মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
‘‘এটি পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় আল্লাহর কাছ থেকে অবতীর্ণ প্রন্থ’’ [সূরা আয্-যুমার : ১, আল-মু‘মিন : ২, আল-জাসিয়া : ২, আল-আহকাফ : ২]।
আয়াতসমূহের এ কথাগুলোর অনিবার্য দাবী হল, তাঁর প্রণীত প্রতিটি বিধানের অবশ্যই একটি হিকমাত ও উদ্দেশ্য রয়েছে এবং কোনো কিছুই তিনি অনর্থক উদ্দেশ্যহীনভাবে প্রচলন করেন নি।
আল্লাহ কুরআনের একাধিক স্থানে তিনি নিজেকে সবচেয়ে দয়ালু ও করুণাময় বলে উল্লেখ করেন।
‘‘হে আমাদের রব! আমরা ঈমান এনেছি, অতএব আমাদের ক্ষমা করুন এবং আমাদেরকে রহম করুন। আর আপনিই তো সর্বোত্তম দয়ালু’’ [সূরা আল-মু‘মিনূন : ১০৯]।
আর মানুষের প্রতি তাঁর করুণা হচ্ছে, তাদের জন্য এমন সকল বিধান প্রণয়ন যা তাদের জন্য কল্যাণকর। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইবনুল কাইয়েম শিফাউল ‘আলীল গ্রন্থে বলেন, ‘‘তাঁর হিকমাত ও তাঁর উদ্দেশ্যকে অস্বীকার করার অর্থই হল প্রকৃতপক্ষে তাঁর রহমাত ও দয়াকে অস্বীকার করা’’ [শিফাউল আ’লীল, ইমাম ইবনুল কাইয়েম, পৃঃ ৪২৬]।
কুরআনের বহু স্থানে আল্লাহ বলেছেন যে, তিনি এই এই কাজ এই এই উদ্দেশ্যে করেছেন। যেমন তিনি বলেন,
‘‘আর অনুরূপভাবে আমি তোমাদেরকে মধ্যমপন্থাবলম্বী জাতি করে দিয়েছি, যাতে তোমরা সকল মানুষের উপর সাক্ষী হয়ে যাও এবং রাসূল তোমাদের উপর সাক্ষী হয়ে যান...’’ [সূরা আল-বাকারাহ : ১৪৩]।
‘‘নিশ্চয়ই আমি আপনার প্রতি সত্য সহকারে গ্রন্থ নাযিল করেছি যাতে আপনি মানুষের মধ্যে সে বিষয় দিয়ে মীমাংসা করেন যা আল্লাহ আপনাকে দেখিয়েছেন’’ [সূরা আন-নিসা : ১০৫]।
কুরআনের অনেক স্থানে শারীয়াহ্ এর কতিপয় ব্যাপক মাকাসিদ ও উদ্দেশ্যের কথা বর্ণিত হয়েছে আবার কোথাও সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য বর্ণিত হয়েছে।
ব্যাপক মাকাসিদের উদাহরণঃ যেমন দীনের সকল ক্ষেত্রে কঠোরতা বিলোপ ও অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশ্য। আল্লাহ বলেন,
‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর সিয়াম ফরয করা হয়েছে যেমনিভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর ফরয করা হয়েছিল, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার’’ [সূরা আল-বাকারাহ : ১৮৩]।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/372/12
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।