hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

ইসলামের মৌলিক নীতিমালা

লেখকঃ ড. মুহাম্মদ ইবন আব্দুল্লাহ ইবন সালেহ আস-সুহাইম

নারীর মর্যাদা
নারীরা ইসলামে যে উচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছে, পৃথিবীর পূর্ববর্তী কোনো জাতি-গোষ্ঠীর নিকট তারা তা অর্জন করতে পারেনি। আর না পরবর্তী কোনো জাতি সেটা বুঝতে পারবে। কারণ, ইসলাম মানুষকে যে মর্যাদা দান করেছে তাতে নারী-পুরুষ তথা উভয়েই সমানভাবে শরীক। এই দুনিয়ায় তারা উভয়েই আল্লাহর বিধানের সামনে সমান, তেমনিভাবে আখেরাতেও তারা তাঁর সাওয়াব ও প্রতিদান পাওয়ার ক্ষেত্রে সমান। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَلَقَدۡ كَرَّمۡنَا بَنِيٓ ءَادَمَ﴾ [ الاسراء : ٧٠ ]

“আর অবশ্যই আমরা আদম-সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৭০]

তিনি আরও বলেন,

﴿لِّلرِّجَالِ نَصِيبٞ مِّمَّا تَرَكَ ٱلۡوَٰلِدَانِ وَٱلۡأَقۡرَبُونَ وَلِلنِّسَآءِ نَصِيبٞ مِّمَّا تَرَكَ ٱلۡوَٰلِدَانِ وَٱلۡأَقۡرَبُونَ﴾ [ النساء : ٧ ]

“পুরুষদের জন্যে পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনের পরিত্যক্ত বিষয়-সম্পত্তিতে অংশ রয়েছে এবং নারীদের জন্যও পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনের পরিত্যক্ত বিষয়-সম্পত্তিতে অংশ রয়েছে।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৭]

তিনি আরও বলেন,

﴿وَلَهُنَّ مِثۡلُ ٱلَّذِي عَلَيۡهِنَّ بِٱلۡمَعۡرُوفِۚ ٢٢٨﴾ [ البقرة : ٢٢٨ ]

“আর নারীদের ওপর তাদের (পুরুষদের) যেরূপ অধিকার আছে, নারীদেরও তদনুরূপ ন্যায়সঙ্গত অধিকার আছে।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ২২৮]

তিনি আরও বলেন,

﴿وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْض ٧﴾ [ التوبة : ٧١ ]

“আর মুমিন পুরুষরা ও মুমিন নারীরা হচ্ছে পরস্পর একে অন্যের বন্ধু।” [সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ৭১]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,

﴿وَقَضَىٰ رَبُّكَ أَلَّا تَعۡبُدُوٓاْ إِلَّآ إِيَّاهُ وَبِٱلۡوَٰلِدَيۡنِ إِحۡسَٰنًاۚ إِمَّا يَبۡلُغَنَّ عِندَكَ ٱلۡكِبَرَ أَحَدُهُمَآ أَوۡ كِلَاهُمَا فَلَا تَقُل لَّهُمَآ أُفّٖ وَلَا تَنۡهَرۡهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوۡلٗا كَرِيمٗا ٢٣ وَٱخۡفِضۡ لَهُمَا جَنَاحَ ٱلذُّلِّ مِنَ ٱلرَّحۡمَةِ وَقُل رَّبِّ ٱرۡحَمۡهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرٗا ٢٤﴾ [ الاسراء : ٢٣، ٢٤ ]

“আর আপনার রব আদেশ দিয়েছেন তিনি ছাড়া অন্য কারো ‘ইবাদাত না করতে ও পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে। তারা একজন বা উভয়ই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদেরকে ‘উফ্’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না; তাদের সাথে সম্মানসূচক কথা বল। আর মমতাবশে তাদের প্রতি নম্রতার পক্ষপুট অবনমিত কর এবং বল, ‘হে আমার রব! তাদের প্রতি দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন’।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ২৩-২৪]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,

﴿فَٱسۡتَجَابَ لَهُمۡ رَبُّهُمۡ أَنِّي لَآ أُضِيعُ عَمَلَ عَٰمِلٖ مِّنكُم مِّن ذَكَرٍ أَوۡ أُنثَىٰۖ ١٩٥﴾ [ ال عمران : ١٩٥ ]

“সুতরাং তাদের রব তাদের আহ্বানে সাড়া দিলেন যে, আমি তোমাদের পুরুষ বা নারীর মধ্য হতে কোনো আমলকারীর আমলকে নষ্ট করব না।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৯৫]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,

﴿مَنۡ عَمِلَ صَٰلِحٗا مِّن ذَكَرٍ أَوۡ أُنثَىٰ وَهُوَ مُؤۡمِنٞ فَلَنُحۡيِيَنَّهُۥ حَيَوٰةٗ طَيِّبَةٗۖ وَلَنَجۡزِيَنَّهُمۡ أَجۡرَهُم بِأَحۡسَنِ مَا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ ٩٧﴾ [ النحل : ٩٧ ]

“মুমিন হয়ে পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎকাজ করবে, অবশ্যই আমরা তাকে পবিত্র জীবন দান করব। আর অবশ্যই আমরা তাদেরকে তারা যা করত তার তুলনায় শ্রেষ্ঠ প্রতিদান দিব।” [সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৯৭]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,

﴿وَمَن يَعۡمَلۡ مِنَ ٱلصَّٰلِحَٰتِ مِن ذَكَرٍ أَوۡ أُنثَىٰ وَهُوَ مُؤۡمِنٞ فَأُوْلَٰٓئِكَ يَدۡخُلُونَ ٱلۡجَنَّةَ وَلَا يُظۡلَمُونَ نَقِيرٗا ١٢٤﴾ [ النساء : ١٢٤ ]

“আর মুমিন হয়ে পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎ কর্ম করবে, ঐ সমস্ত লোকেরাই জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তারা সামান্য পরিমাণও অত্যাচারিত হবে না।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১২৪ ]

নারীরা ইসলামে যে মর্যাদা অর্জন করেছে পৃথিবীর অন্য কোনো ধর্ম, জাতি বা আইনশাস্ত্রে তার কোনো দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় না। যেমন, রোমান সভ্যতায় বলা হয়েছে যে, নারী হলো পুরুষের ক্রীতদাস ও অনুগত। কোনো কিছুতেই তার কোনো অধিকার নেই।

খ্রিষ্টানদের বিখ্যাত রোম সম্মেলনে নারীর অধিকার নিয়ে গবেষণা করে সিদ্ধান্ত নেয় যে, নারী এমন এক সৃষ্টি যার কোনো আত্মা নেই। আর সে এ কারণে অন্য মানুষের উত্তরাধিকারিণী হতে পারবে না। সে হলো একটি অপবিত্র জাতি।

গ্রীসের রাজধানী এথেন্সে নারীকে ভোগের সামগ্রী মনে করা হতো। সে ছিল ক্রয়-বিক্রয়ের পণ্য এবং তাকে শয়তানী কাজের অপবিত্র বস্তু বিবেচনা করা হতো।

ভারতের প্রাচীন ধর্ম নীতিগুলোতে এ সিদ্ধান্ত ছিল যে, নারীর চেয়ে প্লেগ-রোগ, মৃত্যু, জাহান্নাম, সাপের বিষ, ও আগুন উত্তম। স্বামীর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে এই পার্থিব জীবনে স্ত্রীর অধিকার শেষ হয়ে যেত। নারী যখন তার স্বামীর মৃত দেহ পুড়তে দেখত তখন (বাধ্যতামূলকভাবে) সেই আগুনে নিজেকে নিক্ষেপ করত। কারণ, এমনটি না করলে তাকে অভিশাপ করা হতো।

ইয়াহূদী ধর্মে নারীর বিধান

ইয়াহূদী ধর্মে নারীর বিধান সম্পর্কে যা বর্ণনা এসেছে তা নিম্নরূপ:

আমি মন-প্রাণকে প্রদক্ষিণ করালাম, জানতে ও গবেষণা করতে এবং হিকমত ও আকল অনুসন্ধানের জন্য এবং জানতে চাইলাম, অনিষ্টতা কী? বস্তুত সেটা হচ্ছে মূর্খতা, আরও জানতে চাইলাম নির্বুদ্ধিতা কী? বস্তুত তা পাগলামি; ফলে আমি মৃত্যুর চেয়েও তিক্ত একটি বিষয় খুঁজে পেলাম, আর তা হচ্ছে: নারী। সে তো এক ইন্দ্রজাল, তার অন্তর হলো ফাঁদ, আর তার হাত দু’টি হচ্ছে বন্দিত্বের কড়া। [সিফরুল জামে‘য়া, আল ইসহাহ: ৭, ২৫-২৬; আর একথা সবার জানা আছে যে, ইয়াহূদী ও খ্রীষ্টানেরা একে পবিত্র মনে করে এবং তাকে বিশ্বাস করে।]

এতো হলো প্রাচীনকালের নারীর কথা। পক্ষান্তরে মধ্যযুগীয় ও বর্তমানে নারীর অবস্থা কেমন তা নিম্নে বর্ণিত কিছু ঘটনায় পরিষ্কার হয়।

ডেনমার্কের লেখক উয়েথ কোর্ডস্টেন নারীর প্রতি ক্যাথলিক গির্জার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন: (ক্যাথলিক মতাদর্শের দৃষ্টি অনুসারে মধ্যযুগে ইউরোপীয় নারীদের মূল্যায়ন ছিল অতি নগণ্য। তারা নারীদেরকে দ্বিতীয় স্তরের সৃষ্টি-জীব মনে করতো।)

ফ্রান্সে ৫৮৬ খ্রিষ্টাব্দে একটি সম্মেলন হয়, সেখানে নারীর অবস্থা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে প্রশ্ন উঠে নারী কি মানুষের অন্তর্ভুক্ত কিনা? অবশেষে অনেক বিতর্কের পর উপস্থিত সকলেই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, নারী মানুষের অন্তর্ভুক্ত; কিন্তু পুরুষের সেবার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে।

ফ্রান্সের আইন শাস্ত্রের ২১৭ নং ধারাতে যা উল্লেখ করা হয়েছে তা নিম্নরূপ:

চুক্তি করার সময় সশরীরে স্বামীর অংশগ্রহণ অথবা তার লিখিত অনুমতি ব্যতীত বিবাহিত নারীর তার নিজের সম্পদ দান করা, মালিকানা পরিবর্তন করা, বন্ধক রাখা, কোনো কিছুর বিনিময়ে অথবা বিনিময় ছাড়া কোনো সম্পদের মালিক হওয়া বৈধ নয়; যদিও তার বিয়ের সময় স্বামী ও স্ত্রীর সম্পত্তি পৃথকভাবে বিদ্যমান থাকার কথা বলা হোক না কেন।

আর ইংল্যান্ডে অষ্টম হ্যানরী ইংরেজ নারীদের ওপর বাইবেল পড়া নিষিদ্ধ করেছিল। তাছাড়া ১৮৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নারীরা ছিল দেশের নাগরিকদের গণনার বাইরে এবং ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নারীদের ব্যক্তিগত কোনো অধিকারও ছিল না। [ড. আহমাদ শিবলী রচিত ‘সিলসিলাতু মুকারানাতিল আদইয়ান: ৩য় খণ্ড, ২১০-২১৩ নং পৃষ্ঠ।]

আর আধুনিক যুগে ইউরোপ, আমেরিকা ও অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশগুলোতে নারীদেরকে তো ব্যবসায়ী পণ্য হিসেবে ব্যবহার করেছে। বিজ্ঞাপনের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হয়ে গেছে সে। অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ব্যবসায়িক প্রচার অভিযানে নারীদেরকে উলঙ্গ করে তার ওপর পণ্য সামগ্রী প্রদর্শন করা হচ্ছে। পুরুষরা আইন ও সিদ্ধান্ত দিয়ে তার দেহ ও ইজ্জত বৈধ করা হয়েছে, যাতে করে নারী তাদের জন্য সর্বত্র বিনোদনের বস্তু হয়।

বর্তমানে নারীর মূল্যায়ন ততদিন পর্যন্ত অটুট থাকে যতদিন সে নিজ হাতে উপার্জন করতে পারে এবং চিন্তা ও শরীর দিয়ে সমাজে অবদান রাখতে পারে। তারপর যখন সে বৃদ্ধা হয় এবং দান করার সকল উপকরণ হারিয়ে ফেলে তখন সমাজের সকল মানুষ এবং সকল প্রতিষ্ঠান তার থেকে আলাদা হয়ে যায়। এরপর সে তার বাড়িতে অথবা মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্রে একাকী জীবন-যাপন করে।

উপরের এগুলোর সাথে মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে যা এসেছে তার মাঝে তুলনা করে দেখুন নারীকে ইসলাম কত বড় মর্যাদা দান করেছে! (আল্লাহু আকবার), কখনো এক রকম নয়। যেমন, আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْض ٧﴾ [ التوبة : ٧١ ]

“আর মুমিন পুরুষরা ও মুমিন নারীরা হচ্ছে পরস্পর একে অন্যের বন্ধু।” [সূরা আত-তাওবাগ, আয়াত: ৭১]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন,

﴿وَلَهُنَّ مِثۡلُ ٱلَّذِي عَلَيۡهِنَّ بِٱلۡمَعۡرُوفِۚ ٢٢٨﴾ [ البقرة : ٢٢٨ ]

“আর নারীদের ওপর তাদের যেরূপ অধিকার আছে, নারীদেরও অনুরূপ ন্যায়সঙ্গত অধিকার আছে।” [সূরা আল-বাকারাহ আয়াত: ২২৮]

তিনি আরও ঘোষণা করেন,

﴿وَقَضَىٰ رَبُّكَ أَلَّا تَعۡبُدُوٓاْ إِلَّآ إِيَّاهُ وَبِٱلۡوَٰلِدَيۡنِ إِحۡسَٰنًاۚ إِمَّا يَبۡلُغَنَّ عِندَكَ ٱلۡكِبَرَ أَحَدُهُمَآ أَوۡ كِلَاهُمَا فَلَا تَقُل لَّهُمَآ أُفّٖ وَلَا تَنۡهَرۡهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوۡلٗا كَرِيمٗا ٢٣ وَٱخۡفِضۡ لَهُمَا جَنَاحَ ٱلذُّلِّ مِنَ ٱلرَّحۡمَةِ وَقُل رَّبِّ ٱرۡحَمۡهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرٗا ٢٤﴾ [ الاسراء : ٢٣، ٢٤ ]

“আর আপনার রব আদেশ দিয়েছেন তিনি ছাড়া অন্য কারো ‘ইবাদাত না করতে ও পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে। তারা একজন বা উভয়ই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদেরকে ‘উফ্’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না; তাদের সাথে সম্মানসূচক কথা বল। আর মমতাবশে তাদের প্রতি নম্রতার পক্ষপুট অবনমিত কর এবং বল, ‘হে আমার রব! তাদের প্রতি দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন’।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ২৩-২৪]

নারীকে আল্লাহ তা‘আলা যখন এমন সম্মান দান করেন তখন তিনি সকল মানুষকে এ কথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন যে, তিনি তাকে মা, স্ত্রী, মেয়ে এবং বোন করে সৃষ্টি করেছেন। যার কারণে তিনি শুধুমাত্র নারীর জন্য নির্দিষ্ট করে বিশেষ কিছু বিধি-বিধান প্রণয়ন করেছেন, যেখানে পুরুষকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন