

“নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের মধ্যে সৎ বান্দার মর্যাদাকে সুউচ্চ ও সমুন্নত করবেন; অতঃপর সে বলবে: হে আমার প্রতিপালক! আমার এই মর্যাদা কিভাবে হল? তখন তিনি বলবেন: তোমার সন্তান কর্তৃক তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার কারণে।” [আহমদ; হাফেজ ইবনু কাছীর ‘আন-নিহায়া’ ( النهاية ) এর মধ্যে (২ / ৩৪০) বলেন: তার সনদ সহীহ।]

২৪. আবদুল্লাহ ইবন আমর ইবনিল ‘আস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

« يُقَالُ لِصَاحِبِ الْقُرْآنِ : اقْرَأْ وَارْتَقِ , وَرَتِّلْ كَمَا كُنْتَ تُرَتِّلُ فِى الدُّنْيَا , فَإِنَّ مَنْزِلَكَ عِنْدَ آخِرِ آيَةٍ تَقْرَؤُهَا » . ( رواه أبو داود و الترمذي ) .

“(কিয়ামতের দিন) কুরআন পাঠকারীকে বলা হবে: কুরআন পড় এবং জান্নাতের মানযিলে আরোহন কর এবং থেমে থেমে কুরআন পড়তে থাক যেমন তুমি দুনিয়ায় পড়তে। কারণ, জান্নাতে তোমার স্থান (মানযিল) হবে সেই শেষ আয়াতটি শেষ করা পর্যন্ত, যা তুমি পড়ছ।” [আবূ দাউদ; তিরমিযী, আর তিনি বলেন: হাদিসটি হাসান, সহীহ।]

২৫. ফাদালা ইবন ‘উবাইদ এবং তামীম আদ-দারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

« من قرأ عشر آيات فى ليلة ؛ كتب له قنطار , والقنطار خير من الدنيا وما فيها , فإذا كان يوم القيامة ؛ يقول ربك عز و جل : اقرأ وارق بكل آية درجة , حتى ينتهى إلى آخر آية معه , يقول الله عز و جل للعبد : اقبض , فيقبض , فيقول العبد بيده : يا رب ! أنت أعلم . فيقول : بهذه الخلد وبهذه النعيم» . ( رواه الطبراني ) .

“যে ব্যক্তি রাত্রে (আল-কুরআনের) দশটি আয়াত তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এক ‘কিনতার’ [কিনতার ( قنطار ) শব্দের ব্যাখা: ‘কিনতার’ হল একটি বিশেষ পরিমাপ, যা বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন রকম হয়ে আসছে; একশ রতল; কোটি; অধিক সম্পদ। — দেখুন: ইসলামিক ফাউন্ডেশন আরবী - বাংলা অভিধান এবং ড. মুহাম্মদ ফজলুর রহমান, আরবী - বাংলা ব্যবহারিক অভিধান।] (সাওয়াব) লিখে দেয়া হবে; আর এক ‘কিনতার’ দুনিয়া ও তার মধ্যে যা কিছু আছে, তার চেয়ে অনেক বেশি উত্তম; সুতরাং যখন কিয়ামতের দিন আসবে, তখন আল্লাহ তা‘আলা বলবেন: তুমি পড় এবং প্রত্যেকটি আয়াতের বিনিময়ে একটি করে মর্যাদার সিড়ি বেয়ে উপরের দিকে উঠ, এভাবে করে সে যখন তার আয়ত্তে থাকা সর্বশেষ আয়াত পাঠ করবে, তখন আল্লাহ তা‘আলা বান্দাকে লক্ষ্য করে বলবেন: গ্রহণ কর, তখন সে গ্রহণ করবে, তখন বান্দা তার হাত দিয়ে ইঙ্গিত করে বলবে, হে রব! আপনি ভালো জানেন, (আমি কি গ্রহণ করব?) তখন তিনি বলবেন: এ স্থায়ী জীবন থেকে আর এ সুখের জীবন থেকে।” [হাইছামী ‘আল-মাজমা‘ ( المجمع ) এর মধ্যে (২ / ২৬৭) বলেন: তাবারানী ‘আল-কাবীর’ ( الكبير ) ও ‘আল-আওসাত’ ( الأوسط ) এর মধ্যে হাদিসখানা বর্ণনা করেছেন, তার সনদে ইসমাঈল ইবন ‘আইয়াশ নামে একজন বর্ণনাকারী আছেন, কিন্তু শামবাসীদের নিকট থেকে তার কিছু বর্ণনা রয়েছে, যা গ্রহণযোগ্য, আর এটি সেগুলোর অন্তর্গত।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন