মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
লেখকঃ ড. মুহাম্মদ ইবন আব্দুল্লাহ ইবন সালেহ আস-সুহাইম
১৮
পরকাল বা আখেরাত
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/14/18
প্রত্যেক মানুষ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, সে অবশ্যই মারা যাবে, আর এটা সুনিশ্চিত! কিন্তু মৃত্যুর পরে তার ঠিকানা কোথায় হবে? সে কি সৌভাগ্যবান নাকি দুর্ভাগ্যবান?
বহু জাতি ও জনগোষ্ঠী বিশ্বাস পোষণ করে যে, মরণের পরে তাদেরকে আবার পুনরুত্থিত করা হবে এবং তাদের সকল কর্মের হিসাব নেয়া হবে। কর্ম যদি ভালো হয় তবে তার প্রতিদানও ভালো হবে, আর কর্ম যদি খারাপ হয় তবে তার প্রতিদানও খারাপ হবে। [ইবন তাইমিয়্যাহ, আল-জাওয়াবুস সহীহ খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা, ৯৬।]
এ বিষয়টিকে অর্থাৎ পুনরুত্থান ও হিসাবকে সুস্থ বিবেক মেনে নেয় এবং শরী‘আতে ইলাহী তথা আল্লাহর বিধান তাকে সেটা বিশ্বাস করতে সহায়তা করে। এর ভিত্তি তিনটি মূলনীতির উপর:—
(১) মহান আল্লাহর জ্ঞানের পূর্ণাঙ্গতা প্রমাণ করা।
(২) মহান আল্লাহর ক্ষমতার পরিপূর্ণতা প্রমাণ করা।
(৩) এবং তাঁর হিকমতের পরিপূর্ণতা প্রমাণ করা। [দেখুন: ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রাহিমাহুল্লাহ রচিত “আল ফাওয়াইদ” পৃ. ৬-৭।]
একে প্রমাণ করার জন্য উক্তি ও যুক্তি ভিত্তিক (নাক্বলী ও আকলী) অনেক দলীলের সমাবেশ ঘটেছে। কিছু দলীল নিম্নে পেশ করা হলো:
(১) ভূমণ্ডল ও নভোমণ্ডলের সৃষ্টি দ্বারা মৃতকে জীবিত করার প্রমাণ গ্রহণ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“তারা কি দেখে না যে, আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, এবং এসবের সৃষ্টিতে তিনি কোনো ক্লান্তিবোধ করেননি, তিনি মৃতের জীবন দান করতেও সক্ষম। হ্যাঁ, অবশ্যই! নিশ্চয় তিনি প্রত্যেক জিনিসের ওপর সর্বশক্তিমান।” [সূরা আল-আহক্বাফ, আয়াত: ৩৩]
“যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন তিনি কি তাদের অনুরূপ সৃষ্টি করতে সমর্থ নন? হ্যাঁ, নিশ্চয় তিনি মহা-স্রষ্টা, সর্বজ্ঞাত।” [সূরা ইয়াসীন, আয়াত: ৮১]
(২) পূর্ববর্তী কোনো দৃষ্টান্ত ছাড়াই তাঁর মানুষ সৃষ্টি করার ক্ষমতা দ্বারা, দ্বিতীয়বার তাদের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর ব্যাপারে তাঁর ক্ষমতার দলীল গ্রহণ। প্রথম অস্তিত্বে আনতে যিনি ক্ষমতাবান, পুনর্বার আনয়ন করতে তিনি তো আরও বেশি সক্ষম। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“আর তিনি-ই, যিনি সৃষ্টিকে শুরুতে অস্তিত্বে আনয়ন করেন, তারপর তিনি সেটা পুনরাবৃত্তি করবেন; আর এটা তাঁর জন্য অতি সহজ। আসমানসমূহ ও যমীনে সর্বোচ্চ গুণাগুন তাঁরই; এবং তিনিই পরাক্রমশালী, হিক্মতওয়ালা।” [সূরা আর-রূম, আয়াত: ২৭]
“আর সে আমাদের সম্বন্ধে উপমা রচনা করে, অথচ সে নিজের সৃষ্টির কথা ভুলে যায়। সে বলে, ‘কে অস্থিতে প্রাণ সঞ্চার করবে যখন তা পচে গলে যাবে?’ বলুন, ‘তাতে প্রাণ সঞ্চার করবেন তিনিই যিনি তা প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি প্রত্যেকটি সৃষ্টি সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত’।”। [সূরা ইয়াসীন, আয়াত: ৭৮-৭৯]
(৩) এই পরিপূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, আকৃতি ও বৈশিষ্ট্য দ্বারা সর্বোত্তম অবয়বে মানুষ সৃষ্টি এবং এর গঠনে যেসব গোশত, হাড্ডি, শিরা, স্নায়ু, ছিদ্র বা ফাঁকা, যন্ত্র, জ্ঞান, পরিচালনা ও দক্ষতাসমূহ ইত্যাদি আছে, এগুলোর মাঝে মৃতকে জীবিত করার ব্যাপারে আল্লাহর ক্ষমতার বিরাট প্রমাণ রয়েছে।
(৪) ইহ জগতে মৃতকে জীবিত করা দ্বারা আখেরাতে মৃতকে জীবিত করার ওপর আল্লাহর ক্ষমতার প্রমাণ দেয়া। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর রাসূলগণের প্রতি যে কিতাব অবতীর্ণ করেছেন তাতে এ সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। এ সম্পর্কে সংবাদ যেমন- ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম এবং ‘ঈসা মাসীহ ‘আলাইহিস সালামের হাতে আল্লাহর হুকুমে মৃতকে জীবিত করার ঘটনা। এগুলো ছাড়া আরও অনেক রয়েছে।
(৫) হাশর-পুনরুত্থানের অনুরূপ কিছু বিষয়ের ওপর তাঁর ক্ষমতা দ্বারা মৃতকে জীবিত করার ব্যাপারে তাঁর ক্ষমতার প্রমাণ। যেমন-
ক- আল্লাহ মানুষকে বীর্যের ফোটা থেকে সৃষ্টি করেছেন, যা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বিচ্ছিন্ন ছিল, যার কারণে সঙ্গমের সময় সারা শরীরে মজা লাভ করে, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা এই বীর্যকে শরীরের বিভিন্ন স্থান হতে একত্রিত করেন, অতঃপর তা বের হয়ে স্থাপিত হয় মাতৃগর্ভের মজবুত এক নিবাসে, তারপর সেখানে আল্লাহ তা‘আলা তা হতে মানুষ সৃষ্টি করেন। সুতরাং এই বীর্য যখন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল, তখন তিনি ওকে একত্রিত করে তা হতে এই মানুষ সৃষ্টি করেন, তারপর মৃত্যু বরণ করার ফলে, দ্বিতীয়বার যখন আবার তা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, তখন সেটাকে পুনরায় একত্রিত করতে বাধা কোথায়? মহা প্রশংসিত আল্লাহ বলেন,
“তোমরা কি ভেবে দেখেছো তোমাদের বীর্যপাত সম্বন্ধে? ওটা কি তোমরা সৃষ্টি কর, না আমি সৃষ্টি করি।” [সূরা আল-ওয়াক্বিআহ, আয়াত: ৫৮-৫৯]
খ- বিভিন্ন প্রকার আকার-আকৃতির শস্যবীজ যদি সিক্ত বা ভেজা যমীনে পড়ে এবং তাকে মাটি ও পানি ঢেকে ফেলে, তাহলে আপাতত বিবেকের দাবী যে, ওগুলো পঁচে ও নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ মাটি ও পানির যেকোনো একটিই নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট, অতএব দু’টি জিনিস একত্রিত হলে তো নষ্টের জন্য আরও বেশি সহজ! কিন্তু তা নষ্ট না হয়ে বরং সংরক্ষিত অবস্থায় টিকে থাকে। অতঃপর যখন সিক্ততা আরও বেড়ে যায়, তখন শস্যবীজ ফেটে চারা গজায়। এগুলো কি পরিপূর্ণ শক্তি ও ব্যাপক হিকমতের প্রমাণ বহন করে না? সুতরাং এই ক্ষমতাবান ও মহা প্রজ্ঞাবান রব, বিচ্ছিন্ন ও টুকরো টুকরোকে একত্রিত করতে এবং অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে জোড়া দিতে কীভাবে অক্ষম হবেন? আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“তোমরা যে বীজ বপন কর সে বিষয়ে চিন্তা করেছো কি? তোমরা কি সেটাকে অঙ্কুরিত কর, না আমি অঙ্কুরিত করি।” [সূরা আল-ওয়াক্বিআহ, আয়াত: ৬৩-৬৪] এর অনুরূপ আল্লাহ তা‘আলার বাণী:
“আপনি ভূমিকে দেখেন শুষ্ক, অতঃপর তাতে আমি বৃষ্টি বর্ষণ করলে তা শস্য-শ্যামল হয়ে আন্দোলিত ও স্ফীত হয় এবং উদগত করে সর্ব প্রকার নয়নাভিরাম উদ্ভিদ।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৫]
(৬) মহান সৃষ্টিকর্তা, যিনি শক্তিশালী, সর্বজ্ঞাত ও প্রজ্ঞাবান তিনি মানুষকে অযথা সৃষ্টি করবেন এবং তাদেরকে নিরর্থক ছেড়ে দিবেন এ দোষ থেকে তিনি সম্পূর্ণ মুক্ত। মহিমান্বিত আল্লাহ বলেন,
“আমি আসমানসমূহও পৃথিবী এবং এতোদুভয়ের মাঝে কোন কিছুই অনর্থক সৃষ্টি করিনি, যদিও কাফেরদের ধারণা তাই, সুতরাং কাফিরদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের দুর্ভোগ।” [সূরা সোয়াদ, আয়াত: ২৭] বরং তিনি মানুষকে মহান এক হিকমত ও উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেন। আল্লাহ পাক বলেন,
“আমি জিন্ন ও মানুষকে সৃষ্টি করেছি এ জন্য যে, তারা আমারই ইবাদাত করবে।” [সূরা আয-যারিয়াত, আয়াত: ৫৬]
সুতরাং এই মহা প্রজ্ঞাময় আল্লাহর জন্য এটা শোভনীয় নয় যে, যারা তাঁর আনুগত্য করবে এবং যারা তাঁর নাফরমানী করবে তারা সবাই তাঁর কাছে সমান! আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাদেরকে কি আমরা বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের সমান গণ্য করবো? আমি করা মুত্তাকীদেরকে অপরাধীদের সমান গণ্য করবো?।” [সূরা সোয়াদ, আয়াত: ২৮]
সে কারণে তাঁর হিকমতের পূর্ণতা এবং প্রবল শক্তিমত্তার শ্রেষ্ঠত্ব হলো যে, তিনি কিয়ামত দিবসে সকল মানুষকে তাদের কর্মের প্রতিদান দেয়ার জন্য তাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন। ফলে নেককারকে সওয়াব আর পাপীকে শাস্তি দিবেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
“তাঁরই কাছে তোমাদের সকলের ফিরে যাওয়া; আল্লাহ প্রতিশ্রুতি সত্য। সৃষ্টিকে তিনিই প্রথম অস্তিত্বে আনেন, তারপর সেটার পুনরাবৃত্তি ঘটাবেন যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদেরকে ইনসাফপূর্ণ প্রতিফল প্রদানের জন্য। আর যারা কুফরী করেছে তাদের জন্য রয়েছে অত্যন্ত গরম পানীয় ও অতীব কষ্টদায়ক শাস্তি।” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৪] [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৪; দেখুন- ইবনুল কাইয়্যেম রাহিমাহুল্লাহ প্রণীত “আল ফাওয়ায়িদ, পৃষ্ঠা: ৬, ৯ এবং ইমাম আর রাযীর “তাফসীরুল কাবীর; ২য় খণ্ড, ১১৩-১১৬ নং পৃষ্ঠা।]
কিয়ামত দিবস বিশ্বাস করার উপকারিতা:
কিয়ামত দিবসে বিশ্বাস করার অনেক উপকারিতা ব্যক্তি ও সমাজের ওপর রয়েছে, এর কিছু নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
১- ঐ দিনে সাওয়াব পাওয়ার উদ্দেশ্যে মানুষ আল্লাহর আনুগত্যের প্রতি উৎসাহী হবে এবং শাস্তির ভয়ে তারা নাফরমানী করা হতে দূরে থাকবে।
২- আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখার মধ্যে মুমিনদের জন্য সান্ত্বনা রয়েছে; কারণ পার্থিব দুনিয়ার যেসব কল্যাণ তার ছুটে গেছে তার পরিবর্তে সে আখেরাতের কল্যাণ ও তার সাওয়াব আশা করবে।
৩- আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখার ফলে মৃত্যুর পরে কোথায় তার ঠিকানা হবে এবং সে তার কর্মের প্রতিফল পাবে, মানুষ তা জানতে পারে। কর্ম যদি ভালো হয় তবে তার প্রতিদানও ভালো হবে, আর কর্ম যদি খারাপ হয় তবে তার প্রতিদানও খারাপ হবে। আরও জানতে পারে যে, হিসাব নিকাশের জন্য (আল্লাহর সামনে) তাকে দাঁড় করানো হবে, যাদের ওপর সে যুলুম করেছে তার প্রতিশোধ নেয়া হবে এবং যাদের প্রতি সে যুলুম ও বাড়াবাড়ি করেছে তাদের জন্য তার নিকট হতে বান্দার হক আদায় করা হবে।
(৪) আখেরাতের প্রতি ঈমান স্থাপন অপরের প্রতি যুলুম এবং তাদের হক নষ্ট করা থেকে মানুষকে বিরত রাখে। সুতরাং মানুষ যদি আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখে, তবে তারা পরস্পরে যুলুম থেকে নিরাপদ থাকবে এবং তাদের হকসমূহও রক্ষা পাবে।
(৫) আখেরাতের প্রতি ঈমান স্থাপন মানুষকে এমন করে দেয় যে, সে মনে করে দুনিয়ার ঘর সংসার জীবনের একটি স্তর মাত্র। এটাই পুরো জীবন নয়।
এই অনুচ্ছেদের শেষে সঙ্গত মনে করছি যে, আমেরিকান নাগরিক ওয়াইন বেট নামক এক খ্রিষ্টানের একটি উক্তিকে প্রমাণ-সরূপ পেশ করি। সে এক গির্জায় কাজ করতো, অতঃপর সে ইসলাম গ্রহণ করে এবং আখেরাত দিবসের প্রতি ঈমান রাখার ফলাফল উপলব্ধি করে। তিনি বলেন, আমি এখন এমন ৪টি প্রশ্নের উত্তর জানি যা আমার জীবনকে খুব ব্যস্ত করে রেখেছিল। প্রশ্ন ৪টি হলো: আমি কে? আমি কি চাই? আমি কেন এসেছি? আমার গন্তব্য কোথায়?। [মাজাল্লাতু দ্দা’ওয়া আস-সাঊদিয়্যাহ, ১৭২২ নং সংখ্যা, তারিখ: ১৯/০৯/১৪২০ হিজরী, ৩৭ নং পৃষ্ঠা।]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/14/18
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।