মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
এই কথা সত্য যে, ফ্রান্স বিপ্লব ইউরোপে দাসত্ব প্রথা উচ্ছেদে করেছে, আর ‘আব্রাহাম লিংকন’ আমেরিকাতে দাসত্ব প্রথা বাতিল করেছে; অতঃপর এটা এবং ওটার পরে বিশ্ব দাসত্ব প্রথা বাতিল করার ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে !!
এ সবই অর্জন হয়েছে সত্য, কিন্তু আমাদের জন্য উচিৎ হলো নাম দ্বারা প্রতারিত না হওয়া এবং শ্লোগান দ্বারা ধোঁকা না খাওয়া ... আর যদি তা না হয়, তাহলে যে দাসত্বকে বাতিল করা হয়েছে তা কোথায়? আর আজকাল বিশ্বের সকল প্রান্তে যা ঘটছে, আমরা তার কী নাম রাখতে পারি? আর ইসলামী মরক্কোতে ফ্রান্স যা করছে, তার নাম কী? আর কালোদের সাথে আমেরিকানরা যে আচরণ করছে, দক্ষিন আফ্রিকার ভিন্ন বর্ণের লোকদের সাথে বৃটেন যা করছে তার নাম কী হবে? আর রাশিয়া তার শাসনাধীন ইসলামী দেশসমূহে যা করছে, তার নামই বা কী হবে?
দাসত্বের প্রকৃত অর্থ কি এক সম্প্রদায়কে অপর সম্প্রদায়ের অধীন করে দেওয়া এবং মানুষের এক দল কর্তৃক অপর দলকে বৈধ অধিকার থেকে বঞ্চিত করার নাম নয়? যেমনটি প্রফেসর মুহাম্মদ কুতুব বলেছেন; নাকি তা এটা ছাড়া অন্য কোনো কিছুর নাম?
আর এটা যদি হয় দাসত্বের নামে অথবা স্বাধীনতা, ভ্রাতৃত্ব ও সমতার নামে, তাহলে তার অর্থ কি হবে? আর চকচকে নাম দিয়ে কি লাভ হবে, যখন বাস্তবতার আড়ালে থাকে নিকৃষ্ট বিষয়, যা মানবতা উপলব্ধি করেছে দীর্ঘ ইতিহাসের বাস্তবতা থেকে?
ইসলাম তার নিজের সাথে ও জনগণের সাথে খুবই স্পষ্ট, সুতরাং সে বলে: এটা দাসত্ব এবং তার একমাত্র কারণ এই রকম, আর তার থেকে মুক্তি লাভের পথ উন্মুক্ত এবং তা শেষ করে ফেলার পথও বর্তমান থাকবে, যখন তার প্রয়াজন হবে। আজকের দিনে আমরা যে নকল সভ্যতার কোলে বসবাস করছি, তার মধ্যে আপনি এ স্পষ্টতা পাবেন না; এ নকল সভ্যতা বাস্তব বিষয়কে জাল বলে ঘোষণা করার ব্যাপারে এবং (প্রকৃত অবস্থা গোপন করার জন্য) ঝকঝকে তকতকে বড় বড় শ্লোগানই শুধু প্রয়োগ করতে সক্ষম!!
সুতরাং তিউনেশিয়া, আলজিরিয়া ও মরক্কোর মধ্যে লক্ষ মানুষের (মুসলিমের) নিহত হওয়া ... এর পিছনে কোনো কারণ ছিল না, বরং তারা শুধু স্বাধীনতা ও মানিবক মর্যাদা ও মূল্যবোধ দাবি করেছিল !!
আর আফ্রিকাতে নিজ স্বার্থ রক্ষার জন্য লক্ষ মানুষের নিহত হওয়া, তাদের লক্ষ্য ছিল, তারা যাতে তাদের দেশে মাথা উঁচু করে সম্মানের সাথে বসবাস করতে পারে, তাদের নিজস্ব আকিদার প্রতি বিশ্বাস রাখতে পারে, কথা বলতে পারে তাদের নিজস্ব ভাষায় এবং তারা তাদের নিজেদের সেবা-যত্ন নিজেরা করতে পারে !!
আর রাশিয়াতে লক্ষ মুসলিমের নিহত হওয়া, তার কারণ ছিল, তারা রাশিয়ার নাস্তিক্যবাদী আকিদা বা মতবাদ এবং তার মার্কসবাদী সমাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে পারেনি ... ঐসব নির্দোষ মুসলিমদেরকে হত্যা করা হয়েছে, তাদেরকে খাদ্য ও পানি না দিয়ে নোংরা কারাগারে বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদের মান-সম্মানকে বিনষ্ট করা হয়েছে এবং তাদের নারীদের উপর চড়াও হয়েছে, তাদেরকে উলঙ্গ অবস্থায় হত্যা করা হয়েছে এবং তাদের পেটকে চিড়ে ফেলা হয়েছে তাদের গর্ভস্থ ভ্রূণের শ্রেণী বিন্যাসে বাজি ধরার জন্য ! !
বিংশ শতাব্দীতে এটাকেই তারা স্বাধীনতা, ভ্রাতৃত্ব ও সমতা ... ইত্যাদি নকল শ্লোগানের ছত্রছায়ায় সভ্যতা ও নগরায়ণ বলে নামকরণ করে; আর আমরা তাকে এক অভিনব কায়দার গোলামী, নির্যাতন ও দাস-দাসী বানানো বলে অবহিত করি।
ইসলাম দাস-দাসীর জন্য স্বেচ্ছায় তার পক্ষ থেকে মানবজাতির জন্য সম্মান প্রদানস্বরূপ তার সকল অবস্থায় তেরশ বছর পূর্বে সম্মানজনক ও দৃষ্টান্তমূলক আচার-ব্যবহার উপহার দিয়েছে ... আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের দৃষ্টিতে এর নাম হচ্ছে পশ্চাৎপদতা, অধপতন ও বোকামি।
যখন আমেরিকাবাসী কর্তৃক তাদের হোটেল ও ক্লাবসমূহের সামনে প্লাকার্ড (placard) স্থাপন করেছে, যা বলে: “ শুধু শ্বেতাঙ্গদের জন্য ”, অথবা আরও নির্লজ্জতা ও নিকৃষ্টতার সুরে বলে: “ কৃষ্ণাঙ্গ ও কুকুরের প্রবেশ নিষেধ ”।
যখন সাদা রঙের একদল মানুষ ভিন্ন রঙের এক ব্যক্তির উপর অতর্কিত আক্রমন করে তাকে তাদের জুতা দ্বারা আঘাত করতে থাকে, শেষ পর্যন্ত সে প্রাণ হারায়, অথচ পুলিশ লোকটি দাঁড়িয়ে থাকে, কোনো নড়াচড়া করে না এবং কোনো হস্তক্ষেপ করে না; আর সেই পুলিশ দেশ, দীন-ধর্ম ও ভাষা ... সম্পর্কিত তার ভাইয়ের সহযোগিতার জন্য গুরুত্ব প্রদান করে না, আর এর প্রত্যেকটির পিছনে কারণ হল- সে ভাইটি (তার ভিন্ন) বর্ণযুক্ত; সে (পুলিশ) স্পর্ধা দেখায় এবং সে নির্লজ্জভাবে শ্বেতাঙ্গ আমেরিকানদের পক্ষ অবলম্বন করে ... আর এটা বিংশ শতাব্দীতে এসে চূড়ান্ত পর্যায়ের সভ্যতা, প্রগতি ও অগ্রগতি বলে স্বীকৃত হয়ে গেছে ! !
আর আফ্রিকাতে ভিন্ন রঙের অধিকারী ব্যক্তিদের কাহিনী, তাদেরকে তাদের মানবিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা এবং তাদেরকে হত্যা করা অথবা ইংরেজি পত্রিকাসমূহের প্রকাশিত নির্লজ্জ ভাষ্য অনুযায়ী “তাদেরকে শিকার করা”; (কারণ, তারা সাহসী হয়ে উঠেছে, অতঃপর তাদের সম্মান ও মর্যাদাকে উপলব্ধি করতে পেরেছে এবং তারা তাদের স্বাধীনতা দাবি করেছে ...) এটিই বৃটিশদের নিকট সর্বোচ্চ আদল (ন্যায়) ও ইনসাফ বলে স্বীকৃত; আর তারা তাদের এ মিথ্যা শ্লোগান দিতে কোনো প্রকার দ্বিধা করছে না, বিশ্বের বুকে নিজেদের মিথ্যা, শঠতা ও ধোকাবাজীর অভিভাবকত্ব পেশ করতে পিছপা হচ্ছে না (সেটাকে আমরা কী বলতে পারি?) !!
আর সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কর্তৃক তার জনগোষ্ঠীকে দাস-দাসী বানানো, অথবা তার ক্ষমতা ও প্রভাব-প্রতিপত্তির অধীনে বিদ্যমান মুসলিমগণের সন্তানদেরকে দাস-দাসী বানানো; বস্তুত তা হচ্ছে মানবতার ললাটে অপমান ও অসম্মানের কালিমা লেপন, বরং তা হলো এমন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, মানুষকে গোলামীর শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা এবং কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা, যার নজির ইতিহাসে নেই !!
তারা যে সব বিশৃঙ্খলা, গোলামী এবং অবৈধ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য... গণকবরসমূহ ও রক্তের গঙ্গা বইয়ে দিয়েছে সেটার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করে দেখ... যার উপর ভর করে আজকে সমাজতন্ত্র এখানে সেখানে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে। (সেটাকে তোমরা কী স্বাধীনতা বলবে?)
সমাজতান্ত্রিক চীন ও রাশিয়া প্রতি বছর গড়ে এক মিলিয়ন করে ষোল মিলিয়ন মুসলিমকে নিধন বা নির্মূল করেছে। (সেটাও কী স্বাধীনতা?)
সমাজবাদী যুগোশ্লাভিয়া মুসলিম সম্প্রদায়কে কঠিনভাবে বিপদগ্রস্ত বা শাস্তির মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে, এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যে সময়ের মধ্যে সে দেশটিতে সাম্যবাদী সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত আছে, সে সময়ে দেশটি এক মিলিয়ন মুসলিমের জীবনহানি করেছে এবং নির্মূল করার কাজ ও বর্বর শাস্তি দানের ব্যাপারটি এখন পর্যন্ত অবিরাম চলছে।
যুগোশ্লাভিয়ায় যা চলছে, এই যুগের সকল সমাজতান্ত্রিক দেশে এখন তাই চলছে।
আর কত হৃদয়বিদারক সমাজতান্ত্রিক কসাইখানার কথা আমরা শুনেছি, যা ঘটেছে দক্ষিণ ইয়ামেনে এবং এখন ঘটছে আফগানিস্তানে; আর এ ধরনের ঘটনা এমন প্রত্যেক স্থানে সংঘটিত হচ্ছে, যেখানে তাদের কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা রয়েছে? ! (সেগুলোকে কি স্বাধীনতা বলব?)
আর আমরা অতীতে ইরাকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ধ্বজাধারীদের কত কসাইখানার কথা শুনেছি, আরও শুনেছি আবদুল করীম কাসেমের যুগে মসুল শহরে তাদের পরিচালিত ধ্বংসযজ্ঞ ও অপরাধের কথা; আরও শুনেছি সেখানকার মুমিন দা‘য়ী (আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী) ও মুসলিম জনগোষ্ঠীকে বন্দী ও কারারুদ্ধ করা এবং হত্যা ও পঙ্গু করে দেওয়ার মত ঘটনাবলীর কথা? !
[আর তারা তাদেরকে নির্যাতন করেছিল শুধু এ কারণে যে, তারা ঈমান এনেছিল পরাক্রমশালী ও প্রশংসার যোগ্য আল্লাহর উপর] [সূরা আল-বুরুজ: ৮]। আর “আল্লাহ আমাদের প্রভু” – এই কথা বলা ছাড়া তাদের আর কোনো অপরাধ ছিল না? আর তারা এই কথা বলা ছাড়া অন্য কোনো অপরাধ করেনি, তারা বলেছিল: নিশ্চয়ই আমরা নাস্তিক্য মতবাদ ও নীতিমালা এবং ধর্ম বিরোধী শাসনব্যবস্থাকে প্রত্যাখ্যান করি? সুতরাং এটাই ছিল তাদের পরিণতি এবং এটাই ছিল তাদের প্রতিদান বা পুরস্কার !!
তাদের কর্মকাণ্ডকে কেউ কেউ কি চমৎকারভাবে তুলনা করেছে:
قتل امرئ في غابة جريمة لا تغتفر
و قتل شعب آمن مسألة فيها نظر
অর্থাৎ:
“জঙ্গলের মধ্যে কোনো ব্যক্তিকে হত্যা করা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ,
আর নিরাপদ জনগোষ্ঠীকে হত্যা করা এমন বিষয়, যা ভেবে দেখার মত।”
এ হচ্ছে চিন্তা ও বিশ্বাসকে গোলাম বানানোর সাথে সংশ্লিষ্ট; পক্ষান্তরে যা স্বাধীনতা ও ইচ্ছাকে দাস বনানোর সাথে সংশ্লিষ্ট, সে প্রসঙ্গে যদি কথা বলি তবে তো বলাই যাবে তার তো কোনো কুল কিনারা নেই ...
যেই মানুষটি সমাজতান্ত্রিক শাসনের অধীনে যে কোনো স্থানে বসবাস করে, সে তার ইচ্ছামত পেশা ও কর্মক্ষেত্র বেছে নেওয়ার মত স্বাধীনতার অধিকারী হতে পারে না; আর অধিকার নেই তার নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করার; আর অধিকার নেই তার দেখা যে কোনো বক্রতা অথবা ব্যর্থ নিয়মকানুন ও ব্যবস্থাপনার সমালোচনা করার; আর অধিকার নেই তার কোনো কিছুর মালিকানা গ্রহণের এবং কোথাও ভ্রমণ করার; আর তার কোনো কথা বলার অধিকার নেই, এমনকি ‘কেন’? কথাটি উচ্চারণ করারও অধিকার নেই। সুতরাং সেক্ষেত্রে সে হলো সংকীর্ণতায় আবদ্ধ শৃংখলিত গোলাম, যার কোনো ধরনের স্বাধীনতা, পছন্দ-অপছন্দ ও ইচ্ছা-আকাঙ্খা নেই ...।
আর যখন কর্তৃপক্ষ তার ব্যাপারে অনুভব করতে পারবে যে, সে ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে, অথবা কোনো কথা ও কাজের মাধ্যমে কোনো পরিস্থিতি, দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করেছে ... তাহলে তার নিশ্চিত পরিণতি হবে মৃত্যু অথবা করাবাস অথবা সাইবেরিয়ায় নির্বাসন ... !!
এই হলো সুস্পষ্ট দাসত্বের রং, যা বিশ্বে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে “সভ্যতা”, “প্রগতি” এবং “বৈপ্লবিক নীতিমালা” ... এর নামে। দাসত্বের এসব রং এমন, যা জনসাধারণকে তাদের অধিকার দাবি করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে এবং তাদেরকে এর অনুসরণে বাধ্য করেছে; আর তা তাদেরকে লোহা ও আগুনের শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে এই নতুন দাসত্ব প্রথাকে স্বীকৃতি প্রদানে এবং তার কর্তৃত্ব ও ক্ষমতার প্রতি অনুগত থাকতে বাধ্য করেছে !!
সুতরাং আমাদের কর্তব্য হল, আমরা রংবেরঙের নাম ও শ্লোগান দ্বারা প্রতারিত হব না; কারণ, এত কিছুর পরেও প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য বিশ্বে দাসত্ব প্রথা বাতিল বা বিলুপ্ত হয়নি; বরং নতুন নতুন রং, পদ্ধতি ও কৌশল গ্রহণ করেছে মাত্র, (যা সাধারণ মানুষ বুঝে উঠতে পারে না); আল-কুরআনের ভাষায়:
“ ... কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না।” [সূরা ইউসুফ: ২১]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/743/20
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।