hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

সহীহ সুন্নাহ’র আলোকে জান্নাতের বৈশিষ্ট্য

লেখকঃ ওয়াহিদ ইবন আবদিস সালাম বালী

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ: জান্নাতের দরজাসমূহ
আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

﴿جَنَّٰتُ عَدۡنٖ يَدۡخُلُونَهَا وَمَن صَلَحَ مِنۡ ءَابَآئِهِمۡ وَأَزۡوَٰجِهِمۡ وَذُرِّيَّٰتِهِمۡۖ وَٱلۡمَلَٰٓئِكَةُ يَدۡخُلُونَ عَلَيۡهِم مِّن كُلِّ بَابٖ ٢٣ سَلَٰمٌ عَلَيۡكُم بِمَا صَبَرۡتُمۡۚ فَنِعۡمَ عُقۡبَى ٱلدَّارِ ٢٤ ﴾ [ الرعد : ٢٣، ٢٤ ]

“স্থায়ী জান্নাত, তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের পিতা-মাতা, পতি-পত্নী ও সন্তান-সন্ততিদের মধ্যে যারা সৎকাজ করেছে তারাও। আর ফেরেশতাগণ তাদের কাছে উপস্থিত হবে প্রত্যেক দরজা দিয়ে এবং বলবে, তোমরা ধৈর্য ধারণ করেছ বলে তোমাদের প্রতি শান্তি; আর আখেরাতের এ পরিণাম কতই না উত্তম।” [সূরা আর-রা‘দ: ২৩ - ২৪]

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা আরও বলেন:

﴿ هَٰذَا ذِكۡرٞۚ وَإِنَّ لِلۡمُتَّقِينَ لَحُسۡنَ مَ‍َٔابٖ ٤٩ جَنَّٰتِ عَدۡنٖ مُّفَتَّحَةٗ لَّهُمُ ٱلۡأَبۡوَٰبُ ٥٠ ﴾ [ص: ٤٩، ٥٠ ]

“এ এক স্মরণ। মুত্তাকীদের জন্য রয়েছে উত্তম আবাস— চিরস্থায়ী জান্নাত, যার দরজাসমূহ তাদের জন্য উন্মুক্ত।” [সূরা সোয়াদ: ৪৯ - ৫০]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:

﴿ وَسِيقَ ٱلَّذِينَ ٱتَّقَوۡاْ رَبَّهُمۡ إِلَى ٱلۡجَنَّةِ زُمَرًاۖ حَتَّىٰٓ إِذَا جَآءُوهَا وَفُتِحَتۡ أَبۡوَٰبُهَا وَقَالَ لَهُمۡ خَزَنَتُهَا سَلَٰمٌ عَلَيۡكُمۡ طِبۡتُمۡ فَٱدۡخُلُوهَا خَٰلِدِينَ ٧٣ ﴾ [ الزمر : ٧٣ ]

“আর যারা তাদের রবের তাকওয়া অবলম্বন করেছে তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। অবশেষে যখন তারা জান্নাতের কাছে আসবে এবং এর দরজাসমূহ খুলে দেয়া হবে এবং জান্নাতের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, ‘তোমাদের প্রতি ‘সালাম’, তোমরা ভাল ছিলে, সুতরাং জান্নাতে প্রবেশ কর স্থায়ীভাবে অবস্থিতির জন্য।” [সূরা যুমার: ৭৩]

২. ‘উবাদা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

« من شهد أن لا إله إلا الله وحده لا شريك له , وأن محمدا عبده ورسوله , وأن عيسى عبد الله ورسوله وكلمتة ألقاها إلى مريم وروح منه , والجنة حق , والنار حق ، أدخله الله الجنة على ما كان من العمل » . و في رواية : « من أبواب الجنة الثمانية أيها شاء » . ( رواه البخاري و مسلم ) .

“যে ব্যক্তি সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসূল; আর ঈসা আ. আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল, তাঁর কালেমা, যা তিনি মারইয়ামের নিকট পরিবেশন করেছেন এবং তিনি (ঈসা আ.) হলেন তাঁর পক্ষ থেকে রূহ (নির্দেশ); আর যে ব্যক্তি আরও সাক্ষ্য দেয় যে, জান্নাত সত্য এবং জাহান্নাম সত্য, তাহলে সে যে আমল করত, তার উপর ভিত্তি করে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।” অপর এক বর্ণনায় আছে: জান্নাতের আটটি দরজার মধ্য থেকে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায়: নবীগণ ( كتاب الأنبياء ), পরিচ্ছেদ: তার কথা: হে আহলে কিতাব! তোমরা তোমাদের দীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না ... ( باب قوله : يا أهل الكتاب لا تغلوا في دينكم ...), হাদিস নং- ৩২৫২]

৩. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

« من أنفق زوجين في سبيل الله نودي من أبواب الجنة : يا عبد الله ! هذا خير , فمن كان من أهل الصلاة دعي من باب الصلاة , ومن كان من أهل الجهاد دعي من باب الجهاد , ومن كان من أهل الصيام دعي من باب الريان , ومن كان من أهل الصدقة دعي من باب الصدقة » . فقال أبو بكر رضي الله عنه : بأبي أنت وأمي يا رسول الله ! ما على من دعي من تلك الأبواب من ضرورة , فهل يدعى أحد من تلك الأبواب كلها ؟ . قال : « نعم , وأرجو أن تكون منهم » . ( رواه البخاري و مسلم ) .

“যে কেউ আল্লাহর পথে জোড়া জোড়া ব্যয় করবে, তাকে জান্নাতের দরজাসমূহ থেকে ডাকা হবে, হে আল্লাহর বান্দা! এটা উত্তম। অতএব যে সালাত আদায়কারী, তাকে সালাতের দরজা থেকে ডাকা হবে। যে মুজাহিদ তথা আল্লাহ পথে জিহাদকারী, তাকে জিহাদের দরজা থেকে ডাকা হবে। যে সিয়াম পালনকারী, তাকে রাইয়্যান নামক দরজা থেকে ডাকা হবে। আর যে সাদকা দানকারী, তাকে সাদকার দরজা থেকে ডাকা হবে। এরপর আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! আপনার জন্য আমার পিতা ও মাতা কুরবান হউক! সকল দরজা থেকে কাউকে ডাকার কোনো আবশ্যকতা নেই, তবে কি কাউকে সকল দরজা থেকে ডাকা হবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: হ্যাঁ, আমি আশা করি তুমি হবে তাদের মধ্যে একজন।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায়: সাওম ( كتاب الصوم ), পরিচ্ছেদ: সাওম পালনকারীদের জন্য রাইয়্যান ( باب الريان للصائمين ), হাদিস নং- ১৭৯৮; মুসলিম (৭ / ১১৬ - নববী)।]

৪. খালিদ ইবন ‘উমাইর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:

«خَطَبَنَا عُتْبَةُ بْنُ غَزْوَانَ , فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ , ثُمَّ قَالَ : أَمَّا بَعْدُ , فَإِنَّ الدُّنْيَا قَدْ آذَنَتْ بِصُرْمٍ , وَوَلَّتْ حَذَّاءَ , وَلَمْ يَبْقَ مِنْهَا إِلاَّ صُبَابَةٌ كَصُبَابَةِ الإِنَاءِ , يَتَصَابُّهَا صَاحِبُهَا , وَإِنَّكُمْ مُنْتَقِلُونَ مِنْهَا إِلَى دَارٍ لاَ زَوَالَ لَهَا , فَانْتَقِلُوا بِخَيْرِ مَا بِحَضْرَتِكُمْ , فَإِنَّهُ قَدْ ذُكِرَ لَنَا أَنَّ الْحَجَرَ يُلْقَى مِنْ شَفَةِ جَهَنَّمَ , فَيَهْوِى فِيهَا سَبْعِينَ عَامًا لاَ يُدْرِكُ لَهَا قَعْرًا , وَوَاللَّهِ لَتُمْلأَنَّ أَفَعَجِبْتُمْ , وَلَقَدْ ذُكِرَ لَنَا أَنَّ مَا بَيْنَ مِصْرَاعَيْنِ مِنْ مَصَارِيعِ الْجَنَّةِ مَسِيرَةُ أَرْبَعِينَ سَنَةً , وَلَيَأْتِيَنَّ عَلَيْهَا يَوْمٌ وَهُوَ كَظِيظٌ مِنَ الزِّحَامِ , وَلَقَدْ رَأَيْتُنِى سَابِعَ سَبْعَةٍ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم , مَا لَنَا طَعَامٌ إِلاَّ وَرَقُ الشَّجَرِ , حَتَّى قَرِحَتْ أَشْدَاقُنَا ... » . ( رواه مسلم ) .

“উতবা ইবন গাযওয়ান আমাদের সামনে ভাষণ দিয়েছেন; তিনি আল্লাহর প্রশংসা ও গুণকীর্তন করেছেন; অতঃপর তিনি বলেছেন: নিশ্চয় দুনিয়া তার চলে যাওয়ার জানান দিচ্ছে, দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে, পানি পানকারী ব্যক্তির পাত্রের অবশিষ্ট পানির মত তার সময় সামান্যই বাকি আছে; আর তোমরা নিশ্চিতভাবে দুনিয়ার জগৎ থেকে এমন জগতের দিকে স্থানান্তরিত হচ্ছ, যার কোনো ধ্বংস নেই; সুতরাং তোমাদের সামনে যে ভাল কাজ আছে, তা নিয়ে প্রস্থান কর। কারণ, আমাদের উদ্দেশ্যে আলোচনা করা হয়েছে যে, একটি পাথর জাহান্নামের কিনার থেকে তার মধ্যে নিক্ষেপ করা হবে, অতঃপর তা নীচের দিকে ধাবিত হবে সত্তর বছর, কিন্তু সে পাথরটি তার (জাহান্নামের) তলার নাগাল পাবে না; আল্লাহর কসম! সেই জাহান্নামকে পূর্ণ করা হবে; তোমরা কি আশ্চর্য হয়েছ? আর আমাদের উদ্দেশ্যে আলোচনা করা হয়েছে যে, জান্নাতের দুই চৌকাঠের মধ্যকার দূরত্ব হবে চল্লিশ বছরের ভ্রমণপথের মত; আর তার (জান্নাতের) সামনে অবশ্যই একদিন আসবে, যেদিনটি ভিড়ের কারণে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার সৃষ্টি করবে; আর অবশ্যই আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে আমাকে সাত জনের সপ্তম ব্যক্তি হিসেবে দেখেছি, যখন গাছের পাতা ছাড়া আমাদের অন্য কোনো খাবার ছিল না, এমনকি আমাদের দুই গালের অভ্যন্তরস্থ মুখের প্রান্তদেশ ক্ষতবিক্ষত হয়ে গেছে ...।” [মুসলিম (১৮ / ১০২ - নববী) হাদিসটি মাওকুফ।]

৫. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

« ... وَالَّذِى نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ إِنَّ مَا بَيْنَ الْمِصْرَاعَيْنِ مِنْ مَصَارِيعِ الْجَنَّةِ لَكَمَا بَيْنَ مَكَّةَ وَهَجَرٍ أَوْ كَمَا بَيْنَ مَكَّةَ وَبُصْرَى » . ( رواه البخاري و مسلم ) .

“... শপথ সেই সত্তার, যাঁর হাতে মুহাম্মদের প্রাণ! জান্নাতের দুই চৌকাঠের মধ্যকার দূরত্ব মক্কা ও হাজরের দূরত্বের মত; অথবা বর্ণনাকারী বলেন: মক্কা ও বসরার দূরত্বের মত।” [বুখারী, আস-সহীহ, অধ্যায়: তাফসীর ( كتاب التفسير ), পরিচ্ছেদ: সূরা বনী ইসরাঈল [আল-ইসরা] ( باب سورة بني إسرائيل [ الإسراء ]), হাদিস নং- ৪৪৩৫; মুসলিম (৩ / ৬৯ - নববী)।]

৬. সাহল ইবন সা‘দ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

«في الجنة ثمانية أبواب فيها باب يسمى الريان لا يدخله إلا الصائمون » . ( رواه البخاري ) . و رواه أحمد عن عتبة بن عبد السلمي مرفوعا بلفظ : «الجنة لها ثمانية أبواب , و النار لها سبعة أبواب » .

“জান্নাতের মধ্যে আটটি দরজা রয়েছে, তাতে রাইয়্যান নামক একটি দরজা আছে, তা দিয়ে শুধু সাওম পালনকারীগণই প্রবেশ করবে।” আর আহমদ র. ‘উতবা ইবন আবদ আস-সুলামী থেকে ‘মারফু’ সনদে বর্ণনা করেছন: “জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে, আর জাহান্নামের রয়েছে সাতটি দরজা।” [বুখারী, আস-সহীহ (৬ / ৩২৮ – ফতহুল বারী); আহমদ র. এর বর্ণনাটিকে আলবানী বিশুদ্ধ বলেছেন: ‘আস-সহীহা’ ( الصحيحة ), ক্রমিক নং- ১৮১২]

৭. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

« تُفْتَحُ أَبْوَابُ الْجَنَّةِ يَوْمَ الاِثْنَيْنِ وَيَوْمَ الْخَمِيسِ , فَيُغْفَرُ لِكُلِّ عَبْدٍ لاَ يُشْرِكُ بِاللَّهِ شَيْئًا , إِلاَّ رَجُلاً كَانَتْ بَيْنَهُ وَبَيْنَ أَخِيهِ شَحْنَاءُ , فَيُقَالُ : أَنْظِرُوا هَذَيْنِ حَتَّى يَصْطَلِحَا , أَنْظِرُوا هَذَيْنِ حَتَّى يَصْطَلِحَا , أَنْظِرُوا هَذَيْنِ حَتَّى يَصْطَلِحَا » . ( رواه مسلم ) .

“সোমবার ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়, অতঃপর এমন প্রত্যেক বান্দাকে ক্ষমা করে দেয়া হয়, যে আল্লাহর সাথে কোনো কিছুকে শরীক করে নি; তবে ঐ ব্যক্তি ক্ষমার বাইরে থাকে, যে ব্যক্তি ও তার ভাইয়ের মধ্যে বিদ্বেষ বা শত্রুতা রয়েছে; অতঃপর (ফেরেশ্তাদেরকে) বলা হয়: তোমরা এই দু’জনকে পরস্পরের মধ্যে মিলমিশ হওয়া পর্যন্ত অবকাশ দাও, তোমরা এই দু’জনকে পরস্পরের মধ্যে মিলমিশ হওয়া পর্যন্ত অবকাশ দাও, তোমরা এই দু’জনকে পরস্পরের মধ্যে মিলমিশ হওয়া পর্যন্ত অবকাশ দাও।” [মুসলিম (১৬ / ১২২ - নববী)।]

৮. ওমর ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

« مَا مِنْكُمْ مِنْ أَحَدٍ يَتَوَضَّأُ , فَيُبْلِغُ أَوْ فَيُسْبِغُ الْوُضُوءَ , ثُمَّ يَقُولُ : أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وحده لا شريك له , وَ أشهد أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه وَرَسُولُهُ إِلاَّ فُتِحَتْ لَهُ أَبْوَابُ الْجَنَّةِ الثَّمَانِيَةُ , يَدْخُلُ مِنْ أَيِّهَا شَاءَ » . ( رواه مسلم و الترمذي ) .

“তোমাদের যে কেউ পূর্ণরূপে উযু করে এই দো‘আ পাঠ করবে: أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وحده لا شريك له , وَ أشهد أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه وَرَسُولُهُ (আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোনো সত্য উপাস্য নেই, তিনি এক, তাঁর কোন শরীক নেই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ তাঁর বান্দা ও রাসূল), তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেয়া হবে এবং যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।” [মুসলিম ও তিরমিযী।]

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন